ক্যালিফোর্নিয়ার হামলায় জঙ্গি-সংশ্লিষ্টতা!
ক্যালিফোর্নিয়ায় দুই হামলাকারীর মধ্যে একজনের নাম সৈয়দ রিজওয়ান ফারুক বলে দাবি কর্তৃপক্ষের। ছবি: রয়টার্স |
যুক্তরাষ্ট্রের
ক্যালিফোর্নিয়ায় হামলার সন্দেহভাজন মার্কিন নাগরিক সম্ভবত উগ্রবাদী ছিলেন।
পরিচিত সন্দেহভাজন জঙ্গিদের সঙ্গে তাঁর যোগাযোগ ছিল। মার্কিন গণমাধ্যমের
খবরে এমন দাবি করা হচ্ছে।
বার্তা সংস্থা এএফপির প্রতিবেদনে জানানো হয়, গত বুধবার ক্যালিফোর্নিয়ার সান বার্নার্ডিনো কাউন্টির একটি স্বাস্থ্যসেবাকেন্দ্রে ওই হামলার ঘটনা তদন্তের দায়িত্ব নিয়েছে এফবিআই। হামলাকে সন্ত্রাসবাদের সঙ্গে মেলাতে এখনই নারাজ তারা।
ওই ঘটনায় বন্দুকধারীর গুলিতে নিহত হন ১৪ জন। আহত হয়েছেন ২১ জন। পরে পুলিশের গুলিতে নিহত হন দুই সন্দেহভাজন হামলাকারী সৈয়দ রিজওয়ান ফারুক (২৮) ও তাসফিন মালিক (২৭)। পুলিশ বলছে, তাঁরা স্বামী-স্ত্রী। তাঁদের ছয় মাসের একটি কন্যাসন্তান রয়েছে।
পুলিশ সূত্রে জানা গেছে, রিজওয়ান যুক্তরাষ্ট্রে জন্ম নেওয়া পাকিস্তানি বংশোদ্ভূত মার্কিন নাগরিক। তাঁর স্ত্রী তাশফিনের জন্ম পাকিস্তানে। বিয়ের আগ পর্যন্ত সৌদি আরবে ছিলেন তিনি।
ওই দম্পতি কেন হামলা চালালেন, নানা তথ্য-প্রমাণ যাচাই-বাছাইয়ের মাধ্যমে তা বের করার চেষ্টা করছেন কর্মকর্তারা।
আইনশৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনীর কর্মকর্তারা দ্য নিউ ইয়র্ক টাইমসকে বলেছেন, গুলির ঘটনাকে সম্ভাব্য সন্ত্রাসবাদী কাজ হিসেবে বিবেচনা করছে এফবিআই। কিন্তু এ ব্যাপারে এখনই কোনো উপসংহার টানার পর্যায়ে তারা নেই।
কর্মকর্তাদের বরাত দিয়ে সিএনএন বলছে, বিদেশে পরিচিত সন্দেহভাজন জঙ্গিদের সঙ্গে রিজওয়ানের যোগাযোগ ছিল। গত বছর সৌদি আরবে তাশফিনকে বিয়ের পর উগ্রবাদী হন রিজওয়ান।
তবে স্থানীয় একটি মসজিদের ইমামের ভাষ্য, রিজওয়ানের মধ্যে এমন কোনো আচরণ দেখেননি তিনি।
ওই দম্পতির মোবাইল ফোন ও কম্পিউটারের হার্ড ড্রাইভ উদ্ধার করেছে এফবিআই। তারা সেগুলো পরীক্ষা-নিরীক্ষা করছে।
দ্য টাইমস জানিয়েছে, রিজওয়ান কয়েক বছর আগে উগ্রবাদীদের সঙ্গে যোগাযোগ করেছেন বলে এফবিআইয়ের কাছে প্রমাণ আছে।
প্রেসিডেন্ট বারাক ওবামা বলেছেন, সন্ত্রাসী হামলার বিষয়টি উড়িয়ে দেওয়া যায় না। আবার এখনই কোনো উপসংহারে আসার ব্যাপারেও সতর্ক করেছেন তিনি।
বার্তা সংস্থা এএফপির প্রতিবেদনে জানানো হয়, গত বুধবার ক্যালিফোর্নিয়ার সান বার্নার্ডিনো কাউন্টির একটি স্বাস্থ্যসেবাকেন্দ্রে ওই হামলার ঘটনা তদন্তের দায়িত্ব নিয়েছে এফবিআই। হামলাকে সন্ত্রাসবাদের সঙ্গে মেলাতে এখনই নারাজ তারা।
ওই ঘটনায় বন্দুকধারীর গুলিতে নিহত হন ১৪ জন। আহত হয়েছেন ২১ জন। পরে পুলিশের গুলিতে নিহত হন দুই সন্দেহভাজন হামলাকারী সৈয়দ রিজওয়ান ফারুক (২৮) ও তাসফিন মালিক (২৭)। পুলিশ বলছে, তাঁরা স্বামী-স্ত্রী। তাঁদের ছয় মাসের একটি কন্যাসন্তান রয়েছে।
পুলিশ সূত্রে জানা গেছে, রিজওয়ান যুক্তরাষ্ট্রে জন্ম নেওয়া পাকিস্তানি বংশোদ্ভূত মার্কিন নাগরিক। তাঁর স্ত্রী তাশফিনের জন্ম পাকিস্তানে। বিয়ের আগ পর্যন্ত সৌদি আরবে ছিলেন তিনি।
ওই দম্পতি কেন হামলা চালালেন, নানা তথ্য-প্রমাণ যাচাই-বাছাইয়ের মাধ্যমে তা বের করার চেষ্টা করছেন কর্মকর্তারা।
আইনশৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনীর কর্মকর্তারা দ্য নিউ ইয়র্ক টাইমসকে বলেছেন, গুলির ঘটনাকে সম্ভাব্য সন্ত্রাসবাদী কাজ হিসেবে বিবেচনা করছে এফবিআই। কিন্তু এ ব্যাপারে এখনই কোনো উপসংহার টানার পর্যায়ে তারা নেই।
কর্মকর্তাদের বরাত দিয়ে সিএনএন বলছে, বিদেশে পরিচিত সন্দেহভাজন জঙ্গিদের সঙ্গে রিজওয়ানের যোগাযোগ ছিল। গত বছর সৌদি আরবে তাশফিনকে বিয়ের পর উগ্রবাদী হন রিজওয়ান।
তবে স্থানীয় একটি মসজিদের ইমামের ভাষ্য, রিজওয়ানের মধ্যে এমন কোনো আচরণ দেখেননি তিনি।
ওই দম্পতির মোবাইল ফোন ও কম্পিউটারের হার্ড ড্রাইভ উদ্ধার করেছে এফবিআই। তারা সেগুলো পরীক্ষা-নিরীক্ষা করছে।
দ্য টাইমস জানিয়েছে, রিজওয়ান কয়েক বছর আগে উগ্রবাদীদের সঙ্গে যোগাযোগ করেছেন বলে এফবিআইয়ের কাছে প্রমাণ আছে।
প্রেসিডেন্ট বারাক ওবামা বলেছেন, সন্ত্রাসী হামলার বিষয়টি উড়িয়ে দেওয়া যায় না। আবার এখনই কোনো উপসংহারে আসার ব্যাপারেও সতর্ক করেছেন তিনি।
No comments