প্রমাণ করতে পারলে রাজনীতি ছেড়ে দেব: মওদুদ
বিএনপির
স্থায়ী কমিটির সদস্য ব্যারিস্টার মওদুদ আহমদ বলেছেন, আওয়ামী লীগের যেসব
নেতারা বেশি বেশি গণতন্ত্রের কথা বলেন- এমন ৫ জন নেতার এলাকায় যান। দেখবেন
প্রথমত তারা জনগণের ভোটে নির্বাচিত হননি। দ্বিতীয়ত বিরোধীদলের কোনো ঘরোয়া
প্রোগ্রামও করতে দেননা। এলাকায় দল চালায় থানার ওসি। আওয়ামী লীগ নেতারা
তাদের সহযোগিতা ছাড়া কিছুই করতে পারেননা। এসবের একটি কথাও যদি মিথ্যা
প্রমাণ করতে পারেন কেউ তাহলে আমি রাজনীতি ছেড়ে দেব।
আজ দুপুরে জাতীয় প্রেসক্লাবের ভিআইপি লাউঞ্জে নাগরিক অধিকার আন্দোলন ফোরাম আয়োজিত দেশনেত্রীর কারাবাস দীর্ঘায়িত করার সরকারি ষড়যন্ত্র বন্ধ ও সকল রাজবন্দীর মুক্তির দাবিতে প্রতিবাদী আলোচনা সভায় তিনি এসব কথা বলেন। তিনি বলেন, আওয়ামী লীগের এসব নেতারা মুখে বলে গণতন্ত্র আছে। আইনের শাসন প্রতিষ্ঠা করতে হবে। কিন্তু বাস্তবে করে অন্যটা। বিরোধী দলের নেতাকর্মীদের নামে শত শত মামলা দিয়ে হয় জেলখানায় না হয় ঘরছাড়া করে রেখেছে। আমি এখন ইচ্ছা করেই খুব একটা গ্রামের বাড়ি যাইনা। গেলেই অন্তত আমার ৫০ জন ছেলেকে গ্রেপ্তার করে। তারা মা বাবার সঙ্গে ঈদ করতে পারেনা। রাতে ঘরে ঘুমোতে পারেনা। এসময় তিনি বলেন, যেসব আওয়ামী লীগ নেতা এখনো গণতন্ত্রের কথা বলেন মেহেরবানি করে তারা প্রতিদিন সকালে ঘুম থেকে উঠে আয়নায় নিজের মুখটি দেখবেন। এই সরকার এতো নিচে নেমে গেছে যে দেশের মানুষের সঙ্গে এদের কোন সম্পর্ক নেই। বিশ্বময় স্বৈরাচার সরকারের যেভাবে পতন হয়েছে এই সরকারেরও তেমন পত হবে। এটাই ইতিহাসের নিয়ম।
আওয়ামী লীগের সাধারণ সম্পাদক ওবায়দুল কাদেরের বক্তব্যের সমালোচনা করে তিনি বলেন, তাদের একজন নেতা ইতিমধ্যে মুখ ফসকে বলেই দিয়েছেন নির্বাচন নিয়ে গভীর ষড়যন্ত্রের কথা। তিনি বলেছেন, সব কিছু হয়ে গেছে এখন নির্বাচনে বিজয় শুধু আনুষ্ঠানিকতা। এতোদিন আমরা যে সন্দেহ করে আসছিলাম সেটাই আজ স্পষ্ট হয়েছে। তবে তারা যতোই ষড়যন্ত্র করুক না কেন বাংলাদেশের মাটিতে এটা হতে দেয়া হবেনা। আওয়ামী লীগকে এই নীল নকশা বাস্তবায়ন করতে দেয়া হবেনা।
নাগরিক অধিকার আন্দোলন ফোরামের উপদেষ্টা ও ব্রাহ্মণবাড়িয়া জেলা বিএনপির সহ সভাপতি নাছির উদ্দিন হাজারীর সভাপতিত্বে ও সাধারণ সম্পাদক এম জাহাঙ্গীর আলমের সঞ্চালনায় আরো উপস্থিত ছিলেন বাংলাদেশ ফেডারেল সাংবাদিক ইউনিয়নের সভাপতি রুহুল আমিন গাজী, বিএনপির কেন্দ্রীয় নেতা আবু নাসের মোহাম্মদ রহমতউল্লাহ, ঢাকা মহানগর দক্ষিণ বিএনপির সহ সভাপতি বীর মুক্তিযোদ্ধা ফরিদ উদ্দিন, গাজীপুর জেলা বিএনপির যুগ্ম সম্পাদক আলহাজ্ব ভিপি ইব্রাহিম, বগুড়া জেলা বিএনপির উপদেষ্টা আলহাজ্ব মোশাররফ হোসেন প্রমুখ।
