হাতিয়া যাচ্ছে রোহিঙ্গা ক্যাম্প by উবায়দুল্লাহ বাদল
মানব
পাচার রোধ ও পর্যটন নগরী কক্সবাজারকে নিরাপদ করতে রোহিঙ্গা শরণার্থী
ক্যাম্প কক্সবাজার থেকে নোয়াখালীর হাতিয়ায় নেয়া হচ্ছে। ক্যাম্প স্থাপনের
জন্য ওই এলাকার একটি চরের ৫০০ একর খাস জমি চিহ্নিত করা হয়েছে। সম্প্রতি এই
জায়গায় সরেজমিন পরিদর্শন করেছেন ভূমি মন্ত্রণালয়ের সিনিয়র সচিব মোহাম্মদ
শফিউল আলম। সমুদ্রপথে মানব পাচার ভয়াবহ আকার ধারণ করায় ক্যাম্প
স্থানান্তরের প্রক্রিয়া খুব শিগগিরই শুরু হবে। পাশাপাশি আগামী জুলাই থেকে
শুরু হবে দেশের অনিবন্ধিত রোহিঙ্গাদের তালিকা প্রণয়নের কাজ। দুর্যোগ
ব্যবস্থাপনা ও ত্রাণ মন্ত্রণালয় সূত্রে জানা গেছে এ তথ্য।
জানতে চাইলে চট্টগ্রাম বিভাগীয় কমিশনার মোহাম্মদ আবদুল্লাহ বুধবার টেলিফোনে যুগান্তরকে বলেন, ‘রোহিঙ্গা শরণার্থীদেও নোয়াখালীতে স্থানান্তরে সরকারের উচ্চ পর্যায়ের নির্দেশনা পেয়েছি। ক্যাম্প স্থাপনের জায়গা নির্বাচনে নোয়াখালীর জেলা প্রশাসককে দায়িত্ব দেয়া হয়েছে।’
নোয়াখালীর জেলা প্রশাসক বদরে মুনির ফেরদৌস যুগান্তরকে বলেন, রোহিঙ্গা শরণার্থীদের জন্য জায়গা নির্বাচনে হাতিয়ার উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তাকে বলা হয়েছে। তাদের জন্য ৫০০ একর জায়গার কথা বলা হয়েছে। জায়গা নির্বাচনের কাজ চলছে।
হাতিয়ার উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা আবু হাসনাত মো. মঈনউদ্দিন যুগান্তরকে বলেন, হাতিয়ার একটি চরে প্রাথমিকভাবে রোহিঙ্গা শরণার্থীদের জন্য ক্যাম্প করার সিদ্ধান্ত নেয়া হয়েছে। সাড়ে ১২০০ একরের বিশাল সরকারি খাস জমির ৫০০ একর জমি ক্যাম্প করার জন্য চিহ্নিত করা হয়েছে। গত মাসে ভূমি মন্ত্রণালয়ের সিনিয়র সচিব মোহাম্মদ শফিউল আলম সরেজমিন ক্যাম্পের জায়গা পরিদর্শন করে গেছেন বলেও জানান তিনি।
হাতিয়া সদর থেকে ক্যাম্পের স্থান কত দূর জানতে চাইলে মঈনউদ্দিন বলেন, স্পিটবোট দিয়ে যেতে প্রায় এক ঘণ্টা সময় লাগে। তিনি জানান, প্রধানমন্ত্রী যে ধরনের জায়গা নির্বাচনের জন্য নির্দেশ দিয়েছিলেন, তার সঙ্গে ওই স্থানের অনেকটাই মিল রয়েছে বলে ভূমি সচিব তাদেরকে জানিয়েছিলেন।
নাম প্রকাশে অনিচ্ছুক দুর্যোগ ব্যবস্থাপনা ও ত্রাণ মন্ত্রণালয়ের সংশ্লিষ্ট এক কর্মকর্তা জানান, গত বছরের ৮ নভেম্বর প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা চট্টগ্রামে এক সফরে যান। তখন রোহিঙ্গা-সংক্রান্ত যাবতীয় সমস্যা প্রধানমন্ত্রীর নজরে আনা হয়। এ বিষয়টি নিয়ে সরকারের স্থানীয় কর্মকর্তাদের সঙ্গে বিস্তারিত আলোচনা করেন শেখ হাসিনা। ওই সময় কর্মকর্তারা রোহিঙ্গা শরণার্থী ক্যাম্প কক্সবাজার থেকে নোয়াখালীর কোনো সুবিধাজনক চরে সরানো যেতে পারে বলে মত দিয়েছিলেন। প্রধানমন্ত্রী কিছু সুনির্দিষ্ট বিষয় উল্লেখ করে ক্যাম্প স্থাপনে জায়গা নির্বাচনের ব্যবস্থা করতে চট্টগ্রাম বিভাগীয় কমিশনারকে নির্দেশ দিয়েছিলেন।
