যে কারণে মুজিব কোট পরেন না ড. কামাল
গণফোরাম সভাপতি ড. কামাল হোসেন বলেছেন,
বর্তমান আওয়ামী লীগ বঙ্গবন্ধুর আওয়ামী লীগ নয়। এখন যারা মুজিব কোট পরে ঘুরে
বেড়ায় তাদের কর্মকাণ্ডের কারণে আমার কাছে সযত্নে রক্ষিত বঙ্গবন্ধুর দেয়া
কালো কোটটি পরতে আমার লজ্জা হয়।
গতকাল সকালে জাতীয় প্রেস
ক্লাবে সুশাসনের জন্য নাগরিক (সুজন) আয়োজিত ‘রাজনৈতিক সংকটের স্থায়ী সমাধান
ও সংস্কার ভাবনা’ শীর্ষক গোলটেবিল আলোচনা সভায় তিনি এসব কথা বলেন। সুজন
সভাপতি এম হাফিজউদ্দিন খানের সঞ্চালনায় আলোচনা সভায় মূল প্রবন্ধ উপস্থাপন
করেন সুজন সম্পাদক ড. বদিউল আলম মজুমদার। ড. কামাল হোসেন বলেন,
মিডিয়াকর্মীদের সামনে আমি একথা ঘোষণা করছি, চলমান রাজনীতি আমি করছি না।
কারণ আমি বা আমার দলের কেউ কোন ধরনের ধান্ধাবাজি, টেন্ডারবাজি বা প্রতারণার
রাজনীতির সঙ্গে জড়িত নই। তিনি বলেন, জনগণ আইনের শাসন, স্বাধীন বিচার
বিভাগের শাসন কিছুই পায়নি। এগুলো কোন সংশোধনের ব্যাপার নয়, এগুলো যে কোন
স্বাধীন দেশের প্রতিটি নাগরিকের মৌলিক অধিকার। প্রধানমন্ত্রীর প্রতি
ইঙ্গিত করে প্রখ্যাত এ আইনজীবী বলেন, আপনি বলেছেন সংবিধান অনুযায়ী নির্বাচন
হবে। তবে এটি কোন সংবিধান? সংবিধানের পঞ্চদশ সংশোধনীর কথা উল্লেখ করে তিনি
বলেন, এটা নিজের স্বার্থে সংশোধন করে জনগণের সংবিধান বলে চালিয়ে দিচ্ছেন। এ
ব্যাপারে জনগণের কোন মতামত নেয়া হয়নি। এমনকি আওয়ামী লীগের নির্বাচনী
ইশতেহারেও এটা ছিল না। এটা জনগণের সঙ্গে প্রতারণা ও বেইমানি। ২০০৬ সালেও
বর্তমান বিরোধীদলীয় নেত্রী খালেদা জিয়া একই ভাবে সংবিধানের দোহাই দিয়েছিলেন
উল্লেখ করে এ সংবিধানপ্রণেতা বলেন, এর পরিণতি ভাল হয়নি। সংবিধান এমন কোন
বিষয় নয় যে জনগণের স্বার্থে পরিবর্তন করা যাবে না।
তত্ত্বাবধায়ক সরকারের সাবেক উপদেষ্টা এম হাফিজউদ্দিন খান বলেন, সংস্কার একটি চলমান প্রক্রিয়া। আমরা সবাই সংস্কার চাই। সংস্কারসমূহকে অগ্রাধিকার দিয়ে সাজাতে হবে। তিনি বিরাজমান রাজনৈতিক পরিস্থিতিতে নির্বাচন হবে কিনা এ নিয়েও সংশয় প্রকাশ করেন।
