চট্টগ্রামে থার্টি ফার্স্টে সূর্যাস্তের আগেই ছাড়তে হবে সমুদ্র সৈকত
চট্টগ্রামে খ্রিস্টিয় বর্ষের শেষ দিনের উদযাপন সামনে রেখে নিরাপত্তার অংশ হিসেবে ওই দিন সূর্যাস্তের আগেই দর্শনার্থীদের পতেঙ্গা ও পারকি সমুদ্র সৈকত এলাকা ছাড়তে বলেছে পুলিশ। এছাড়া অতিরিক্ত ফোর্সের সঙ্গে এবার নগরজুড়ে জেলা প্রশাসনের ম্যাজিস্ট্রেটের নেতৃত্বে ভ্রাম্যমাণ আদালতের টিমও মাঠে নামাচ্ছে নগর পুলিশ।
এদিকে, বন্দরনগরীর পতেঙ্গা ও পারকি সমুদ্রসৈকত, নেভাল, সিআরবি, কর্ণফুলী সেতু এলাকায় থার্টি ফার্স্টে সূর্যাস্তের পর কাউকে অবস্থান করতে দেবে না পুলিশ। যারা ইংরেজি বর্ষবিদায়ের জন্য উন্মুক্ত বিনোদনকেন্দ্রে জড়ো হবেন, তাদের সূর্যাস্তের আগেই ঘরে ফিরতে হবে, এমন সিদ্ধান্ত পুলিশের।
রোববার (৩১ জানুয়ারি) ইংরেজি বছর ২০১৭ বিদায় নেবে। সোমবার বিশ্ববাসী স্বাগত জানাবে ২০১৮ সালকে।
নগর পুলিশের উপ-কমিশনার (বিশেষ শাখা) মোখলেছুর রহমান গণমাধ্যমকে বলেন, ঘরোয়া আয়োজন ছাড়া উন্মুক্ত স্থানে সূর্যাস্তের পর আমরা কাউকে অ্যালাউ করব না। যা কিছু সূর্যাস্তের আগেই করতে হবে।ইউনিফর্ম এবং সাদা পোশাকে প্রায় ১ হাজার পুলিশ বিভিন্ন স্পটে মোতায়েন থাকবে। শহরের গুরুত্বপূর্ণ পয়েন্টে থাকবে। হোটেল-রেস্টুরেন্টেও থাকবে। এছাড়া আমরা এবার মোবাইল কোর্টও করব। পুলিশের পাশাপাশি প্রায় ৩০০ র্যাব সদস্য নগরীতে আইনশৃঙ্খলা রক্ষায় দায়িত্ব পালন করবে।
বর্ষবিদায়ের শেষ সূর্যাস্ত উপভোগ করতে চট্টগ্রামের কর্ণফুলী নদী ও বঙ্গোপসাগরের তীরে ভিড় করেন বিনোদনপ্রেমীরা। প্রতিবছরের মতো এবারও পুলিশ বিনোদনপ্রেমীদের নিরাপত্তায় এবং অপ্রীতিকর পরিস্থিতি এড়াতে কঠোর ব্যবস্থা নিয়েছে।
এদিকে, বন্দরনগরীর পতেঙ্গা ও পারকি সমুদ্রসৈকত, নেভাল, সিআরবি, কর্ণফুলী সেতু এলাকায় থার্টি ফার্স্টে সূর্যাস্তের পর কাউকে অবস্থান করতে দেবে না পুলিশ। যারা ইংরেজি বর্ষবিদায়ের জন্য উন্মুক্ত বিনোদনকেন্দ্রে জড়ো হবেন, তাদের সূর্যাস্তের আগেই ঘরে ফিরতে হবে, এমন সিদ্ধান্ত পুলিশের।
রোববার (৩১ জানুয়ারি) ইংরেজি বছর ২০১৭ বিদায় নেবে। সোমবার বিশ্ববাসী স্বাগত জানাবে ২০১৮ সালকে।
নগর পুলিশের উপ-কমিশনার (বিশেষ শাখা) মোখলেছুর রহমান গণমাধ্যমকে বলেন, ঘরোয়া আয়োজন ছাড়া উন্মুক্ত স্থানে সূর্যাস্তের পর আমরা কাউকে অ্যালাউ করব না। যা কিছু সূর্যাস্তের আগেই করতে হবে।ইউনিফর্ম এবং সাদা পোশাকে প্রায় ১ হাজার পুলিশ বিভিন্ন স্পটে মোতায়েন থাকবে। শহরের গুরুত্বপূর্ণ পয়েন্টে থাকবে। হোটেল-রেস্টুরেন্টেও থাকবে। এছাড়া আমরা এবার মোবাইল কোর্টও করব। পুলিশের পাশাপাশি প্রায় ৩০০ র্যাব সদস্য নগরীতে আইনশৃঙ্খলা রক্ষায় দায়িত্ব পালন করবে।
বর্ষবিদায়ের শেষ সূর্যাস্ত উপভোগ করতে চট্টগ্রামের কর্ণফুলী নদী ও বঙ্গোপসাগরের তীরে ভিড় করেন বিনোদনপ্রেমীরা। প্রতিবছরের মতো এবারও পুলিশ বিনোদনপ্রেমীদের নিরাপত্তায় এবং অপ্রীতিকর পরিস্থিতি এড়াতে কঠোর ব্যবস্থা নিয়েছে।
No comments