বার কাউন্সিল নির্বাচন: প্রার্থীদের ঐক্যবদ্ধ থাকতে আ.লীগ ও বিএনপির নির্দেশ by বাহাউদ্দিন ইমরান
আসন্ন
বাংলাদেশ বার কাউন্সিল নির্বাচনকে কেন্দ্র করে নিজ নিজ দলীয় প্রার্থীদের
মধ্যকার কলহ ও রেষারেষি ভুলে যাওয়ার নির্দেশ জানিয়েছেন আওয়ামী লীগ সভাপতি ও
প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা এবং বিএনপি চেয়ারপারসন খালেদা জিয়া। সম্প্রতি
অনুষ্ঠিত সুপ্রিম কোর্ট আইনজীবী সমিতির (সুপ্রিম কোর্ট বার অ্যাসোসিয়েশন)
নির্বাচনে পরাজয়ের ধারাবাহিকতা এড়াতে আ ওয়ামী লীগ থেকে এ নির্দেশ দেওয়া হয়।
অন্যদিকে জয়ের ধারাবাহিকতা অব্যাহত রাখতে নিজেদের প্রার্থীদের ঐক্যবদ্ধ
থাকতে নির্দেশ দেওয়া হয়েছে বিএনপির পক্ষ থেকে।
আগামী ১৪ মে বাংলাদেশ বার কাউন্সিল নির্বাচনে ভোট নেওয়া হবে।
সুপ্রিম কোর্ট আইনজীবী সমিতির নির্বাচনে ভোট নেওয়া হয় গত ২১ ও ২২ মার্চ। ২০১৮-১৯ সালের এ নির্বাচনে ১৪টি পদের মধ্যে ১০টি পদে সংখ্যাগরিষ্ঠতা পেয়ে বিরাট জয় পায় বিএনপি সমর্থিত সুপ্রিম কোর্ট আইনজীবীদের নীল প্যানেল।
সভাপতি পদে বিএনপি সমর্থিত নীল প্যানেল থেকে অ্যাডভোকেট জয়নুল আবেদীন ৫৪ ভোট বেশি পেয়ে জয়লাভ করেন। পাশাপাশি সম্পাদক পদে নীল প্যানেল থেকে ব্যারিস্টার এএম মাহবুব উদ্দিন খোকন ৪৪১ ভোট বেশি পেয়ে টানা ষষ্ঠবারের মতো বিজয়ী হন।
এছাড়াও নীল প্যানেল থেকে সহ-সভাপতি, কোষাধ্যক্ষ, সহ-সম্পাদক ও সদস্য পদে চারজনসহ সংগরিষ্ঠতা পেয়ে জয়লাভ করে বিএনপি সমর্থিত আইনজীবীরা। অপরদিকে সাদা প্যানেল থেকে সহ-সম্পাদক ও সদস্য পদে বিজয়ী হন মাত্র তিনজন।
এ বিষয়ে বিএনপির প্যানেলভুক্ত বাংলাদেশে বার কাউন্সিল নির্বাচনের প্রার্থী অ্যাডভোকেট তৈমুর আলম খন্দকার বলেন, ‘সুপ্রিম কোর্ট আইনজীবী সমিতির নির্বাচন আমরা ঐক্যবদ্ধতার ভিত্তিতে করেছিলাম। তারই ফলে আমরা ঐক্যমতের ভিত্তিতে বাংলাদেশ বার কাউন্সিল নির্বাচন করছি।’
এদিকে সুপ্রিম কোর্ট আইনজীবী সমিতির নির্বাচনে নিজেদের ভরাডুবির পর গত ২৪ মার্চ বঙ্গবন্ধু আওয়ামী আইনজীবী পরিষদের সদস্য সচিবের পদ থেকে অব্যাহতি চেয়ে পদত্যাগপত্র জমা দেন ব্যারিস্টার ফজলে নূর তাপস। আওয়ামী লীগের সাধারণ সম্পাদক ওবায়দুল কাদের ও বঙ্গবন্ধু আওয়ামী আইনজীবী পরিষদের আহ্বায়ক অ্যাডভোকেট ইউসুফ হোসেন হুমায়ুনের কাছে তিনি ওই পদত্যাগপত্র জমা দেন। পরে পদত্যাগের কারণ হিসেবে তিনি বলেন, ‘সাংগঠনিকভাবে মনোনিত প্রার্থীরা জয়যুক্ত না হওয়ায় ব্যর্থতার দায় নিজের মনে করে সংগঠনের পদ থেকে পদত্যাগপত্র জমা দিয়েছি।’