সাবেক নির্বাচন কমিশনার এম সাখাওয়াত হোসেন বলেছেন, বর্তমানে জনপ্রশাসন আইনের অধীনে সরকারি কর্মকর্তা দিয়ে সুষ্ঠু নির্বাচন করা সম্ভব নয়। এতে সরকারি কর্মকর্তাদের পক্ষে সরকারের প্রভাবে থেকে বেরিয়ে আসা সম্ভব নয়। নির্বাচনী ইশতেহার ঘোষণার আগেই নির্বাচনী প্রচার-প্রচারণা চলে। এতে দু’টি দলই কোটি কোটি টাকা ব্যবহার করছে। এ ব্যাপারে কোন আইন নেই। এমনকি রিটার্নিং কর্মকর্তা কোন সিদ্ধান্ত নিলে, এর বিরুদ্ধে নির্বাচন কমিশনের কোন সিদ্ধান্ত নেয়ার ক্ষমতা নেই। এ ব্যাপারে আইনে নির্বাচন কমিশনের ক্ষমতায়ন থাকা উচিত। আলোচনায় বসার চীনা রাষ্ট্রদূতের আহ্বানের বিষয়ে এম সাখাওয়াত হোসেন বলেন, চীনারা কখনও অন্যদের অভ্যন্তরীণ বিষয়ে মুখ খোলেন না। কিন্তু বাংলাদেশের জন্য চীনের এই আহ্বান খুবই তাৎপর্যপূর্ণ। এটা আমাদের দুই দলকে মাথায় রাখতে হবে।
নাগরিক ঐক্যের আহ্বায়ক মাহমুদুর রহমান মান্না বলেন, বর্তমান সংকটের জন্য ক্ষমতাসীন মহাজোট সরকারই দায়ী। তারা তাদের ক্ষমতাকে দীর্ঘায়িত করতে চায়। তিনি বলেন, আমরা আর দুই নেত্রীর কাছে জিম্মি থাকতে চাই না। তিনি সকলকে নিয়ে একটি কনভেনশন আয়োজনের সুপারিশ করেন।
আওয়ামী লীগের সাবেক এমপি সুলতান মোহাম্মদ মনসুর বলেন, সংস্কার নামক শব্দের কারণে আজ আমরা অনেক রাজনৈতিক কর্মীই রাজনীতি থেকে বিচ্ছিন্ন। তিন জোটের রূপরেখার কারণে যে গণতন্ত্রকে আমরা আলিঙ্গন করেছিলাম তা থেকে অনেক দূরে সরে এনেছি বলে দুঃখ প্রকাশ করেন। আজ এরকম একটি রূপরেখা তৈরি প্রয়োজন। ড. বদিউল আলম মজুমদার বলেন, আমাদের মাননীয় প্রধানমন্ত্রীর সংবিধান থেকে ‘এক চুল না নড়ার’ সামপ্রতিক বক্তব্য এবং এর প্রতিক্রিয়ায় প্রধান বিরোধী দলের পক্ষ থেকে আবারও নির্বাচন বর্জনের ঘোষণা সবার অংশগ্রহণে দশম জাতীয় নির্বাচন অনুষ্ঠানের বিষয়ে সংশয় আরও ঘনীভূত হয়েছে। এমনকি অনেকে মনে করেন যে, এর মাধ্যমে সংঘাতের সম্ভাবনা অনিবার্য হয়ে পড়েছে এবং যথাসময়ে নির্বাচন অনুষ্ঠানের মাধ্যমে শান্তিপূর্ণভাবে ক্ষমতা হস্তান্তরের পথ মূলত রুদ্ধ হয়ে গিয়েছে। এমতাবস্থায় আজ সম্ভবত বলার সময় এসেছে- শুধমাত্র নির্বাচন নয়, চাই স্থায়ী সমাধান। সরদার আমজাদ হোসেন উদ্বেগ প্রকাশ করে বলেন, পরিস্থিতি এমন যে কোন সংলাপের সম্ভাবনাই দেখতে পাচ্ছি না। আমাদেরকে সামগ্রিক পরিস্থিতি পর্যালোচনা করে সিদ্ধান্ত গ্রহণ করতে হবে।
