আখেরে খালেদা লাভবান হবেন
জিয়া
অরফানেজ ট্রাস্ট মামলার রায়ে পাঁচ বছরের কারাদণ্ডপ্রাপ্ত খালেদা জিয়া
রাজনৈতিকভাবে লাভবান হবেন বলে মনে করেন সুপ্রিম কোর্টের সিনিয়র আইনজীবী ও
সংবিধান বিশেষজ্ঞ ড. শাহদীন মালিক। গতকাল ভয়েস অব আমেরিকাকে দেয়া এক
সাক্ষাৎকারে তিনি বলেন, এই রায়ের কারণে খালেদা জিয়ার জনপ্রিয়তা বাড়তে পারে।
মামলাকে ঘিরে রাজনীতি ও রাজনৈতিক প্রভাবের আইনগত দিক সম্পর্কে ড. শাহদীন
মালিক বলেন, আইনগত দিক এটা যেভাবেই হোক বিচারিক আদালত তাকে দোষী সাব্যস্ত
করেছে। এখন তার বিরুদ্ধে আপিল হবে এবং আপিল দায়ের হওয়ার সঙ্গে সঙ্গে যেটা
ধারণা করছি বেগম খালেদা জিয়া জামিনে মুক্ত হতে পারবেন। অন্যদিকে তার
বিরুদ্ধে আরো বেশ কয়েকটা মামলা চলমান আছে। ওইসব মামলায়ও তার বিচারের
মুখোমুখি হতে হবে।
রাজনৈতিকভাবে একটা সাধারণ কথা প্রচলিত আছে ঐতিহাসিকভাবে যখন আমাদের নেতারা জেলে গেছেন তখন জনগণের তার প্রতি সমবেদনা বাড়ে এবং যে মামলায় তিনি দণ্ডিত হয়েছেন এখন সেই মামলার ব্যাপারে আমার ধারণা জনগণের সন্দেহ আছে বিচারপ্রক্রিয়া কতটা সঠিক হয়েছে অথবা সঠিক হলেও জনমনে মনে হচ্ছে এটা রাজনৈতিক চাপে। এসব কারণে দণ্ডিত নেতাদের প্রতি আমাদের সমবেদনা বাড়ার ইতিহাস আছে। আমার ধারণা যতদূর মনে হচ্ছে রাজনৈতিকভাবে বেগম খালেদা জিয়াই এ মামলা থেকে লাভবান হবেন- এই অর্থে যে, তার প্রতি সমর্থন হয়তো বা বাড়বে। এই রায়ের কারণে উনি নির্বাচনে প্রতিদ্বন্দ্বিতা করতে পারবেন কিনা-এমন প্রশ্নে সুপ্রিম কোর্টের এই সিনিয়র আইনজীবী বলেন, এটা আমার মনে হয় নির্বাচনের আগে শেষ মুহূর্তে আদালতের রায়ে এটা সিদ্ধান্ত হতে হবে। সাজাপ্রাপ্ত হলে নির্বাচনে অংশগ্রহণ করতে পারবেন কি পারবেন না- এ ব্যাপারে আমাদের বিপরীতধর্মী সিদ্ধান্ত আছে। এটাও ধরে নিচ্ছি যে, উনি মনোনয়নপত্র দাখিল করলে নির্বাচন কমিশন সেটা প্রত্যাখ্যান করবে এবং তার বিরুদ্ধে উনি আদালতে যাবেন এবং আদালতের সিদ্ধান্তেই এটা দেখা যাবে উনি নির্বাচন করতে পারবেন কি পারবেন না। নির্বাচনের শিডিউল ঘোষণার পর দুই/তিন সপ্তাহের মধ্যেই নির্বাচন কমিশন হয়ে উচ্চ আদালতেই সিদ্ধান্ত হয়ে যাবে।
রাজনৈতিকভাবে একটা সাধারণ কথা প্রচলিত আছে ঐতিহাসিকভাবে যখন আমাদের নেতারা জেলে গেছেন তখন জনগণের তার প্রতি সমবেদনা বাড়ে এবং যে মামলায় তিনি দণ্ডিত হয়েছেন এখন সেই মামলার ব্যাপারে আমার ধারণা জনগণের সন্দেহ আছে বিচারপ্রক্রিয়া কতটা সঠিক হয়েছে অথবা সঠিক হলেও জনমনে মনে হচ্ছে এটা রাজনৈতিক চাপে। এসব কারণে দণ্ডিত নেতাদের প্রতি আমাদের সমবেদনা বাড়ার ইতিহাস আছে। আমার ধারণা যতদূর মনে হচ্ছে রাজনৈতিকভাবে বেগম খালেদা জিয়াই এ মামলা থেকে লাভবান হবেন- এই অর্থে যে, তার প্রতি সমর্থন হয়তো বা বাড়বে। এই রায়ের কারণে উনি নির্বাচনে প্রতিদ্বন্দ্বিতা করতে পারবেন কিনা-এমন প্রশ্নে সুপ্রিম কোর্টের এই সিনিয়র আইনজীবী বলেন, এটা আমার মনে হয় নির্বাচনের আগে শেষ মুহূর্তে আদালতের রায়ে এটা সিদ্ধান্ত হতে হবে। সাজাপ্রাপ্ত হলে নির্বাচনে অংশগ্রহণ করতে পারবেন কি পারবেন না- এ ব্যাপারে আমাদের বিপরীতধর্মী সিদ্ধান্ত আছে। এটাও ধরে নিচ্ছি যে, উনি মনোনয়নপত্র দাখিল করলে নির্বাচন কমিশন সেটা প্রত্যাখ্যান করবে এবং তার বিরুদ্ধে উনি আদালতে যাবেন এবং আদালতের সিদ্ধান্তেই এটা দেখা যাবে উনি নির্বাচন করতে পারবেন কি পারবেন না। নির্বাচনের শিডিউল ঘোষণার পর দুই/তিন সপ্তাহের মধ্যেই নির্বাচন কমিশন হয়ে উচ্চ আদালতেই সিদ্ধান্ত হয়ে যাবে।
No comments