ভোটারদের মনে স্বস্তি দিতে সেনা মোতায়েন: সিইসি
প্রধান
নির্বাচন কমিশনার (সিইসি) কাজী রকিবউদ্দীন আহমদ বলেছেন, তিনটি সিটি
কর্পোরেশন নির্বাচনে নিরাপত্তা নিশ্চিত করে ভোটারদের মনে স্বস্তি দিতে
আগামী ২৬ থেকে ২৯ এপ্রিল পর্যন্ত চারদিনের জন্য সেনা মোতায়েন করা হচ্ছে।
মঙ্গলবার সন্ধ্যায় নিজ কার্যালয়ে সাংবাদিকদের সঙ্গে আলাপকালে তিনি এ কথা
বলেন। সিইসি বলেন, এখনো পর্যন্ত আইন-শৃঙ্খলা পরিস্থিতি স্বাভাবিক থাকার
পরও ভোটারদের মনে স্বস্তি আনতে সেনাবাহিনী মোতায়েনের সিদ্ধান্ত নেয়া হয়েছে।
সেনাবাহিনীর বিচারিক ক্ষমতা প্রসঙ্গে সাংবাদিকদের প্রশ্নের জবাবে তিনি
বলেন, বিচারিক ক্ষমতার বিষয়টি আইন দ্বারা নিয়ন্ত্রিত। আইনে যেভাবে আছে,
সেভাবে নির্বাচনে সেনাবাহিনী কাজ করবে। আশা করি, সিটি নির্বাচনেও তারা
সঠিকভাবে দায়িত্ব পালন করবেন।
বিএনপি চেয়ারপার্সনের বিষয়ে এক প্রশ্নের জবাবে কাজী রকিবউদ্দীন আহমদ বলেন, নির্বাচনে উৎসবমূখর পরিবেশে প্রচারণা চলছে। আমি নিজেও ঢাকা উত্তর সিটির কয়েকটি এলাকা ঘুরে দেখেছি, প্রচারণায় একটি গাড়ি ব্যবহার গ্রহণযোগ্য। তবে একাধিক গাড়ীর ব্যবহার আচরণবিধির লঙ্ঘন। আশা করি সংশ্লিষ্ট সকলে বিষয়টি মেনে চলবেন।
তিনি আরো বলেন, সোমবার খালেদা জিয়ার প্রচারণায় সময় অপ্রীতিকর ঘটনায় উভয় পক্ষে মামলা হয়েছে বলে পুলিশের পক্ষ থেকে জানানো হয়েছে। নিরপেক্ষতা ও দ্রুততার সঙ্গে বিষয়টি তদন্ত করে ব্যবস্থা নেয়ার জন্য কমিশন থেকে নির্দেশ দেয়া হয়েছে।
এর আগে দুপুরে নির্বাচন কমিশনার মো. শাহনেওয়াজ সিটি নির্বাচনে সেনা মোতায়েনের বিষয়ে নীতিগত সিদ্ধান্ত নেয়া হয়েছে বলে সাংবাদিকদের জানান।
এ বিষয়ে সন্ধ্যায় তিন ব্যাটালিয়ন সেনা চেয়ে সশস্ত্রবাহিনী বিভাগে চিঠি পাঠিয়েছে নির্বাচন কমিশন। সশস্ত্রবাহিনী বিভাগের প্রিন্সিপাল স্টাফ অফিসার বরাবর পাঠানো চিঠিতে বলা হয়েছে, সিটি নির্বাচন সুষ্ঠু, অবাধ, নিরপেক্ষ ও শাস্তিপূর্ণভাবে অনুষ্ঠানের জন্য কমিশন আইনানুগ ও প্রশাসনিক সকল ব্যবস্থা গ্রহণ করেছে। ভোটাররা যাতে নিরাপদে ও নির্বিঘ্নে তাদের ভোটাধিকার প্রয়োগ করতে পারেন, সেজন্য ভোটগ্রহণের দিন, আগের দুইদিন এবং ভোটের পরের দিনসহ মোট চারদিনের জন্য নির্বাচনী ও ভোটকেন্দ্র সংশ্লিষ্ট এলাকায় আইন-শৃঙ্খলারক্ষাকারী বাহিনী মোতায়েনের বিষয়ে গত ১৯ এপ্রিল অনুষ্ঠিত সভায় সিদ্ধান্ত হয়। ভোটার এবং ভোটগ্রহণ ব্যবস্থাপনার সার্বিক নিরাপত্তা নিশ্চিত করার লক্ষ্যে এবং আইন-শৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনী মোতায়েন করার বিষয়ে কমিশন সিদ্ধান্ত নিয়েছে।
চিঠিতে বলা হয়, প্রতিটি সিটি এলাকায় ১ ব্যাটালিয়ন সেনা সদস্য আগামী ২৬ থেকে ২৯ এপ্রিল পর্যন্ত স্ট্রাইকিং ফোর্স হিসেবে দায়িত্ব পালন করবেন। রিটার্নিং অফিসার তলব করলেই তারা পরিস্থিতি মোকাবেলা করবেন। এতে আরো বলা হয়েছে, ফৌজদারী কার্যবিধির ৯ম ও প্রতিরক্ষা মন্ত্রণালয় থেকে জারিকৃত ইন্সট্রাকশন রিগার্ডিং এইড টু সিভিল পাওয়ার বিষয়ে ৭ম ও ৯ম অনুচ্ছেদের ক্ষমতা ও নিয়মানুযায়ী সেনাবাহিনী পরিচালিত হবে। মোতায়েনকৃত সেনাবাহিনী নির্বাহী ম্যাজিস্ট্রেটের সহায়তায় ফৌজদারী কার্যবিধি অনুযায়ী বে-সামরিক প্রশাসনকে আইন-শৃঙ্খলা রক্ষায় সহায়তা করবে। সেনাবাহিনীর প্রতিটি ব্যাটালিয়নের সঙ্গে নির্ধারিত সংখ্যক নির্বাহী ম্যাজিস্ট্রেট থাকবেন।
