সিরিয়ায় কোটি টাকার স্মার্ট বোমা
টর্নেডো ফাইটার জেটে ব্যবহৃত 'স্মার্ট বোমা' |
সিরিয়ায়
ব্রিটিশ বিমান হামলার সময় যে ‘স্মার্ট বোমা’ ব্যবহার করার কথা, তার
একেকটির দামই এক লাখ পাউন্ড, অর্থাৎ বাংলাদেশি টাকায় এক কোটি টাকারও বেশি।
গতরাতে পার্লামেন্টের অনুমোদন পাওয়ার কয়েক ঘন্টার মধ্যেই সাইপ্রাস থেকে ব্রিটেনের জঙ্গি বিমান সিরিয়ায় গিয়ে হামলা চালাতে শুরু করে।
গতকাল পর্যন্ত ব্রিটেনে রাজনৈতিক বিতর্কের কেন্দ্রে ছিল, সিরিয়ায় বিমান হামলা চালানো উচিত কী উচিত নয়। কিন্তু পার্লামেন্টে ভোটাভুটিতে সেই প্রশ্নের মীমাংসা হওয়ার পর এখন তর্ক চলছে, ব্রিটেনের এই বিমান হামলায় আসলে কতটা ফল হবে।
ব্রিটেনের রাজকীয় বিমান বাহিনীর টর্নেডো জেট থেকে দু ধরণের ‘স্মার্ট বোমা’ ফেলা হবে ইসলামিক স্টেট জঙ্গীদের টার্গেট করে।
এর একটি হচ্ছে ‘পেভওয়ে ফোর বোমা’। ব্রিটিশ বিমান বাহিনীর সবচেয়ে আধুনিক বোমাগুলোর একটি বলে বর্ণনা করা হচ্ছে এটিকে। মূলত কোন স্থির টার্গেটকে লক্ষ্য করে এই বোমা ফেলা হয়। বলা হচ্ছে টার্গেটকে আঘাত করার ক্ষেত্রে এটি প্রায় একশভাগ সফল।
তবে টর্ণেডো জেটের যে বোমা নিয়ে সামরিক বিশেষজ্ঞদের মধ্যে সবচেয়ে বেশি আলোচনা হচ্ছে, সেটি ‘ব্রিমস্টোন ক্ষেপনাস্ত্র’। এটি রেডার গাইডেড অস্ত্র।
মূলত চলমান কোন টার্গেটের ওপর এই ক্ষেপনাস্ত্র ছোঁড়া হয়। নিজে থেকেই এটি তখন চলমান টার্গেটের পেছনে ধাওয়া করে। মূলত শত্রুপক্ষের চলমান গাড়িকে আঘাত করার ক্ষেত্রে এই অস্ত্র সবচেয়ে কার্যকরী বলে মনে করা হয়।
ব্রিমস্টোন ক্ষেপনাস্ত্র ছোঁড়ার পর সেটি নিয়ে নাকি আর ভাবতে হয় না, তাই সৈনিকদের কাছে এর নাম ‘ফায়ার এন্ড ফরগেট’ মিসাইল।
ব্রিটেনের প্রতিরক্ষা দফতরের হিসেব অনুসারে, এ বছরের সেপ্টেম্বর পর্যন্ত ইরাকে তারা এরকম ৯৩টি বোমা ব্যবহার করেছে।
সূত্র : বিবিসি
গতরাতে পার্লামেন্টের অনুমোদন পাওয়ার কয়েক ঘন্টার মধ্যেই সাইপ্রাস থেকে ব্রিটেনের জঙ্গি বিমান সিরিয়ায় গিয়ে হামলা চালাতে শুরু করে।
গতকাল পর্যন্ত ব্রিটেনে রাজনৈতিক বিতর্কের কেন্দ্রে ছিল, সিরিয়ায় বিমান হামলা চালানো উচিত কী উচিত নয়। কিন্তু পার্লামেন্টে ভোটাভুটিতে সেই প্রশ্নের মীমাংসা হওয়ার পর এখন তর্ক চলছে, ব্রিটেনের এই বিমান হামলায় আসলে কতটা ফল হবে।
ব্রিটেনের রাজকীয় বিমান বাহিনীর টর্নেডো জেট থেকে দু ধরণের ‘স্মার্ট বোমা’ ফেলা হবে ইসলামিক স্টেট জঙ্গীদের টার্গেট করে।
এর একটি হচ্ছে ‘পেভওয়ে ফোর বোমা’। ব্রিটিশ বিমান বাহিনীর সবচেয়ে আধুনিক বোমাগুলোর একটি বলে বর্ণনা করা হচ্ছে এটিকে। মূলত কোন স্থির টার্গেটকে লক্ষ্য করে এই বোমা ফেলা হয়। বলা হচ্ছে টার্গেটকে আঘাত করার ক্ষেত্রে এটি প্রায় একশভাগ সফল।
তবে টর্ণেডো জেটের যে বোমা নিয়ে সামরিক বিশেষজ্ঞদের মধ্যে সবচেয়ে বেশি আলোচনা হচ্ছে, সেটি ‘ব্রিমস্টোন ক্ষেপনাস্ত্র’। এটি রেডার গাইডেড অস্ত্র।
মূলত চলমান কোন টার্গেটের ওপর এই ক্ষেপনাস্ত্র ছোঁড়া হয়। নিজে থেকেই এটি তখন চলমান টার্গেটের পেছনে ধাওয়া করে। মূলত শত্রুপক্ষের চলমান গাড়িকে আঘাত করার ক্ষেত্রে এই অস্ত্র সবচেয়ে কার্যকরী বলে মনে করা হয়।
ব্রিমস্টোন ক্ষেপনাস্ত্র ছোঁড়ার পর সেটি নিয়ে নাকি আর ভাবতে হয় না, তাই সৈনিকদের কাছে এর নাম ‘ফায়ার এন্ড ফরগেট’ মিসাইল।
ব্রিটেনের প্রতিরক্ষা দফতরের হিসেব অনুসারে, এ বছরের সেপ্টেম্বর পর্যন্ত ইরাকে তারা এরকম ৯৩টি বোমা ব্যবহার করেছে।
সূত্র : বিবিসি
No comments