কিন্তু দলের সিনিয়র আইনজীবী, সুপ্রিম কোর্ট আইনজীবী সমিতির নির্বাচনে পরাজিত দলীয় প্রার্থী ও দলের কনিষ্ঠ আইনজীবীদের অনুরোধে ব্যারিস্টার তাপস নিজ পদত্যাগের সিদ্ধান্ত থেকে সরে আসেন।
এর কিছুদিন পর প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার নির্দেশে পরাজয়ের কারণ খুঁজতে ৫ সদস্যের অনুসন্ধান কমিটি গঠন করা হয়। এ কমিটি প্রায় ২০ জন আইনজীবীর সঙ্গে বৈঠক করে পরাজয়ের বেশ কিছু কারণ তুলে আনে।
এসব কারণের মধ্যে আছে— ‘আওয়ামী লীগের সিনিয়র আইনজীবীদের বিরোধিতা, নতুন আইন কর্মকর্তা নিয়োগে বিরূপ প্রভাব, অ্যাটর্নি জেনারেল ও আইন কর্মকর্তাদের অতিমাত্রায় প্রচারণা, সভাপতি ও সাধারণ সম্পাদক প্রার্থী দুজনের ব্যক্তিগত সমস্যা, ভোটের আগে বিএনপি চেয়ারপারসন বেগম খালেদা জিয়ার মামলার রায়, নির্বাচনি প্রচারণায় থাকা আইনজীবী নেতাদের সক্রিয় না থাকা এবং অন্য আইনজীবী নেতাদের ভূমিকা ও আঞ্চলিক ভোট ভাগাভাগি।’
এদিকে সুপ্রিম কোর্ট আইনজীবী সমিতির নির্বাচনের রেশ কেটে যাওয়ার আগেই শুরু হয় বাংলাদেশ বার কাউন্সিল নির্বাচনের আমেজ। এ নির্বাচনে সম্ভাব্য প্রার্থীদের সঙ্গে প্রধানমন্ত্রী গণভবনে বৈঠক করেন। সেই বৈঠকে প্রধানমন্ত্রী তার দলীয় আইনজীবীদের ঐক্যবদ্ধ থেকে বার কাউন্সির নির্বাচনে অংশগ্রহণ করতে বলেন বলে আইনজীবীদের একাধিক সূত্র বাংলা ট্রিবিউনকে নিশ্চিত করেন।
বার কাউন্সিল নির্বাচনকে ঘিরে প্রাধানমন্ত্রীর নির্দেশনা প্রসঙ্গে বার কাউন্সিল নির্বাচনের প্রার্থী জ্যেষ্ঠ আইনজীবী ইউসুফ হোসেন হুমায়ুন বলেন, “নির্বাচনকে ঘিরে তিনি (প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা) তেমন কোনও নির্দেশনা দেননি। তবে তিনি একটি বিষয় বলেছেন, ‘আপনারা ঐক্যবদ্ধ থাকুন। অন্তর্দ্বন্দ্ব ভুলে গিয়ে, সবকিছু ভুলে গিয়ে আপনারা একত্রিত হয়ে নির্বাচন করবেন এবং বিজয় নিয়ে আসবেন।’”
