বাংলাদেশেই হবে ইনস্যুলিন উৎপাদন by ফরিদ উদ্দিন আহমেদ
বাংলাদেশেই
এখন থেকে উৎপাদন হবে আন্তর্জাতিক মানের ডেনিস প্রযুক্তির ইনস্যুলিন। যা
ডায়াবেটিস রোগীদের জন্য একটি সু-সংবাদ। দেশের বিপুল সংখ্যক ডায়াবেটিস রোগীর
সুবিধার্থে বিশ্বের বৃহৎ ইনস্যুলিন উৎপাদনকারী প্রতিষ্ঠান নভো নরডিস্ক
বাংলাদেশে আধুনিক ইনস্যুলিন উৎপাদনে অত্যাধুনিক প্রযুক্তি স্থানান্তর করার
সিদ্ধান্ত নিয়েছে। এই বিষয়ে বাংলাদেশি ওষুধ প্রস্তুতকারী প্রতিষ্ঠান
এসকেএফ-এর সঙ্গে সমপ্রতি রাজধানীতে নভো নরডিস্ক’র একটি সমঝোতা স্মারক
স্বাক্ষরও হয়েছে। এ উদ্যোগের শুরুতে বাংলাদেশ সরকারের উচ্চ পর্যায়ের
কর্মকর্তাগণ ডেনর্মাকের স্বাস্থ্য মন্ত্রণালয়, এশিয়া হাউস, ইউরোপিয়ান
মেডিসিন এজেন্সি এবং নভো নরডিস্কের প্রধান কার্যালয় ও বিশ্বের সর্ববৃহৎ
ইনস্যুলিন উৎপাদনকারী কারখানা পরিদর্শন করে। তারপরই ইনস্যুলিন প্রযুক্তি
সরবরাহ বাস্তবায়নের কাজ শুরু করেছে নভো নরডিস্ক।
ডায়াবেটিস সচেতনতা, প্রতিরোধ ও সময়োপযোগী চিকিৎসা ব্যবস্থাপনা নিয়ে ৯০ বছরেরও বেশি সময় ধরে সারা বিশ্বে কাজ করছে নভো নরডিস্ক। প্রতিষ্ঠানটি বিশ্বের প্রায় ৭৭টি দেশের ৪১ হাজারের বেশি কর্মীবাহিনীর সহায়তায় ১৬৫ দেশে ইনস্যুলিন বাজারজাত করছে। এ উদ্যোগ বাস্তবায়ন করতে নভো নরডিস্কের ব্যবস্থাপনা পরিচালক আনান্দ শেঠী এবং এসকেএফ এর ব্যবস্থাপনা পরিচালক সিমিন হোসেন যৌথভাবে ইনস্যুলিন প্রস্তুত করার চুক্তি স্বাক্ষর করেন। এ চুক্তির ফলে এখন বাংলাদেশেই ডেনিশ অত্যাধুনিক প্রযুক্তির মাধ্যমে উৎপাদিত হবে উচ্চ গুণাগুণ সম্পন্ন ইনস্যুলিন। ওই অনুষ্ঠানে স্বাস্থ্য ও পরিবার কল্যাণ প্রতিমন্ত্রী জাহিদ মালেক বলেন, দির্ঘমেয়াদী টেকসই উন্নয়ন লক্ষ্যমাত্রা অর্জনে অ-সংক্রামক রোগগুলোর মধ্যে ডায়াবেটিসকে অন্যতম প্রধান বাধা হিসেবে চিহ্নিত করেছে বিশ্ব স্বাস্থ্য সংস্থা। ডায়াবেটিসের সঙ্গে বসবাসরত রোগীদের ক্রমবর্ধমান সংখ্যা রোধে ও এটিকে নিয়ন্ত্রণ করতে প্রয়োজন সচেতনতা ও সঠিক সময়ে চিকিৎসাসহ পর্যাপ্ত গুণাগুণসম্পন্ন ইনস্যুলিন সরবরাহ। এ চুক্তি স্বাক্ষরের ফলে দেশেই আধুনিক ইনস্যুলিন উৎপাদনের ফলে সবচেয়ে বেশি লাভবান হবেন ডায়াবেটিস আক্রান্ত রোগীরা।
