অভিযোগ নিয়ে বিসিবিতে ক্রিকেটার শহীদের স্ত্রী
অভিযোগ
নিয়ে বাংলাদেশ ক্রিকেট বোর্ডে (বিসিবি) উপস্থিত হলেন জাতীয় দলের পেসার
মোহাম্মদ শহীদের স্ত্রী ফারজানা আক্তার। দীর্ঘদিন থেকে তিনি শহীদের
বিরুদ্ধে নির্যাতন করে তাকে বাড়ি ছাড়া করার অভিযোগ করে আসছিলেন। এ নিয়ে
আদালতে মামলা করার কথা থাকলেও শেষ পর্যন্ত সে পথে হাঁটেননি। বিষয়টি দুই
পক্ষের মধ্যে সমঝতার কথা ছিল। কিন্তু হঠাৎ করেই তিনি আজ বিসিবিতে আসেন
অভিযোগ নিয়ে। মানসিক ও শারীরিক নির্যাতন, ঘর থেকে বের করে দেয়া ছাড়াও
একাধিক মেয়ের সঙ্গে অনৈতিক সম্পর্ক, মেয়ে সন্তানকে অবহেলা ও গর্ভে
থাকাকালীন নষ্ট করতে পেটে লাথি দেয়া- এরকম লিখিত অভিযোগ নিয়ে (বিসিবি)
শহীদের স্ত্রী ফারজানা আক্তার। আজ সকালে মুন্সীগঞ্জের বাড়ি থেকে দুই সন্তান
আরাফ ও আরহীকে সঙ্গে নিয়ে নিয়ে মিরপুরের বিসিবির কার্যালয়ে আসেন তিনি।
সাংবাদিক লাউঞ্জে কিছুক্ষণ অপেক্ষার পর শহীদকে ফোন দিয়ে তিনি নিজেই তার
বিসিবিতে আসার কথা জানান। শহীদ তখন ১০০ গজ দূরে একাডেমি ভবনে। পরে বিসিবির
প্রধান নির্বাহী নিজামউদ্দিন চৌধুরী ডেকে নিয়ে শহীদের স্ত্রী’র ফারজানার
সঙ্গে আলোচনায় বসেন। বিসিবি সমস্যার সমাধান করতে না পারলে মামলা করবেন বলে
জানিয়েছেন শহীদের স্ত্রী ফারজানা আক্তার। তিনি বলেন, সন্তানদের দিকে তাকিয়ে
আমি স্বামীর সংসার করতে চাই। বিসিবির মাধ্যমে একটা সমাধান চাচ্ছি।
সমাধান না হলে আইনি পদক্ষেপ নেব। তিনি আরো অভিযোগ করেন, ‘মেয়েদের সঙ্গে সম্পর্ক করা শহীদের অভ্যাসে পরিণত হয়েছে। এখন যে মেয়ের সাথে সম্পর্ক সে মেয়ে ঢাকায় থাকে, জানি। তবে তার সাথে আমার কথা হয়নি। ওই মেয়ের ফোন নম্বর নেই। এর আগে যত সম্পর্ক করেছে আমি ফোনে কথা বলে ভাঙার চেষ্টা করেছি। একটা ভাঙলে দুটো হয়ে যায়। একাধিক মেয়ের সাথে ওর সম্পর্ক। আমি চাই না, ওর ক্রিকেট ক্যারিয়ার ধ্বংস হোক। চাই না মামলা করতে। তাই বিসিবিতে এসেছি। যদি সুরাহা হয়।’
সমাধান না হলে আইনি পদক্ষেপ নেব। তিনি আরো অভিযোগ করেন, ‘মেয়েদের সঙ্গে সম্পর্ক করা শহীদের অভ্যাসে পরিণত হয়েছে। এখন যে মেয়ের সাথে সম্পর্ক সে মেয়ে ঢাকায় থাকে, জানি। তবে তার সাথে আমার কথা হয়নি। ওই মেয়ের ফোন নম্বর নেই। এর আগে যত সম্পর্ক করেছে আমি ফোনে কথা বলে ভাঙার চেষ্টা করেছি। একটা ভাঙলে দুটো হয়ে যায়। একাধিক মেয়ের সাথে ওর সম্পর্ক। আমি চাই না, ওর ক্রিকেট ক্যারিয়ার ধ্বংস হোক। চাই না মামলা করতে। তাই বিসিবিতে এসেছি। যদি সুরাহা হয়।’
No comments