দুর্যোগ ব্যবস্থাপনা ও ত্রাণ মন্ত্রণালয়ের রোহিঙ্গা শরণার্থী বিষয়ক সেল সূত্র জানায়, কক্সবাজারের উখিয়ার কুতুপালং ও টেকনাফের নয়াপাড়ায় দুটি শরণার্থী শিবিরে প্রায় ৩৩ হাজার নিবন্ধিত রোহিঙ্গা রয়েছে। এসব শরণার্থীর ভরণপোষণ সরকার ও ইউএনএইচসিআর (জাতিসংঘ শরণার্থীবিষয়ক হাইকমিশন) বহন করছে। এছাড়া শরণার্থী শিবিরসংলগ্ন বস্তিগুলোতে প্রায় এক লাখ এবং উখিয়া ও টেকনাফসহ পুরো কক্সবাজার জেলা, বান্দরবান, চট্টগ্রাম জেলার বিভিন্ন উপজেলায় আরও তিন লক্ষাধিক রোহিঙ্গা অবৈধভাবে বসবাস করছেন। শিবিরসংলগ্ন বস্তিগুলোতে অবস্থান নেয়া রোহিঙ্গাদের জীবন-জীবিকার নির্দিষ্ট কোনো উৎস নেই। ফলে তারা স্থানীয় লোকালয়ে মাটি কাটা, বাঁধ নির্মাণ, চাষাবাদ, ধান কাটা, গাছ কাটা, রিকশা চালানো, চা দোকান, বাড়িঘর ও সমুদ্রের ফিশিং বোটে কাজসহ নানা ধরনের কাজ করে থাকেন। এদের বড় একটি অংশের বিরুদ্ধে মানব ও মাদক পাচার, হুন্ডি ব্যবসা, পতিতাবৃত্তি, ইয়াবা ব্যবসা ও জঙ্গিবাদে সংশ্লিষ্টতাসহ গুরুতর অপরাধের সঙ্গে জড়িত থাকার অভিযোগ রয়েছে। রোহিঙ্গা শরণার্থীবিষয়ক সেল সূত্র জানায়, ১৯৯১ সালে কক্সবাজারের উখিয়া ও টেকনাফের ক্যাম্পগুলোতে প্রথমে ২ লাখ ৫০ হাজার ৮৭৭ জন রোহিঙ্গা শরণার্থী আশ্রয় গ্রহণ করে। এরমধ্যে ২০০৫ সাল পর্যন্ত কয়েক দফায় ২ লাখ ৩৬ হাজার ৫৯৯ জনকে ফেরত পাঠানো হয়। কিন্তু বিভিন্ন কারণে তখন ১৪ হাজার ২৭৮ রোহিঙ্গাকে ফেরত পাঠানো সম্ভব হয়নি। এই রোহিঙ্গাদের বংশ বৃদ্ধির ফলে ২০১৪ সালের ডিসেম্বর পর্যন্ত তাদের সংখ্যা দাঁড়িয়েছে ৩২ হাজার ৭১৩ জনে। এরমধ্যে ২০০৬ থেকে ২০১০ সাল পর্যন্ত ৯২৬ জনকে তৃতীয় দেশে পুনর্বাসন করা হয়। এরমধ্যে কানাডায় ৩০৯, যুক্তরাজ্যে ১৯০, নিউজিল্যাণ্ডে ৫৬, যুক্তরাষ্ট্রে ২৪, নরওয়েতে ৪, আয়ারল্যাণ্ডে ৮২, সুইডেনে ১৯ ও অস্ট্রেলিয়ায় ২৪২ জন।
অনিবন্ধিত রোহিঙ্গাদের তালিকা হচ্ছে : রোহিঙ্গা শরণার্থীবিষয়ক সেল সূত্রে জানা গেছে, কক্সবাজার, পার্বত্য চট্টগ্রাম ও চট্টগ্রামের বিভিন্ন অঞ্চলে স্থানীয়দের সঙ্গে মিলেমিশে রয়েছে তিন লাখেরও বেশি রোহিঙ্গা। এর বাইরে টেকনাফের ল্যাদা ক্যাম্পের আশপাশে ১৫ থেকে ২০ হাজার, শ্যামলাপুর রয়েছে ৮ থেকে ১০ হাজার এবং উখিয়ার কুতুপালং ক্যাম্পের আশপাশে ৪০ থেকে ৫০ হাজার রোহিঙ্গা বসবাস করছে। তাদের বিষয়ে সরকারের কাছে সুনির্দিষ্ট কোনো তথ্য নেই।
