স্কুল ফটকে ছাত্রীকে খুন
গাজীপুরের
কালিয়াকৈর উপজেলার সূত্রাপুর এলাকার বিজয় সরণী উচ্চ বিদ্যালয়ের ফটকে কবিতা
রানী দাস (১৬) নামের এক স্কুলছাত্রীকে ছুরিকাঘাতে হত্যা করা হয়েছে। অভিযোগ
প্রেমের প্রস্তাব প্রত্যাখ্যান করায় বিক্রম মনি দাস নামের এক যুবক এ
হত্যাকাণ্ড ঘটায়। পুলিশ বিক্রমকে আটক করেছে।
নিহত কবিতা ধামরাই উপজেলার সাটুরিয়া গ্রামের সাগর মনি দাসের মেয়ে। সে নানার বাড়িতে থেকে লেখাপড়া করত। সে এবারের এসএসসি পরীক্ষার্থী ছিল। স্কুলে এখন টেস্ট পরীক্ষা চলছে। আজ দুপুর দেড়টায় তার হিসাব বিজ্ঞান পরীক্ষা ছিল।
কবিতার বান্ধবীদের সঙ্গে কথা বলে তার পরিবার জানায়, পরীক্ষা দিতে বেলা ১টার দিকে কবিতা স্কুল গেটের সামনে পৌঁছায়। এ সময়ে আগে থেকে ওত পেতে থাকা বিক্রম স্কুল গেটের সামনে কবিতার গতিরোধ করে। সেখানে তাদের মধ্যে কথা-কাটাকাটি হয়। একপর্যায়ে কবিতাকে ছুরিকাঘাত করা হয়। এ সময় আশপাশের লোকজন ও স্কুলের শিক্ষকেরা এসে বিক্রমকে আটক করে এবং কবিতাকে উদ্ধার করে কালিয়াকৈর উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সে পাঠায়। সেখানে কর্তব্যরত চিকিৎসক তাকে মৃত ঘোষণা করেন।
নিহত কবিতার পরিবারের অভিযোগ, বিক্রম বেশ কিছুদিন ধরে কবিতাকে স্কুলে যাওয়া আসার পথে নানাভাবে উত্ত্যক্ত করে আসছিল। এ কারণে প্রায় এক মাসের মতো মেয়েটির নানি তাকে স্কুলে নিয়ে যাওয়া আসা করত। তিনি অসুস্থ থাকায় আজ নিয়ে যেতে পারেননি।
ওই বিদ্যালয়ের প্রধান শিক্ষক কামরুজ্জামান বলেন, টেস্ট পরীক্ষার প্রস্তুতি নিয়ে তাঁরা ব্যস্ত ছিলেন। বেলা একটার দিকে স্কুল ফটকে চিৎকার শুনে তাঁরা ছুটে যান। সেখানে কবিতাকে রক্তাক্ত অবস্থায় পাওয়া যায়। এ সময় তাঁরা আশপাশের লোকজন নিয়ে ছুটে গিয়ে বিক্রমকে আটক করেন। কবিতাকে এই বখাটের উত্ত্যক্ত করার বিষয়টি আগে থেকে জানতেন তিনি। এর আগে কয়েকবার মুচলেকা দিলেও ওই বখাটে ঠিক হয়নি।
কালিয়াকৈর থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) জানান, এ ঘটনায় একজনকে আটক করা হয়েছে। তাঁর কাছ থেকে ছুরি উদ্ধার করা হয়েছে।
বিক্রমকে থানায় নিয়ে আসার পর তিনি সাংবাদিকদের বলেছেন, তিনি গণবিশ্ববিদ্যালয়ের বিবিএর প্রথম বর্ষের ছাত্র। তাঁর বাড়ি কালিয়াকৈর উপজেলার কাঞ্চনপুর পশ্চিমপাড়া এলাকায়।
নিহত কবিতা ধামরাই উপজেলার সাটুরিয়া গ্রামের সাগর মনি দাসের মেয়ে। সে নানার বাড়িতে থেকে লেখাপড়া করত। সে এবারের এসএসসি পরীক্ষার্থী ছিল। স্কুলে এখন টেস্ট পরীক্ষা চলছে। আজ দুপুর দেড়টায় তার হিসাব বিজ্ঞান পরীক্ষা ছিল।
কবিতার বান্ধবীদের সঙ্গে কথা বলে তার পরিবার জানায়, পরীক্ষা দিতে বেলা ১টার দিকে কবিতা স্কুল গেটের সামনে পৌঁছায়। এ সময়ে আগে থেকে ওত পেতে থাকা বিক্রম স্কুল গেটের সামনে কবিতার গতিরোধ করে। সেখানে তাদের মধ্যে কথা-কাটাকাটি হয়। একপর্যায়ে কবিতাকে ছুরিকাঘাত করা হয়। এ সময় আশপাশের লোকজন ও স্কুলের শিক্ষকেরা এসে বিক্রমকে আটক করে এবং কবিতাকে উদ্ধার করে কালিয়াকৈর উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সে পাঠায়। সেখানে কর্তব্যরত চিকিৎসক তাকে মৃত ঘোষণা করেন।
নিহত কবিতার পরিবারের অভিযোগ, বিক্রম বেশ কিছুদিন ধরে কবিতাকে স্কুলে যাওয়া আসার পথে নানাভাবে উত্ত্যক্ত করে আসছিল। এ কারণে প্রায় এক মাসের মতো মেয়েটির নানি তাকে স্কুলে নিয়ে যাওয়া আসা করত। তিনি অসুস্থ থাকায় আজ নিয়ে যেতে পারেননি।
ওই বিদ্যালয়ের প্রধান শিক্ষক কামরুজ্জামান বলেন, টেস্ট পরীক্ষার প্রস্তুতি নিয়ে তাঁরা ব্যস্ত ছিলেন। বেলা একটার দিকে স্কুল ফটকে চিৎকার শুনে তাঁরা ছুটে যান। সেখানে কবিতাকে রক্তাক্ত অবস্থায় পাওয়া যায়। এ সময় তাঁরা আশপাশের লোকজন নিয়ে ছুটে গিয়ে বিক্রমকে আটক করেন। কবিতাকে এই বখাটের উত্ত্যক্ত করার বিষয়টি আগে থেকে জানতেন তিনি। এর আগে কয়েকবার মুচলেকা দিলেও ওই বখাটে ঠিক হয়নি।
কালিয়াকৈর থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) জানান, এ ঘটনায় একজনকে আটক করা হয়েছে। তাঁর কাছ থেকে ছুরি উদ্ধার করা হয়েছে।
বিক্রমকে থানায় নিয়ে আসার পর তিনি সাংবাদিকদের বলেছেন, তিনি গণবিশ্ববিদ্যালয়ের বিবিএর প্রথম বর্ষের ছাত্র। তাঁর বাড়ি কালিয়াকৈর উপজেলার কাঞ্চনপুর পশ্চিমপাড়া এলাকায়।
No comments