সিটি নির্বাচনে সহিংসতায় বৃটিশ হাইকমিশনার ও যুক্তরাষ্ট্রের নিন্দা, প্রচারণায় বাধা না দেয়ার আহবান
ঢাকা
সিটি করপোরেশন নির্বাচনকে ঘিরে রাজনৈতিক সহিংসতার নিন্দা জানিয়েছে মার্কিন
যুক্তরাষ্ট্র। নির্বাচনি প্রচারণায় বাধা না দেয়ারও আহবান জানিয়েছে দেশটি।
ঢাকাস্থ মার্কিন দূতাবাসের এক বিবৃতিতে এ আহবান জানানো হয়। নির্বাচনি
প্রচারণায় বিএনপি চেয়ারপারসন বেগম খালেদা জিয়ার গাড়ি বহরের ওপর হামলার পরই
মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রের এ বিবৃতি এলো।
এতে বলা হয়, রাজনৈতিক উদ্দেশ্য চরিতার্থের জন্য সহিংসতার ব্যবহারকে আমরা তীব্র ভাষায় নিন্দা জানাই। নির্বাচনসমূহ যাতে অবাধ, নিরপেক্ষ ও সহিংসতামুক্তভাবে অনুষ্ঠিত হয়, তা নিশ্চিতে আমরা এর সঙ্গে সম্পৃক্ত সবাইকে তাদের দায়িত্ব যথাযথভাবে পালনের আহ্বান জানাচ্ছি। আমরা নিরাপত্তা বাহিনীসমূহকে নির্বাচনী প্রচারণা চলাকালীন মতপ্রকাশের স্বাধীনতা ও সম্পৃক্ততায় (নির্বাচনী সভা-সমাবেশ) বাধা সৃষ্টি না করতে, প্রার্থীদের রাজনৈতিক সহিংসতা থেকে সুরক্ষা দিতে এবং যারা আইন লঙ্ঘন করবে, তাদের বিরুদ্ধে যথাযথ আইনি ব্যবস্থা নেয়ারও আহ্বান জানাচ্ছি।
এদিকে, ওয়াশিংটনে মার্কিন পররাষ্ট্র দপ্তরের ভারপ্রাপ্ত মুখপাত্র মেরি হার্ফের প্রেস ব্রিফিং এও খালেদা জিয়ার গাড়ি বহরে হামলার বিষয়টি উঠে এসেছে। এতে বলা হয়-
প্রশ্ন: আজ সোমবার বাংলাদেশ সময় সন্ধ্যা ৬টার দিকে তিনবারের সাবেক প্রধানমন্ত্রী ও বিএনপি প্রধান বেগম খালেদা জিয়ার ওপর হামলা হয়েছে। আপনার কাছে এ ঘটনার বিষয়ে নতুন কোন তথ্য আছে কি?
মুখপাত্র: আমি ওই রিপোর্টগুলো দেখিনি। আপনার জন্য আমি সেগুলো যাচাই করে দেখবো।
প্রশ্ন: তিনি সিটি নির্বাচনের প্রচারণা চালাচ্ছিলেন।
মুখপাত্র: ঠিক আছে। আমি বিষয়টি যাচাই (টিমের সঙ্গে) করে দেখবো।
প্রশ্ন: গত বৃহস্পতিবার আমি আপনার কাছে সাবেক প্রতিমন্ত্রী সালাহউদ্দিন আহমেদের বিষয়ে জিজ্ঞাসা করেছিলাম--
মুখপাত্র: হ্যাঁ, আমি এ বিষয়ে আর কিছু শুনিনি। তাই আমি আপনার জন্য বিষয়টি আবারও যাচাই করে দেখবো।
প্রশ্ন: যুক্তরাষ্ট্র এবং জাতিসংঘ উত্তেজনা প্রশমনের আহ্বান জানাচ্ছে এবং আমরা দেখেছি--
মুখপাত্র: হ্যাঁ। আমরা বেশ কিছুদিন সে আহ্বান জানিয়েছি।
প্রশ্ন: আমরা দেখেছি এরপর দৃশ্যপট কিছুটা পরিবর্তিত হয়েছে। কিন্তু, এখন দৃশ্যপট কিছুটা শঙ্কার মধ্যে। কারণ, যেহেতু বিরোধী দলের গাড়ির শোভাযাত্রায় হামলা- সম্প্রতি বাংলাদেশের উত্তেজনা প্রশমনের ব্যাপারে আপনার পর্যবেক্ষণ কি?
