মানুষ পোড়ানোর কারণে নিজেও পুড়বেন খালেদা
প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার স্বদেশ প্রত্যাবর্তন দিবস উপলক্ষে ঢাকা মহানগর আওয়ামী লীগের আনন্দ র্যালি |
আগুনে
মানুষ পোড়ানোর কারণে খালেদা জিয়া নিজেও পুড়বেন বলে মন্তব্য করেছেন আওয়ামী
লীগের প্রেসিডিয়াম সদস্য কৃষিমন্ত্রী মতিয়া চৌধুরী। তিনি বলেন, বিগত সংসদ
নির্বাচনে অংশ না নিয়ে খালেদা জিয়া ইতিহাসের আঁস্তাকুড়ে নিক্ষিপ্ত হয়েছেন।
এবার অবরোধের নামে মানুষ পোড়ানোর কারণে খালেদা জিয়া নিজেই আগুনে পুড়ে
ছারখার হয়ে যাবেন। নির্বাচনের মাঠ থেকে সরে দাঁড়ানোয় বিএনপিকে কাপুরুষের দল
আখ্যা দিয়ে তিনি বলেন, কাপুরুষের জায়গা কোথাও নেই। শুক্রবার রাজধানীতে এক
আনন্দ র্যালি-পূর্ব সমাবেশে তিনি এসব কথা বলেন। আওয়ামী লীগ সভানেত্রী শেখ
হাসিনার স্বদেশ প্রত্যাবর্তন দিবস, ভারতের সঙ্গে স্থলসীমান্ত চুক্তি বিষয়ে
সরকারের কূটনৈতিক সাফল্য ও ব্রিটেনের পার্লামেন্টে বঙ্গবন্ধুর নাতনি টিউলিপ
সিদ্দিকের বিজয়ে এ র্যালির আয়োজন করে ঢাকা মহানগর আওয়ামী লীগ।
দলের কেন্দ্রীয় নেতাদের পাশাপাশি ঢাকা মহানগরের বিভিন্ন নির্বাচনী এলাকার সংসদ সদস্য ও কাউন্সিলররা মিছিল নিয়ে র্যালিতে অংশ নেন। র্যালিটি ইঞ্জিনিয়ার্স ইন্সটিটিউটের সামনে থেকে ধানমণ্ডি ৩২ নম্বরে গিয়ে শেষ হয়। তীব্র গরমের মধ্যেও হাজার হাজার মানুষের এ র্যালির কারণে শুক্রবারও রাজধানীতে সৃষ্টি হয় তীব্র যানজট।
র্যালিকে কেন্দ্র করে জুমার নামাজের পর থেকেই মহানগরীর বিভিন্ন ওয়ার্ড ও থানা থেকে নেতাকর্মীরা সোহরাওয়ার্দী উদ্যানের পাশ ঘেঁষে ইঞ্জিনিয়ারিং ইন্সটিটিউটের সামনে এসে জড়ো হতে থাকেন। ঢাকার সবক’টি সংসদীয় এলাকা থেকে আলাদা আলাদা মিছিল এসে জড়ো হয় সেখানে। অধিকাংশ মিছিল আসে খোলা ট্রাকে করে। দলের নবনির্বাচিত কাউন্সিলররাও অনুসারীদের নিয়ে র্যালিতে যোগ দেন। র্যালিতে অংশ নেয়া প্রায় প্রতিটি ট্রাকেই ঢোল-সানাইসহ বাদ্যবাজনা বাজিয়ে স্লোগান আর গান বাজছিল অবিরাম। আনন্দ র্যালিতে মোফাজ্জল হোসেন চৌধুরী মায়া, অ্যাডভোকেট কামরুল ইসলাম, নগর নেতা আওলাদ হোসেন, ঢাকার এমপি হাজী সেলিম, সাবিনা আক্তার তুহিন, কামাল