কবে ফিরবেন সৈয়দ আশরাফ?
দপ্তর
বদলের পর আলোচনায় এসেছিলেন আওয়ামী লীগ সাধারণ সম্পাদক সৈয়দ আশরাফুল ইসলাম।
স্থানীয় সরকার মন্ত্রণালয়ের দায়িত্ব বদল করে জনপ্রশাসনের দায়িত্ব দেয়ার
সময় তার মান-অভিমানের বিষয়টিও আলোচিত হয়। তবে সব আলোচনায় ভাটা দিয়ে সৈয়দ
আশরাফ হঠাৎ তৎপর হয়ে উঠেন দল ও সরকারি কর্মকাণ্ডে। নিয়মিত অংশ নেন দলের
বিভিন্ন কর্মসূচিতে। এতে দলীয় কর্মকাণ্ডেও গতি পায়। সম্প্রতি স্ত্রী
সন্তানের সঙ্গে ঈদ করতে যুক্তরাজ্য যান সৈয়দ আশরাফ। সেখানে দীর্ঘ ছুটি
কাটাচ্ছেন তিনি। ক্ষমতাসীন দলের সাধারণ সম্পাদক ও জনপ্রশাসন মন্ত্রী সৈয়দ
আশরাফ কবে নাগাদ দেশে ফিরবেন এ নিয়ে কারও কাছে কোন সুনির্দিষ্ট তথ্য নেই।
দল ও মন্ত্রণালয়ের কেউই এ বিষয়ে সুনির্দিষ্ট কিছু বলতে পারছেন না। গত ২০শে
সেপ্টেম্বর সকালে লন্ডনের উদ্দেশ্যে ঢাকা ত্যাগ করেছিলেন তিনি। গত ৪ঠা
অক্টোবর তার দেশে ফেরার কথা ছিল। নির্ধারিত সময়ে দেশে না ফেরায় ঘনিষ্ঠজনদের
মধ্যে ফের আলোচনা শুরু হয়েছে। তিনি কবে ফিরবেন এ প্রশ্ন করছেন খোদ দলের
নেতাকর্মীরাই।
সৈয়দ আশরাফের ঘনিষ্ঠ একটি সূত্র বলছে, পূর্বের ১৫ দিনের ছুটি বর্ধিত করে আগামী ১৮ই অক্টোবর পর্যন্ত দ্বিতীয় দফা ছুটি নিয়েছেন তিনি। সে অনুযায়ী আগামী ১৮ই অক্টোবর বা তার পরদিন দেশে ফেরার সম্ভাবনার কথা বলছেন তার ঘনিষ্ঠরা। সৈয়দ আশরাফের সহকারী একান্ত সচিব সাজ্জাদ হোসেন শাহীন এ বিষয়ে মানবজমিনকে বলেন, ৪ঠা অক্টোবর দেশে ফেরার কথা থাকলেও নতুন করে ১৮ই অক্টোবর পর্যন্ত ছুটি নিয়েছেন তিনি। আগামী ১৮ই অক্টোবর তার ফেরার সম্ভাবনা রয়েছে। তিনি বলেন, উনার সফরটি ছিল একান্তই ব্যক্তিগত ও পারিবারিক। পরিবারকে সময় দিতে ও ঈদ উদযাপন করতেই তিনি লন্ডন গিয়েছিলেন। এখানে অন্য কোন বিষয় ছিল না।
গত ৯ই জুলাই স্থানীয় সরকার, পল্লী উন্নয়ন ও সমবায় মন্ত্রণালয়ের মন্ত্রীর দায়িত্ব থেকে অব্যাহতি দেয়া হয় লীগের সাধারণ সম্পাদক সৈয়দ আশরাফুল ইসলামকে। এ নিয়ে শুরুতে ছিল নানা আলোচনা ও সমালোচনা। আলোচনা চলার মধ্যেই সৈয়দ আশরাফ লন্ডন যাওয়ার দিন তারিখ চূড়ান্ত করেন। ১৬ই জুলাই সরকারের গুরুত্বপূর্ণ জনপ্রশাসন মন্ত্রণালয়ের দায়িত্ব দেয়া হয় তাকে। দলীয় প্রধানের সঙ্গে আলোচনার ভিত্তিতেই ওই দায়িত্ব নেয়ার পর আবার দল ও সরকারে সক্রিয় হয়ে উঠেন সৈয়দ আশরাফ।