মুখপাত্র: এ বিষয়টা নিয়ে আমরা বেশ কয়েকবার কথা বলেছি। আমার কাছে আপনার জন্য এ ব্যাপারে নতুন কোন বিশ্লেষণ নেই। তবে আবারও বলতে হয়, আমাদের টিমের কাছ থেকে নতুন কোন তথ্য এর সঙ্গে সংযোজন করা যায় কিনা, সেটা আমি দেখবো।
প্রশ্ন: বাংলাদেশ প্রসঙ্গে আমি আরেকটি বিষয় যোগ করতে চাই। পুলিশ--
মুখপাত্র: হ্যাঁ।
প্রশ্ন: বাংলাদেশের সাবেক প্রধানমন্ত্রী বেগম খালেদা জিয়ার পুলিশি নিরাপত্তা প্রত্যাহার করে নেয়া হয়েছে। সরকার গতকালই তা করেছে। তাই তাদের ওপর হামলা হয় এবং তার কার্যালয় থেকে পুলিশ বাহিনী প্রত্যাহার করা হয়েছে। যদি আপনার কাছে এ ব্যাপারে কোন তথ্য থাকে
মুখপাত্র: ঠিক আছে। আমি আপনার প্রশ্নের সঙ্গে এটাও যোগ করবো।
নির্বাচনী সহিংসতায় বৃটিশ হাইকমিশনারের নিন্দা
বাংলাদেশে নিযুক্ত বৃটিশ হাই কমিশনার এইচই রবার্ট ডব্লিউ গিবসন সিএমজি ঢাকা ও চট্টগ্রামে আসন্ন সিটি নির্বাচনের পূর্বে বিরাজমান সহিংস পরিস্থিতিতে উদ্বেগ প্রকাশ করেছেন এবং একই সঙ্গে নিন্দা জানিয়েছেন। নির্বাচন সংশ্লিষ্ট সব পক্ষকে তিনি সহিংসতা ও ভয়ভীতি প্রদর্শনের পথ পরিহার করে গণতান্ত্রিক পন্থায় প্রার্থী নির্বাচনের বিষয়টি নিশ্চিত করার আহ্বান জানিয়েছেন। এ ব্যাপারে আজ বৃটিশ হাই কমিশনের ওয়েবসাইটে একটি বিবৃতি দেয়া হয়েছে। বিবৃতিতে এখানে তুলে ধরা হলো:
বাংলাদেশে নিযুক্ত বৃটিশ হাই কমিশনার এইচই রবার্ট ডব্লিউ গিবসন সিএমজি ঢাকা ও চট্টগ্রামের সিটি কর্পোরেশন নির্বাচনের জন্য গত ২ সপ্তাহের প্রচারণালীন সহিংস ঘটনার রিপোর্টের ব্যাপারে উদ্বেগ প্রকাশ করেছেন।
তিনি জোর দিয়ে বলেন, সব রাজনৈতিক দল, আইন প্রয়োগকারী সংস্থা ও নির্বাচন কর্তৃপক্ষের দায়িত্ব ছিল যে, সহিংসতা বা ভয়ভীতি প্রদর্শন ছাড়া নির্বাচনী প্রচারণা সম্পন্ন করার বিষয়টি নিশ্চিত করা। আগামী ২৮শে এপ্রিল নির্বাচকম-লী প্রকৃত গণতান্ত্রিক পন্থায় প্রার্থী নির্বাচন প্রক্রিয়া সম্পন্ন করতে পারবেন বলে প্রত্যাশা করছেন তিনি।
খালেদার কার্যালয়ে কূটনীতিকরা
বিকালে বিএনপি চেয়ারপারসন খালেদা জিয়ার সঙ্গে বৈঠকে বসছেন ঢাকায় নিযুক্ত বিভিন্ন দেশের কূটনীতিকরা। এরইমধ্যে খালেদা জিয়ার গুলশান কার্যালয়ে বেশ কয়েকজন কূটনীকিকে প্রবেশ করতে দেখা গেছে বলে জানিয়েছেন আমাদের স্টাফ রিপোর্টার নুর মোহাম্মদ। ইউরোপীয় ইউনিয়ন, যুক্তরাজ্য, সৌদি আরব, জাপান, তুরস্ক, ফ্রান্স, কাতার এবং পাকিস্তানের কূটনীতিক এরই মধ্যে কার্যালয়ে প্রবেশ করেছেন। বিএনপি চেয়ারপারসনের উপদেষ্টা সাবিহ উদ্দিন আহমেদ এবং আবদুল কাইয়ুমও এরই মধ্যে সেখানে উপস্থিত হয়েছেন।