২০৩০ সালের মধ্যেই টেকসই উন্নয়নের লক্ষ্যমাত্রা অর্জনে সরকারকে সহায়তা করবে এ উদ্যোগ। নভো নরডিস্কের দক্ষিণ পূর্ব এশিয়ার কর্পোরেট ভাইস প্রেসিডেন্ট শবনম আভসার টুনা বলেন, ডায়াবেটিসের সঙ্গে বসবাস করা রোগীদের জন্য বাংলাদেশে প্রায় ৬০ বছরের বেশি সময় ধরে কাজ করছে নভো নরডিস্ক। আরো অধিকতর সেবাদানের লক্ষ্যে অত্যাধুনিক প্রযুক্তির মাধ্যমে স্থানীয়ভাবে ইনস্যুলিন উৎপাদনে আমরা যুক্ত হয়েছি এসকেএফ-এর সঙ্গে।
বাংলাদেশে দিন দিন ডায়াবেটিসে আক্রান্ত রোগীর সংখ্যা বাড়ছে। বাংলাদেশসহ সারাবিশ্বে ডায়াবেটিস এখন মহামারী হয়ে উঠছে। সারাবিশ্বে এটি একটি আতঙ্কের নাম। বাংলাদেশে এই রোগীর সংখ্যা প্রায় ৮৪ লাখ। বছরে বাড়ছে আরো ১ লাখ রোগী। আগামী ২০ বছরে এ সংখ্যা পৌঁছবে ১ কোটি ২০ লাখে। বর্তমানে দেশে ডায়াবেটিস রোগীদের অর্ধেকই জানে না তারা এতে আক্রান্ত। ফলে তারা থাকছেন চিকিৎসার আওতার বাইরে। বাংলাদেশে প্রায় ৩০ লাখ লোকই জানেনা তারা ডায়াবেটিসে আক্রান্ত। বিশ্বে ডায়াবেটিস আক্রান্ত রোগীর সংখ্যা প্রায় ৪০ কোটির মতো। ডায়াবেটিস প্রতিরোধে এখনই কার্যকর উদ্যোগ না নিলে বিশ্বে ডায়াবেটিক রোগীর সংখ্যা ২০৩০ সালের মধ্যে ৫০ কোটি ছাড়িয়ে যাবে বলে আশঙ্কা প্রকাশ করেছেন বিশেষজ্ঞরা। তারা বলছেন, সুশৃঙ্খল জীবনযাপন করলে রোগী নিজেই ডায়াবেটিস নিয়ন্ত্রণ করতে পারে। সব বয়সের মানুষই আজ ডায়াবেটিসে আক্রান্ত হচ্ছে। প্রতিবছরই দ্বিগুণ হারে বাড়ছে নতুন নতুন ডায়াবেটিক রোগীর সংখ্যা। সচেতনতার অভাবে অনেকেই এ রোগে আক্রান্ত হচ্ছে। বর্তমানে বিশ্বে ডায়াবেটিক রোগীর সংখ্যা বিবেচনায় বাংলাদেশের অবস্থান দশমে। নানা কর্মসূচি অব্যাহত রাখার পরও দেশের ৮৪ লাখ ডায়াবেটিক রোগীর মাত্র ২৫ ভাগকে স্বাস্থসেবার আওতায় আনতে পেরেছে বাংলাদেশ ডায়াবেটিক সমিতি।