এদিকে সুপ্রিম কোর্ট আইনজীবী সমিতি নির্বাচনের ধারাবাহিকতা বজায় রাখতে চান বিএনপি সমর্থিত আইনজীবীরা। আইনাঙ্গণে বিএনপি সমর্থিত আইনজীবীদের সফলতা ধরে রাখতে দলের উচ্চপদস্থ নেতাকর্মীদের সঙ্গে সাক্ষাৎকালে বাংলাদেশ বার কাউন্সিল নির্বাচনে নিজেদের মধ্যে ঐক্য ধরে রাখতে খালেদা জিয়া নির্দেশ দিয়েছেন বলে বাংলা ট্রিবিউনকে জানিয়েছেন ব্যারিস্টার এ কে এম এহসানুর রহমান।
একই বিষয়ে অ্যাডভোকেট তৈমুর আলম খন্দকার বাংলা ট্রিবিউনকে বলেন, ‘আমাদের দলীয় আইনজীবীদের মধ্যে ঐক্যবদ্ধ থাকার বিষয়ে বেগম জিয়ার নির্দেশনা রয়েছে।’
বাংলাদেশ বার কাউন্সিল থেকে পাওয়া তথ্যমতে, বার কাউন্সিল মূলত ১৫ সদস্যের কমিটির মাধ্যমে পরিচালিত হয়। ‘বাংলাদেশ লিগ্যাল প্র্যাকটিশনার্স অ্যান্ড বার কাউন্সিল অর্ডার-১৯৭২’ অনুসারে প্রতি তিনবছরে একবার বাংলাদেশ বার কাউন্সিলের নির্বাচন হয়। এ নির্বাচনের মাধ্যমে ১৪ জন সদস্য নির্বাচিত হয়ে বার কাউন্সিল পরিচালনার দায়িত্ব পান। তবে রাষ্ট্রের সর্বোচ্চ আইন কর্মকর্তা অ্যাটর্নি জেনারেল পদাধিকার বলে বার কাউন্সিলের চেয়ারম্যানের দায়িত্ব পালন করেন। এ কারণে চেয়ারম্যানের পদ ছাড়া বাকি ১৪ পদে নির্বাচন হয়। এর মধ্যে আইনজীবীদের ভোটে সাধারণ আসনে সাতজন এবং আঞ্চলিকভাবে গ্রুপ আসনে সাতজন আইনজীবী সদস্য নির্বাচিত হন।
এবারের নির্বাচনে ভোটার রয়েছেন ৪৩ হাজার ৭১৩ জন আইনজীবী। পরে নির্বাচিত ১৪ সদস্যের মধ্যে থেকে সংখ্যাগরিষ্ঠতার মতামতের ভিত্তিতে একজনকে ভাইস চেয়ারম্যান নির্বাচিত করা হয়।
আগামী ১৪ মে বাংলাদেশ বার কাউন্সিল নির্বাচনে ভোট নেওয়া হবে।
সুপ্রিম কোর্ট আইনজীবী সমিতির নির্বাচনে ভোট নেওয়া হয় গত ২১ ও ২২ মার্চ। ২০১৮-১৯ সালের এ নির্বাচনে ১৪টি পদের মধ্যে ১০টি পদে সংখ্যাগরিষ্ঠতা পেয়ে বিরাট জয় পায় বিএনপি সমর্থিত সুপ্রিম কোর্ট আইনজীবীদের নীল প্যানেল।
সভাপতি পদে বিএনপি সমর্থিত নীল প্যানেল থেকে অ্যাডভোকেট জয়নুল আবেদীন ৫৪ ভোট বেশি পেয়ে জয়লাভ করেন। পাশাপাশি সম্পাদক পদে নীল প্যানেল থেকে ব্যারিস্টার এএম মাহবুব উদ্দিন খোকন ৪৪১ ভোট বেশি পেয়ে টানা ষষ্ঠবারের মতো বিজয়ী হন।
এছাড়াও নীল প্যানেল থেকে সহ-সভাপতি, কোষাধ্যক্ষ, সহ-সম্পাদক ও সদস্য পদে চারজনসহ সংগরিষ্ঠতা পেয়ে জয়লাভ করে বিএনপি সমর্থিত আইনজীবীরা। অপরদিকে সাদা প্যানেল থেকে সহ-সম্পাদক ও সদস্য পদে বিজয়ী হন মাত্র তিনজন।
