নির্বাচন নিয়ে জনমনে সংশয় সৃষ্টি হতে পারে : অভিমত বিশিষ্টজনদের
দল
সমর্থিত মেয়র প্রার্থীদের পক্ষে নির্বাচনী প্রচারণায় অংশ নেয়ার সময় সাবেক
প্রধানমন্ত্রী ও বিএনপির চেয়ারপারসন খালেদা জিয়ার গাড়িবহরে হামলার ঘটনাকে
দুঃখজনক ও অনাকাক্সিক্ষত বলে মন্তব্য করেছেন দেশের বিশিষ্টজনরা। তারা
বলেছেন, এতে করে রাজনৈতিক পরিস্থিতি আবারও অবনতির দিকে যাবে। নির্বাচনী
পরিবেশ নষ্ট হবে। সুষ্ঠু ও নিরপেক্ষ নির্বাচন অনুষ্ঠান নিয়েও জনমনে সংশয়
সৃষ্টি হবে বলে আশংকা প্রকাশ করেন তারা। বিশিষ্টজনরা আরও বলেন, এ ঘটনার
দায়দায়িত্ব সম্পূর্ণভাবে নির্বাচন কমিশনকেই নিতে হবে। সোমবার যুগান্তরকে
তাৎক্ষণিক প্রতিক্রিয়ায় তারা এসব কথা বলেন।
সাবেক তত্ত্বাবধায়ক সরকারের অর্থ উপদেষ্টা ড. এবি মির্জ্জা আজিজুল ইসলাম বলেন, খালেদা জিয়া তার সমর্থিত প্রার্থীর পক্ষে নির্বাচনী প্রচারে নামতেই পারেন। কারণ তিনি মন্ত্রী কিংবা এমপি কিছুই নন। তিনি নির্বাচনী প্রচারে অংশ নিলে আচরণবিধি লংঘনেরও কিছু নেই। তাকে প্রচারে বাধা দেয়ার বিষয়টি সম্পূর্ণ দুঃখজনক ও অনকাক্সিক্ষত। এর প্রতিক্রিয়া কি হয় তা ভোটের পর বোঝা যাবে। তিনি বলেন, এ বিষয়টি রাজনীতির জন্য শুভ নয়। সাবেক নির্বাচন কমিশনার ব্রিগেডিয়ার জেনারেল (অব.) এম সাখাওয়াত হোসেন বলেন, নির্বাচনকে ঘিরে শান্তিপূর্ণ পরিবেশ দেখা যাচ্ছিল। এ হামলার মধ্য দিয়ে তা সংঘাতপূর্ণ পরিস্থিতির দিকে মোড় নেবে। এতে ভোটারদের মধ্যে ভীতি ছড়িয়ে পড়বে। বিশেষ করে নারী ভোটাররা কেন্দ্রে যেতে ভয় পাবেন। তিনি আরও বলেন, এ হামলার দায়দায়িত্ব নির্বাচন কমিশনের। তারা প্রথম থেকেই কঠোর ছিল না বলে মনে হচ্ছে। অবাধ ও সুষ্ঠু নির্বাচনের পক্ষে নির্বাচন কমিশনকে আরও কঠোর হতে হবে।
সুজন সম্পাদক ড. বদিউল আলম মজুমদার বলেন, বিষয়টি সত্যিই নিন্দনীয় ও দুঃখজনক। নির্বাচনকে ঘিরে যে শান্তির সুবাতাস বইতে শুরু করেছিল, এ ঘটনার মধ্য দিয়ে তা জানালা দিয়ে বাতাসের মতো উড়ে যাচ্ছে। তিনি বলেন, বিষয়টি দেখে আমি সত্যি উদ্বিগ্ন ও চিন্তিত। ভেবেছিলাম আগের দিনের ঘটনাটি ছিল বিচ্ছিন্ন। কিন্তু কাল যা ঘটেছে তা সত্যিই দুঃখজনক। ড. বদিউল আলম মজুমদার আরও বলেন, নির্বাচন কমিশন যথাযথ দায়িত্ব পালন করবে, এমনটা সবাই আশা করে। তারা খালেদা জিয়ার ওপর হামলাকারীদের চিহ্নিত করে দৃষ্টান্তমূলক শাস্তি নিশ্চিত করবে। যাতে এরকম ঘটনার পুনরাবৃত্তি আর না ঘটে।
সাবেক তত্ত্বাবধায়ক সরকারের অর্থ উপদেষ্টা ড. এবি মির্জ্জা আজিজুল ইসলাম বলেন, খালেদা জিয়া তার সমর্থিত প্রার্থীর পক্ষে নির্বাচনী প্রচারে নামতেই পারেন। কারণ তিনি মন্ত্রী কিংবা এমপি কিছুই নন। তিনি নির্বাচনী প্রচারে অংশ নিলে আচরণবিধি লংঘনেরও কিছু নেই। তাকে প্রচারে বাধা দেয়ার বিষয়টি সম্পূর্ণ দুঃখজনক ও অনকাক্সিক্ষত। এর প্রতিক্রিয়া কি হয় তা ভোটের পর বোঝা যাবে। তিনি বলেন, এ বিষয়টি রাজনীতির জন্য শুভ নয়। সাবেক নির্বাচন কমিশনার ব্রিগেডিয়ার জেনারেল (অব.) এম সাখাওয়াত হোসেন বলেন, নির্বাচনকে ঘিরে শান্তিপূর্ণ পরিবেশ দেখা যাচ্ছিল। এ হামলার মধ্য দিয়ে তা সংঘাতপূর্ণ পরিস্থিতির দিকে মোড় নেবে। এতে ভোটারদের মধ্যে ভীতি ছড়িয়ে পড়বে। বিশেষ করে নারী ভোটাররা কেন্দ্রে যেতে ভয় পাবেন। তিনি আরও বলেন, এ হামলার দায়দায়িত্ব নির্বাচন কমিশনের। তারা প্রথম থেকেই কঠোর ছিল না বলে মনে হচ্ছে। অবাধ ও সুষ্ঠু নির্বাচনের পক্ষে নির্বাচন কমিশনকে আরও কঠোর হতে হবে।
সুজন সম্পাদক ড. বদিউল আলম মজুমদার বলেন, বিষয়টি সত্যিই নিন্দনীয় ও দুঃখজনক। নির্বাচনকে ঘিরে যে শান্তির সুবাতাস বইতে শুরু করেছিল, এ ঘটনার মধ্য দিয়ে তা জানালা দিয়ে বাতাসের মতো উড়ে যাচ্ছে। তিনি বলেন, বিষয়টি দেখে আমি সত্যি উদ্বিগ্ন ও চিন্তিত। ভেবেছিলাম আগের দিনের ঘটনাটি ছিল বিচ্ছিন্ন। কিন্তু কাল যা ঘটেছে তা সত্যিই দুঃখজনক। ড. বদিউল আলম মজুমদার আরও বলেন, নির্বাচন কমিশন যথাযথ দায়িত্ব পালন করবে, এমনটা সবাই আশা করে। তারা খালেদা জিয়ার ওপর হামলাকারীদের চিহ্নিত করে দৃষ্টান্তমূলক শাস্তি নিশ্চিত করবে। যাতে এরকম ঘটনার পুনরাবৃত্তি আর না ঘটে।
No comments