আজ দুপুরে জাতীয় প্রেসক্লাবের ভিআইপি লাউঞ্জে নাগরিক অধিকার আন্দোলন ফোরাম আয়োজিত দেশনেত্রীর কারাবাস দীর্ঘায়িত করার সরকারি ষড়যন্ত্র বন্ধ ও সকল রাজবন্দীর মুক্তির দাবিতে প্রতিবাদী আলোচনা সভায় তিনি এসব কথা বলেন। তিনি বলেন, আওয়ামী লীগের এসব নেতারা মুখে বলে গণতন্ত্র আছে। আইনের শাসন প্রতিষ্ঠা করতে হবে। কিন্তু বাস্তবে করে অন্যটা। বিরোধী দলের নেতাকর্মীদের নামে শত শত মামলা দিয়ে হয় জেলখানায় না হয় ঘরছাড়া করে রেখেছে। আমি এখন ইচ্ছা করেই খুব একটা গ্রামের বাড়ি যাইনা। গেলেই অন্তত আমার ৫০ জন ছেলেকে গ্রেপ্তার করে। তারা মা বাবার সঙ্গে ঈদ করতে পারেনা। রাতে ঘরে ঘুমোতে পারেনা। এসময় তিনি বলেন, যেসব আওয়ামী লীগ নেতা এখনো গণতন্ত্রের কথা বলেন মেহেরবানি করে তারা প্রতিদিন সকালে ঘুম থেকে উঠে আয়নায় নিজের মুখটি দেখবেন। এই সরকার এতো নিচে নেমে গেছে যে দেশের মানুষের সঙ্গে এদের কোন সম্পর্ক নেই। বিশ্বময় স্বৈরাচার সরকারের যেভাবে পতন হয়েছে এই সরকারেরও তেমন পত হবে। এটাই ইতিহাসের নিয়ম।
আওয়ামী লীগের সাধারণ সম্পাদক ওবায়দুল কাদেরের বক্তব্যের সমালোচনা করে তিনি বলেন, তাদের একজন নেতা ইতিমধ্যে মুখ ফসকে বলেই দিয়েছেন নির্বাচন নিয়ে গভীর ষড়যন্ত্রের কথা। তিনি বলেছেন, সব কিছু হয়ে গেছে এখন নির্বাচনে বিজয় শুধু আনুষ্ঠানিকতা। এতোদিন আমরা যে সন্দেহ করে আসছিলাম সেটাই আজ স্পষ্ট হয়েছে। তবে তারা যতোই ষড়যন্ত্র করুক না কেন বাংলাদেশের মাটিতে এটা হতে দেয়া হবেনা। আওয়ামী লীগকে এই নীল নকশা বাস্তবায়ন করতে দেয়া হবেনা।
নাগরিক অধিকার আন্দোলন ফোরামের উপদেষ্টা ও ব্রাহ্মণবাড়িয়া জেলা বিএনপির সহ সভাপতি নাছির উদ্দিন হাজারীর সভাপতিত্বে ও সাধারণ সম্পাদক এম জাহাঙ্গীর আলমের সঞ্চালনায় আরো উপস্থিত ছিলেন বাংলাদেশ ফেডারেল সাংবাদিক ইউনিয়নের সভাপতি রুহুল আমিন গাজী, বিএনপির কেন্দ্রীয় নেতা আবু নাসের মোহাম্মদ রহমতউল্লাহ, ঢাকা মহানগর দক্ষিণ বিএনপির সহ সভাপতি বীর মুক্তিযোদ্ধা ফরিদ উদ্দিন, গাজীপুর জেলা বিএনপির যুগ্ম সম্পাদক আলহাজ্ব ভিপি ইব্রাহিম, বগুড়া জেলা বিএনপির উপদেষ্টা আলহাজ্ব মোশাররফ হোসেন প্রমুখ।
No comments