কলামনিস্ট সৈয়দ আবুল মকসুদ বলেন, একটি দেশে যখন সংকট তৈরি হয় তখন সেই দেশের রাজনৈতিক দলের নেতারা নিজেরা বসে সমস্যার সমাধান করেন। আর তারা যদি ব্যর্থ হন তাহলে দেশের জনগণ সমস্যার সমাধান করে। জনগণের চেয়ে সাহসী আর কেউ নয়, জনগণই ঠিক সময়ে সঠিক সিদ্ধান্তটি গ্রহণ করবেন বলে মন্তব্য করেন তিনি। শেখ শহিদুল ইসলাম বলেন, আমাদের দেশের রাজনীতিতে প্রতিপক্ষকে শত্রু মনে করাই সংস্কৃতি হয়ে দাঁড়িয়েছে, এ থেকে বের হয়ে আসতে হবে। কোন অগণতান্ত্রিক শক্তিকে এগিয়ে আসার পথ আমরা যেন উন্মুক্ত না করে দেই সে বিষয়ে সকলের দৃষ্টি নিবন্ধ করেন।
এএসএম আকরাম বলেন, আমাদের বর্তমানে প্রধান সংকট আগামী নির্বাচন। এ নির্বাচন অনুষ্ঠানের জন্য সবাইকে নিয়ে সংলাপের আয়োজন করতে হবে। মো. শহীদুজ্জামান সরকার এমপি বলেন, আমরা নির্বাচন মোকাবিলা করার জন্য প্রস্তুত। আমাদের সকল লক্ষ্য অর্জিত হয়ে গিয়েছে এমন কোন দাবি আমরা করি না। তাই বলে প্রচলিত রাজনীতিকে অবমূল্যায়ন করলেও চলবে না। আমাদের সফলতা, ব্যর্থতা মুল্যায়ন করার দায়িত্ব জনগণের। তারা যে রায় দেবে তাই আমরা মাথা পেতে নেবো।
বিএনপি চেয়ারপারসনের উপদেষ্টা ইনাম আহমেদ চৌধুরী বলেন, বর্তমান সংকটের মূল কেন্দ্রবিন্দু হচ্ছে আগামী সংসদ নির্বাচন। এ নির্বাচনকে সুষ্ঠু ও গ্রহণযোগ্য করার জন্য দুই দলকে অবশ্যই সংলাপে বসতে হবে। ড. দিলারা চৌধুরী বলেন, আমাদের সমাজে ক্ষমতাসীন দল, বিরোধী দল, সেনাবাহিনী ও ইসলামিক সংগঠনগুলো মূলত এই চারটি শক্তি বিরাজমান। এই চারটি শক্তি কে কার ওপর আধিপত্য বিস্তার করবে তা নিয়ে মগ্ন। সুতরাং কসমেটিক রিফর্ম করলে হবে না। আমরা নাগরিকরাও নাগরিক হিসেবে আমাদের দায়িত্ব পালন করি না। রুহিন হোসেন প্রিন্স অসম্পূর্ণতা দূর করে ৭২’এর সংবিধানে ফিরে যাওয়ার ও জনগণের অংশগ্রহণ নিশ্চিত করার আহ্বান জানান। গোলটেবিল বৈঠকে মুহাম্মদ জাহাঙ্গীর, চিত্রনায়ক ইলিয়াস কাঞ্চন, ইঞ্জিনিয়ার এনামুল হক, হুমায়ূন কবীর হিরু, নাজমা হাসিন, মনির হায়দার প্রমুখ বক্তব্য রাখেন।
তত্ত্বাবধায়ক সরকারের সাবেক উপদেষ্টা এম হাফিজউদ্দিন খান বলেন, সংস্কার একটি চলমান প্রক্রিয়া। আমরা সবাই সংস্কার চাই। সংস্কারসমূহকে অগ্রাধিকার দিয়ে সাজাতে হবে। তিনি বিরাজমান রাজনৈতিক পরিস্থিতিতে নির্বাচন হবে কিনা এ নিয়েও সংশয় প্রকাশ করেন।