মজুমদারসহ কাউন্সিলরদের পক্ষে পোস্টার-ব্যানার ও স্লোগান দিতে দেখা যায়। সাবিনা আক্তার তুহিন স্বয়ং একটি খোলা ট্রাকে দাঁড়িয়ে স্লোগানে নেতৃত্ব দিয়ে তার সমর্থকদের নিয়ে র্যালিতে যোগ দেন। সমাবেশের কারণে আগে থেকেই শাহবাগ থেকে মৎস্য ভবন পর্যন্ত রাস্তার এক পাশ বন্ধ করে দেয় পুলিশ। আর ব্যাপক জনসমাগমের কারণে অপর পাশটিও প্রায় বন্ধ হয়ে যায়। আস্তে আস্তে আশপাশের এলাকাতেও এর প্রভাব পড়ে। ফলে চারপাশের এলাকায় শুক্রবারেও সৃষ্টি হয় তীব্র যানজট। র্যালিপূর্ব সমাবেশটিও অনুষ্ঠিত হয় একটি খোলা ট্রাকে।
ঢাকা মহানগর আওয়ামী লীগের ভারপ্রাপ্ত সভাপতি এমএ আজিজের সভাপতিত্বে সমাবেশে ঢাকা মহানগর আওয়ামী লীগের সাধারণ সম্পাদক ত্রাণমন্ত্রী মোফাজ্জল হোসেন চৌধুরী মায়া, দলের যুগ্ম সম্পাদক জাহাঙ্গীর কবির নানক, ডা. দীপু মনি, সাংগঠনিক সম্পাদক আহমদ হোসেন, আ ফ ম বাহাউদ্দিন নাছিম, শ্রম সম্পাদক হাবিবুর রহমান সিরাজ, মুক্তিযুদ্ধবিষয়ক সম্পাদক ক্যাপ্টেন (অব.) তাজুল ইসলাম, কৃষিবিষয়ক সম্পাদক ড. আবদুর রাজ্জাক, স্বাস্থ্য সম্পাদক ডা. বদিউজ্জামান ভূঁইয়া ডাব্ল–, কেন্দ্রীয় নেতা রহমতউল্লাহ, সুজিত নন্দী রায়, এসএম কামাল হোসেন, ঢাকা দক্ষিণের মেয়র সাঈদ খোকন, মহিলা লীগের সভাপতি আশরাফুন্নেছা মোশারফ, স্বেচ্ছাসেবক লীগের সভাপতি মোল্লা মো. আবু কাউসার, যুবলীগের সাধারণ সম্পাদক হারুনুর রশীদ, যুব মহিলা লীগের সাধারণ সম্পাদক অপু উকিল প্রমুখ উপস্থিত ছিলেন।
র্যালিতে মহানগর আওয়ামী লীগ, যুবলীগ, স্বেচ্ছাসেবক লীগ, মহিলা আওয়ামী লীগ, ছাত্রলীগসহ বিভিন্ন সহযোগী, সংগঠনের নেতাকর্মীরা অংশগ্রহণ করেন।
দলের কেন্দ্রীয় নেতাদের পাশাপাশি ঢাকা মহানগরের বিভিন্ন নির্বাচনী এলাকার সংসদ সদস্য ও কাউন্সিলররা মিছিল নিয়ে র্যালিতে অংশ নেন। র্যালিটি ইঞ্জিনিয়ার্স ইন্সটিটিউটের সামনে থেকে ধানমণ্ডি ৩২ নম্বরে গিয়ে শেষ হয়। তীব্র গরমের মধ্যেও হাজার হাজার মানুষের এ র্যালির কারণে শুক্রবারও রাজধানীতে সৃষ্টি হয় তীব্র যানজট।