খালেদার গাড়িবহরে হামলার বিচার চান আনিসুল হক
নির্বাচনী প্রচারণা চালানোর সময় বিএনপির চেয়ারপারসন খালেদা জিয়ার গাড়িবহরে হামলার ঘটনায় নিন্দা জানিয়েছেন ঢাকা উত্তরে আওয়ামী লীগ সমর্থিত মেয়র প্রার্থী আনিসুল হক। তিনি বলেন, এগুলো বন্ধ করা উচিত। আমরা এর নিন্দা জানাই, আসুন সবাই এদের প্রতিহত করি। সকালে রাজধানীর কালাচাঁদপুর এলাকায় নির্বাচনী প্রচারণা চালানোর সময় সংবাদিকদের সঙ্গে আলাপকালে এসব কথা বলেন। আনিসুল হক বলেন, যারা হামলা করেছে তাদের চিহ্নিত করে বিচার করা উচিত। তবে যেহেতু বিষয়টি নিয়ে তদন্ত চলছে, তাই যাদের বিরুদ্ধে অভিযোগ প্রমাণিত হবে তাদের বিচারের আওতায় আনা দরকার। এর আগে কালাচাঁদপুর রোডে ওয়ার্ড আওয়ামী লীগের কার্যালয়ের সামনে পথসভায় বক্তব্য রাখেন তিনি। এ সময় উপস্থিত ছিলেন আনিসুল হকে নির্বাচন প্রচারণা কমিটির প্রধান সমন্বয়ক সাবেক মন্ত্রী কর্নেল (অব.) ফারুক খান, আওয়ামী লীগ সমর্থিত ১৮ নং ওয়ার্ড কাউন্সিলর জাকির হোসেন (বাবুল), গুলশান থানা আওয়ামী লীগের সাধারণ সম্পাদক ওয়াকিল উদ্দিন প্রমুখ।
এতে বলা হয়, রাজনৈতিক উদ্দেশ্য চরিতার্থের জন্য সহিংসতার ব্যবহারকে আমরা তীব্র ভাষায় নিন্দা জানাই। নির্বাচনসমূহ যাতে অবাধ, নিরপেক্ষ ও সহিংসতামুক্তভাবে অনুষ্ঠিত হয়, তা নিশ্চিতে আমরা এর সঙ্গে সম্পৃক্ত সবাইকে তাদের দায়িত্ব যথাযথভাবে পালনের আহ্বান জানাচ্ছি। আমরা নিরাপত্তা বাহিনীসমূহকে নির্বাচনী প্রচারণা চলাকালীন মতপ্রকাশের স্বাধীনতা ও সম্পৃক্ততায় (নির্বাচনী সভা-সমাবেশ) বাধা সৃষ্টি না করতে, প্রার্থীদের রাজনৈতিক সহিংসতা থেকে সুরক্ষা দিতে এবং যারা আইন লঙ্ঘন করবে, তাদের বিরুদ্ধে যথাযথ আইনি ব্যবস্থা নেয়ারও আহ্বান জানাচ্ছি।
এদিকে, ওয়াশিংটনে মার্কিন পররাষ্ট্র দপ্তরের ভারপ্রাপ্ত মুখপাত্র মেরি হার্ফের প্রেস ব্রিফিং এও খালেদা জিয়ার গাড়ি বহরে হামলার বিষয়টি উঠে এসেছে। এতে বলা হয়-
প্রশ্ন: আজ সোমবার বাংলাদেশ সময় সন্ধ্যা ৬টার দিকে তিনবারের সাবেক প্রধানমন্ত্রী ও বিএনপি প্রধান বেগম খালেদা জিয়ার ওপর হামলা হয়েছে। আপনার কাছে এ ঘটনার বিষয়ে নতুন কোন তথ্য আছে কি?
