সাভারে ময়লা আবর্জনা দিয়ে তৈরি হচ্ছে বায়োগ্যাস
সাভারে
ময়লা আবর্জনা খনিজ সম্পদ হিসেবে ব্যবহার হচ্ছে। প্রতিদিন ৬ টন উচ্ছিষ্ট
গৃহস্থালির বর্জ্য ও আবর্জনাকে কাঁচামাল হিসেবে ব্যবহার করে তৈরি হচ্ছে
বায়োগ্যাস ও জৈবসার।
এ আবর্জনা নির্দিষ্ট সময়ের মধ্যে ময়লার ভাগাড় থেকে নিয়ে প্রক্রিয়াজাতকরণ করে যে গ্যাস তৈরি হয়, তা দিয়ে প্রতিদিন অন্তত ৬০ বাড়িতে সরবারাহ করে জ্বালানি চাহিদা মেটানো হয়। এর ফলে সাভারবাসী একদিকে যেমন আবর্জনা থেকে মুক্ত হচ্ছে অন্যদিকে সাভারবাসীর একাংশের জ্বালানি চাহিদাও মিটছে। সাভারের যাদুরচর এলাকার তরুণ গবেষক সরকার তাসেকের এ প্রকল্প সফলতা অর্জন করেছে।
বিশ্বব্যাংকের সহায়তায় ব্যাংক ঋণের মাধ্যমে বগুড়ার পল্লী উন্নয়ন একাডেমি এ প্রকল্পটি নির্মাণ কাজ করেছেন।
প্রথমিকভাবে ৬০ বাড়িতে ওই গ্যাস সরবরাহ করে জ্বালানি চাহিদা পূরণ করছে। বায়োগ্যাস প্রকল্পের সঙ্গে সংশ্লিষ্টরা জানান, উৎপাদিত বায়োগ্যাস ব্যবহারকারীর সংখ্যা আরও বৃদ্ধি পাবে।
তরুণ গবেষক সরকার তাসেক জানান, জৈবসার উৎপাদন ও বায়োগ্যাস প্ল্যান্ট একটি আরেকটির সম্পূরক হিসেবে কাজ করছে। সংগৃহীত গৃহস্থালির আবর্জনা ও বর্জ্য হতে দ্রুত পচনশীল বর্জ্য বায়োগ্যাস প্ল্যান্টে নেয়া হয় আর বাছাইকৃত অন্যান্য বর্জ্যগুলো জৈবসার প্লান্টে নেয়া হয়। পরে একটি বৃহৎ হাইড্রোলিক চেম্বারে ওয়াটার রিসাইক্লিং প্রক্রিয়ায় ডাইজেস্টার চেম্বারে সঞ্চয় করা হয়। সেখান থেকে উৎপাদিত হয় বায়োগ্যাস।
উৎপাদিত গ্যাস একটি কন্ট্রোল রুমের মাধ্যমে সঞ্চালিত করা হয়। কন্ট্রোল রুম থেকে পাইপ লাইনের মাধ্যমে গ্রাহকের রান্না ঘরে সরবরাহ করা হয় এই বায়োগ্যাস। জ্বালানি হিসেবে এ গ্যাসের গুণগতমান অন্যান্য গ্যাসের সমকক্ষ বলে বেশ কয়েকজন গ্যাস ব্যবহারকারী জানান।
এ গ্যাস যারা ব্যবহার করছেন, তাদের একজন মিসেস শিপুন। তিনি বলেন, এ গ্যাস ব্যবহারের ফলে আগের চেয়ে তার জ্বালানি খরচ অনেক কম হচ্ছে। তিনি আরও বলেন, আগে জ্বালানি খরচ বাবদ প্রতি মাসে প্রায় ৬ হাজার টাকা ব্যয় করতে হতো। এখন তাকে ব্যয় করতে হচ্ছে মাত্র ১২০০ টাকা। এত কম খরচে তিনি প্রয়োজনীয় জ্বালানি পেয়ে নিজেই অবাক।
অন্যদিকে বায়োগ্যাস প্ল্যান্টে জমে থাকা বর্জ্য, জৈবসার হিসেবে বস্তাবন্দি করে তা বাজারজাত করা হয়।
জানা গেছে, এ জৈবসারে প্রচুর নাইট্রোজেন, ফসফরাস, পটাশিয়াম, সালফার এবং প্রয়োজনীয় অর্গানিক কার্বনসহ অন্যান্য উপাদান রয়েছে। ফলে কৃষি বিভাগের সহায়তায় এ জৈবসার কৃষকদের মধ্যে বিতরণ করা হলে শাকসবজি চাষে এ সারের ব্যবহার জনপ্রিয় হয়ে উঠবে।
