কমলগঞ্জে চলাচলের রাস্তা কেটে নিলো প্রভাবশালীমহল
কমলগঞ্জ
পৌর এলাকার বড়গাছ গ্রামে একটি পরিবারের চলাচলের রাস্তাটি কেটে মাটির সঙ্গে
মিশিয়ে দিয়েছে স্থানীয় প্রভাবশালী একটি মহল। এতে গত চার দিন ধরে ওই
পরিবারের সদস্যরা বাড়ি থেকে বের হতে পারছেন না বলে অভিযোগ করা হয়েছে।
জানা গেছে, কমলগঞ্জ ফায়ার সার্ভিস স্টেশনের সামনে কমলগঞ্জ পৌর এলাকার বড়গাছ গ্রামে মো. আবু সুফিয়ান ৩৪ শতক জমি ক্রয় করে বাড়ি নির্মাণ করেন। পরে বসতবাড়িতে যাতায়াতের জন্য অপর প্রতিবেশীর সঙ্গে মিলে ১৯৯৮ সালের ২৭শে এপ্রিল তিনি ২ শতক জমি কিনে রাস্তা নির্মাণ করেন। তারপর থেকেই ওই রাস্তা দিয়ে চলাচল করছিলেন সুফিয়ানের পরিবারের সদস্যরা। কিন্তু ২০১৩ সালে আবু সুফিয়ান মারা যাওয়ার পর তার পরিবারের সদস্যদের চলাচলের রাস্তাটির মালিকানা দাবি করে বড়গাছ গ্রামের নুরুলহুদা চৌধুরীর ছেলেরা দখল করার চেষ্টা চালান। এ নিয়ে স্থানীয় জনপ্রতিনিধিসহ এলাকার গণ্যমান্য ব্যক্তিবর্গ একাধিক সালিশ বৈঠক করলেও কোনো সমাধান হয়নি। সম্প্রতি ওই রাস্তাটি নুরুল হুদার ছেলেরা দখলের চেষ্টা চালালে কমলগঞ্জ পৌরসভার মেয়র, কাউন্সিলরসহ এলাকার স্থানীয় ব্যক্তিবর্গর উপস্থিতিতে এ নিয়ে এক সালিশ বৈঠক করেন। বৈঠকে সিদ্ধান্ত হয় দীর্ঘ ২০ বছর যাবৎ ওই রাস্তা দিয়ে চলাচল করছেন আবু সুফিয়ানের পরিবারের সদস্যরা। তখন কেউ রাস্তাটির মালিকানা দাবি বা কোন বাধা প্রধান করেননি। তাই রাস্তাটির মালিকানা নিয়ে সৃষ্ট জটিলতার স্থায়ী সমাধান না হওয়া পর্যন্ত আবু সুফিয়ানের পরিবার রাস্তাটি ব্যবহারে কোন বাঁধা-আপত্তি না করতে। কিন্তু সালিশ বৈঠকের পরপরই রাস্তা ব্যবহার না করার জন্য আবু সুফিয়ানের পরিবারের সদস্যদের প্রতিপক্ষরা নানা হুমকি ও ভয়ভীতি প্রদান করে রাস্তাটি তাদের দখলে নেয়ার চেষ্টা করেন। এতে বাধ্য হয়ে আবু সুফিয়ানের স্ত্রী ফিরোজা বেগম বাদি হয়ে গত ২৪শে এপ্রিল মৌলভীবাজার দেওয়ানি আদালতে পিটিশন মামলা করলে বিজ্ঞ বিচারক অভিযুক্তদের আদালতে হাজির হয়ে কারণ দর্শানের নির্দেশ দেন। এতে ক্ষিপ্ত হয়ে গত ১৩ই মে রাতে প্রতিপক্ষ নুরুল হুদার ছেলে শাহজান চৌধুরীর নেতৃত্বে অজ্ঞাত ব্যক্তিরা আবু সুফিয়ানের পরিবারের সদস্যদের চলাচলের একমাত্র রাস্তাটি কেটে জমির সাথে মিশিয়ে নিজেদের দখলে নেয়।
