মহাত্মা গান্ধী ভারতের প্রথম কর্পোরেট স্পনসরড এনজিও : অরুন্ধতী রায়
বুকার
পুরস্কার বিজয়ী লেখিকা ও সমাজকর্মী অরুন্ধতী রায় বলেছেন, মহাত্মা গান্ধী
ভারতের প্রথম ''কর্পোরেট স্পনসরড এনজিও।'' তিনি আরো বলেছেন, ''দলিত, মহিলা ও
গরিবদের নিয়ে মহাত্মা গান্ধী যা লিখে গেছেন, তারপর তাঁকে পুজো করা এ দেশের
বৃহত্তম ভণ্ডামি।''
তবে অরুন্ধতী রায়ের এই মন্তব্যের পরেই উপস্থিত দর্শকদের মধ্যেই তীব্র ক্ষোভ দেখা যায়। এক যুবক উঠে বলেন 'জাতির জনক''-কে এই ভাবে তিনি ''কর্পোরেটের দালাল'' বলতে পারেন না। তার উত্তরে অরুন্ধতী জানান ''আমি ওনাকে নিয়ে প্রচুর পড়াশোনা করেছি। ১৯০৯ থেকে ১০৪৬ পর্যন্ত উনি যা যা লিখে গেছেন তার ভিত্তিতেই এই মন্তব্য করেছি।''
'গড অফ স্মল থিংস''-এর লেখিকা দশম গোরখপুর সিনেমা অফ রেসিসটেন্সের মুখ্য অতিথি ছিলেন। গোরখপুরের গোকুল অতিথি ভবনে চিত্রশিল্পী চিত প্রসাদ, কম্যুউনিস্ট নেতা গোবিন্দ পানসারে ও বাংলাদেশের সমাজকর্মী, লেখক অভিজিৎ রায়ের স্মরণে একটি আলোচনা সভায় বক্তৃতা রাখার সময় এই মন্তব্য করেন তিনি।
তার বক্তব্যের ছত্রে ছত্রে এ দেশের 'কর্পোরেট নিয়ন্ত্রিত সিস্টেমের' প্রতি তীব্র সমালোচনা ছিল। তাঁর মতে এই দেশ নরেন্দ্র মোদী নয় আসলে চালাচ্ছেন আম্বানি, টাটার মত বড় বড় শিল্পপতিরা। এই 'বেনিয়ারাজ' বড় বড় মিডিয়া হাউস থেকে ছোট ছোট শিল্প, সব কিছু নিয়ন্ত্রণ করছে, মত অরুন্ধতীর।
তার মতে এই কর্পোরেট হাউসগুলো বাক স্বাধীনতার বিরোধী।
তার বক্তব্যে আম্বেদকারকে উদ্ধৃত করে লেখিকা বলেন পুঁজিবাদ ও জাতিভেদ প্রথা সমাজের সব থেকে বড় শত্রু।
তার মতে ফোর্ড ও রকফেলার ফাউন্ডেশনের মূল উদ্দেশ্য পৃথিবীটাকে ''পুঁজিবাদের রমারমার জন্য সুরক্ষিত করে তোলা।''
তবে অরুন্ধতী রায়ের এই মন্তব্যের পরেই উপস্থিত দর্শকদের মধ্যেই তীব্র ক্ষোভ দেখা যায়। এক যুবক উঠে বলেন 'জাতির জনক''-কে এই ভাবে তিনি ''কর্পোরেটের দালাল'' বলতে পারেন না। তার উত্তরে অরুন্ধতী জানান ''আমি ওনাকে নিয়ে প্রচুর পড়াশোনা করেছি। ১৯০৯ থেকে ১০৪৬ পর্যন্ত উনি যা যা লিখে গেছেন তার ভিত্তিতেই এই মন্তব্য করেছি।''
'গড অফ স্মল থিংস''-এর লেখিকা দশম গোরখপুর সিনেমা অফ রেসিসটেন্সের মুখ্য অতিথি ছিলেন। গোরখপুরের গোকুল অতিথি ভবনে চিত্রশিল্পী চিত প্রসাদ, কম্যুউনিস্ট নেতা গোবিন্দ পানসারে ও বাংলাদেশের সমাজকর্মী, লেখক অভিজিৎ রায়ের স্মরণে একটি আলোচনা সভায় বক্তৃতা রাখার সময় এই মন্তব্য করেন তিনি।
তার বক্তব্যের ছত্রে ছত্রে এ দেশের 'কর্পোরেট নিয়ন্ত্রিত সিস্টেমের' প্রতি তীব্র সমালোচনা ছিল। তাঁর মতে এই দেশ নরেন্দ্র মোদী নয় আসলে চালাচ্ছেন আম্বানি, টাটার মত বড় বড় শিল্পপতিরা। এই 'বেনিয়ারাজ' বড় বড় মিডিয়া হাউস থেকে ছোট ছোট শিল্প, সব কিছু নিয়ন্ত্রণ করছে, মত অরুন্ধতীর।
তার মতে এই কর্পোরেট হাউসগুলো বাক স্বাধীনতার বিরোধী।
তার বক্তব্যে আম্বেদকারকে উদ্ধৃত করে লেখিকা বলেন পুঁজিবাদ ও জাতিভেদ প্রথা সমাজের সব থেকে বড় শত্রু।
তার মতে ফোর্ড ও রকফেলার ফাউন্ডেশনের মূল উদ্দেশ্য পৃথিবীটাকে ''পুঁজিবাদের রমারমার জন্য সুরক্ষিত করে তোলা।''
No comments