বিশ্বের সবচেয়ে ঘৃণিত বুশ জনপ্রিয়তায় যিশুকে ছাড়িয়ে আইনস্টাইন
বিশ্বের
সবচেয়ে ঘৃণিত ব্যক্তির তালিকায় স্তালিন ও মাও সেতুংকে ছাড়িয়ে চতুর্থ
অবস্থানে রয়েছেন সাবেক মার্কিন প্রেসিডেন্ট জর্জ ডব্লিউ বুশ জুনিয়র। আর
জনপ্রিয়তার দিক থেকে হাজার বছর আগের যিশুখ্রিস্টকেও ছাড়িয়ে গেছে তুলনামূলক
হাল আমলের মানুষ এবং সর্বকালের সর্বশ্রেষ্ঠ বিজ্ঞানী হিসেবে বিবেচিত
অ্যালবার্ট আইনস্টাইন। তিনি পেছনে ফেলেছেন মার্টিন লুথার কিং ও মাদার
তেরেসার মতো ব্যক্তিত্বকেও। সম্প্রতি নতুন এক গবেষণায় উঠে এসেছে এ তথ্য।
বিশ্বজুড়ে সাত হাজার শিক্ষার্থী ওই গবেষণায় অংশ নেন বিশ্বের ইতিহাসে
তাৎপর্যপূর্ণ ব্যক্তিত্বদের চিহ্নিত করতে। ‘অগণিত মৃত্যুর জন্য দায়ী’ করা
হয় স্তালিন ও চেঙ্গিস খানদের। কিন্তু তারা তো সাবেক আমলের মানুষ। তাই জর্জ
ডব্লিউ বুশ সে তুলনায় একদমই নতুন- জানান গবেষণা প্রতিবেদনের লেখকরা।
স্পেনের বাস্ক কান্ট্রি বিশ্ববিদ্যালয়ে পরিচালিত হয়েছে গবেষণাটি।
গবেষণায় বিশ্বের সর্বকালের ইতিহাসে ৪০ ব্যক্তিত্ব এবং তাৎপর্যপূর্ণ ঘটনার বিষয়ে শিক্ষার্থীদের মতামত জানতে চাওয়া হয়েছিল। এছাড়া ইতিবাচক ও নেতিবাচক হিসেবে এক থেকে সাত পর্যন্ত, অর্থাৎ সাতটি করে মোট চৌদ্দটির তালিকাও করতে বলা হয়েছিল। বিশ্ববিদ্যালয়ের প্রভাষক দারিও পায়েজ বলেন, ইতিহাসের খলনায়কদের ব্যাপারে মতামতের ক্ষেত্রে ভীষণ অসামঞ্জস্যতা রয়েছে। একই ব্যক্তিত্ব এক দেশে নেতিবাচক হিসেবে আখ্যায়িত হলেও অন্য দেশে হয়তো তিনি ততটা নেতিবাচক নন বা অনেক ক্ষেত্রে বিশ্বের কোনো এক প্রান্তে হয়তো তার ভূমিকাকে রীতিমতো ইতিবাচক হিসেবেই দেখা হচ্ছে। এক্ষেত্রে ওসামা বিন লাদেন একটি গুরুত্বপূর্ণ উদাহরণ। গবেষণায় জনপ্রিয় ব্যক্তিত্বের তালিকায় সেরা পাঁচজন হলেন- আইনস্টাইন, মাদার তেরেসা, মহাত্মা গান্ধী এবং মার্টিন লুথার কিং। এছাড়া যিশুখ্রিস্ট রয়েছেন সপ্তম অবস্থানে এবং তারপরই রয়েছেন নেলসন ম্যান্ডেলা, টমাস আলভা এডিসন, আব্রাহাম লিংকন, গৌতম বুদ্ধ এবং প্রিন্সেস ডায়ানা।
২৫তম অবস্থানে রয়েছেন মার্গারেট থ্যাচার। আর ইতিহাসের খলনায়কদের তালিকায় সেরা দশে রয়েছেন- মাও সেতুং, লেনিন, চেঙ্গিস খান, জর্জ ডব্লিউ বুশসহ অনেকে। ডেইলি মেইল, ইউকে এক্সপ্রেস।
গবেষণায় বিশ্বের সর্বকালের ইতিহাসে ৪০ ব্যক্তিত্ব এবং তাৎপর্যপূর্ণ ঘটনার বিষয়ে শিক্ষার্থীদের মতামত জানতে চাওয়া হয়েছিল। এছাড়া ইতিবাচক ও নেতিবাচক হিসেবে এক থেকে সাত পর্যন্ত, অর্থাৎ সাতটি করে মোট চৌদ্দটির তালিকাও করতে বলা হয়েছিল। বিশ্ববিদ্যালয়ের প্রভাষক দারিও পায়েজ বলেন, ইতিহাসের খলনায়কদের ব্যাপারে মতামতের ক্ষেত্রে ভীষণ অসামঞ্জস্যতা রয়েছে। একই ব্যক্তিত্ব এক দেশে নেতিবাচক হিসেবে আখ্যায়িত হলেও অন্য দেশে হয়তো তিনি ততটা নেতিবাচক নন বা অনেক ক্ষেত্রে বিশ্বের কোনো এক প্রান্তে হয়তো তার ভূমিকাকে রীতিমতো ইতিবাচক হিসেবেই দেখা হচ্ছে। এক্ষেত্রে ওসামা বিন লাদেন একটি গুরুত্বপূর্ণ উদাহরণ। গবেষণায় জনপ্রিয় ব্যক্তিত্বের তালিকায় সেরা পাঁচজন হলেন- আইনস্টাইন, মাদার তেরেসা, মহাত্মা গান্ধী এবং মার্টিন লুথার কিং। এছাড়া যিশুখ্রিস্ট রয়েছেন সপ্তম অবস্থানে এবং তারপরই রয়েছেন নেলসন ম্যান্ডেলা, টমাস আলভা এডিসন, আব্রাহাম লিংকন, গৌতম বুদ্ধ এবং প্রিন্সেস ডায়ানা।
২৫তম অবস্থানে রয়েছেন মার্গারেট থ্যাচার। আর ইতিহাসের খলনায়কদের তালিকায় সেরা দশে রয়েছেন- মাও সেতুং, লেনিন, চেঙ্গিস খান, জর্জ ডব্লিউ বুশসহ অনেকে। ডেইলি মেইল, ইউকে এক্সপ্রেস।
No comments