সুইজারল্যান্ডে পালিয়েছেন কাতালোনিয়ার স্বাধীনতাপন্থি নেত্রী
সুবিচার
পাবেন না এই আশঙ্কায় স্পেন থেকে পালিয়েছেন কাতালোনিয়ার স্বাধীনতা
আন্দোলনের প্রথম সারির নেত্রী আনা গাব্রিয়েল। তিনি বিচারের মুখোমুখি
দাঁড়ানোর পরিবর্তে চলে গিয়েছেন সুইজারল্যান্ডে। সেখানেই তিনি রাজনৈতিক
আশ্রয় চাইবেন। এ খবর দিয়েছে লন্ডনের অনলাইন দ্য ইন্ডিপেন্ডেন্ট। এতে বলা
হয়, কাতালোনিয়া পার্লামেন্টের কট্টর বামপন্থি দল সিইউপি দলের সাবেক উপনেতা
আনা গাব্রিয়েল। গত বছর তারা কাতালোনিয়ার স্বাধীনতা ঘোষণা দিয়ে গণভোট করেন।
তাতে শতকরা প্রায় ৯০ ভাগ ভোটার স্বাধীনতার পক্ষে ভোট দেন। ফলে কাতালোনিয়া স্বাধীন হওয়ার ক্ষেত্রে কোনো বাধা থাকার কথা নয়। কিন্তু এই গণভোটে সায় ছিল না স্পেনের। তারা যেমন এ গণভোটের রায়কে অনুমোদন দেয় নি, একইভাবে বাইরের কোনো বড় দেশও তাদেরকে অনুমোদন দেয় নি। ফলে স্বাধীনতা আন্দোলনের সঙ্গে যারা জড়িত ছিলেন তাদের বিরুদ্ধে রাষ্ট্রদ্রোহের অভিযোগে মামলা হয়। সেই মামলায় এই সপ্তাহে স্পেনের সুপ্রিম কোর্টে মুখোমুখি হওয়ার কথা ছিল আনা গাব্রিয়েলের। মঙ্গলবার তিনি সুইজারল্যান্ডের পত্রিকা লা টেম্পস’কে বলেছেন, দেশে আমি সুবিচার পাবো না। তাই আমি এমন একটি দেশকে বেছে নিয়েছি যেখানে আমার অধিকার সুরক্ষিত থাকবে। আমি মাদ্রিদে যেতে চাই না। রাজনৈতিক কারণে আমার বিচার করার চেষ্টা করা হচ্ছে। আমাকে দোষী সাব্যস্ত করতে সরকার চাপ দিয়েছে বিচার ব্যবস্থাকে। ওদিকে একটি টেলিভিশনকে দেয়া সাক্ষাৎকারে তিনি বলেছেন, তাকে স্পেন ফেরত পাঠানোর অনুরোধ করতে পারে। তাই তিনি সুইজারল্যান্ডে স্থায়ী রাজনৈতিক আশ্রয়ের কথা বিবেচনা করছেন। তিনি আরো বলেছেন, তাকে দেশে জেলে আটকে রাখলে রাজনীতিতে যতটা সক্রিয় থাকতে পারতেন, জেনেভাতে অবস্থান করে তার চেয়ে বেশি সক্রিয় থাকতে পারবেন। তিনি বলেছেন, দেশে তাকে নিয়মিত হত্যার হুমকি দেয়া হতো।
তাতে শতকরা প্রায় ৯০ ভাগ ভোটার স্বাধীনতার পক্ষে ভোট দেন। ফলে কাতালোনিয়া স্বাধীন হওয়ার ক্ষেত্রে কোনো বাধা থাকার কথা নয়। কিন্তু এই গণভোটে সায় ছিল না স্পেনের। তারা যেমন এ গণভোটের রায়কে অনুমোদন দেয় নি, একইভাবে বাইরের কোনো বড় দেশও তাদেরকে অনুমোদন দেয় নি। ফলে স্বাধীনতা আন্দোলনের সঙ্গে যারা জড়িত ছিলেন তাদের বিরুদ্ধে রাষ্ট্রদ্রোহের অভিযোগে মামলা হয়। সেই মামলায় এই সপ্তাহে স্পেনের সুপ্রিম কোর্টে মুখোমুখি হওয়ার কথা ছিল আনা গাব্রিয়েলের। মঙ্গলবার তিনি সুইজারল্যান্ডের পত্রিকা লা টেম্পস’কে বলেছেন, দেশে আমি সুবিচার পাবো না। তাই আমি এমন একটি দেশকে বেছে নিয়েছি যেখানে আমার অধিকার সুরক্ষিত থাকবে। আমি মাদ্রিদে যেতে চাই না। রাজনৈতিক কারণে আমার বিচার করার চেষ্টা করা হচ্ছে। আমাকে দোষী সাব্যস্ত করতে সরকার চাপ দিয়েছে বিচার ব্যবস্থাকে। ওদিকে একটি টেলিভিশনকে দেয়া সাক্ষাৎকারে তিনি বলেছেন, তাকে স্পেন ফেরত পাঠানোর অনুরোধ করতে পারে। তাই তিনি সুইজারল্যান্ডে স্থায়ী রাজনৈতিক আশ্রয়ের কথা বিবেচনা করছেন। তিনি আরো বলেছেন, তাকে দেশে জেলে আটকে রাখলে রাজনীতিতে যতটা সক্রিয় থাকতে পারতেন, জেনেভাতে অবস্থান করে তার চেয়ে বেশি সক্রিয় থাকতে পারবেন। তিনি বলেছেন, দেশে তাকে নিয়মিত হত্যার হুমকি দেয়া হতো।
No comments