১৫ই আগস্ট বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানের ৪০তম শাহাদাত বার্ষিকী উপলক্ষে ৪০ দিন ব্যাপী কর্মসূচির আয়োজন করে সরকারি দল আওয়ামী লীগ। দলীয় সূত্র জানায়, বঙ্গবন্ধুকে সার্বজনীন করতে সৈয়দ আশরাফ আহ্বান জানানোর পর তিনি নিজেও মাসব্যাপী সক্রিয় ছিলেন বিভিন্ন কর্মসূচিতে। ৪০ দিনের এ কর্মসূচিতে নিরন্তর ছুটে চলেছেন। প্রায় প্রতিদিনই কোন না কোন কর্মসূচিতে অংশ নিয়েছেন তিনি। আলোচনায় অংশ নিয়ে বঙ্গবন্ধুকে সার্বজনীন করার কথা বলেছেন। তাকে দলের গণ্ডীর মধ্যে না রেখে সকলের মধ্যে ছড়িয়ে দেয়ার কথা বলেছেন। তার এ অহ্বানে সাড়া দেন অনেকেই। এ ধরনের উদ্যোগ বিরোধী রাজনৈতিক মহল থেকে শুরু করে সকল মহলে ব্যাপক প্রশংসিত হয়। ৯ই সেপ্টেম্বর পর্যন্ত ৪০ দিনের এ কর্মসূচি পালিত হয়। এরই মধ্যে বার কাউন্সিল নির্বাচনে সরকার সমর্থিত প্রার্থীদের জয়ী করতে প্রার্থীদের ঐক্যবদ্ধ করেন তিনি। সফলও হন তাতে। তারপর দীর্ঘ ছুটি নিয়ে নানা আলোচনা রয়েছে দলেই। দলের সাধারণ সম্পাদক ও সরকারের একটি গুরুত্বপূর্ণ দায়িত্বে থাকা অবস্থায় তিনি দীর্ঘ দিন দেশের বাইরে অবস্থান করায় দলীয় কার্যক্রমেও এর প্রভাব পড়ে বলে মনে করেন দলের নেতারা যদিও এ নিয়ে প্রকাশ্যে কেউ কথা বলছেন না। এদিকে লন্ডন সফর শেষে সৈয়দ আশরাফের দেশে ফেরার বিষয়ে আওয়ামী লীগের দপ্তরের দায়িত্বপ্রাপ্তরা বলছেন এ বিষয়ে তাদের কাছে কোন তথ্য নেই। দলের সাধারণ সম্পাদক কবে নাগাদ দেশে ফিরে আসছেন তাও তাদের জানা নেই। দলের উপ-দপ্তর সম্পাদক মৃণাল কান্তি দাস মানবজমিনকে বলেন, এ বিষয়ে আমি কিছুই জানি না। সৈয়দ আশরাফ কবে দেশে ফিরে আসবেন এ নিয়ে তার সঙ্গে আমার কোন কথা হয়নি।
সৈয়দ আশরাফের ঘনিষ্ঠ একটি সূত্র বলছে, পূর্বের ১৫ দিনের ছুটি বর্ধিত করে আগামী ১৮ই অক্টোবর পর্যন্ত দ্বিতীয় দফা ছুটি নিয়েছেন তিনি। সে অনুযায়ী আগামী ১৮ই অক্টোবর বা তার পরদিন দেশে ফেরার সম্ভাবনার কথা বলছেন তার ঘনিষ্ঠরা। সৈয়দ আশরাফের সহকারী একান্ত সচিব সাজ্জাদ হোসেন শাহীন এ বিষয়ে মানবজমিনকে বলেন, ৪ঠা অক্টোবর দেশে ফেরার কথা থাকলেও নতুন করে ১৮ই অক্টোবর পর্যন্ত ছুটি নিয়েছেন তিনি। আগামী ১৮ই অক্টোবর তার ফেরার সম্ভাবনা রয়েছে। তিনি বলেন, উনার সফরটি ছিল একান্তই ব্যক্তিগত ও পারিবারিক। পরিবারকে সময় দিতে ও ঈদ উদযাপন করতেই তিনি লন্ডন গিয়েছিলেন। এখানে অন্য কোন বিষয় ছিল না।