অনিবন্ধিত রোহিঙ্গাদের বিষয়ে জানতে চাইলে নাম প্রকাশ না করার শর্তে দুর্যোগ ব্যবস্থাপনা ও ত্রাণ মন্ত্রণালয়ের সংশ্লিষ্ট একজন কর্মকর্তা যুগান্তরকে বলেন, পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয় অনিবন্ধিত রোহিঙ্গাদের বিষয়ে একটি কৌশলপত্র তৈরি করেছে, যা মন্ত্রিসভায় অনুমোদনও হয়েছে। এর ভিত্তিতে বাংলাদেশ পরিসংখ্যান ব্যুরো একটি প্রকল্পের মাধ্যমে রোহিঙ্গাদের তালিকা প্রণয়নের কাজ আগামী জুলাই থেকে শুরু করবে।
জানতে চাইলে চট্টগ্রাম বিভাগীয় কমিশনার মোহাম্মদ আবদুল্লাহ বুধবার টেলিফোনে যুগান্তরকে বলেন, ‘রোহিঙ্গা শরণার্থীদেও নোয়াখালীতে স্থানান্তরে সরকারের উচ্চ পর্যায়ের নির্দেশনা পেয়েছি। ক্যাম্প স্থাপনের জায়গা নির্বাচনে নোয়াখালীর জেলা প্রশাসককে দায়িত্ব দেয়া হয়েছে।’
নোয়াখালীর জেলা প্রশাসক বদরে মুনির ফেরদৌস যুগান্তরকে বলেন, রোহিঙ্গা শরণার্থীদের জন্য জায়গা নির্বাচনে হাতিয়ার উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তাকে বলা হয়েছে। তাদের জন্য ৫০০ একর জায়গার কথা বলা হয়েছে। জায়গা নির্বাচনের কাজ চলছে।
হাতিয়ার উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা আবু হাসনাত মো. মঈনউদ্দিন যুগান্তরকে বলেন, হাতিয়ার একটি চরে প্রাথমিকভাবে রোহিঙ্গা শরণার্থীদের জন্য ক্যাম্প করার সিদ্ধান্ত নেয়া হয়েছে। সাড়ে ১২০০ একরের বিশাল সরকারি খাস জমির ৫০০ একর জমি ক্যাম্প করার জন্য চিহ্নিত করা হয়েছে। গত মাসে ভূমি মন্ত্রণালয়ের সিনিয়র সচিব মোহাম্মদ শফিউল আলম সরেজমিন ক্যাম্পের জায়গা পরিদর্শন করে গেছেন বলেও জানান তিনি।
হাতিয়া সদর থেকে ক্যাম্পের স্থান কত দূর জানতে চাইলে মঈনউদ্দিন বলেন, স্পিটবোট দিয়ে যেতে প্রায় এক ঘণ্টা সময় লাগে। তিনি জানান, প্রধানমন্ত্রী যে ধরনের জায়গা নির্বাচনের জন্য নির্দেশ দিয়েছিলেন, তার সঙ্গে ওই স্থানের অনেকটাই মিল রয়েছে বলে ভূমি সচিব তাদেরকে জানিয়েছিলেন।
নাম প্রকাশে অনিচ্ছুক দুর্যোগ ব্যবস্থাপনা ও ত্রাণ মন্ত্রণালয়ের সংশ্লিষ্ট এক কর্মকর্তা জানান, গত বছরের ৮ নভেম্বর প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা চট্টগ্রামে এক সফরে যান। তখন রোহিঙ্গা-সংক্রান্ত যাবতীয় সমস্যা প্রধানমন্ত্রীর নজরে আনা হয়। এ বিষয়টি নিয়ে সরকারের স্থানীয় কর্মকর্তাদের সঙ্গে বিস্তারিত আলোচনা করেন শেখ হাসিনা। ওই সময় কর্মকর্তারা রোহিঙ্গা শরণার্থী ক্যাম্প কক্সবাজার থেকে নোয়াখালীর কোনো সুবিধাজনক চরে সরানো যেতে পারে বলে মত দিয়েছিলেন। প্রধানমন্ত্রী কিছু সুনির্দিষ্ট বিষয় উল্লেখ করে ক্যাম্প স্থাপনে জায়গা নির্বাচনের ব্যবস্থা করতে চট্টগ্রাম বিভাগীয় কমিশনারকে নির্দেশ দিয়েছিলেন।
