বিবাহবহির্ভূত সম্পর্ক ছিল ইমরান খানের -দ্বিতীয় স্ত্রী রেহাম খান
পাকিস্তান
ক্রিকেটের কিংবদন্তি ও পাকিস্তান তেহরিকে ইনসাফ প্রধান ইমরান খানের তৃতীয়
বিয়ে নিয়ে বিশ্বজুড়ে চাঞ্চল্যের সৃষ্টি হয়েছে। কেউ এটাকে দেখছেন নির্বাচনী
বছরে তার রাজনৈতিক কৌশল হিসেবে। তবে ইমরান খানের সাবেক দ্বিতীয় স্ত্রী ও
পাকিস্তানি বংশোদ্ভূত বৃটিশ সাংবাদিক রেহাম খান বলছেন অন্যকথা। তিনি ইমরান
খানের বিরুদ্ধে বিশ্বাসভঙ্গের অভিযোগ এনেছেন। বলেছেন, ইমরান খান যখন তার
সঙ্গে বিবাহ বন্ধনে আবদ্ধ ছিলেন তখনও বর্তমান ও তৃতীয় স্ত্রী বুশরা মনিকার
সঙ্গে সম্পর্ক ছিল ইমরানের। এ খবর দিয়েছে ভারতের অনলাইন জি নিউজ।
উল্লেখ্য, রেহাম খানের সঙ্গে ২০১৫ সালে বিয়ে হয় ইমরান খানের। এক বছর না ঘুরতেই তাদের বিচ্ছেদ হয়ে যায়। তারপর দীর্ঘ সময় ব্যাচেলর জীবন বেছে নেন ইমরান খান। রাজনীতিতে আত্মনিয়োগ করেন। কিন্তু কয়েকদিন আগে খবর প্রকাশ হয় যে, নিজের নারীপীর বুশরাকে বিয়ে করেছেন তিনি। সঙ্গে সঙ্গে এ খবর বিশ্ব গণমাধ্যম সংবাদ শিরোনামে তুলে ধরে। জানাজানি হয় সারাবিশ্বে। ব্যাপক আলোড়ন সৃষ্টি হয়। তার দল পাকিস্তান তেহরিকে ইনসাফ লাহোরে অনুষ্ঠিত তাদের বিয়ের একটি ছবি প্রকাশ করে। তাতে দেখা যায়, নববধূ বুশরা মনিকার পাশে বসে আছেন বরবেশে ইমরান খান। তবে দৃষ্টি সেখানে আটকে যায়, যখন দেখা যায় যে তার নববধূ বোরকায় আপাদমস্তক ঢাকা। ওই ছবিতে আত্মীয়স্বজনদের কয়েকজনকেও দেখা যায়। ইমরান খানের বিয়ের এই ছবি ছড়িয়ে পড়ার আগেই তার সাবেক দ্বিতীয় স্ত্রী রেহাম খান অভিযোগ তুলেছিলেন। তিনি ইমরান খানকে অবিশ্বস্ত হিসেবে উল্লেখ করেছিলেন। দ্য টাইমসের সঙ্গে এক সাক্ষাৎকারে এ অভিযোগ এনেছেন রেহাম খান। তিনি বলেছেন, তাদের দাম্পত্য টিকে থাকার সময়েই ইমরান ছিলেন অবিশ্বস্ত। বুশরার সঙ্গে ইমরানের সম্পর্ক ওই সময় থেকেই। রেহাম খান আরো বলেন, বুশরা ও ইমরান খান বিবাহ বন্ধনে আবদ্ধ হয়েছেন আরো আগে। সেদিনটি হলো ২০১৮ সালের ১লা জানুয়ারি। কিন্তু বিয়ের কথা প্রকাশ করা হয়েছে পরে। রেহাম বলেন, প্রায় দু’মাস নিজেদের বিয়ের কথা গোপন করে রেখেছিলেন ইমরান খান। এই বিয়ের খবর প্রকাশ হওয়ার অল্প কয়েকদিন আগে পাকিস্তান