মুখপাত্র: আমি ওই রিপোর্টগুলো দেখিনি। আপনার জন্য আমি সেগুলো যাচাই করে দেখবো।
প্রশ্ন: তিনি সিটি নির্বাচনের প্রচারণা চালাচ্ছিলেন।
মুখপাত্র: ঠিক আছে। আমি বিষয়টি যাচাই (টিমের সঙ্গে) করে দেখবো।
প্রশ্ন: গত বৃহস্পতিবার আমি আপনার কাছে সাবেক প্রতিমন্ত্রী সালাহউদ্দিন আহমেদের বিষয়ে জিজ্ঞাসা করেছিলাম--
মুখপাত্র: হ্যাঁ, আমি এ বিষয়ে আর কিছু শুনিনি। তাই আমি আপনার জন্য বিষয়টি আবারও যাচাই করে দেখবো।
প্রশ্ন: যুক্তরাষ্ট্র এবং জাতিসংঘ উত্তেজনা প্রশমনের আহ্বান জানাচ্ছে এবং আমরা দেখেছি--
মুখপাত্র: হ্যাঁ। আমরা বেশ কিছুদিন সে আহ্বান জানিয়েছি।
প্রশ্ন: আমরা দেখেছি এরপর দৃশ্যপট কিছুটা পরিবর্তিত হয়েছে। কিন্তু, এখন দৃশ্যপট কিছুটা শঙ্কার মধ্যে। কারণ, যেহেতু বিরোধী দলের গাড়ির শোভাযাত্রায় হামলা- সম্প্রতি বাংলাদেশের উত্তেজনা প্রশমনের ব্যাপারে আপনার পর্যবেক্ষণ কি?
মুখপাত্র: এ বিষয়টা নিয়ে আমরা বেশ কয়েকবার কথা বলেছি। আমার কাছে আপনার জন্য এ ব্যাপারে নতুন কোন বিশ্লেষণ নেই। তবে আবারও বলতে হয়, আমাদের টিমের কাছ থেকে নতুন কোন তথ্য এর সঙ্গে সংযোজন করা যায় কিনা, সেটা আমি দেখবো।
প্রশ্ন: বাংলাদেশ প্রসঙ্গে আমি আরেকটি বিষয় যোগ করতে চাই। পুলিশ--
মুখপাত্র: হ্যাঁ।
প্রশ্ন: বাংলাদেশের সাবেক প্রধানমন্ত্রী বেগম খালেদা জিয়ার পুলিশি নিরাপত্তা প্রত্যাহার করে নেয়া হয়েছে। সরকার গতকালই তা করেছে। তাই তাদের ওপর হামলা হয় এবং তার কার্যালয় থেকে পুলিশ বাহিনী প্রত্যাহার করা হয়েছে। যদি আপনার কাছে এ ব্যাপারে কোন তথ্য থাকে
মুখপাত্র: ঠিক আছে। আমি আপনার প্রশ্নের সঙ্গে এটাও যোগ করবো।
নির্বাচনী সহিংসতায় বৃটিশ হাইকমিশনারের নিন্দা
বাংলাদেশে নিযুক্ত বৃটিশ হাই কমিশনার এইচই রবার্ট ডব্লিউ গিবসন সিএমজি ঢাকা ও চট্টগ্রামে আসন্ন সিটি নির্বাচনের পূর্বে বিরাজমান সহিংস পরিস্থিতিতে উদ্বেগ প্রকাশ করেছেন এবং একই সঙ্গে নিন্দা জানিয়েছেন। নির্বাচন সংশ্লিষ্ট সব পক্ষকে তিনি সহিংসতা ও ভয়ভীতি প্রদর্শনের পথ পরিহার করে গণতান্ত্রিক পন্থায় প্রার্থী নির্বাচনের বিষয়টি নিশ্চিত করার আহ্বান জানিয়েছেন। এ ব্যাপারে আজ বৃটিশ হাই কমিশনের ওয়েবসাইটে একটি বিবৃতি দেয়া হয়েছে। বিবৃতিতে এখানে তুলে ধরা হলো:
বাংলাদেশে নিযুক্ত বৃটিশ হাই কমিশনার এইচই রবার্ট ডব্লিউ গিবসন সিএমজি ঢাকা ও চট্টগ্রামের সিটি কর্পোরেশন নির্বাচনের জন্য গত ২ সপ্তাহের প্রচারণালীন সহিংস ঘটনার রিপোর্টের ব্যাপারে উদ্বেগ প্রকাশ করেছেন।
তিনি জোর দিয়ে বলেন, সব রাজনৈতিক দল, আইন প্রয়োগকারী সংস্থা ও নির্বাচন কর্তৃপক্ষের দায়িত্ব ছিল যে, সহিংসতা বা ভয়ভীতি প্রদর্শন ছাড়া নির্বাচনী প্রচারণা সম্পন্ন করার বিষয়টি নিশ্চিত করা। আগামী ২৮শে এপ্রিল নির্বাচকম-লী প্রকৃত গণতান্ত্রিক পন্থায় প্রার্থী নির্বাচন প্রক্রিয়া সম্পন্ন করতে পারবেন বলে প্রত্যাশা করছেন তিনি।
খালেদার কার্যালয়ে কূটনীতিকরা
বিকালে বিএনপি চেয়ারপারসন খালেদা জিয়ার সঙ্গে বৈঠকে বসছেন ঢাকায় নিযুক্ত বিভিন্ন দেশের কূটনীতিকরা। এরইমধ্যে খালেদা জিয়ার গুলশান কার্যালয়ে বেশ কয়েকজন কূটনীকিকে প্রবেশ করতে দেখা গেছে বলে জানিয়েছেন আমাদের স্টাফ রিপোর্টার নুর মোহাম্মদ। ইউরোপীয় ইউনিয়ন, যুক্তরাজ্য, সৌদি আরব, জাপান, তুরস্ক, ফ্রান্স, কাতার এবং পাকিস্তানের কূটনীতিক এরই মধ্যে কার্যালয়ে প্রবেশ করেছেন। বিএনপি চেয়ারপারসনের উপদেষ্টা সাবিহ উদ্দিন আহমেদ এবং আবদুল কাইয়ুমও এরই মধ্যে সেখানে উপস্থিত হয়েছেন।
খালেদার গাড়িবহরে হামলার বিচার চান আনিসুল হক
নির্বাচনী প্রচারণা চালানোর সময় বিএনপির চেয়ারপারসন খালেদা জিয়ার গাড়িবহরে হামলার ঘটনায় নিন্দা জানিয়েছেন ঢাকা উত্তরে আওয়ামী লীগ সমর্থিত মেয়র প্রার্থী আনিসুল হক। তিনি বলেন, এগুলো বন্ধ করা উচিত। আমরা এর নিন্দা জানাই, আসুন সবাই এদের প্রতিহত করি। সকালে রাজধানীর কালাচাঁদপুর এলাকায় নির্বাচনী প্রচারণা চালানোর সময় সংবাদিকদের সঙ্গে আলাপকালে এসব কথা বলেন। আনিসুল হক বলেন, যারা হামলা করেছে তাদের চিহ্নিত করে বিচার করা উচিত। তবে যেহেতু বিষয়টি নিয়ে তদন্ত চলছে, তাই যাদের বিরুদ্ধে অভিযোগ প্রমাণিত হবে তাদের বিচারের আওতায় আনা দরকার। এর আগে কালাচাঁদপুর রোডে ওয়ার্ড আওয়ামী লীগের কার্যালয়ের সামনে পথসভায় বক্তব্য রাখেন তিনি। এ সময় উপস্থিত ছিলেন আনিসুল হকে নির্বাচন প্রচারণা কমিটির প্রধান সমন্বয়ক সাবেক মন্ত্রী কর্নেল (অব.) ফারুক খান, আওয়ামী লীগ সমর্থিত ১৮ নং ওয়ার্ড কাউন্সিলর জাকির হোসেন (বাবুল), গুলশান থানা আওয়ামী লীগের সাধারণ সম্পাদক ওয়াকিল উদ্দিন প্রমুখ।
No comments