শিল্পপ্রতিষ্ঠানে গ্যাস-সংযোগ, অবিলম্বে প্রতিশ্রুতি পূরণ করা হোক
গত কয়েক বছরে দেশে অনেক বড় বড় শিল্পপ্রতিষ্ঠান গড়ে উঠেছে, কিন্তু গ্যাস-সংযোগের অভাবে সেগুলো পূর্ণ সক্ষমতা নিয়ে উৎপাদন শুরু করতে পারছে না। এই পরিস্থিতি শিল্প খাতের জন্য হতাশাব্যঞ্জক; এর ফলে এই খাতে নতুন বিনিয়োগ নিরুৎসাহিত হবে। দেশের সামগ্রিক অর্থনীতির জন্য এটা ক্ষতিকর।
ব্যবসায়ীদের শীর্ষ সংগঠন বাংলাদেশ শিল্প ও বণিক সমিতি ফেডারেশন (এফবিসিসিআই) গত বুধবার ঢাকায় এক সংবাদ সম্মেলনে দাবি জানিয়েছে, যেসব শিল্পকারখানা গ্যাস সঞ্চালন ও বিতরণকারী প্রতিষ্ঠানগুলোর কাছ থেকে গ্যাস-সংযোগের ‘ডিমান্ড নোট’ পেয়েছে, তাদের আসছে আগস্ট মাসের মধ্যে সংযোগ দেওয়া হোক। এই দাবি সম্পূর্ণ ন্যায্য ও যুক্তিসংগত, কারণ কোনো প্রতিষ্ঠানের অনুকূলে ডিমান্ড নোট ইস্যু করার অর্থ হচ্ছে গ্যাস-সংযোগের যাবতীয় প্রক্রিয়া সম্পন্ন হওয়া, বাকি রয়েছে শুধু সংযোগ দেওয়া। আরও গুরুত্বপূর্ণ যুক্তি হচ্ছে গ্যাস-সংযোগের অভাবে এই শিল্পকারখানাগুলো উৎপাদন শুরু করতে পারছে না বলে লোকসানের শিকার হচ্ছে। মনে রাখা দরকার, এসব শিল্পকারখানা গড়া হয়েছে বিভিন্ন ব্যাংকের অর্থায়নে।
এ ছাড়া আরেকটি গুরুত্বপূর্ণ বিবেচ্য বিষয় হচ্ছে গ্যাস-সংযোগের প্রতিশ্রুতি বা ডিমান্ড পেয়ে অনেক শিল্পকারখানার মালিক অনেক অর্থ ব্যয় করে বিদেশ থেকে প্রয়োজনীয় যন্ত্রপাতি ও অন্যান্য সরঞ্জাম এনেছেন। এখন গ্যাস-সংযোগ না পাওয়ায় তাঁরা যে ক্ষতিকর পরিস্থিতিতে পড়েছেন, তা অনির্দিষ্টকাল ধরে চলতে পারে না। তাঁদের অবশ্যই অনতিবিলম্বে এ পরিস্থিতি থেকে উদ্ধার করতে হবে।
এফবিসিসিআইয়ের ভাষ্য অনুযায়ী, এ পর্যন্ত ৭০টি শিল্পকারখানার অনুকূলে গ্যাস-সংযোগের ডিমান্ড নোট ইস্যু করা হয়েছে। এগুলোর মধ্যে সংযোগ দেওয়া হয়েছে মাত্র ৮-১০টিকে। বাকি প্রায় ৬০টিকেও সংযোগ দেওয়া হোক, এই দাবি জানানোর পাশাপাশি সংগঠনটি বলছে, তারা আর কোনো নতুন সংযোগ চায় না। ব্যবসায়ী নেতাদের এই অবস্থান সুবিবেচনাপ্রসূত। এখন সরকারের উচিত প্রতিশ্রুতি পাওয়া শিল্পকারখানাগুলোতে অবিলম্বে গ্যাস-সংযোগ দেওয়ার ব্যবস্থা করে তাদের উৎপাদন শুরু করার পথ খুলে দেওয়া।
ব্যবসায়ীদের শীর্ষ সংগঠন বাংলাদেশ শিল্প ও বণিক সমিতি ফেডারেশন (এফবিসিসিআই) গত বুধবার ঢাকায় এক সংবাদ সম্মেলনে দাবি জানিয়েছে, যেসব শিল্পকারখানা গ্যাস সঞ্চালন ও বিতরণকারী প্রতিষ্ঠানগুলোর কাছ থেকে গ্যাস-সংযোগের ‘ডিমান্ড নোট’ পেয়েছে, তাদের আসছে আগস্ট মাসের মধ্যে সংযোগ দেওয়া হোক। এই দাবি সম্পূর্ণ ন্যায্য ও যুক্তিসংগত, কারণ কোনো প্রতিষ্ঠানের অনুকূলে ডিমান্ড নোট ইস্যু করার অর্থ হচ্ছে গ্যাস-সংযোগের যাবতীয় প্রক্রিয়া সম্পন্ন হওয়া, বাকি রয়েছে শুধু সংযোগ দেওয়া। আরও গুরুত্বপূর্ণ যুক্তি হচ্ছে গ্যাস-সংযোগের অভাবে এই শিল্পকারখানাগুলো উৎপাদন শুরু করতে পারছে না বলে লোকসানের শিকার হচ্ছে। মনে রাখা দরকার, এসব শিল্পকারখানা গড়া হয়েছে বিভিন্ন ব্যাংকের অর্থায়নে।
এ ছাড়া আরেকটি গুরুত্বপূর্ণ বিবেচ্য বিষয় হচ্ছে গ্যাস-সংযোগের প্রতিশ্রুতি বা ডিমান্ড পেয়ে অনেক শিল্পকারখানার মালিক অনেক অর্থ ব্যয় করে বিদেশ থেকে প্রয়োজনীয় যন্ত্রপাতি ও অন্যান্য সরঞ্জাম এনেছেন। এখন গ্যাস-সংযোগ না পাওয়ায় তাঁরা যে ক্ষতিকর পরিস্থিতিতে পড়েছেন, তা অনির্দিষ্টকাল ধরে চলতে পারে না। তাঁদের অবশ্যই অনতিবিলম্বে এ পরিস্থিতি থেকে উদ্ধার করতে হবে।
এফবিসিসিআইয়ের ভাষ্য অনুযায়ী, এ পর্যন্ত ৭০টি শিল্পকারখানার অনুকূলে গ্যাস-সংযোগের ডিমান্ড নোট ইস্যু করা হয়েছে। এগুলোর মধ্যে সংযোগ দেওয়া হয়েছে মাত্র ৮-১০টিকে। বাকি প্রায় ৬০টিকেও সংযোগ দেওয়া হোক, এই দাবি জানানোর পাশাপাশি সংগঠনটি বলছে, তারা আর কোনো নতুন সংযোগ চায় না। ব্যবসায়ী নেতাদের এই অবস্থান সুবিবেচনাপ্রসূত। এখন সরকারের উচিত প্রতিশ্রুতি পাওয়া শিল্পকারখানাগুলোতে অবিলম্বে গ্যাস-সংযোগ দেওয়ার ব্যবস্থা করে তাদের উৎপাদন শুরু করার পথ খুলে দেওয়া।
No comments