বেয়াদবির সাজা হামলা, ভাঙচুর
সালিস
বৈঠকে বেয়াদবি করার অজুহাতে এক প্যানেল মেয়রকে রশি দিয়ে বেঁধে দুই ঘণ্টা
আটকে রাখা হয়। এর জের ধরে ওই প্যানেল মেয়রের সমর্থকেরা কুপিয়ে ও মারধর করে
যুবলীগের দুই নেতাকে জখম করেছেন। গত শনিবার নাটোরের নলডাঙ্গা উপজেলায় এ
ঘটনা ঘটেছে।
নলডাঙ্গা থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) নাসির উদ্দিন মণ্ডল জানান, পূর্ববিরোধের জের ধরে এ ঘটনা ঘটেছে। তবে যুবলীগের নেতা রহিদুলকে কোপানোর অভিযোগে নলডাঙ্গা পৌরসভার কাউন্সিলর ও প্যানেল মেয়র শরিফুল ইসলামসহ সাতজনের বিরুদ্ধে গতকাল রোববার থানায় মামলা করা হয়েছে। ইতিমধ্যে একজনকে গ্রেপ্তার করা হয়েছে।
থানা-পুলিশ ও প্রত্যক্ষদর্শী সূত্র জানায়, নলডাঙ্গা পৌরসভার সোনাপাতিল গ্রামের সাজিদ হোসেন ও প্যানেল মেয়র শরিফুল ইসলামের মামা নয়ন ইসলামের করাতকলের (স মিল) জায়গা নিয়ে দীর্ঘদিন ধরে বিরোধ চলে আসছিল। শনিবার বিকেলে ওই বিরোধ নিষ্পত্তি করতে উপজেলা আওয়ামী লীগের কার্যালয়ে সালিস বৈঠক বসে। সালিসে সাজিদ হোসেনকে ৫৫ হাজার টাকা ক্ষতিপূরণ দেওয়ার জন্য নয়ন ইসলামের বিরুদ্ধে রায় দেওয়া হয়। এতে শরিফুল ইসলাম আপত্তি জানান এবং এ রায় অমান্য করেন। এ নিয়ে কথা-কাটাকাটির একপর্যায়ে ক্ষিপ্ত হয়ে পৌরসভার ১ নম্বর ওয়ার্ড যুবলীগের সভাপতি পশ্চিম সোনাপাতিল গ্রামের বাসিন্দা রহিদুল ইসলামসহ তাঁর সহযোগীরা প্যানেল মেয়রকে রশি দিয়ে চেয়ারের সঙ্গে বেঁধে প্রায় দুই ঘণ্টা আটকে রাখেন। পরে উপস্থিত আওয়ামী লীগের অন্য নেতা-কর্মীরা রশি খুলে তাঁকে মুক্ত করেন। পরে রহিদুল ইসলাম ও তাঁর সহযোগীরা সন্ধ্যায় নলডাঙ্গা বাজার থেকে বাড়ি ফিরছিলেন। পথে সোনাপাতিল মাদ্রাসার কাছে ওই ঘটনার জের ধরে প্যানেল মেয়রের সমর্থকেরা তাঁদের ওপর চড়াও হন এবং ধারালো অস্ত্র দিয়ে কুপিয়ে রহিদুলকে জখম করেন। এ সময় যুবলীগের সাবেক সভাপতি মোস্তফা মাসুদকেও মারধর করে আহত করা হয়। আহত রহিদুলকে স্থানীয় লোকজন উদ্ধার করে নাটোর সদর হাসপাতালে ভর্তি করেন। এ খবর ছড়িয়ে পড়লে রহিদুলের সমর্থকেরা শরিফুল ইসলামের পশ্চিম সোনাপাতিল গ্রামের বাড়িতে হামলা করে ভাঙচুর চালান। তবে শরিফুল ইসলামের বাড়িতে হামলা ও ভাঙচুরের ঘটনা অস্বীকার করেছেন আহত রহিদুলের সমর্থকেরা।
নলডাঙ্গা থানা আওয়ামী লীগের সাধারণ সম্পাদক এস এম ফিরোজ জানান, সালিসে বেয়াদবি করায় স্থানীয় কিছু লোক প্যানেল মেয়র শরিফুল ইসলামকে কিছু সময়ের জন্য বেঁধে রেখেছিলেন। পরে তাঁর হস্তক্ষেপে শরিফুল ইসলামকে মুক্ত করা হয়। এর আগে দলীয় শৃঙ্খলা ভঙ্গের দায়ে শরিফুল ইসলামকে যুবলীগ থেকে বহিষ্কার করা হয়েছে।
