দেশে নির্বাচনের পরিবেশ নেই
বিএনপির
মহাসচিব মির্জা ফখরুল ইসলাম আলমগীর বলেছেন, দেশে নির্বাচনের কোনো পরিবেশ
নেই। সরকারের তৈরি করা যে নির্বাচন কমিশন রয়েছে তাদের লক্ষ একটাই, আওয়ামী
লীগকে আবার ক্ষমতায় বসানো এবং একদলীয় শাসন ব্যবস্থা পাকাপোক্ত করা। এই
নির্বাচন কমিশন সরকারের ইচ্ছাগুলোর প্রতিফল ঘটাবে এটাই আমাদের কাছে এখন
স্পষ্ট।
শুক্রবার দুপুরে তিনি মানিকগঞ্জের ঘিওর উপজেলার পাচুরিয়া গ্রামে বিএনপির প্রয়াত মহাসচিব খোন্দকার দেলোয়ার হোসেনের ৭ম মুত্যুবার্ষিকী অনুষ্ঠানে যোগদান শেষে সাংবাদিকদের প্রশ্নের জবাবে এ কথা বলেন।
আগামী জাতীয় সংসদ নির্বাচন এবং ৫টি সিটি নির্বাচন প্রসঙ্গে মির্জা ফখরুল ইসলাম বলেন, বর্তমান সবচেয়ে বড় সংকট হচ্ছে দেশে গণতন্ত্র নেই, মানুষের কোনো অধিকার নেই। এই বিষয়গুলো এড়িয়ে শুধু নির্বাচন করলেই গণতন্ত্র হবে না। এই নির্বাচন মানেই আওয়ামী লীগকে আরো পোক্ত করা। সুতরাং এই নির্বাচনে জনগণের সমর্থন থাকবে না। আমরাও এই নির্বাচনে অংশ নেবো কিনা তা ভেবে দেখতে হবে। কারণ দেশে নির্বাচনের কোনো পরিবেশ নেই।
এ সময় উপস্থিত ছিলেন, বিএনপির কেন্দ্রীয় কমিটির ভাইস চেয়ারম্যান এজেডএম জাহিদ, ভাইস চেয়ারম্যান ইকবাল মাহমুদ টুকু, কেন্দ্রীয় স্বেচ্ছাসেবক দলের সভাপতি মীর সরাফত আলী সপু, বিএনপির চেয়ারপারসনের উপদেষ্টা মইনুল ইসলাম খান শান্ত, বিএনপির নির্বাহী কমিটির সদস্য খোন্দকার আবদুল হামিদ ডাবলু, কার্যনির্বাহী কমিটির সদস্য রোখসানা খানম মিতু, বিএনপির কেন্দ্রীয় কমিটির সহ-প্রচার সম্পাদক শামীমুর রহমান শামীম, বিএনপি নেতা গয়েশ্বর চন্দ্র রায়ের মেয়ে বিএনপির কেন্দ্রীয় কমিটির প্রাপ্তিক জনশক্তি উন্নয়ন বিষয়ক সহসম্পাদক অর্পনা রায় দাস, জেলা বিএনপির কৃষিবিষয়ক সম্পাদক
খোন্দকার আকবর হোসেন বাবলুসহ বিএনপির নেতৃবৃন্দ ও দেলোয়ার হোসেনের পরিবারের সদস্যরা।
মির্জা ফখরুল ইসলাম আলমগীর প্রয়াত মহাসচিব খোন্দকার দেলোয়ার হোসেন সম্পর্কে বলেন, ১/১১ এর সময় মইনুদ্দিন-ফখরুদ্দীনের অবৈধ সরকার আমাদের দেশ নেত্রীকে কারারুদ্ধ করে রেখেছিল। তখন খোন্দকার দেলোয়ার হোসেন বিএনপির হাল ধরেছিলেন এবং বিএনপিকে দুঃসময়ে বাঁচিয়ে ছিলেন। বর্তমান অবৈধ আওয়ামী লীগ সরকার সারা দেশের গণতান্ত্রিক শক্তিগুলো ধ্বংস করে দিচ্ছে। যখন রাষ্ট্রের স্তম্ভগুলোকে একে একে ধ্বংস করছে, যখন