এ বিষয়ে বিএনপির প্যানেলভুক্ত বাংলাদেশে বার কাউন্সিল নির্বাচনের প্রার্থী অ্যাডভোকেট তৈমুর আলম খন্দকার বলেন, ‘সুপ্রিম কোর্ট আইনজীবী সমিতির নির্বাচন আমরা ঐক্যবদ্ধতার ভিত্তিতে করেছিলাম। তারই ফলে আমরা ঐক্যমতের ভিত্তিতে বাংলাদেশ বার কাউন্সিল নির্বাচন করছি।’
এদিকে সুপ্রিম কোর্ট আইনজীবী সমিতির নির্বাচনে নিজেদের ভরাডুবির পর গত ২৪ মার্চ বঙ্গবন্ধু আওয়ামী আইনজীবী পরিষদের সদস্য সচিবের পদ থেকে অব্যাহতি চেয়ে পদত্যাগপত্র জমা দেন ব্যারিস্টার ফজলে নূর তাপস। আওয়ামী লীগের সাধারণ সম্পাদক ওবায়দুল কাদের ও বঙ্গবন্ধু আওয়ামী আইনজীবী পরিষদের আহ্বায়ক অ্যাডভোকেট ইউসুফ হোসেন হুমায়ুনের কাছে তিনি ওই পদত্যাগপত্র জমা দেন। পরে পদত্যাগের কারণ হিসেবে তিনি বলেন, ‘সাংগঠনিকভাবে মনোনিত প্রার্থীরা জয়যুক্ত না হওয়ায় ব্যর্থতার দায় নিজের মনে করে সংগঠনের পদ থেকে পদত্যাগপত্র জমা দিয়েছি।’
কিন্তু দলের সিনিয়র আইনজীবী, সুপ্রিম কোর্ট আইনজীবী সমিতির নির্বাচনে পরাজিত দলীয় প্রার্থী ও দলের কনিষ্ঠ আইনজীবীদের অনুরোধে ব্যারিস্টার তাপস নিজ পদত্যাগের সিদ্ধান্ত থেকে সরে আসেন।
এর কিছুদিন পর প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার নির্দেশে পরাজয়ের কারণ খুঁজতে ৫ সদস্যের অনুসন্ধান কমিটি গঠন করা হয়। এ কমিটি প্রায় ২০ জন আইনজীবীর সঙ্গে বৈঠক করে পরাজয়ের বেশ কিছু কারণ তুলে আনে।
এসব কারণের মধ্যে আছে— ‘আওয়ামী লীগের সিনিয়র আইনজীবীদের বিরোধিতা, নতুন আইন কর্মকর্তা নিয়োগে বিরূপ প্রভাব, অ্যাটর্নি জেনারেল ও আইন কর্মকর্তাদের অতিমাত্রায় প্রচারণা, সভাপতি ও সাধারণ সম্পাদক প্রার্থী দুজনের ব্যক্তিগত সমস্যা, ভোটের আগে বিএনপি চেয়ারপারসন বেগম খালেদা জিয়ার মামলার রায়, নির্বাচনি প্রচারণায় থাকা আইনজীবী নেতাদের সক্রিয় না থাকা এবং অন্য আইনজীবী নেতাদের ভূমিকা ও আঞ্চলিক ভোট ভাগাভাগি।’
এদিকে সুপ্রিম কোর্ট আইনজীবী সমিতির নির্বাচনের রেশ কেটে যাওয়ার আগেই শুরু হয় বাংলাদেশ বার কাউন্সিল নির্বাচনের আমেজ। এ নির্বাচনে সম্ভাব্য প্রার্থীদের সঙ্গে প্রধানমন্ত্রী গণভবনে বৈঠক করেন। সেই বৈঠকে প্রধানমন্ত্রী তার দলীয় আইনজীবীদের ঐক্যবদ্ধ থেকে বার কাউন্সির নির্বাচনে অংশগ্রহণ করতে বলেন বলে আইনজীবীদের একাধিক সূত্র বাংলা ট্রিবিউনকে নিশ্চিত করেন।