সাবেক নির্বাচন কমিশনার এম সাখাওয়াত হোসেন বলেছেন, বর্তমানে জনপ্রশাসন আইনের অধীনে সরকারি কর্মকর্তা দিয়ে সুষ্ঠু নির্বাচন করা সম্ভব নয়। এতে সরকারি কর্মকর্তাদের পক্ষে সরকারের প্রভাবে থেকে বেরিয়ে আসা সম্ভব নয়। নির্বাচনী ইশতেহার ঘোষণার আগেই নির্বাচনী প্রচার-প্রচারণা চলে। এতে দু’টি দলই কোটি কোটি টাকা ব্যবহার করছে। এ ব্যাপারে কোন আইন নেই। এমনকি রিটার্নিং কর্মকর্তা কোন সিদ্ধান্ত নিলে, এর বিরুদ্ধে নির্বাচন কমিশনের কোন সিদ্ধান্ত নেয়ার ক্ষমতা নেই। এ ব্যাপারে আইনে নির্বাচন কমিশনের ক্ষমতায়ন থাকা উচিত। আলোচনায় বসার চীনা রাষ্ট্রদূতের আহ্বানের বিষয়ে এম সাখাওয়াত হোসেন বলেন, চীনারা কখনও অন্যদের অভ্যন্তরীণ বিষয়ে মুখ খোলেন না। কিন্তু বাংলাদেশের জন্য চীনের এই আহ্বান খুবই তাৎপর্যপূর্ণ। এটা আমাদের দুই দলকে মাথায় রাখতে হবে।
নাগরিক ঐক্যের আহ্বায়ক মাহমুদুর রহমান মান্না বলেন, বর্তমান সংকটের জন্য ক্ষমতাসীন মহাজোট সরকারই দায়ী। তারা তাদের ক্ষমতাকে দীর্ঘায়িত করতে চায়। তিনি বলেন, আমরা আর দুই নেত্রীর কাছে জিম্মি থাকতে চাই না। তিনি সকলকে নিয়ে একটি কনভেনশন আয়োজনের সুপারিশ করেন।
আওয়ামী লীগের সাবেক এমপি সুলতান মোহাম্মদ মনসুর বলেন, সংস্কার নামক শব্দের কারণে আজ আমরা অনেক রাজনৈতিক কর্মীই রাজনীতি থেকে বিচ্ছিন্ন। তিন জোটের রূপরেখার কারণে যে গণতন্ত্রকে আমরা আলিঙ্গন করেছিলাম তা থেকে অনেক দূরে সরে এনেছি বলে দুঃখ প্রকাশ করেন। আজ এরকম একটি রূপরেখা তৈরি প্রয়োজন। ড. বদিউল আলম মজুমদার বলেন, আমাদের মাননীয় প্রধানমন্ত্রীর সংবিধান থেকে ‘এক চুল না নড়ার’ সামপ্রতিক বক্তব্য এবং এর প্রতিক্রিয়ায় প্রধান বিরোধী দলের পক্ষ থেকে আবারও নির্বাচন বর্জনের ঘোষণা সবার অংশগ্রহণে দশম জাতীয় নির্বাচন অনুষ্ঠানের বিষয়ে সংশয় আরও ঘনীভূত হয়েছে। এমনকি অনেকে মনে করেন যে, এর মাধ্যমে সংঘাতের সম্ভাবনা অনিবার্য হয়ে পড়েছে এবং যথাসময়ে নির্বাচন অনুষ্ঠানের মাধ্যমে শান্তিপূর্ণভাবে ক্ষমতা হস্তান্তরের পথ মূলত রুদ্ধ হয়ে গিয়েছে। এমতাবস্থায় আজ সম্ভবত বলার সময় এসেছে- শুধমাত্র নির্বাচন নয়, চাই স্থায়ী সমাধান। সরদার আমজাদ হোসেন উদ্বেগ প্রকাশ করে বলেন, পরিস্থিতি এমন যে কোন সংলাপের সম্ভাবনাই দেখতে পাচ্ছি না। আমাদেরকে সামগ্রিক পরিস্থিতি পর্যালোচনা করে সিদ্ধান্ত গ্রহণ করতে হবে।
