আরো দুই মামলায় গ্রেপ্তার দেখানো হচ্ছে খালেদাকে
মানহানির
দু’টি মামলায় বিএনপি চেয়ারপাসন খালেদা জিয়ার গ্রেপ্তারি পরোয়ানা কার্যকরের
আদেশ দিয়েছেন ঢাকা মহানগর হাকিম আদালত। এই দু’টি মামলায় ঢাকার মহানগর
হাকিম আদালতের দু’জন হাকিম গতকাল রাজধানীর বকশীবাজারে কারা অধিদপ্তরের
প্যারেড গ্রাউন্ডে স্থাপিত বিশেষ এজলাসে পৃথক আদেশে পরোয়ানা কার্যকরের এ
আদেশ দেন। আগামী ৫ই জুলাইয়ের মধ্যে এ আদেশ কার্যকর করে আদালতকে অবহিত করতে
বলা হয়েছে আদেশে। জিয়া অরফানেজ ট্রাস্ট মামলায় দণ্ডপ্রাপ্ত হয়ে কারাগারে
থাকা খালেদা জিয়াকে হাইকোর্টের দেয়া জামিন মঙ্গলবার এক রায়ে বহাল রাখেন
আপিল বিভাগ। তবে, আরো অন্তত ছয়টি মামলায় তাকে গ্রেপ্তার দেখানোয় আপাতত
মুক্তি মিলছে না বলে জানান তার আইনজীবীরা।
বাংলাদেশের মানচিত্র, জাতীয় পতাকা ও মুক্তিযুদ্ধের ইতিহাসকে বিকৃত করার অভিযোগে ২০১৬ সালের ৩রা নভেম্বর ঢাকার আদালতে জননেত্রী পরিষদেও সভাপতি এবি সিদ্দিকী মামলাটি দায়ের করেন। আর মিথ্যা তথ্য দিয়ে ভুয়া জন্মদিন পালনের অভিযোগে ২০১৬ সালের ৩০শে আগস্ট খালেদা জিয়ার বিরুদ্ধে আরেকটি মামলা দায়ের করা হয়। আইনজীবীরা জানান, মামলা দু’টিতে বিএনপি চেয়ারপারসনের বিরুদ্ধে গ্রেপ্তারি পরোয়ানা ছিল। কিন্তু পুলিশ তা তামিল করতে পারেনি। গতকাল মামলা দু’টির ধার্যদিনে খালেদার আইনজীবী মাসুদ আহমেদ তালুকদার জামিনের আবেদন করেন। অন্যদিকে ঢাকা মহানগর পাবলিক প্রসিকিউটর (পিপি) আবদুল্লাহ আবু গ্রেপ্তারি পরোয়ানা আগে কার্যকর করে তারপর জামিন আবেদনের শুনানি করার আরজি জানান। দুই পক্ষের শুনানি শেষে মিথ্যা তথ্য দিয়ে ভুয়া জন্মদিন পালন অভিযোগের মামলার বিচারক খুরশীদ আলম এবং জাতীয় পতাকা অবমাননা মামলার বিচারক আহসান হাবীব উভয়ই গ্রেপ্তারি পরোয়ানা কার্যকরের আদেশ দেন। একই সঙ্গে আগামী ৫ই জুলাই পরবর্তী শুনানির দিন ধার্য রাখেন দুই আদালতের বিচারক।
খালেদার আইনজীবী মাসুদ আহমেদ তালুকদার বলেন, আজকে (গতকাল) দু’টি মামলায় খালেদা জিয়ার পক্ষে জামিনের আবেদন করেছিলাম। আদালত আমাদের জামিনের দরখাস্ত নথিভুক্ত করে বলেছেন, ইতিপূর্বে যে গ্রেপ্তারি পরোয়ানা জারি করা হয়েছে সেই গ্রেপ্তারি পরোয়ানা তামিল করে (পরোয়ানা কার্যকর করা) আগামী ৫ই জুলাইয়ের মধ্যে আদালতকে জানাতে হবে। আইনজীবীরা জানান, যেহেতু খালেদা জিয়া এখন কারাগারে রয়েছেন, তাই পুলিশ কারা কর্তৃপক্ষের সঙ্গে যোগাযোগ করে এই দু’টি মামলায় তাকে গ্রেপ্তার দেখানোর উদ্যোগ নেবে।
বাংলাদেশের মানচিত্র, জাতীয় পতাকা ও মুক্তিযুদ্ধের ইতিহাসকে বিকৃত করার অভিযোগে ২০১৬ সালের ৩রা নভেম্বর ঢাকার আদালতে জননেত্রী পরিষদেও সভাপতি এবি সিদ্দিকী মামলাটি দায়ের করেন। আর মিথ্যা তথ্য দিয়ে ভুয়া জন্মদিন পালনের অভিযোগে ২০১৬ সালের ৩০শে আগস্ট খালেদা জিয়ার বিরুদ্ধে আরেকটি মামলা দায়ের করা হয়। আইনজীবীরা জানান, মামলা দু’টিতে বিএনপি চেয়ারপারসনের বিরুদ্ধে গ্রেপ্তারি পরোয়ানা ছিল। কিন্তু পুলিশ তা তামিল করতে পারেনি। গতকাল মামলা দু’টির ধার্যদিনে খালেদার আইনজীবী মাসুদ আহমেদ তালুকদার জামিনের আবেদন করেন। অন্যদিকে ঢাকা মহানগর পাবলিক প্রসিকিউটর (পিপি) আবদুল্লাহ আবু গ্রেপ্তারি পরোয়ানা আগে কার্যকর করে তারপর জামিন আবেদনের শুনানি করার আরজি জানান। দুই পক্ষের শুনানি শেষে মিথ্যা তথ্য দিয়ে ভুয়া জন্মদিন পালন অভিযোগের মামলার বিচারক খুরশীদ আলম এবং জাতীয় পতাকা অবমাননা মামলার বিচারক আহসান হাবীব উভয়ই গ্রেপ্তারি পরোয়ানা কার্যকরের আদেশ দেন। একই সঙ্গে আগামী ৫ই জুলাই পরবর্তী শুনানির দিন ধার্য রাখেন দুই আদালতের বিচারক।
খালেদার আইনজীবী মাসুদ আহমেদ তালুকদার বলেন, আজকে (গতকাল) দু’টি মামলায় খালেদা জিয়ার পক্ষে জামিনের আবেদন করেছিলাম। আদালত আমাদের জামিনের দরখাস্ত নথিভুক্ত করে বলেছেন, ইতিপূর্বে যে গ্রেপ্তারি পরোয়ানা জারি করা হয়েছে সেই গ্রেপ্তারি পরোয়ানা তামিল করে (পরোয়ানা কার্যকর করা) আগামী ৫ই জুলাইয়ের মধ্যে আদালতকে জানাতে হবে। আইনজীবীরা জানান, যেহেতু খালেদা জিয়া এখন কারাগারে রয়েছেন, তাই পুলিশ কারা কর্তৃপক্ষের সঙ্গে যোগাযোগ করে এই দু’টি মামলায় তাকে গ্রেপ্তার দেখানোর উদ্যোগ নেবে।
No comments