এবার চীন বোমারু বিমান পাঠাচ্ছে সিরিয়ায়
সিরিয়ায়
আইএসের বিরুদ্ধে যুদ্ধরত এবং সিরীয় প্রেসিডেন্ট বাশার আল আসাদের কর্তৃত্ব
রক্ষায় রুশ বাহিনীর সাথে একাত্মতা ঘোষণা করেছে চীন । সিরিয়া যুদ্ধে চীনের
অংশগ্রহণের শুরু হিসেবে চীন সেখানে যুদ্ধ বিমান পাঠানোর সীদ্ধান্ত গ্রহণ
করেছে বলে জানা গেছে।
চীন ইতোমধ্যে সিরিয়ায় রুশ বাহিনীর সঙ্গে এক হয়ে আইএসের বিরুদ্ধে যুদ্ধের সব প্রস্তুতি সম্পন্ন করেছে। চীনা যুদ্ধবিমান শেনইয়াং জে- ১৫ প্রথমবারের মতো যুদ্ধে অংশ নিতে এখন শুধু আকাশে উড়ার প্রতীক্ষায়।
চীনা গণমাধ্যম রিপোর্টে উর্ধ্বতন কর্মকর্তারা বলেন, চীনা বিমান বাহিনীর বিমান সিরিয়ার আকাশে উড়বে ঠিকই কিন্তু তা মার্কিন যৌথ বাহিনীর কোনো প্রকার নিয়ন্ত্রণে বা জবাবদিহিতায় বাধ্য থাকবে না। সেখানে চীনা যুদ্ধবিমানের প্রধান কাজ হবে প্রেসিডেন্ট বাশার আল আসাদের কর্তৃত্ব রক্ষায় যুদ্ধ করা। মার্কিন যৌথ বাহিনী এবং রাশিয়া মধ্যপ্রাচ্যে আইএস ইস্যুতে একসাথে কাজ করার প্রত্যাশা ব্যক্ত করলেও এই দুই পরাশক্তির লক্ষ্য শেষ পর্যন্ত এক জায়গায় বিদ্যমান থাকেনি বলে মনে করে আন্তর্জাতিক মহল। রাশিয়ার সামরিক সহযোগী হিসেবে হিজবুল্লাহ, ইরাক, ইরান তো আগেই ছিল এখন আরো এক পরাশক্তি যোগ হতে যাচ্ছে।
সিরিয়ায় রুশ বিমান হামলার পক্ষে সাফাই গেয়েছেন প্রেসিডেন্ট ভøাদিমির পুতিন। রোববার রুশ টেলিভিশনে প্রচারিত এক বিবৃতিতে তিনি বলেছেন, সন্ত্রাসীদের বিরুদ্ধে পরিচালিত এই বিমান হামলা সিরিয়ায় ‘একটি রাজনৈতিক সমঝোতার পরিবেশ তৈরি করবে’। গত ৩০ সেপ্টেম্বর সিরিয়ায় বিমান হামলা শুরু করার পর এ নিয়ে প্রথমবারের মত মুখ খুললেন পুতিন।
পুতিন দাবি করেছেন, সিরিয়ায় রাশিয়ার সামরিক অভিযানের লক্ষ্য হচ্ছে দেশটির প্রেসিডেন্ট বাশার আল আসাদের ‘বৈধ কর্তৃত্বকে স্থিতিশীল’ হতে সহায়তা করা। আর এর মাধ্যমে সিরিয়ার রাজনৈতিক সমঝোতার পরিবেশ তৈরি করতে চায় মস্কো।
এসময় তিনি যুক্তরাষ্ট্র ও তার মিত্র দেশগুলো রাশিয়া সিরিয়ায় ইসলামিক স্টেটের বদলে বাশারের বিরুদ্ধে লড়াইরত মধ্যপন্থি বিদ্রোহীদের ওপরই বেশি হামলা চালাচ্ছে বলে যে অভিযোগ তুলেছে, তা নাকচ করে দেন পুতিন।
রাশিয়ার রাষ্ট্রীয় টেলিভিশন ‘রোশিয়া ওয়ান’কে দেয়া সাক্ষাৎকারে প্রেসিডেন্ট পুতিন বলেন, রাশিয়ার প্রধান লক্ষ্য হচ্ছে দামেস্ক সরকারকে ‘স্থিতিশীল’ করা। কেননা তার আশঙ্কা, সিরিয়ার ক্ষমতা দখল করার পর সন্ত্রাসীরা হয়তো রাশিয়ার দিকে নজর দিতে পারে।
পুতিন বলেছেন, ‘সিরিয়ার প্রেসিডেন্ট বাশার আল-আসাদকে যদি রাশিয়া সমর্থন না দেয় তাহলে, সিরিয়ার নিয়ন্ত্রণ নেয়ার পর এই সব গোষ্ঠী রুশ সীমানার জন্য হুমকি হয়ে উঠতে পারে।’ রুশ নেতা ওই অক্ষ শক্তির (সন্ত্রাসবাদ) বিরুদ্ধে অন্য দেশগুলোকেও একজোট হয়ে লড়াই করার আহ্বান জানিয়েছেন।
