‘তদন্তে এখনো ফরহাদ মজহারের অপহরণের তথ্য পাওয়া যায়নি’
ফরহাদ
মজহারের অপহরণ মামলাটি ডিবি তদন্ত করছে উল্লেখ করে পুলিশ মহাপরিদর্শক
(আইজিপি) একেএম শহীদুল হক বলেন, মামলার তদন্তে এখনো পর্যন্ত অপহরণের তথ্য
প্রমাণ পাওয়া যায়নি। গতকাল রাজধানীর কাকরাইলের ইনস্টিটিউট অব ডিপ্লোমা
ইঞ্জিনিয়ার্স মিলনায়তনে যমুনা ব্যাংক ফাউন্ডেশন আয়োজিত ‘মাদকের ভয়াবহতা
নিরসনে আমাদের করণীয়’ বিষয়ক সেমিনারে সাংবাদিকদের এক প্রশ্নের জবাবে তিনি এ
কথা বলেন। পুলিশ প্রধান বলেন, ফরহাদ মজহারের ঘটনা অপহরণ মনে হচ্ছে না।
তিনি বলেন, চূড়ান্ত সিদ্ধান্তে আসতে আরো কিছু সাক্ষ্য-প্রমাণ দরকার। সে
সময়টুকু দিতে হবে। আগামী দুই-তিনদিনের মধ্যে চূড়ান্ত ঘটনা বলতে পারবো বলেও
উল্লেখ করেন তিনি।
অনুষ্ঠানে প্রধান অতিথি একেএম শহীদুল হক বলেন, জঙ্গিবাদ ও মাদক পুলিশের জন্য বড় চ্যালেঞ্জ। তিনি বলেন, পুলিশ জঙ্গিবাদ ও মাদকের বিরুদ্ধে ‘জিরো টলারেন্স’ অবস্থান গ্রহণ করেছে। আইজিপি বলেন, মাদকের বিরুদ্ধে পুলিশের উল্লেখযোগ্য ভূমিকা ও কার্যক্রম রয়েছে। মাদকদ্রব্য উদ্ধারের পরিসংখ্যান তুলে ধরে তিনি বলেন, ২০১৬ সালে পুলিশ, র্যাব, মাদকদ্রব্য নিয়ন্ত্রণ অধিদপ্তর এবং বিজিবি ও অন্যান্য সংস্থা মাদকদ্রব্য আইনে মামলা করেছে ৬২ হাজার ২৬৮টি। এরমধ্যে শুধুমাত্র পুলিশ করেছে ৫৫ হাজার ৮৮৭টি মামলা। এসব মামলায় গ্রেপ্তার হয়েছে ৭৮ হাজার ২১৪ জন। তিনি বলেন, রিঅ্যাকটিভ পুলিশিংয়ের পাশাপাশি প্রোঅ্যাকটিভ পুলিশিংয়ের অংশ হিসেবে কমিউনিটি পুলিশিংয়ের মাধ্যমে সমাজের সকল শ্রেণি-পেশার মানুষকে সম্পৃক্ত করে মাদকের ভয়াবহতা সম্পর্কে জনসচেতনতামূলক কার্যক্রম চালানো হচ্ছে। দেশব্যাপী মাদকের বিরুদ্ধে কমিউনিটি পুলিশিং কার্যক্রম অব্যাহত রয়েছে। তিনি বলেন, কোনো পুলিশ সদস্যের মাদক ব্যবসায়ীর সঙ্গে সম্পৃক্ততার প্রমাণ পাওয়া গেলে তার বিরুদ্ধে কঠোর ব্যবস্থা গ্রহণ করা হবে। জঙ্গিবাদ প্রসঙ্গে আইজিপি বলেন, জঙ্গিবাদের বিরুদ্ধে পুলিশ কঠোর অবস্থানে রয়েছে। আমরা জঙ্গিদের অবস্থান গুঁড়িয়ে দিয়েছি। কিন্তু তাদেরকে নিশ্চিহ্ন করতে পারিনি। তিনি আরো বলেন, শুধুমাত্র পুলিশের একার পক্ষে সমাজ থেকে জঙ্গিবাদ ও মাদক দূর করা যাবে না। এজন্য সমাজের প্রত্যেককে সামাজিক ও নাগরিক দায়িত্ববোধে উদ্বুদ্ধ হয়ে নিজ নিজ অবস্থান থেকে জঙ্গিবাদ ও মাদকের বিরুদ্ধে প্রতিরোধ গড়ে তুলতে হবে। যমুনা ব্যাংক ফাউন্ডেশনের চেয়ারম্যান আলহাজ নূর মোহাম্মদের সভাপতিত্বে অনুষ্ঠানে বিশেষ অতিথি ছিলেন যমুনা ব্যাংক লিমিটেডের চেয়ারম্যান ইসমাইল