নির্বাচন কমিশনের ঘোষিত তফসিল অনুযায়ী আগামী ২৮ এপ্রিল ঢাকা উত্তর, দক্ষিণ ও চট্টগ্রাম সিটি করপোরেশন নির্বাচন অনুষ্ঠিত হবে।
বিএনপি চেয়ারপার্সনের বিষয়ে এক প্রশ্নের জবাবে কাজী রকিবউদ্দীন আহমদ বলেন, নির্বাচনে উৎসবমূখর পরিবেশে প্রচারণা চলছে। আমি নিজেও ঢাকা উত্তর সিটির কয়েকটি এলাকা ঘুরে দেখেছি, প্রচারণায় একটি গাড়ি ব্যবহার গ্রহণযোগ্য। তবে একাধিক গাড়ীর ব্যবহার আচরণবিধির লঙ্ঘন। আশা করি সংশ্লিষ্ট সকলে বিষয়টি মেনে চলবেন।
তিনি আরো বলেন, সোমবার খালেদা জিয়ার প্রচারণায় সময় অপ্রীতিকর ঘটনায় উভয় পক্ষে মামলা হয়েছে বলে পুলিশের পক্ষ থেকে জানানো হয়েছে। নিরপেক্ষতা ও দ্রুততার সঙ্গে বিষয়টি তদন্ত করে ব্যবস্থা নেয়ার জন্য কমিশন থেকে নির্দেশ দেয়া হয়েছে।
এর আগে দুপুরে নির্বাচন কমিশনার মো. শাহনেওয়াজ সিটি নির্বাচনে সেনা মোতায়েনের বিষয়ে নীতিগত সিদ্ধান্ত নেয়া হয়েছে বলে সাংবাদিকদের জানান।
এ বিষয়ে সন্ধ্যায় তিন ব্যাটালিয়ন সেনা চেয়ে সশস্ত্রবাহিনী বিভাগে চিঠি পাঠিয়েছে নির্বাচন কমিশন। সশস্ত্রবাহিনী বিভাগের প্রিন্সিপাল স্টাফ অফিসার বরাবর পাঠানো চিঠিতে বলা হয়েছে, সিটি নির্বাচন সুষ্ঠু, অবাধ, নিরপেক্ষ ও শাস্তিপূর্ণভাবে অনুষ্ঠানের জন্য কমিশন আইনানুগ ও প্রশাসনিক সকল ব্যবস্থা গ্রহণ করেছে। ভোটাররা যাতে নিরাপদে ও নির্বিঘ্নে তাদের ভোটাধিকার প্রয়োগ করতে পারেন, সেজন্য ভোটগ্রহণের দিন, আগের দুইদিন এবং ভোটের পরের দিনসহ মোট চারদিনের জন্য নির্বাচনী ও ভোটকেন্দ্র সংশ্লিষ্ট এলাকায় আইন-শৃঙ্খলারক্ষাকারী বাহিনী মোতায়েনের বিষয়ে গত ১৯ এপ্রিল অনুষ্ঠিত সভায় সিদ্ধান্ত হয়। ভোটার এবং ভোটগ্রহণ ব্যবস্থাপনার সার্বিক নিরাপত্তা নিশ্চিত করার লক্ষ্যে এবং আইন-শৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনী মোতায়েন করার বিষয়ে কমিশন সিদ্ধান্ত নিয়েছে।
চিঠিতে বলা হয়, প্রতিটি সিটি এলাকায় ১ ব্যাটালিয়ন সেনা সদস্য আগামী ২৬ থেকে ২৯ এপ্রিল পর্যন্ত স্ট্রাইকিং ফোর্স হিসেবে দায়িত্ব পালন করবেন। রিটার্নিং অফিসার তলব করলেই তারা পরিস্থিতি মোকাবেলা করবেন। এতে আরো বলা হয়েছে, ফৌজদারী কার্যবিধির ৯ম ও প্রতিরক্ষা মন্ত্রণালয় থেকে জারিকৃত ইন্সট্রাকশন রিগার্ডিং এইড টু সিভিল পাওয়ার বিষয়ে ৭ম ও ৯ম অনুচ্ছেদের ক্ষমতা ও নিয়মানুযায়ী সেনাবাহিনী পরিচালিত হবে। মোতায়েনকৃত সেনাবাহিনী নির্বাহী ম্যাজিস্ট্রেটের সহায়তায় ফৌজদারী কার্যবিধি অনুযায়ী বে-সামরিক প্রশাসনকে আইন-শৃঙ্খলা রক্ষায় সহায়তা করবে। সেনাবাহিনীর প্রতিটি ব্যাটালিয়নের সঙ্গে নির্ধারিত সংখ্যক নির্বাহী ম্যাজিস্ট্রেট থাকবেন।
নির্বাচন কমিশনের ঘোষিত তফসিল অনুযায়ী আগামী ২৮ এপ্রিল ঢাকা উত্তর, দক্ষিণ ও চট্টগ্রাম সিটি করপোরেশন নির্বাচন অনুষ্ঠিত হবে।
No comments