গত ৯ই জুলাই স্থানীয় সরকার, পল্লী উন্নয়ন ও সমবায় মন্ত্রণালয়ের মন্ত্রীর দায়িত্ব থেকে অব্যাহতি দেয়া হয় লীগের সাধারণ সম্পাদক সৈয়দ আশরাফুল ইসলামকে। এ নিয়ে শুরুতে ছিল নানা আলোচনা ও সমালোচনা। আলোচনা চলার মধ্যেই সৈয়দ আশরাফ লন্ডন যাওয়ার দিন তারিখ চূড়ান্ত করেন। ১৬ই জুলাই সরকারের গুরুত্বপূর্ণ জনপ্রশাসন মন্ত্রণালয়ের দায়িত্ব দেয়া হয় তাকে। দলীয় প্রধানের সঙ্গে আলোচনার ভিত্তিতেই ওই দায়িত্ব নেয়ার পর আবার দল ও সরকারে সক্রিয় হয়ে উঠেন সৈয়দ আশরাফ।
১৫ই আগস্ট বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানের ৪০তম শাহাদাত বার্ষিকী উপলক্ষে ৪০ দিন ব্যাপী কর্মসূচির আয়োজন করে সরকারি দল আওয়ামী লীগ। দলীয় সূত্র জানায়, বঙ্গবন্ধুকে সার্বজনীন করতে সৈয়দ আশরাফ আহ্বান জানানোর পর তিনি নিজেও মাসব্যাপী সক্রিয় ছিলেন বিভিন্ন কর্মসূচিতে। ৪০ দিনের এ কর্মসূচিতে নিরন্তর ছুটে চলেছেন। প্রায় প্রতিদিনই কোন না কোন কর্মসূচিতে অংশ নিয়েছেন তিনি। আলোচনায় অংশ নিয়ে বঙ্গবন্ধুকে সার্বজনীন করার কথা বলেছেন। তাকে দলের গণ্ডীর মধ্যে না রেখে সকলের মধ্যে ছড়িয়ে দেয়ার কথা বলেছেন। তার এ অহ্বানে সাড়া দেন অনেকেই। এ ধরনের উদ্যোগ বিরোধী রাজনৈতিক মহল থেকে শুরু করে সকল মহলে ব্যাপক প্রশংসিত হয়। ৯ই সেপ্টেম্বর পর্যন্ত ৪০ দিনের এ কর্মসূচি পালিত হয়। এরই মধ্যে বার কাউন্সিল নির্বাচনে সরকার সমর্থিত প্রার্থীদের জয়ী করতে প্রার্থীদের ঐক্যবদ্ধ করেন তিনি। সফলও হন তাতে। তারপর দীর্ঘ ছুটি নিয়ে নানা আলোচনা রয়েছে দলেই। দলের সাধারণ সম্পাদক ও সরকারের একটি গুরুত্বপূর্ণ দায়িত্বে থাকা অবস্থায় তিনি দীর্ঘ দিন দেশের বাইরে অবস্থান করায় দলীয় কার্যক্রমেও এর প্রভাব পড়ে বলে মনে করেন দলের নেতারা যদিও এ নিয়ে প্রকাশ্যে কেউ কথা বলছেন না। এদিকে লন্ডন সফর শেষে সৈয়দ আশরাফের দেশে ফেরার বিষয়ে আওয়ামী লীগের দপ্তরের দায়িত্বপ্রাপ্তরা বলছেন এ বিষয়ে তাদের কাছে কোন তথ্য নেই। দলের সাধারণ সম্পাদক কবে নাগাদ দেশে ফিরে আসছেন তাও তাদের জানা নেই। দলের উপ-দপ্তর সম্পাদক মৃণাল কান্তি দাস মানবজমিনকে বলেন, এ বিষয়ে আমি কিছুই জানি না। সৈয়দ আশরাফ কবে দেশে ফিরে আসবেন এ নিয়ে তার সঙ্গে আমার কোন কথা হয়নি।
No comments