বিশেষজ্ঞরা জানান, ডায়াবেটিস এমন এক রোগ, স্বাস্থ্য শিক্ষাই যার প্রধান চিকিৎসা। যথাযথ স্বাস্থ্যশিক্ষা পেলে একজন ডায়াবেটিক রোগী চিকিৎসকের ওপর নির্ভর না হয়ে এ রোগ ভালোভাবে নিয়ন্ত্রণে রাখতে পারেন। সারাবিশ্বেই ডায়াবেটিস এখন মহামারী আকার ধারণ করেছে। তবে, উন্নত বিশ্বের তুলনায় উন্নয়নশীল এবং অনুন্নত দেশে ডায়াবেটিক রোগীর বৃদ্ধির হার বেশি। ডায়াবেটিস সম্পর্কে অসচেতনতার কারণে ডায়াবেটিসজনিত জটিলতায় প্রতিবছর মৃত্যুবরণ করছে অসংখ্য মানুষ।
বাংলাদেশ ডায়াবেটিক সমিতির মহাসচিব মো. সাইফ উদ্দিন বলেন, অপরিকল্পিত নগরায়নের কারণে জীবনযাপন পদ্ধতি ও খাদ্যাভ্যাসের ব্যাপক পরিবর্তনের কারণে ডায়াবেটিস মহামারী আকার ধারণ করছে। ডায়াবেটিস যে হারে বাড়ছে তাতে আমাদের এখনই এ রোগ প্রতিরোধে উপযুক্ত পদক্ষেপ নিতে হবে। আর যারা ডায়াবেটিসে আক্রান্ত তাদের সচেতন করে তুলতে হবে, যাতে তারা ডায়াবেটিসকে সুনিয়ন্ত্রণে রেখে সুস্থ, স্বাভাবিক ও কর্মঠ জীবন নিশ্চিত করতে পারে। ঘন ঘন ডায়াবেটিস পরীক্ষা করাতে হবে। একপর্যায়ে পৌঁছলে অনেক জটিল রোগের কারণ হয়ে উঠতে পারে ডায়াবেটিস। তিনি জানান, সারা দুনিয়ার অর্ধেক রোগী জানে না তার ডায়াবেটিস হয়েছে।
ইউনুছ মিয়া ও তার স্ত্রী রোখসানা খানম দুই জনই ডায়াবেটিস রোগী। তাদের বয়স প্রায় ৬০ এর কাছাকাছি। তারা জানান, তাদের ডায়াবেটিসের মাত্রা অনেক বেশি। প্রতিদিনই চিকিৎসকের পরামর্শ অনুয়ায়ী ৪০ মিনিট হাঁটছেন। খাওয়া-দাওয়াও আগের চেয়ে অনেক নিয়ন্ত্রণে। এ ছাড়া প্রতিদিনই ইনস্যুলিন নিচ্ছেন। ইউনুছ মিয়া বলেন, দেশে যদি ইনস্যুলিন উৎপাদন হয় তাহলে তাদের মতো সাধারণ রোগীদের জন্য খুব ভালো হবে। চিকিৎসা খরচ একটু কমবে।
ডায়াবেটিস সচেতনতা, প্রতিরোধ ও সময়োপযোগী চিকিৎসা ব্যবস্থাপনা নিয়ে ৯০ বছরেরও বেশি সময় ধরে সারা বিশ্বে কাজ করছে নভো নরডিস্ক। প্রতিষ্ঠানটি বিশ্বের প্রায় ৭৭টি দেশের ৪১ হাজারের বেশি কর্মীবাহিনীর সহায়তায় ১৬৫ দেশে ইনস্যুলিন বাজারজাত করছে। এ উদ্যোগ বাস্তবায়ন করতে নভো নরডিস্কের ব্যবস্থাপনা পরিচালক আনান্দ শেঠী এবং এসকেএফ এর ব্যবস্থাপনা পরিচালক সিমিন হোসেন যৌথভাবে ইনস্যুলিন প্রস্তুত করার চুক্তি স্বাক্ষর করেন। এ চুক্তির ফলে এখন বাংলাদেশেই ডেনিশ অত্যাধুনিক প্রযুক্তির