শরিফুল ইসলাম দাবি করেন, সালিসে তিনি কোনো বেয়াদবি করেননি। তাঁকে পরিকল্পিতভাবে দলীয় নেতাদের নির্দেশে দুই ঘণ্টা চেয়ারের সঙ্গে বেঁধে রেখে নির্যাতন করা হয়েছে।
নলডাঙ্গা থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) নাসির উদ্দিন মণ্ডল জানান, পূর্ববিরোধের জের ধরে এ ঘটনা ঘটেছে। তবে যুবলীগের নেতা রহিদুলকে কোপানোর অভিযোগে নলডাঙ্গা পৌরসভার কাউন্সিলর ও প্যানেল মেয়র শরিফুল ইসলামসহ সাতজনের বিরুদ্ধে গতকাল রোববার থানায় মামলা করা হয়েছে। ইতিমধ্যে একজনকে গ্রেপ্তার করা হয়েছে।
থানা-পুলিশ ও প্রত্যক্ষদর্শী সূত্র জানায়, নলডাঙ্গা পৌরসভার সোনাপাতিল গ্রামের সাজিদ হোসেন ও প্যানেল মেয়র শরিফুল ইসলামের মামা নয়ন ইসলামের করাতকলের (স মিল) জায়গা নিয়ে দীর্ঘদিন ধরে বিরোধ চলে আসছিল। শনিবার বিকেলে ওই বিরোধ নিষ্পত্তি করতে উপজেলা আওয়ামী লীগের কার্যালয়ে সালিস বৈঠক বসে। সালিসে সাজিদ হোসেনকে ৫৫ হাজার টাকা ক্ষতিপূরণ দেওয়ার জন্য নয়ন ইসলামের বিরুদ্ধে রায় দেওয়া হয়। এতে শরিফুল ইসলাম আপত্তি জানান এবং এ রায় অমান্য করেন। এ নিয়ে কথা-কাটাকাটির একপর্যায়ে ক্ষিপ্ত হয়ে পৌরসভার ১ নম্বর ওয়ার্ড যুবলীগের সভাপতি পশ্চিম সোনাপাতিল গ্রামের বাসিন্দা রহিদুল ইসলামসহ তাঁর সহযোগীরা প্যানেল মেয়রকে রশি দিয়ে চেয়ারের সঙ্গে বেঁধে প্রায় দুই ঘণ্টা আটকে রাখেন। পরে উপস্থিত আওয়ামী লীগের অন্য নেতা-কর্মীরা রশি খুলে তাঁকে মুক্ত করেন। পরে রহিদুল ইসলাম ও তাঁর সহযোগীরা সন্ধ্যায় নলডাঙ্গা বাজার থেকে বাড়ি ফিরছিলেন। পথে সোনাপাতিল মাদ্রাসার কাছে ওই ঘটনার জের ধরে প্যানেল মেয়রের সমর্থকেরা তাঁদের ওপর চড়াও হন এবং ধারালো অস্ত্র দিয়ে কুপিয়ে রহিদুলকে জখম করেন। এ সময় যুবলীগের সাবেক সভাপতি মোস্তফা মাসুদকেও মারধর করে আহত করা হয়। আহত রহিদুলকে স্থানীয় লোকজন উদ্ধার করে নাটোর সদর হাসপাতালে ভর্তি করেন। এ খবর ছড়িয়ে পড়লে রহিদুলের সমর্থকেরা শরিফুল ইসলামের পশ্চিম সোনাপাতিল গ্রামের বাড়িতে হামলা করে ভাঙচুর চালান। তবে শরিফুল ইসলামের বাড়িতে হামলা ও ভাঙচুরের ঘটনা অস্বীকার করেছেন আহত রহিদুলের সমর্থকেরা।
নলডাঙ্গা থানা আওয়ামী লীগের সাধারণ সম্পাদক এস এম ফিরোজ জানান, সালিসে বেয়াদবি করায় স্থানীয় কিছু লোক প্যানেল মেয়র শরিফুল ইসলামকে কিছু সময়ের জন্য বেঁধে রেখেছিলেন। পরে তাঁর হস্তক্ষেপে শরিফুল ইসলামকে মুক্ত করা হয়। এর আগে দলীয় শৃঙ্খলা ভঙ্গের দায়ে শরিফুল ইসলামকে যুবলীগ থেকে বহিষ্কার করা হয়েছে।
শরিফুল ইসলাম দাবি করেন, সালিসে তিনি কোনো বেয়াদবি করেননি। তাঁকে পরিকল্পিতভাবে দলীয় নেতাদের নির্দেশে দুই ঘণ্টা চেয়ারের সঙ্গে বেঁধে রেখে নির্যাতন করা হয়েছে।
No comments