বিএনপিকে নির্মূল করে দেয়ার জন্য চক্রান্তের বেড়াজাল বুনেছে, হাজার হাজার নেতাকর্মীকে গ্রেপ্তার করছে, হত্যা করছে, গুম করছে এবং এই দেশের সবচেয়ে জনপ্রিয় নেতা যিনি গণতন্ত্রের জন্য আজীবন লড়াই করেছেন বিএনপির চেয়ারপারসন সাবেক প্রধানমন্ত্রী বেগম খালেদা জিয়াকে মিথ্যা মামলা দিয়ে কারারুদ্ধ করে রেখেছেন। সেই সময়ে আজ খোন্দকার দেলোয়ার হোসেনের এই মৃত্যু বার্ষিকী। তার এখানে আসা আমাদেরকে নতুন করে উজ্জীবিত করবে, সারা দেশে বিএনপির নেতাকর্মীকে অনুপ্রেরণা জোগাবে এবং গণতন্ত্রকে পুনরুদ্ধারের জন্য বিএনপি যে ভূমিকা পালন করছে, তাকে আরো সুসংগঠিত ও ঐক্যবদ্ধ করে জনগণকে সঙ্গে নিয়ে গণতন্ত্রকে পুনঃপ্রতিষ্ঠা করবে আজকে এই হচ্ছে আমাদের এখানে আসার দোয়া।
মির্জা ফখরুল ইসলাম আলমগীর এর আগে পাচুরীয়া গ্রামে পৌঁছানোর পর স্থানীয় মসজিদে জুমার নামাজ আদায় করেন এবং দলীয় নেতাকর্মীদের সঙ্গে নিয়ে দেলোয়ার হোসেনের কবরে ফুলেল শ্রদ্ধা জানান এবং কবর জিয়ারত করেন।
এদিকে বিএনপির প্রয়াত মহাসচিব খোন্দকার দেলোয়ার হোসেনের মৃত্যুবার্ষিকী উপলক্ষে মানিকগঞ্জ জেলা বিএনপি দলীয় কার্যালায়ে দোয়া ও আলোচনা সভা করেছে। সকাল ১১টায় জেলা বিএনপির সভাপতি আফরোজা খান রিতার দিকনির্দেশনায় আলোচনা সভা ও দোয়া মাহফিলে জেলা বিএনপি ও তার অঙ্গসংগঠনের নেতাকর্মীরা উপস্থিত ছিলেন।
শুক্রবার দুপুরে তিনি মানিকগঞ্জের ঘিওর উপজেলার পাচুরিয়া গ্রামে বিএনপির প্রয়াত মহাসচিব খোন্দকার দেলোয়ার হোসেনের ৭ম মুত্যুবার্ষিকী অনুষ্ঠানে যোগদান শেষে সাংবাদিকদের প্রশ্নের জবাবে এ কথা বলেন।
আগামী জাতীয় সংসদ নির্বাচন এবং ৫টি সিটি নির্বাচন প্রসঙ্গে মির্জা ফখরুল ইসলাম বলেন, বর্তমান সবচেয়ে বড় সংকট হচ্ছে দেশে গণতন্ত্র নেই, মানুষের কোনো অধিকার নেই। এই বিষয়গুলো এড়িয়ে শুধু নির্বাচন করলেই গণতন্ত্র হবে না। এই নির্বাচন মানেই আওয়ামী লীগকে আরো পোক্ত করা। সুতরাং এই নির্বাচনে জনগণের সমর্থন থাকবে না। আমরাও এই নির্বাচনে অংশ নেবো কিনা তা ভেবে দেখতে হবে। কারণ দেশে নির্বাচনের কোনো পরিবেশ নেই।