সূত্র : রাশিয়া ইনসাইডার
চীন ইতোমধ্যে সিরিয়ায় রুশ বাহিনীর সঙ্গে এক হয়ে আইএসের বিরুদ্ধে যুদ্ধের সব প্রস্তুতি সম্পন্ন করেছে। চীনা যুদ্ধবিমান শেনইয়াং জে- ১৫ প্রথমবারের মতো যুদ্ধে অংশ নিতে এখন শুধু আকাশে উড়ার প্রতীক্ষায়।
চীনা গণমাধ্যম রিপোর্টে উর্ধ্বতন কর্মকর্তারা বলেন, চীনা বিমান বাহিনীর বিমান সিরিয়ার আকাশে উড়বে ঠিকই কিন্তু তা মার্কিন যৌথ বাহিনীর কোনো প্রকার নিয়ন্ত্রণে বা জবাবদিহিতায় বাধ্য থাকবে না। সেখানে চীনা যুদ্ধবিমানের প্রধান কাজ হবে প্রেসিডেন্ট বাশার আল আসাদের কর্তৃত্ব রক্ষায় যুদ্ধ করা। মার্কিন যৌথ বাহিনী এবং রাশিয়া মধ্যপ্রাচ্যে আইএস ইস্যুতে একসাথে কাজ করার প্রত্যাশা ব্যক্ত করলেও এই দুই পরাশক্তির লক্ষ্য শেষ পর্যন্ত এক জায়গায় বিদ্যমান থাকেনি বলে মনে করে আন্তর্জাতিক মহল। রাশিয়ার সামরিক সহযোগী হিসেবে হিজবুল্লাহ, ইরাক, ইরান তো আগেই ছিল এখন আরো এক পরাশক্তি যোগ হতে যাচ্ছে।
সিরিয়ায় রুশ বিমান হামলার পক্ষে সাফাই গেয়েছেন প্রেসিডেন্ট ভøাদিমির পুতিন। রোববার রুশ টেলিভিশনে প্রচারিত এক বিবৃতিতে তিনি বলেছেন, সন্ত্রাসীদের বিরুদ্ধে পরিচালিত এই বিমান হামলা সিরিয়ায় ‘একটি রাজনৈতিক সমঝোতার পরিবেশ তৈরি করবে’। গত ৩০ সেপ্টেম্বর সিরিয়ায় বিমান হামলা শুরু করার পর এ নিয়ে প্রথমবারের মত মুখ খুললেন পুতিন।
পুতিন দাবি করেছেন, সিরিয়ায় রাশিয়ার সামরিক অভিযানের লক্ষ্য হচ্ছে দেশটির প্রেসিডেন্ট বাশার আল আসাদের ‘বৈধ কর্তৃত্বকে স্থিতিশীল’ হতে সহায়তা করা। আর এর মাধ্যমে সিরিয়ার রাজনৈতিক সমঝোতার পরিবেশ তৈরি করতে চায় মস্কো।
এসময় তিনি যুক্তরাষ্ট্র ও তার মিত্র দেশগুলো রাশিয়া সিরিয়ায় ইসলামিক স্টেটের বদলে বাশারের বিরুদ্ধে লড়াইরত মধ্যপন্থি বিদ্রোহীদের ওপরই বেশি হামলা চালাচ্ছে বলে যে অভিযোগ তুলেছে, তা নাকচ করে দেন পুতিন।
রাশিয়ার রাষ্ট্রীয় টেলিভিশন ‘রোশিয়া ওয়ান’কে দেয়া সাক্ষাৎকারে প্রেসিডেন্ট পুতিন বলেন, রাশিয়ার প্রধান লক্ষ্য হচ্ছে দামেস্ক সরকারকে ‘স্থিতিশীল’ করা। কেননা তার আশঙ্কা, সিরিয়ার ক্ষমতা দখল করার পর সন্ত্রাসীরা হয়তো রাশিয়ার দিকে নজর দিতে পারে।
পুতিন বলেছেন, ‘সিরিয়ার প্রেসিডেন্ট বাশার আল-আসাদকে যদি রাশিয়া সমর্থন না দেয় তাহলে, সিরিয়ার নিয়ন্ত্রণ নেয়ার পর এই সব গোষ্ঠী রুশ সীমানার জন্য হুমকি হয়ে উঠতে পারে।’ রুশ নেতা ওই অক্ষ শক্তির (সন্ত্রাসবাদ) বিরুদ্ধে অন্য দেশগুলোকেও একজোট হয়ে লড়াই করার আহ্বান জানিয়েছেন।
সূত্র : রাশিয়া ইনসাইডার
No comments