গলায় ব্যথা হলে
গলার ভেতর জিহ্বার পেছনে দুই পাশে দুটি টনসিল থাকে। নাকের পেছনে থাকে এডেনয়েড। জন্মের আগে এ অঙ্গ রোগপ্রতিরোধ ব্যবস্থার সঙ্গে জড়িত। জন্মের পর দুই বছর বয়সের পর এরা স্থানীয় রোগপ্রতিরোধ করে। গঠনগত দিক থেকে টনসিল, এডেনয়েড ও অ্যাপেনডিক্সের মধ্যে তেমন কোনো পার্থক্য নেই। বয়স বাড়ার সঙ্গে সঙ্গে এরা ক্রমান্বয়ে সংকুচিত হতে থাকে এবং ১২-১৪ বছর বয়সে টনসিল ও এডেনয়েডে তেমন সমস্যা হওয়ার কথা নয়।
টনসিল ইনফেকশনের লক্ষণ : ঘন ঘন গলা ব্যথা, জ্বরে ভোগা, ঢোক গিলতে বা খাবার খেতে কষ্ট হওয়া, শিশুর খাওয়া-দাওয়া বন্ধ করে দেয়ার কারণে দেহের পানিস্বল্পতা ও ক্যালরির অভাব দেখা যায়। ঘন ঘন টনসিলে ইনফেকশন হলে এর আকার বড় হয়ে যায় এবং শ্বাসের রাস্তা ও খাদ্য গ্রহণের পথ বাধাগ্রস্ত হয়। ফলে বাচ্চা হা করে শব্দ করে ঘুমায়। একে স্লিপ এপনিয়া বলে, যদিও এটি এডেনয়েডে সমস্যার কারণে প্রধানত হয়ে থাকে। এডেনয়েড বড় হলে শিশু ঘন ঘন সর্দি, কাশি, ঠাণ্ডায় ভোগে, কোনো কোনো ক্ষেত্রে শ্বাসকষ্ট ও রাতে কাশি হয়। গলায় এ ধরনের প্রদাহ হলে কানে পুঁজ বা পানি জমে ও বাচ্চা কানে কম শুনে।
জটিলতা : গলা বা টনসিল ইনফেকশন থেকে বাতজ্বর হতে পারে। ফলে হার্ট ও কিডনির মারাত্মক ক্ষতি হতে পারে।
চিকিৎসা : বারবার ইনফেকশন হলে টনসিল ও এডেনয়েড অপারেশন করার প্রয়োজন হয়। তা না করলে এ অঙ্গ জীবাণুর ঘাঁটি হয়ে যায়, শিশুর শারীরিক ও মানসিক বিকাশ ব্যাহত হয়।
নাক কান গলা রোগ বিশেষজ্ঞ ও সার্জন
ইমপালস হাসপাতাল, তেজগাঁও ঢাকা
মোবাইল ফোন : ০১৭১৫০১৬৭২৭
টনসিল ইনফেকশনের লক্ষণ : ঘন ঘন গলা ব্যথা, জ্বরে ভোগা, ঢোক গিলতে বা খাবার খেতে কষ্ট হওয়া, শিশুর খাওয়া-দাওয়া বন্ধ করে দেয়ার কারণে দেহের পানিস্বল্পতা ও ক্যালরির অভাব দেখা যায়। ঘন ঘন টনসিলে ইনফেকশন হলে এর আকার বড় হয়ে যায় এবং শ্বাসের রাস্তা ও খাদ্য গ্রহণের পথ বাধাগ্রস্ত হয়। ফলে বাচ্চা হা করে শব্দ করে ঘুমায়। একে স্লিপ এপনিয়া বলে, যদিও এটি এডেনয়েডে সমস্যার কারণে প্রধানত হয়ে থাকে। এডেনয়েড বড় হলে শিশু ঘন ঘন সর্দি, কাশি, ঠাণ্ডায় ভোগে, কোনো কোনো ক্ষেত্রে শ্বাসকষ্ট ও রাতে কাশি হয়। গলায় এ ধরনের প্রদাহ হলে কানে পুঁজ বা পানি জমে ও বাচ্চা কানে কম শুনে।
জটিলতা : গলা বা টনসিল ইনফেকশন থেকে বাতজ্বর হতে পারে। ফলে হার্ট ও কিডনির মারাত্মক ক্ষতি হতে পারে।
চিকিৎসা : বারবার ইনফেকশন হলে টনসিল ও এডেনয়েড অপারেশন করার প্রয়োজন হয়। তা না করলে এ অঙ্গ জীবাণুর ঘাঁটি হয়ে যায়, শিশুর শারীরিক ও মানসিক বিকাশ ব্যাহত হয়।
নাক কান গলা রোগ বিশেষজ্ঞ ও সার্জন
ইমপালস হাসপাতাল, তেজগাঁও ঢাকা
মোবাইল ফোন : ০১৭১৫০১৬৭২৭
No comments