হোসেন সিরাজী, পরিচালক কানুতোষ মজুমদার ও যমুনা ব্যাংক লিমিটেডের ব্যবস্থাপনা পরিচালক ও সিইও শফিকুল আলম। সেমিনারে অতিরিক্ত ব্যবস্থাপনা পরিচালক মির্জা ইলিয়াস উদ্দিন আহমেদ, উপ-ব্যবস্থাপনা পরিচালক এ. কে. এম. সাইফুদ্দীন আহম্মদসহ অন্যান্য নির্বাহীবৃন্দ এবং বৃহত্তর ঢাকা অঞ্চলের বারো শতাধিক কর্মকর্তা-কর্মচারী উপস্থিত ছিলেন।
অনুষ্ঠানে প্রধান অতিথি একেএম শহীদুল হক বলেন, জঙ্গিবাদ ও মাদক পুলিশের জন্য বড় চ্যালেঞ্জ। তিনি বলেন, পুলিশ জঙ্গিবাদ ও মাদকের বিরুদ্ধে ‘জিরো টলারেন্স’ অবস্থান গ্রহণ করেছে। আইজিপি বলেন, মাদকের বিরুদ্ধে পুলিশের উল্লেখযোগ্য ভূমিকা ও কার্যক্রম রয়েছে। মাদকদ্রব্য উদ্ধারের পরিসংখ্যান তুলে ধরে তিনি বলেন, ২০১৬ সালে পুলিশ, র্যাব, মাদকদ্রব্য নিয়ন্ত্রণ অধিদপ্তর এবং বিজিবি ও অন্যান্য সংস্থা মাদকদ্রব্য আইনে মামলা করেছে ৬২ হাজার ২৬৮টি। এরমধ্যে শুধুমাত্র পুলিশ করেছে ৫৫ হাজার ৮৮৭টি মামলা। এসব মামলায় গ্রেপ্তার হয়েছে ৭৮ হাজার ২১৪ জন। তিনি বলেন, রিঅ্যাকটিভ পুলিশিংয়ের পাশাপাশি প্রোঅ্যাকটিভ পুলিশিংয়ের অংশ হিসেবে কমিউনিটি পুলিশিংয়ের মাধ্যমে সমাজের সকল শ্রেণি-পেশার মানুষকে সম্পৃক্ত করে মাদকের ভয়াবহতা সম্পর্কে জনসচেতনতামূলক কার্যক্রম চালানো হচ্ছে। দেশব্যাপী মাদকের বিরুদ্ধে কমিউনিটি পুলিশিং কার্যক্রম অব্যাহত রয়েছে। তিনি বলেন, কোনো পুলিশ সদস্যের মাদক ব্যবসায়ীর সঙ্গে সম্পৃক্ততার প্রমাণ পাওয়া গেলে তার বিরুদ্ধে কঠোর ব্যবস্থা গ্রহণ করা হবে। জঙ্গিবাদ প্রসঙ্গে আইজিপি বলেন, জঙ্গিবাদের বিরুদ্ধে পুলিশ কঠোর অবস্থানে রয়েছে। আমরা জঙ্গিদের অবস্থান গুঁড়িয়ে দিয়েছি। কিন্তু তাদেরকে নিশ্চিহ্ন করতে পারিনি। তিনি আরো বলেন, শুধুমাত্র পুলিশের একার পক্ষে সমাজ থেকে জঙ্গিবাদ ও মাদক দূর করা যাবে না। এজন্য সমাজের প্রত্যেককে সামাজিক ও নাগরিক দায়িত্ববোধে উদ্বুদ্ধ হয়ে নিজ নিজ অবস্থান থেকে জঙ্গিবাদ ও মাদকের বিরুদ্ধে প্রতিরোধ গড়ে তুলতে হবে। যমুনা ব্যাংক ফাউন্ডেশনের চেয়ারম্যান আলহাজ নূর মোহাম্মদের সভাপতিত্বে অনুষ্ঠানে বিশেষ অতিথি ছিলেন যমুনা ব্যাংক লিমিটেডের চেয়ারম্যান ইসমাইল হোসেন সিরাজী, পরিচালক কানুতোষ মজুমদার ও যমুনা ব্যাংক লিমিটেডের ব্যবস্থাপনা পরিচালক ও সিইও শফিকুল আলম। সেমিনারে অতিরিক্ত ব্যবস্থাপনা পরিচালক মির্জা ইলিয়াস উদ্দিন আহমেদ, উপ-ব্যবস্থাপনা পরিচালক এ. কে. এম. সাইফুদ্দীন আহম্মদসহ অন্যান্য নির্বাহীবৃন্দ এবং বৃহত্তর ঢাকা অঞ্চলের বারো শতাধিক কর্মকর্তা-কর্মচারী উপস্থিত ছিলেন।
No comments