রোহিঙ্গা প্রত্যাবাসনে কাজ করবে ওআইসি
রোহিঙ্গাদের
মিয়ানমারে ফেরত পাঠানোর বিষয়ে কাজ করার অঙ্গীকার ব্যক্ত করে ওআইসি
প্রতিনিধিদলের প্রধান হাশেম ইউছেফ বলেন, শনিবার ও রোববার অনুষ্ঠেয়
পররাষ্ট্রমন্ত্রীদের সম্মেলনে রোহিঙ্গা ইস্যুটি প্রাধান্য পাবে। আগামী
বর্ষা মৌসুমে দুর্যোগকালীন পরিস্থিতিতে এবং প্রত্যাবাসন শেষ না হওয়া
পর্যন্ত ওআইসি রোহিঙ্গাদের পাশে থাকবে। শুক্রবার উখিয়ার কুতুপালং রোহিঙ্গা
ক্যাম্প পরিদর্শন শেষে সাংবাদিকদের এ কথা বলেন তিনি।
প্রতিনিধি দলের প্রধান হাশেম ইউছেফ আরো বলেন, মিয়ানমার সরকার রোহিঙ্গা জনগোষ্ঠীর ওপর যে নিপীড়ন চালিয়েছে তা গণহত্যার শামিল। বিশ্ববাসী এ ঘটনার জন্য উদ্বেগ প্রকাশ করেছে। এখন এ সংকটের সমাধানের জন্য সবাইকে এক সঙ্গে কাজ করতে হবে। পররাষ্ট্রমন্ত্রীদের সম্মেলনে প্রধান আলোচনার বিষয় হবে রোহিঙ্গা ইস্যু।
এর আগে শুক্রবার (৪ঠা মে) সকাল পৌনে ৯টার দিকে কক্সবাজার বিমানবন্দরে পৌঁছে ওআইসি পররাষ্ট্রমন্ত্রীদের সম্মেলনে অংশ নিতে আসা ৮ জন মন্ত্রী, ৩ জন প্রতিমন্ত্রী, ৮ জন পররাষ্ট্রসচিব সহ ৫৮ দেশের উচ্চপর্যায়ের একটি প্রতিনিধি দল। এর পর কক্সবাজারের একটি হোটেলে বাংলাদেশের সরকারি কর্মকর্তাসহ বিভিন্ন দাতা সংস্থার কর্মকর্তারা প্রতিনিধি দলটিকে ব্রিফিং করেন। ওই সময় বাংলাদেশে পররাষ্ট্রমন্ত্রী এএইচ মাহমুদ আলী প্রতিনিধিদের রোহিঙ্গাদের সার্বিক পরিস্থিতি সম্পর্কে অবহিত করেন।
এরপর প্রতিনিধিদল বেলা ১১টায় কক্সবাজার থেকে সড়ক পথে সরাসরি উখিয়ার বালুখালী রোহিঙ্গা ক্যাম্পে যান। সেখানে মিয়ানমার থেকে পালিয়ে এসে আশ্রয় নেয়া নির্যাতিত রোহিঙ্গা নারী, পুরুষ, শিশুদের সঙ্গে কথা বলেন। সেখানে থেকে ১১টা ৪৫ মিনিটের দিকে কুতুপালং রোহিঙ্গা ক্যাম্পে পৌঁছে।
প্রতিনিধি দলের প্রধান হাশেম ইউছেফ আরো বলেন, মিয়ানমার সরকার রোহিঙ্গা জনগোষ্ঠীর ওপর যে নিপীড়ন চালিয়েছে তা গণহত্যার শামিল। বিশ্ববাসী এ ঘটনার জন্য উদ্বেগ প্রকাশ করেছে। এখন এ সংকটের সমাধানের জন্য সবাইকে এক সঙ্গে কাজ করতে হবে। পররাষ্ট্রমন্ত্রীদের সম্মেলনে প্রধান আলোচনার বিষয় হবে রোহিঙ্গা ইস্যু।
এর আগে শুক্রবার (৪ঠা মে) সকাল পৌনে ৯টার দিকে কক্সবাজার বিমানবন্দরে পৌঁছে ওআইসি পররাষ্ট্রমন্ত্রীদের সম্মেলনে অংশ নিতে আসা ৮ জন মন্ত্রী, ৩ জন প্রতিমন্ত্রী, ৮ জন পররাষ্ট্রসচিব সহ ৫৮ দেশের উচ্চপর্যায়ের একটি প্রতিনিধি দল। এর পর কক্সবাজারের একটি হোটেলে বাংলাদেশের সরকারি কর্মকর্তাসহ বিভিন্ন দাতা সংস্থার কর্মকর্তারা প্রতিনিধি দলটিকে ব্রিফিং করেন। ওই সময় বাংলাদেশে পররাষ্ট্রমন্ত্রী এএইচ মাহমুদ আলী প্রতিনিধিদের রোহিঙ্গাদের সার্বিক পরিস্থিতি সম্পর্কে অবহিত করেন।
এরপর প্রতিনিধিদল বেলা ১১টায় কক্সবাজার থেকে সড়ক পথে সরাসরি উখিয়ার বালুখালী রোহিঙ্গা ক্যাম্পে যান। সেখানে মিয়ানমার থেকে পালিয়ে এসে আশ্রয় নেয়া নির্যাতিত রোহিঙ্গা নারী, পুরুষ, শিশুদের সঙ্গে কথা বলেন। সেখানে থেকে ১১টা ৪৫ মিনিটের দিকে কুতুপালং রোহিঙ্গা ক্যাম্পে পৌঁছে।
No comments