নিশা দেশাই ঢাকা আসছেন ১২ ডিসেম্বর
দক্ষিণ
ও মধ্য এশিয়া বিষয়ক মার্কিন সহকারী পররাষ্ট্রমন্ত্রী নিশা দেশাই বিসওয়াল
আগামী ১২ ডিসেম্বর দু’দিনের সফরে ঢাকা আসছেন। তার সাথে থাকবেন মার্কিন
পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ের উচ্চ পর্যায়ের কর্মকর্তা কাউন্সিলর থমাস এ শ্যানন।
আগামী বছরের প্রথমদিকে রাজনৈতিক বিষয়ক আন্ডার সেক্রেটারি হিসেবে পদোন্নতি পেয়ে ওয়েন্ডি শেরম্যানের স্থলাভিষিক্ত হবেন শ্যানন। এরপর মার্কিন পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ের তৃতীয় গুরুত্বপূর্ণ ব্যক্তি হবেন তিনি। বাংলাদেশে এটি তার প্রথম সফর।
সম্প্রতি বাংলাদেশ নিয়ে যুক্তরাষ্ট্রসহ কয়েকটি পশ্চিমা দেশের ধারাবাহিক সতর্কবার্তা, দেশের বিভিন্ন স্থানে বিদেশী নাগরিক ও শিয়া সম্প্রদায়ের ওপর হামলা এবং সিরিয়া-ইরাকভিত্তিক জঙ্গি সংগঠন আইএসের দায় স্বীকার, সন্ত্রাসী ঘটনাগুলোর সাথে আইএসের যোগসূত্রের সত্যতা নিরুপনে সরকারকে সহায়তা দেবার জন্য পশ্চিমা দেশগুলোর প্রস্তাবের পরিপ্রেক্ষিতে বাংলাদেশ ও যুক্তরাষ্ট্রের সম্পর্কে দূরত্ব সৃষ্টি হয়েছে। যুক্তরাষ্ট্রের বাজারে বাংলাদেশী পণ্যের জিএসপি সুবিধার ওপর স্থগিতাদেশ প্রত্যাহার না করা এই দূরত্বকে আরো বাড়িয়ে দিয়েছে। সরকারের উচ্চ পর্যায় থেকে এসব ব্যাপারে প্রকাশ্যে যুক্তরাষ্ট্রের কঠোর সমালোচনা করা হয়েছে। বাংলাদেশ-যুক্তরাষ্ট্র সম্পর্কের এই টানাপোড়েনের মাঝে মার্কিন পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ের ঊর্ধ্বতন কর্মকর্তাদের ঢাকা সফরকে তাই তাৎপর্যপূর্ণ বিবেচনা করা হচ্ছে।
সফরকালে শ্যানন ও বিসওয়াল পররাষ্ট্র সচিব শহীদুল হকের সাথে বৈঠক এবং পররাষ্ট্রমন্ত্রী আবুল হাসান মাহমুদ আলীর সাথে সাক্ষাত করবেন। এছাড়া প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার সাথে তারা সৌজন্য সাক্ষাত করতে পারেন।
আগামী বছরের প্রথমদিকে রাজনৈতিক বিষয়ক আন্ডার সেক্রেটারি হিসেবে পদোন্নতি পেয়ে ওয়েন্ডি শেরম্যানের স্থলাভিষিক্ত হবেন শ্যানন। এরপর মার্কিন পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ের তৃতীয় গুরুত্বপূর্ণ ব্যক্তি হবেন তিনি। বাংলাদেশে এটি তার প্রথম সফর।
সম্প্রতি বাংলাদেশ নিয়ে যুক্তরাষ্ট্রসহ কয়েকটি পশ্চিমা দেশের ধারাবাহিক সতর্কবার্তা, দেশের বিভিন্ন স্থানে বিদেশী নাগরিক ও শিয়া সম্প্রদায়ের ওপর হামলা এবং সিরিয়া-ইরাকভিত্তিক জঙ্গি সংগঠন আইএসের দায় স্বীকার, সন্ত্রাসী ঘটনাগুলোর সাথে আইএসের যোগসূত্রের সত্যতা নিরুপনে সরকারকে সহায়তা দেবার জন্য পশ্চিমা দেশগুলোর প্রস্তাবের পরিপ্রেক্ষিতে বাংলাদেশ ও যুক্তরাষ্ট্রের সম্পর্কে দূরত্ব সৃষ্টি হয়েছে। যুক্তরাষ্ট্রের বাজারে বাংলাদেশী পণ্যের জিএসপি সুবিধার ওপর স্থগিতাদেশ প্রত্যাহার না করা এই দূরত্বকে আরো বাড়িয়ে দিয়েছে। সরকারের উচ্চ পর্যায় থেকে এসব ব্যাপারে প্রকাশ্যে যুক্তরাষ্ট্রের কঠোর সমালোচনা করা হয়েছে। বাংলাদেশ-যুক্তরাষ্ট্র সম্পর্কের এই টানাপোড়েনের মাঝে মার্কিন পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ের ঊর্ধ্বতন কর্মকর্তাদের ঢাকা সফরকে তাই তাৎপর্যপূর্ণ বিবেচনা করা হচ্ছে।
সফরকালে শ্যানন ও বিসওয়াল পররাষ্ট্র সচিব শহীদুল হকের সাথে বৈঠক এবং পররাষ্ট্রমন্ত্রী আবুল হাসান মাহমুদ আলীর সাথে সাক্ষাত করবেন। এছাড়া প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার সাথে তারা সৌজন্য সাক্ষাত করতে পারেন।
No comments