প্রত্যাবাসন হবে শুধু দিনের বেলা
মিয়ানমারের
উত্তর রাখাইনের মংডুর শহরতলিতে সান্ধ্য আইনের পরিধি বাড়ায় বাংলাদেশ থেকে
রোহিঙ্গাদের শুধু দিনের বেলায়ই প্রত্যাবাসন করা হবে। ২৫ ডিসেম্বর থেকে
মংডুতে সান্ধ্য আইনের পরিধি আরও দুই মাস বাড়ানো হয়েছে। আর প্রত্যাবাসনের পর
রোহিঙ্গাদের শুরুতে মংডুর তং পিউ লেট ওয়ায়ে এবং গা খু ইয়া গ্রামের দুটি
অভ্যর্থনাকেন্দ্রে রাখার কথা রয়েছে। ওয়াশিংটনভিত্তিক সম্প্রচারমাধ্যম রেডিও
ফ্রি এশিয়া (আরএফএ) মিয়ানমারের সমাজকল্যাণ, ত্রাণ ও পুনর্বাসনমন্ত্রী উইন
মিয়াত আয়ের বরাত দিয়ে এ খবর জানিয়েছে। উইন মিয়াত আয়ে আরএফকে বলেন, ‘যেসব
শরণার্থী ফিরতে আগ্রহী তারা সন্ধ্যা ৬টার পর বের হতে পারবে না। তবে দিনের
বেলায় তারা অবাধে চলাফেরা করতে পারবে।’
বাংলাদেশ ও মিয়ানমার
রোহিঙ্গা প্রত্যাবাসনের জন্য ২৩ নভেম্বর একটি চুক্তি সই করেছে। ওই চুক্তি অনুযায়ী ২২ জানুয়ারি থেকে প্রত্যাবাসন শুরুর কথা রয়েছে। মিয়ানমারের বার্তা সংস্থা মিয়ানমার নিউজ এজেন্সি জানিয়েছে, মংডুর নিরাপত্তা, স্থিতিশীলতা ও আইনের শাসন নিশ্চিত করতে স্থানীয় কর্তৃপক্ষ সেখানে সান্ধ্য আইনের সময়সীমা আরও দুই মাস বাড়িয়েছে। সরকারের নির্দেশ অনুযায়ী, একসঙ্গে ৫ জনের বেশি লোক কোথাও জড়ো হতে পারবে না এবং সন্ধ্যা ৬টার পর থেকে ভোর ৬টা পর্যন্ত লোকজনের বাড়ি থেকে বেরোনো পুরোপুরি নিষিদ্ধ। সান্ধ্য আইন ভঙ্গ করলে প্রত্যেককে ন্যূনতম ১৫ মার্কিন ডলার বা ২০ হাজার কিয়াত (মিয়ানমারের মুদ্রা) জরিমানা দিতে হবে। ২০১৬ সালের অক্টোবরে নিরাপত্তাচৌকিতে সন্ত্রাসী গোষ্ঠী আরসার হামলার পর সেনাবাহিনী নৃশংসতা শুরু করলে উত্তর রাখাইনে সান্ধ্য আইন জারি হয়। এরপর গত ২৫ আগস্ট আরসার হামলার জের ধরে মিয়ানমার সেনাবাহিনী চরম নৃশংসতা শুরু করলে নতুন করে সান্ধ্য আইন জারি হয়। এবারের সহিংসতা বুথিডং ও রাথিডংয়ের পাশাপাশি মংডুর রোহিঙ্গাদের ওপর আঘাত হেনেছে।
বাংলাদেশ ও মিয়ানমার
রোহিঙ্গা প্রত্যাবাসনের জন্য ২৩ নভেম্বর একটি চুক্তি সই করেছে। ওই চুক্তি অনুযায়ী ২২ জানুয়ারি থেকে প্রত্যাবাসন শুরুর কথা রয়েছে। মিয়ানমারের বার্তা সংস্থা মিয়ানমার নিউজ এজেন্সি জানিয়েছে, মংডুর নিরাপত্তা, স্থিতিশীলতা ও আইনের শাসন নিশ্চিত করতে স্থানীয় কর্তৃপক্ষ সেখানে সান্ধ্য আইনের সময়সীমা আরও দুই মাস বাড়িয়েছে। সরকারের নির্দেশ অনুযায়ী, একসঙ্গে ৫ জনের বেশি লোক কোথাও জড়ো হতে পারবে না এবং সন্ধ্যা ৬টার পর থেকে ভোর ৬টা পর্যন্ত লোকজনের বাড়ি থেকে বেরোনো পুরোপুরি নিষিদ্ধ। সান্ধ্য আইন ভঙ্গ করলে প্রত্যেককে ন্যূনতম ১৫ মার্কিন ডলার বা ২০ হাজার কিয়াত (মিয়ানমারের মুদ্রা) জরিমানা দিতে হবে। ২০১৬ সালের অক্টোবরে নিরাপত্তাচৌকিতে সন্ত্রাসী গোষ্ঠী আরসার হামলার পর সেনাবাহিনী নৃশংসতা শুরু করলে উত্তর রাখাইনে সান্ধ্য আইন জারি হয়। এরপর গত ২৫ আগস্ট আরসার হামলার জের ধরে মিয়ানমার সেনাবাহিনী চরম নৃশংসতা শুরু করলে নতুন করে সান্ধ্য আইন জারি হয়। এবারের সহিংসতা বুথিডং ও রাথিডংয়ের পাশাপাশি মংডুর রোহিঙ্গাদের ওপর আঘাত হেনেছে।
No comments