র্যালিকে কেন্দ্র করে জুমার নামাজের পর থেকেই মহানগরীর বিভিন্ন ওয়ার্ড ও থানা থেকে নেতাকর্মীরা সোহরাওয়ার্দী উদ্যানের পাশ ঘেঁষে ইঞ্জিনিয়ারিং ইন্সটিটিউটের সামনে এসে জড়ো হতে থাকেন। ঢাকার সবক’টি সংসদীয় এলাকা থেকে আলাদা আলাদা মিছিল এসে জড়ো হয় সেখানে। অধিকাংশ মিছিল আসে খোলা ট্রাকে করে। দলের নবনির্বাচিত কাউন্সিলররাও অনুসারীদের নিয়ে র্যালিতে যোগ দেন। র্যালিতে অংশ নেয়া প্রায় প্রতিটি ট্রাকেই ঢোল-সানাইসহ বাদ্যবাজনা বাজিয়ে স্লোগান আর গান বাজছিল অবিরাম। আনন্দ র্যালিতে মোফাজ্জল হোসেন চৌধুরী মায়া, অ্যাডভোকেট কামরুল ইসলাম, নগর নেতা আওলাদ হোসেন, ঢাকার এমপি হাজী সেলিম, সাবিনা আক্তার তুহিন, কামাল মজুমদারসহ কাউন্সিলরদের পক্ষে পোস্টার-ব্যানার ও স্লোগান দিতে দেখা যায়। সাবিনা আক্তার তুহিন স্বয়ং একটি খোলা ট্রাকে দাঁড়িয়ে স্লোগানে নেতৃত্ব দিয়ে তার সমর্থকদের নিয়ে র্যালিতে যোগ দেন। সমাবেশের কারণে আগে থেকেই শাহবাগ থেকে মৎস্য ভবন পর্যন্ত রাস্তার এক পাশ বন্ধ করে দেয় পুলিশ। আর ব্যাপক জনসমাগমের কারণে অপর পাশটিও প্রায় বন্ধ হয়ে যায়। আস্তে আস্তে আশপাশের এলাকাতেও এর প্রভাব পড়ে। ফলে চারপাশের এলাকায় শুক্রবারেও সৃষ্টি হয় তীব্র যানজট। র্যালিপূর্ব সমাবেশটিও অনুষ্ঠিত হয় একটি খোলা ট্রাকে।
ঢাকা মহানগর আওয়ামী লীগের ভারপ্রাপ্ত সভাপতি এমএ আজিজের সভাপতিত্বে সমাবেশে ঢাকা মহানগর আওয়ামী লীগের সাধারণ সম্পাদক ত্রাণমন্ত্রী মোফাজ্জল হোসেন চৌধুরী মায়া, দলের যুগ্ম সম্পাদক জাহাঙ্গীর কবির নানক, ডা. দীপু মনি, সাংগঠনিক সম্পাদক আহমদ হোসেন, আ ফ ম বাহাউদ্দিন নাছিম, শ্রম সম্পাদক হাবিবুর রহমান সিরাজ, মুক্তিযুদ্ধবিষয়ক সম্পাদক ক্যাপ্টেন (অব.) তাজুল ইসলাম, কৃষিবিষয়ক সম্পাদক ড. আবদুর রাজ্জাক, স্বাস্থ্য সম্পাদক ডা. বদিউজ্জামান ভূঁইয়া ডাব্ল–, কেন্দ্রীয় নেতা রহমতউল্লাহ, সুজিত নন্দী রায়, এসএম কামাল হোসেন, ঢাকা দক্ষিণের মেয়র সাঈদ খোকন, মহিলা লীগের সভাপতি আশরাফুন্নেছা মোশারফ, স্বেচ্ছাসেবক লীগের সভাপতি মোল্লা মো. আবু কাউসার, যুবলীগের সাধারণ সম্পাদক হারুনুর রশীদ, যুব মহিলা লীগের সাধারণ সম্পাদক অপু উকিল প্রমুখ উপস্থিত ছিলেন।
র্যালিতে মহানগর আওয়ামী লীগ, যুবলীগ, স্বেচ্ছাসেবক লীগ, মহিলা আওয়ামী লীগ, ছাত্রলীগসহ বিভিন্ন সহযোগী, সংগঠনের নেতাকর্মীরা অংশগ্রহণ করেন।
No comments