কলামনিস্ট সৈয়দ আবুল মকসুদ বলেন, একটি দেশে যখন সংকট তৈরি হয় তখন সেই দেশের রাজনৈতিক দলের নেতারা নিজেরা বসে সমস্যার সমাধান করেন। আর তারা যদি ব্যর্থ হন তাহলে দেশের জনগণ সমস্যার সমাধান করে। জনগণের চেয়ে সাহসী আর কেউ নয়, জনগণই ঠিক সময়ে সঠিক সিদ্ধান্তটি গ্রহণ করবেন বলে মন্তব্য করেন তিনি। শেখ শহিদুল ইসলাম বলেন, আমাদের দেশের রাজনীতিতে প্রতিপক্ষকে শত্রু মনে করাই সংস্কৃতি হয়ে দাঁড়িয়েছে, এ থেকে বের হয়ে আসতে হবে। কোন অগণতান্ত্রিক শক্তিকে এগিয়ে আসার পথ আমরা যেন উন্মুক্ত না করে দেই সে বিষয়ে সকলের দৃষ্টি নিবন্ধ করেন।
এএসএম আকরাম বলেন, আমাদের বর্তমানে প্রধান সংকট আগামী নির্বাচন। এ নির্বাচন অনুষ্ঠানের জন্য সবাইকে নিয়ে সংলাপের আয়োজন করতে হবে। মো. শহীদুজ্জামান সরকার এমপি বলেন, আমরা নির্বাচন মোকাবিলা করার জন্য প্রস্তুত। আমাদের সকল লক্ষ্য অর্জিত হয়ে গিয়েছে এমন কোন দাবি আমরা করি না। তাই বলে প্রচলিত রাজনীতিকে অবমূল্যায়ন করলেও চলবে না। আমাদের সফলতা, ব্যর্থতা মুল্যায়ন করার দায়িত্ব জনগণের। তারা যে রায় দেবে তাই আমরা মাথা পেতে নেবো।
বিএনপি চেয়ারপারসনের উপদেষ্টা ইনাম আহমেদ চৌধুরী বলেন, বর্তমান সংকটের মূল কেন্দ্রবিন্দু হচ্ছে আগামী সংসদ নির্বাচন। এ নির্বাচনকে সুষ্ঠু ও গ্রহণযোগ্য করার জন্য দুই দলকে অবশ্যই সংলাপে বসতে হবে। ড. দিলারা চৌধুরী বলেন, আমাদের সমাজে ক্ষমতাসীন দল, বিরোধী দল, সেনাবাহিনী ও ইসলামিক সংগঠনগুলো মূলত এই চারটি শক্তি বিরাজমান। এই চারটি শক্তি কে কার ওপর আধিপত্য বিস্তার করবে তা নিয়ে মগ্ন। সুতরাং কসমেটিক রিফর্ম করলে হবে না। আমরা নাগরিকরাও নাগরিক হিসেবে আমাদের দায়িত্ব পালন করি না। রুহিন হোসেন প্রিন্স অসম্পূর্ণতা দূর করে ৭২’এর সংবিধানে ফিরে যাওয়ার ও জনগণের অংশগ্রহণ নিশ্চিত করার আহ্বান জানান। গোলটেবিল বৈঠকে মুহাম্মদ জাহাঙ্গীর, চিত্রনায়ক ইলিয়াস কাঞ্চন, ইঞ্জিনিয়ার এনামুল হক, হুমায়ূন কবীর হিরু, নাজমা হাসিন, মনির হায়দার প্রমুখ বক্তব্য রাখেন।
No comments