ছাড়েন রেহাম খান। কারণ, তাকে হুমকি দিয়ে বেশ কিছু ফোনকল করা হয়েছিল। তবে তিনি বলেছেন, তার একটি বই লেখার কাজ সম্পন্ন হলেই আবার পাকিস্তানে ফিরবেন। ওই বইয়ে তিনি ইমরান খানের বিবাহ সম্পর্কে বিস্তারিত প্রকাশ করবেন বলে মনে করা হচ্ছে। ওদিকে রেহাম খান কথা বলেছেন পাকিস্তানের সংবাদ মাধ্যম ডনের সঙ্গে। এতে তিনি বলেছেন, তার সন্তানদের নিরাপত্তার জন্য অস্থায়ীভিত্তিতে পাকিস্তান ছাড়ছেন। অবশ্যই তিনি আবার দেশে ফিরবেন। এতে তিনি বলেছেন, তার বই লেখা শেষ হয়েছে। এখন শুধু প্রকাশের অপেক্ষায় আছেন। ধারণা করা হচ্ছে, এই বইয়ে তিনি ইমরান খানের সঙ্গে তার কলহপূর্ণ দাম্পত্যের বিস্তারিত তুলে ধরবেন। পাকিস্তানের জিও টিভিকে তিনি বলেছেন, জীবনের প্রতিটি বিষয় তুলে ধরা হবে ওই বইয়ে। ইমরান খানের সঙ্গে সম্পর্কও ওই বইয়ের অংশ। তবে কোনো ক্ষোভ থেকে বইটি লেখা হয় নি বলে দাবি করেছেন তিনি। ওদিকে রেহাম খানের সঙ্গে পাকিস্তানের রাজনৈতিক দলের যোগসূত্র থাকার অভিযোগ উঠেছে। কিন্তু তিনি তা অস্বীকার করেছেন। বলেছেন, আমি কথা বলি তা কোনো দলই চায় না। পাকিস্তানে কোনো দলের সমর্থন আমি পাইনি। ওদিকে অভিযোগ করা হয়েছে, নির্বাচনকে সামনে রেখে ইমরান খান এমন একজন নারীকে বিয়ে করেছেন, মুসলিম ধার্মিকদের কাছে যার মর্যাদা অনেক বেশি। বুশরা মনিকা একজন আধ্যাত্মিক পীর হওয়ায় তার ভক্তের সংখ্যা অনেক বেশি। ফলে ইমরান খান সেই সুযোগটি ব্যবহার করতে পারেন।
উল্লেখ্য, রেহাম খানের সঙ্গে ২০১৫ সালে বিয়ে হয় ইমরান খানের। এক বছর না ঘুরতেই তাদের বিচ্ছেদ হয়ে যায়। তারপর দীর্ঘ সময় ব্যাচেলর জীবন বেছে নেন ইমরান খান। রাজনীতিতে আত্মনিয়োগ করেন। কিন্তু কয়েকদিন আগে খবর প্রকাশ হয় যে, নিজের নারীপীর বুশরাকে বিয়ে করেছেন তিনি। সঙ্গে সঙ্গে এ খবর বিশ্ব গণমাধ্যম সংবাদ শিরোনামে তুলে ধরে। জানাজানি হয় সারাবিশ্বে। ব্যাপক আলোড়ন সৃষ্টি হয়। তার দল পাকিস্তান তেহরিকে ইনসাফ লাহোরে অনুষ্ঠিত তাদের বিয়ের একটি ছবি প্রকাশ করে। তাতে দেখা যায়, নববধূ বুশরা মনিকার পাশে বসে আছেন বরবেশে ইমরান খান। তবে দৃষ্টি সেখানে আটকে যায়, যখন দেখা যায় যে তার নববধূ বোরকায় আপাদমস্তক ঢাকা। ওই ছবিতে আত্মীয়স্বজনদের কয়েকজনকেও দেখা যায়। ইমরান খানের বিয়ের এই ছবি ছড়িয়ে পড়ার আগেই তার সাবেক দ্বিতীয় স্ত্রী রেহাম খান অভিযোগ তুলেছিলেন। তিনি ইমরান খানকে অবিশ্বস্ত হিসেবে উল্লেখ করেছিলেন। দ্য টাইমসের সঙ্গে এক সাক্ষাৎকারে এ অভিযোগ এনেছেন রেহাম খান। তিনি বলেছেন, তাদের দাম্পত্য টিকে থাকার সময়েই ইমরান ছিলেন অবিশ্বস্ত। বুশরার সঙ্গে ইমরানের সম্পর্ক ওই সময় থেকেই। রেহাম খান আরো বলেন, বুশরা ও ইমরান খান বিবাহ বন্ধনে আবদ্ধ হয়েছেন আরো আগে। সেদিনটি হলো ২০১৮ সালের ১লা জানুয়ারি। কিন্তু বিয়ের কথা প্রকাশ করা হয়েছে পরে। রেহাম বলেন, প্রায় দু’মাস নিজেদের বিয়ের কথা গোপন করে রেখেছিলেন ইমরান খান। এই বিয়ের খবর প্রকাশ হওয়ার অল্প কয়েকদিন আগে পাকিস্তান ছাড়েন রেহাম খান। কারণ, তাকে হুমকি দিয়ে বেশ কিছু ফোনকল করা হয়েছিল। তবে তিনি বলেছেন, তার একটি বই লেখার কাজ সম্পন্ন হলেই আবার পাকিস্তানে ফিরবেন। ওই বইয়ে তিনি ইমরান খানের বিবাহ সম্পর্কে বিস্তারিত প্রকাশ করবেন বলে মনে করা হচ্ছে। ওদিকে রেহাম খান কথা বলেছেন পাকিস্তানের সংবাদ মাধ্যম ডনের সঙ্গে। এতে তিনি বলেছেন, তার সন্তানদের নিরাপত্তার জন্য অস্থায়ীভিত্তিতে পাকিস্তান ছাড়ছেন। অবশ্যই তিনি আবার দেশে ফিরবেন। এতে তিনি বলেছেন, তার বই লেখা শেষ হয়েছে। এখন শুধু প্রকাশের অপেক্ষায় আছেন। ধারণা করা হচ্ছে, এই বইয়ে তিনি ইমরান খানের সঙ্গে তার কলহপূর্ণ দাম্পত্যের বিস্তারিত তুলে ধরবেন। পাকিস্তানের জিও টিভিকে তিনি বলেছেন, জীবনের প্রতিটি বিষয় তুলে ধরা হবে ওই বইয়ে। ইমরান খানের সঙ্গে সম্পর্কও ওই বইয়ের অংশ। তবে কোনো ক্ষোভ থেকে বইটি লেখা হয় নি বলে দাবি করেছেন তিনি। ওদিকে রেহাম খানের সঙ্গে পাকিস্তানের রাজনৈতিক দলের যোগসূত্র থাকার অভিযোগ উঠেছে। কিন্তু তিনি তা অস্বীকার করেছেন। বলেছেন, আমি কথা বলি তা কোনো দলই চায় না। পাকিস্তানে কোনো দলের সমর্থন আমি পাইনি। ওদিকে অভিযোগ করা হয়েছে, নির্বাচনকে সামনে রেখে ইমরান খান এমন একজন নারীকে বিয়ে করেছেন, মুসলিম ধার্মিকদের কাছে যার মর্যাদা অনেক বেশি। বুশরা মনিকা একজন আধ্যাত্মিক পীর হওয়ায় তার ভক্তের সংখ্যা অনেক বেশি। ফলে ইমরান খান সেই সুযোগটি ব্যবহার করতে পারেন।
No comments