সিরিয়ার অখণ্ডতা নষ্ট হতে দেবে না ইরান, তুরস্ক ও রাশিয়া
তুর্কি পররাষ্ট্রমন্ত্রী মেভলুত চাভুসওগ্লু (বামে), রুশ পররাষ্ট্রমন্ত্রী সের্গেই ল্যাভরফ (মাঝখানে) ও ইরানের পররাষ্ট্রমন্ত্রী জাওয়াদ জারিফ (ডানে) |
সিরিয়ার
অখণ্ডতা ও সার্বভৌমত্ব রক্ষার প্রতিশ্রুতি পুনর্ব্যক্ত করেছে ইরান, রাশিয়া
ও তুরস্ক। কাজাখস্তানের আস্তানায় তিন দেশের পররাষ্ট্রমন্ত্রীরা এ বিষয়ে
প্রতিশ্রুতি পুনর্ব্যক্ত করেন। আজ (শুক্রবার) কাজাখস্তানের রাজধানী
আস্তানায় বৈঠক শেষে প্রকাশিত এক বিবৃতিতে বলা হয়েছে, সিরিয়ার স্বাধীনতা,
সার্বভৌমত্ব, ঐক্য ও ভৌগোলিক অখণ্ডতা অক্ষুন্ন রাখতে হবে।
সিরিয়ার সার্বিক পরিস্থিতি উন্নয়নে গত এক বছরের ত্রিদেশীয় বৈঠকগুলো গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা রেখেছে বলেও বিবৃতিতে উল্লেখ করা হয়েছে। এ কারণে দেশটিতে চলমান সহিংসতা নিয়ন্ত্রণে এ ধরনের সমন্বিত প্রচেষ্টা অব্যাহত রাখার ওপর জোর দেওয়া হয়েছে।
আগামী ৪ এপ্রিল ইস্তাম্বুলে ইরান, রাশিয়া ও তুরস্কের প্রেসিডেন্টদের মধ্যে বৈঠক হওয়ার কথা রয়েছে। ওই বৈঠকের এজেন্ডা নিয়ে আজকের বৈঠকে আলোচনা হয়েছে বলে জানা গেছে। ইস্তাম্বুল বৈঠকে পূর্ব গৌতা ইস্যুই সবচেয়ে বেশি গুরুত্ব পাবে। পূর্ব গৌতায় বর্তমানে সামরিক অভিযান চালাচ্ছে সিরিয়ার সরকারি বাহিনী।
সংঘর্ষপীড়িত এলাকাগুলোতে মানবিক ত্রাণ সরবরাহের সুযোগ নিশ্চিত করার ওপরও গুুরুত্ব দিয়েছেন তিন দেশের পররাষ্ট্রমন্ত্রীরা। সিরিয়ায় যুদ্ধবিরতির বাস্তবায়ন নিশ্চিত করার দায়িত্বে রয়েছে ইরান, রাশিয়া ও তুরস্ক।
২০১৭ সালের জানুয়ারি থেকে আস্তানা আলোচনা প্রক্রিয়া শুরু হয়েছে। আস্তানা আলোচনার ফলে এরইমধ্যে অপেক্ষাকৃত কম সহিংসতাপূর্ণ এলাকা গড়ে তোলা সম্ভব হয়েছে।
সিরিয়ার সার্বিক পরিস্থিতি উন্নয়নে গত এক বছরের ত্রিদেশীয় বৈঠকগুলো গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা রেখেছে বলেও বিবৃতিতে উল্লেখ করা হয়েছে। এ কারণে দেশটিতে চলমান সহিংসতা নিয়ন্ত্রণে এ ধরনের সমন্বিত প্রচেষ্টা অব্যাহত রাখার ওপর জোর দেওয়া হয়েছে।
আগামী ৪ এপ্রিল ইস্তাম্বুলে ইরান, রাশিয়া ও তুরস্কের প্রেসিডেন্টদের মধ্যে বৈঠক হওয়ার কথা রয়েছে। ওই বৈঠকের এজেন্ডা নিয়ে আজকের বৈঠকে আলোচনা হয়েছে বলে জানা গেছে। ইস্তাম্বুল বৈঠকে পূর্ব গৌতা ইস্যুই সবচেয়ে বেশি গুরুত্ব পাবে। পূর্ব গৌতায় বর্তমানে সামরিক অভিযান চালাচ্ছে সিরিয়ার সরকারি বাহিনী।
সংঘর্ষপীড়িত এলাকাগুলোতে মানবিক ত্রাণ সরবরাহের সুযোগ নিশ্চিত করার ওপরও গুুরুত্ব দিয়েছেন তিন দেশের পররাষ্ট্রমন্ত্রীরা। সিরিয়ায় যুদ্ধবিরতির বাস্তবায়ন নিশ্চিত করার দায়িত্বে রয়েছে ইরান, রাশিয়া ও তুরস্ক।
২০১৭ সালের জানুয়ারি থেকে আস্তানা আলোচনা প্রক্রিয়া শুরু হয়েছে। আস্তানা আলোচনার ফলে এরইমধ্যে অপেক্ষাকৃত কম সহিংসতাপূর্ণ এলাকা গড়ে তোলা সম্ভব হয়েছে।
No comments