এ আবর্জনা নির্দিষ্ট সময়ের মধ্যে ময়লার ভাগাড় থেকে নিয়ে প্রক্রিয়াজাতকরণ করে যে গ্যাস তৈরি হয়, তা দিয়ে প্রতিদিন অন্তত ৬০ বাড়িতে সরবারাহ করে জ্বালানি চাহিদা মেটানো হয়। এর ফলে সাভারবাসী একদিকে যেমন আবর্জনা থেকে মুক্ত হচ্ছে অন্যদিকে সাভারবাসীর একাংশের জ্বালানি চাহিদাও মিটছে। সাভারের যাদুরচর এলাকার তরুণ গবেষক সরকার তাসেকের এ প্রকল্প সফলতা অর্জন করেছে।
বিশ্বব্যাংকের সহায়তায় ব্যাংক ঋণের মাধ্যমে বগুড়ার পল্লী উন্নয়ন একাডেমি এ প্রকল্পটি নির্মাণ কাজ করেছেন।
প্রথমিকভাবে ৬০ বাড়িতে ওই গ্যাস সরবরাহ করে জ্বালানি চাহিদা পূরণ করছে। বায়োগ্যাস প্রকল্পের সঙ্গে সংশ্লিষ্টরা জানান, উৎপাদিত বায়োগ্যাস ব্যবহারকারীর সংখ্যা আরও বৃদ্ধি পাবে।
তরুণ গবেষক সরকার তাসেক জানান, জৈবসার উৎপাদন ও বায়োগ্যাস প্ল্যান্ট একটি আরেকটির সম্পূরক হিসেবে কাজ করছে। সংগৃহীত গৃহস্থালির আবর্জনা ও বর্জ্য হতে দ্রুত পচনশীল বর্জ্য বায়োগ্যাস প্ল্যান্টে নেয়া হয় আর বাছাইকৃত অন্যান্য বর্জ্যগুলো জৈবসার প্লান্টে নেয়া হয়। পরে একটি বৃহৎ হাইড্রোলিক চেম্বারে ওয়াটার রিসাইক্লিং প্রক্রিয়ায় ডাইজেস্টার চেম্বারে সঞ্চয় করা হয়। সেখান থেকে উৎপাদিত হয় বায়োগ্যাস।
উৎপাদিত গ্যাস একটি কন্ট্রোল রুমের মাধ্যমে সঞ্চালিত করা হয়। কন্ট্রোল রুম থেকে পাইপ লাইনের মাধ্যমে গ্রাহকের রান্না ঘরে সরবরাহ করা হয় এই বায়োগ্যাস। জ্বালানি হিসেবে এ গ্যাসের গুণগতমান অন্যান্য গ্যাসের সমকক্ষ বলে বেশ কয়েকজন গ্যাস ব্যবহারকারী জানান।
এ গ্যাস যারা ব্যবহার করছেন, তাদের একজন মিসেস শিপুন। তিনি বলেন, এ গ্যাস ব্যবহারের ফলে আগের চেয়ে তার জ্বালানি খরচ অনেক কম হচ্ছে। তিনি আরও বলেন, আগে জ্বালানি খরচ বাবদ প্রতি মাসে প্রায় ৬ হাজার টাকা ব্যয় করতে হতো। এখন তাকে ব্যয় করতে হচ্ছে মাত্র ১২০০ টাকা। এত কম খরচে তিনি প্রয়োজনীয় জ্বালানি পেয়ে নিজেই অবাক।
অন্যদিকে বায়োগ্যাস প্ল্যান্টে জমে থাকা বর্জ্য, জৈবসার হিসেবে বস্তাবন্দি করে তা বাজারজাত করা হয়।
জানা গেছে, এ জৈবসারে প্রচুর নাইট্রোজেন, ফসফরাস, পটাশিয়াম, সালফার এবং প্রয়োজনীয় অর্গানিক কার্বনসহ অন্যান্য উপাদান রয়েছে। ফলে কৃষি বিভাগের সহায়তায় এ জৈবসার কৃষকদের মধ্যে বিতরণ করা হলে শাকসবজি চাষে এ সারের ব্যবহার জনপ্রিয় হয়ে উঠবে।
No comments