দুর্যোগ ব্যবস্থাপনা ও ত্রাণ মন্ত্রণালয়ের রোহিঙ্গা শরণার্থী বিষয়ক সেল সূত্র জানায়, কক্সবাজারের উখিয়ার কুতুপালং ও টেকনাফের নয়াপাড়ায় দুটি শরণার্থী শিবিরে প্রায় ৩৩ হাজার নিবন্ধিত রোহিঙ্গা রয়েছে। এসব শরণার্থীর ভরণপোষণ সরকার ও ইউএনএইচসিআর (জাতিসংঘ শরণার্থীবিষয়ক হাইকমিশন) বহন করছে। এছাড়া শরণার্থী শিবিরসংলগ্ন বস্তিগুলোতে প্রায় এক লাখ এবং উখিয়া ও টেকনাফসহ পুরো কক্সবাজার জেলা, বান্দরবান, চট্টগ্রাম জেলার বিভিন্ন উপজেলায় আরও তিন লক্ষাধিক রোহিঙ্গা অবৈধভাবে বসবাস করছেন। শিবিরসংলগ্ন বস্তিগুলোতে অবস্থান নেয়া রোহিঙ্গাদের জীবন-জীবিকার নির্দিষ্ট কোনো উৎস নেই। ফলে তারা স্থানীয় লোকালয়ে মাটি কাটা, বাঁধ নির্মাণ, চাষাবাদ, ধান কাটা, গাছ কাটা, রিকশা চালানো, চা দোকান, বাড়িঘর ও সমুদ্রের ফিশিং বোটে কাজসহ নানা ধরনের কাজ করে থাকেন। এদের বড় একটি অংশের বিরুদ্ধে মানব ও মাদক পাচার, হুন্ডি ব্যবসা, পতিতাবৃত্তি, ইয়াবা ব্যবসা ও জঙ্গিবাদে সংশ্লিষ্টতাসহ গুরুতর অপরাধের সঙ্গে জড়িত থাকার অভিযোগ রয়েছে। রোহিঙ্গা শরণার্থীবিষয়ক সেল সূত্র জানায়, ১৯৯১ সালে কক্সবাজারের উখিয়া ও টেকনাফের ক্যাম্পগুলোতে প্রথমে ২ লাখ ৫০ হাজার ৮৭৭ জন রোহিঙ্গা শরণার্থী আশ্রয় গ্রহণ করে। এরমধ্যে ২০০৫ সাল পর্যন্ত কয়েক দফায় ২ লাখ ৩৬ হাজার ৫৯৯ জনকে ফেরত পাঠানো হয়। কিন্তু বিভিন্ন কারণে তখন ১৪ হাজার ২৭৮ রোহিঙ্গাকে ফেরত পাঠানো সম্ভব হয়নি। এই রোহিঙ্গাদের বংশ বৃদ্ধির ফলে ২০১৪ সালের ডিসেম্বর পর্যন্ত তাদের সংখ্যা দাঁড়িয়েছে ৩২ হাজার ৭১৩ জনে। এরমধ্যে ২০০৬ থেকে ২০১০ সাল পর্যন্ত ৯২৬ জনকে তৃতীয় দেশে পুনর্বাসন করা হয়। এরমধ্যে কানাডায় ৩০৯, যুক্তরাজ্যে ১৯০, নিউজিল্যাণ্ডে ৫৬, যুক্তরাষ্ট্রে ২৪, নরওয়েতে ৪, আয়ারল্যাণ্ডে ৮২, সুইডেনে ১৯ ও অস্ট্রেলিয়ায় ২৪২ জন।
অনিবন্ধিত রোহিঙ্গাদের তালিকা হচ্ছে : রোহিঙ্গা শরণার্থীবিষয়ক সেল সূত্রে জানা গেছে, কক্সবাজার, পার্বত্য চট্টগ্রাম ও চট্টগ্রামের বিভিন্ন অঞ্চলে স্থানীয়দের সঙ্গে মিলেমিশে রয়েছে তিন লাখেরও বেশি রোহিঙ্গা। এর বাইরে টেকনাফের ল্যাদা ক্যাম্পের আশপাশে ১৫ থেকে ২০ হাজার, শ্যামলাপুর রয়েছে ৮ থেকে ১০ হাজার এবং উখিয়ার কুতুপালং ক্যাম্পের আশপাশে ৪০ থেকে ৫০ হাজার রোহিঙ্গা বসবাস করছে। তাদের বিষয়ে সরকারের কাছে সুনির্দিষ্ট কোনো তথ্য নেই।
অনিবন্ধিত রোহিঙ্গাদের বিষয়ে জানতে চাইলে নাম প্রকাশ না করার শর্তে দুর্যোগ ব্যবস্থাপনা ও ত্রাণ মন্ত্রণালয়ের সংশ্লিষ্ট একজন কর্মকর্তা যুগান্তরকে বলেন, পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয় অনিবন্ধিত রোহিঙ্গাদের বিষয়ে একটি কৌশলপত্র তৈরি করেছে, যা মন্ত্রিসভায় অনুমোদনও হয়েছে। এর ভিত্তিতে বাংলাদেশ পরিসংখ্যান ব্যুরো একটি প্রকল্পের মাধ্যমে রোহিঙ্গাদের তালিকা প্রণয়নের কাজ আগামী জুলাই থেকে শুরু করবে।
No comments