তবে রাস্তার জমিটি নিজেদের দাবি করে নুরুল হুদার ছেলে ইকবাল পারভেজ চৌধুরী শাহীন বলেন, রাস্তাটি আবু সুফিয়ানের পরিবারের সদস্যদের ব্যবহার করার জন্য দেয়া হয়েছিল। একাধিক সালিশ-বৈঠকে এটা প্রমাণিত। আজ জমিটি আমাদের প্রয়োজন হওয়ায় সেটি কেটে নেয়া হয়েছে।
জানা গেছে, কমলগঞ্জ ফায়ার সার্ভিস স্টেশনের সামনে কমলগঞ্জ পৌর এলাকার বড়গাছ গ্রামে মো. আবু সুফিয়ান ৩৪ শতক জমি ক্রয় করে বাড়ি নির্মাণ করেন। পরে বসতবাড়িতে যাতায়াতের জন্য অপর প্রতিবেশীর সঙ্গে মিলে ১৯৯৮ সালের ২৭শে এপ্রিল তিনি ২ শতক জমি কিনে রাস্তা নির্মাণ করেন। তারপর থেকেই ওই রাস্তা দিয়ে চলাচল করছিলেন সুফিয়ানের পরিবারের সদস্যরা। কিন্তু ২০১৩ সালে আবু সুফিয়ান মারা যাওয়ার পর তার পরিবারের সদস্যদের চলাচলের রাস্তাটির মালিকানা দাবি করে বড়গাছ গ্রামের নুরুলহুদা চৌধুরীর ছেলেরা দখল করার চেষ্টা চালান। এ নিয়ে স্থানীয় জনপ্রতিনিধিসহ এলাকার গণ্যমান্য ব্যক্তিবর্গ একাধিক সালিশ বৈঠক করলেও কোনো সমাধান হয়নি। সম্প্রতি ওই রাস্তাটি নুরুল হুদার ছেলেরা দখলের চেষ্টা চালালে কমলগঞ্জ পৌরসভার মেয়র, কাউন্সিলরসহ এলাকার স্থানীয় ব্যক্তিবর্গর উপস্থিতিতে এ নিয়ে এক সালিশ বৈঠক করেন। বৈঠকে সিদ্ধান্ত হয় দীর্ঘ ২০ বছর যাবৎ ওই রাস্তা দিয়ে চলাচল করছেন আবু সুফিয়ানের পরিবারের সদস্যরা। তখন কেউ রাস্তাটির মালিকানা দাবি বা কোন বাধা প্রধান করেননি। তাই রাস্তাটির মালিকানা নিয়ে সৃষ্ট জটিলতার স্থায়ী সমাধান না হওয়া পর্যন্ত আবু সুফিয়ানের পরিবার রাস্তাটি ব্যবহারে কোন বাঁধা-আপত্তি না করতে। কিন্তু সালিশ বৈঠকের পরপরই রাস্তা ব্যবহার না করার জন্য আবু সুফিয়ানের পরিবারের সদস্যদের প্রতিপক্ষরা নানা হুমকি ও ভয়ভীতি প্রদান করে রাস্তাটি তাদের দখলে নেয়ার চেষ্টা করেন। এতে বাধ্য হয়ে আবু সুফিয়ানের স্ত্রী ফিরোজা বেগম বাদি হয়ে গত ২৪শে এপ্রিল মৌলভীবাজার দেওয়ানি আদালতে পিটিশন মামলা করলে বিজ্ঞ বিচারক অভিযুক্তদের আদালতে হাজির হয়ে কারণ দর্শানের নির্দেশ দেন। এতে ক্ষিপ্ত হয়ে গত ১৩ই মে রাতে প্রতিপক্ষ নুরুল হুদার ছেলে শাহজান চৌধুরীর নেতৃত্বে অজ্ঞাত ব্যক্তিরা আবু সুফিয়ানের পরিবারের সদস্যদের চলাচলের একমাত্র রাস্তাটি কেটে জমির সাথে মিশিয়ে নিজেদের দখলে নেয়।
তবে রাস্তার জমিটি নিজেদের দাবি করে নুরুল হুদার ছেলে ইকবাল পারভেজ চৌধুরী শাহীন বলেন, রাস্তাটি আবু সুফিয়ানের পরিবারের সদস্যদের ব্যবহার করার জন্য দেয়া হয়েছিল। একাধিক সালিশ-বৈঠকে এটা প্রমাণিত। আজ জমিটি আমাদের প্রয়োজন হওয়ায় সেটি কেটে নেয়া হয়েছে।
No comments