এ সময় উপস্থিত ছিলেন, বিএনপির কেন্দ্রীয় কমিটির ভাইস চেয়ারম্যান এজেডএম জাহিদ, ভাইস চেয়ারম্যান ইকবাল মাহমুদ টুকু, কেন্দ্রীয় স্বেচ্ছাসেবক দলের সভাপতি মীর সরাফত আলী সপু, বিএনপির চেয়ারপারসনের উপদেষ্টা মইনুল ইসলাম খান শান্ত, বিএনপির নির্বাহী কমিটির সদস্য খোন্দকার আবদুল হামিদ ডাবলু, কার্যনির্বাহী কমিটির সদস্য রোখসানা খানম মিতু, বিএনপির কেন্দ্রীয় কমিটির সহ-প্রচার সম্পাদক শামীমুর রহমান শামীম, বিএনপি নেতা গয়েশ্বর চন্দ্র রায়ের মেয়ে বিএনপির কেন্দ্রীয় কমিটির প্রাপ্তিক জনশক্তি উন্নয়ন বিষয়ক সহসম্পাদক অর্পনা রায় দাস, জেলা বিএনপির কৃষিবিষয়ক সম্পাদক
খোন্দকার আকবর হোসেন বাবলুসহ বিএনপির নেতৃবৃন্দ ও দেলোয়ার হোসেনের পরিবারের সদস্যরা।
মির্জা ফখরুল ইসলাম আলমগীর প্রয়াত মহাসচিব খোন্দকার দেলোয়ার হোসেন সম্পর্কে বলেন, ১/১১ এর সময় মইনুদ্দিন-ফখরুদ্দীনের অবৈধ সরকার আমাদের দেশ নেত্রীকে কারারুদ্ধ করে রেখেছিল। তখন খোন্দকার দেলোয়ার হোসেন বিএনপির হাল ধরেছিলেন এবং বিএনপিকে দুঃসময়ে বাঁচিয়ে ছিলেন। বর্তমান অবৈধ আওয়ামী লীগ সরকার সারা দেশের গণতান্ত্রিক শক্তিগুলো ধ্বংস করে দিচ্ছে। যখন রাষ্ট্রের স্তম্ভগুলোকে একে একে ধ্বংস করছে, যখন বিএনপিকে নির্মূল করে দেয়ার জন্য চক্রান্তের বেড়াজাল বুনেছে, হাজার হাজার নেতাকর্মীকে গ্রেপ্তার করছে, হত্যা করছে, গুম করছে এবং এই দেশের সবচেয়ে জনপ্রিয় নেতা যিনি গণতন্ত্রের জন্য আজীবন লড়াই করেছেন বিএনপির চেয়ারপারসন সাবেক প্রধানমন্ত্রী বেগম খালেদা জিয়াকে মিথ্যা মামলা দিয়ে কারারুদ্ধ করে রেখেছেন। সেই সময়ে আজ খোন্দকার দেলোয়ার হোসেনের এই মৃত্যু বার্ষিকী। তার এখানে আসা আমাদেরকে নতুন করে উজ্জীবিত করবে, সারা দেশে বিএনপির নেতাকর্মীকে অনুপ্রেরণা জোগাবে এবং গণতন্ত্রকে পুনরুদ্ধারের জন্য বিএনপি যে ভূমিকা পালন করছে, তাকে আরো সুসংগঠিত ও ঐক্যবদ্ধ করে জনগণকে সঙ্গে নিয়ে গণতন্ত্রকে পুনঃপ্রতিষ্ঠা করবে আজকে এই হচ্ছে আমাদের এখানে আসার দোয়া।
মির্জা ফখরুল ইসলাম আলমগীর এর আগে পাচুরীয়া গ্রামে পৌঁছানোর পর স্থানীয় মসজিদে জুমার নামাজ আদায় করেন এবং দলীয় নেতাকর্মীদের সঙ্গে নিয়ে দেলোয়ার হোসেনের কবরে ফুলেল শ্রদ্ধা জানান এবং কবর জিয়ারত করেন।
এদিকে বিএনপির প্রয়াত মহাসচিব খোন্দকার দেলোয়ার হোসেনের মৃত্যুবার্ষিকী উপলক্ষে মানিকগঞ্জ জেলা বিএনপি দলীয় কার্যালায়ে দোয়া ও আলোচনা সভা করেছে। সকাল ১১টায় জেলা বিএনপির সভাপতি আফরোজা খান রিতার দিকনির্দেশনায় আলোচনা সভা ও দোয়া মাহফিলে জেলা বিএনপি ও তার অঙ্গসংগঠনের নেতাকর্মীরা উপস্থিত ছিলেন।
No comments