মাধ্যমে উৎপাদিত হবে উচ্চ গুণাগুণ সম্পন্ন ইনস্যুলিন। ওই অনুষ্ঠানে স্বাস্থ্য ও পরিবার কল্যাণ প্রতিমন্ত্রী জাহিদ মালেক বলেন, দির্ঘমেয়াদী টেকসই উন্নয়ন লক্ষ্যমাত্রা অর্জনে অ-সংক্রামক রোগগুলোর মধ্যে ডায়াবেটিসকে অন্যতম প্রধান বাধা হিসেবে চিহ্নিত করেছে বিশ্ব স্বাস্থ্য সংস্থা। ডায়াবেটিসের সঙ্গে বসবাসরত রোগীদের ক্রমবর্ধমান সংখ্যা রোধে ও এটিকে নিয়ন্ত্রণ করতে প্রয়োজন সচেতনতা ও সঠিক সময়ে চিকিৎসাসহ পর্যাপ্ত গুণাগুণসম্পন্ন ইনস্যুলিন সরবরাহ। এ চুক্তি স্বাক্ষরের ফলে দেশেই আধুনিক ইনস্যুলিন উৎপাদনের ফলে সবচেয়ে বেশি লাভবান হবেন ডায়াবেটিস আক্রান্ত রোগীরা।
২০৩০ সালের মধ্যেই টেকসই উন্নয়নের লক্ষ্যমাত্রা অর্জনে সরকারকে সহায়তা করবে এ উদ্যোগ। নভো নরডিস্কের দক্ষিণ পূর্ব এশিয়ার কর্পোরেট ভাইস প্রেসিডেন্ট শবনম আভসার টুনা বলেন, ডায়াবেটিসের সঙ্গে বসবাস করা রোগীদের জন্য বাংলাদেশে প্রায় ৬০ বছরের বেশি সময় ধরে কাজ করছে নভো নরডিস্ক। আরো অধিকতর সেবাদানের লক্ষ্যে অত্যাধুনিক প্রযুক্তির মাধ্যমে স্থানীয়ভাবে ইনস্যুলিন উৎপাদনে আমরা যুক্ত হয়েছি এসকেএফ-এর সঙ্গে।
বাংলাদেশে দিন দিন ডায়াবেটিসে আক্রান্ত রোগীর সংখ্যা বাড়ছে। বাংলাদেশসহ সারাবিশ্বে ডায়াবেটিস এখন মহামারী হয়ে উঠছে। সারাবিশ্বে এটি একটি আতঙ্কের নাম। বাংলাদেশে এই রোগীর সংখ্যা প্রায় ৮৪ লাখ। বছরে বাড়ছে আরো ১ লাখ রোগী। আগামী ২০ বছরে এ সংখ্যা পৌঁছবে ১ কোটি ২০ লাখে। বর্তমানে দেশে ডায়াবেটিস রোগীদের অর্ধেকই জানে না তারা এতে আক্রান্ত। ফলে তারা থাকছেন চিকিৎসার আওতার বাইরে। বাংলাদেশে প্রায় ৩০ লাখ লোকই জানেনা তারা ডায়াবেটিসে আক্রান্ত। বিশ্বে ডায়াবেটিস আক্রান্ত রোগীর সংখ্যা প্রায় ৪০ কোটির মতো। ডায়াবেটিস প্রতিরোধে এখনই কার্যকর উদ্যোগ না নিলে বিশ্বে ডায়াবেটিক রোগীর সংখ্যা ২০৩০ সালের মধ্যে ৫০ কোটি ছাড়িয়ে যাবে বলে আশঙ্কা প্রকাশ করেছেন বিশেষজ্ঞরা। তারা বলছেন, সুশৃঙ্খল জীবনযাপন করলে রোগী নিজেই ডায়াবেটিস নিয়ন্ত্রণ করতে পারে। সব বয়সের মানুষই আজ ডায়াবেটিসে আক্রান্ত হচ্ছে। প্রতিবছরই দ্বিগুণ হারে বাড়ছে নতুন নতুন ডায়াবেটিক রোগীর সংখ্যা। সচেতনতার অভাবে অনেকেই এ রোগে আক্রান্ত হচ্ছে। বর্তমানে বিশ্বে ডায়াবেটিক রোগীর সংখ্যা বিবেচনায় বাংলাদেশের অবস্থান দশমে। নানা কর্মসূচি অব্যাহত রাখার পরও দেশের ৮৪ লাখ ডায়াবেটিক রোগীর মাত্র ২৫ ভাগকে স্বাস্থসেবার আওতায় আনতে পেরেছে বাংলাদেশ ডায়াবেটিক সমিতি।
বিশেষজ্ঞরা জানান, ডায়াবেটিস এমন এক রোগ, স্বাস্থ্য শিক্ষাই যার প্রধান চিকিৎসা। যথাযথ স্বাস্থ্যশিক্ষা পেলে একজন ডায়াবেটিক রোগী চিকিৎসকের ওপর নির্ভর না হয়ে এ রোগ ভালোভাবে নিয়ন্ত্রণে রাখতে পারেন। সারাবিশ্বেই ডায়াবেটিস এখন মহামারী আকার ধারণ করেছে। তবে, উন্নত বিশ্বের তুলনায় উন্নয়নশীল এবং অনুন্নত দেশে ডায়াবেটিক রোগীর বৃদ্ধির হার বেশি। ডায়াবেটিস সম্পর্কে অসচেতনতার কারণে ডায়াবেটিসজনিত জটিলতায় প্রতিবছর মৃত্যুবরণ করছে অসংখ্য মানুষ।
বাংলাদেশ ডায়াবেটিক সমিতির মহাসচিব মো. সাইফ উদ্দিন বলেন, অপরিকল্পিত নগরায়নের কারণে জীবনযাপন পদ্ধতি ও খাদ্যাভ্যাসের ব্যাপক পরিবর্তনের কারণে ডায়াবেটিস মহামারী আকার ধারণ করছে। ডায়াবেটিস যে হারে বাড়ছে তাতে আমাদের এখনই এ রোগ প্রতিরোধে উপযুক্ত পদক্ষেপ নিতে হবে। আর যারা ডায়াবেটিসে আক্রান্ত তাদের সচেতন করে তুলতে হবে, যাতে তারা ডায়াবেটিসকে সুনিয়ন্ত্রণে রেখে সুস্থ, স্বাভাবিক ও কর্মঠ জীবন নিশ্চিত করতে পারে। ঘন ঘন ডায়াবেটিস পরীক্ষা করাতে হবে। একপর্যায়ে পৌঁছলে অনেক জটিল রোগের কারণ হয়ে উঠতে পারে ডায়াবেটিস। তিনি জানান, সারা দুনিয়ার অর্ধেক রোগী জানে না তার ডায়াবেটিস হয়েছে।
ইউনুছ মিয়া ও তার স্ত্রী রোখসানা খানম দুই জনই ডায়াবেটিস রোগী। তাদের বয়স প্রায় ৬০ এর কাছাকাছি। তারা জানান, তাদের ডায়াবেটিসের মাত্রা অনেক বেশি। প্রতিদিনই চিকিৎসকের পরামর্শ অনুয়ায়ী ৪০ মিনিট হাঁটছেন। খাওয়া-দাওয়াও আগের চেয়ে অনেক নিয়ন্ত্রণে। এ ছাড়া প্রতিদিনই ইনস্যুলিন নিচ্ছেন। ইউনুছ মিয়া বলেন, দেশে যদি ইনস্যুলিন উৎপাদন হয় তাহলে তাদের মতো সাধারণ রোগীদের জন্য খুব ভালো হবে। চিকিৎসা খরচ একটু কমবে।
No comments