বার কাউন্সিল নির্বাচনকে ঘিরে প্রাধানমন্ত্রীর নির্দেশনা প্রসঙ্গে বার কাউন্সিল নির্বাচনের প্রার্থী জ্যেষ্ঠ আইনজীবী ইউসুফ হোসেন হুমায়ুন বলেন, “নির্বাচনকে ঘিরে তিনি (প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা) তেমন কোনও নির্দেশনা দেননি। তবে তিনি একটি বিষয় বলেছেন, ‘আপনারা ঐক্যবদ্ধ থাকুন। অন্তর্দ্বন্দ্ব ভুলে গিয়ে, সবকিছু ভুলে গিয়ে আপনারা একত্রিত হয়ে নির্বাচন করবেন এবং বিজয় নিয়ে আসবেন।’”
এদিকে সুপ্রিম কোর্ট আইনজীবী সমিতি নির্বাচনের ধারাবাহিকতা বজায় রাখতে চান বিএনপি সমর্থিত আইনজীবীরা। আইনাঙ্গণে বিএনপি সমর্থিত আইনজীবীদের সফলতা ধরে রাখতে দলের উচ্চপদস্থ নেতাকর্মীদের সঙ্গে সাক্ষাৎকালে বাংলাদেশ বার কাউন্সিল নির্বাচনে নিজেদের মধ্যে ঐক্য ধরে রাখতে খালেদা জিয়া নির্দেশ দিয়েছেন বলে বাংলা ট্রিবিউনকে জানিয়েছেন ব্যারিস্টার এ কে এম এহসানুর রহমান।
একই বিষয়ে অ্যাডভোকেট তৈমুর আলম খন্দকার বাংলা ট্রিবিউনকে বলেন, ‘আমাদের দলীয় আইনজীবীদের মধ্যে ঐক্যবদ্ধ থাকার বিষয়ে বেগম জিয়ার নির্দেশনা রয়েছে।’
বাংলাদেশ বার কাউন্সিল থেকে পাওয়া তথ্যমতে, বার কাউন্সিল মূলত ১৫ সদস্যের কমিটির মাধ্যমে পরিচালিত হয়। ‘বাংলাদেশ লিগ্যাল প্র্যাকটিশনার্স অ্যান্ড বার কাউন্সিল অর্ডার-১৯৭২’ অনুসারে প্রতি তিনবছরে একবার বাংলাদেশ বার কাউন্সিলের নির্বাচন হয়। এ নির্বাচনের মাধ্যমে ১৪ জন সদস্য নির্বাচিত হয়ে বার কাউন্সিল পরিচালনার দায়িত্ব পান। তবে রাষ্ট্রের সর্বোচ্চ আইন কর্মকর্তা অ্যাটর্নি জেনারেল পদাধিকার বলে বার কাউন্সিলের চেয়ারম্যানের দায়িত্ব পালন করেন। এ কারণে চেয়ারম্যানের পদ ছাড়া বাকি ১৪ পদে নির্বাচন হয়। এর মধ্যে আইনজীবীদের ভোটে সাধারণ আসনে সাতজন এবং আঞ্চলিকভাবে গ্রুপ আসনে সাতজন আইনজীবী সদস্য নির্বাচিত হন।
এবারের নির্বাচনে ভোটার রয়েছেন ৪৩ হাজার ৭১৩ জন আইনজীবী। পরে নির্বাচিত ১৪ সদস্যের মধ্যে থেকে সংখ্যাগরিষ্ঠতার মতামতের ভিত্তিতে একজনকে ভাইস চেয়ারম্যান নির্বাচিত করা হয়।
No comments