গৃহযুদ্ধের আঁচ পাচ্ছেন মাহবুবুর
আওয়ামী লীগ সমর্থিত মন্ত্রীদের বক্তব্যে
গৃহযুদ্ধের ইঙ্গিত পাওয়া যাচ্ছে বলে মন্তব্য করেছেন বিএনপি স্থায়ী কমিটির
সদস্য লে. জে. (অব.) মাহবুবুর রহমান।
শুক্রবার বিকেল সোয়া
৬টায় জাতীয় প্রেসক্লাবে ‘নির্বাচন নিয়ে সরকার কর্তৃক ষড়যন্ত্র ও সমঝোতা না
সংঘাত?’ শীর্ষক আলোচনা সভায় প্রধান অতিথির বক্তব্যে তিনি এ মন্তব্য করেন।
‘রক্তাক্ত বাংলাদেশ’ শীর্ষক সংগঠন এ আলোচনা সভার আয়োজন করে।
তিনি বলেন, সম্প্রতি সরকারের একজন ক্ষমতাধর মন্ত্রী বলেছেন ‘আমি বাংলাদেশের সামনে বসন্ত দেখছি‘। এ কথা দিয়ে ঋতু বসন্তের কথা বোঝাননি তিনি। বরং মিশরের মতো মৃত্যুর বসন্তের কথা বুঝিয়েছেন।
তবে তিনি সরকারের নীল নকশার কথা বলেছেন কিনা তা জানি না বলেও মন্তব্য করেন তিনি।
তিনি বলেন, অন্য একজন মন্ত্রী বলছেন ‘যারা হরতালের কথা বলে তাদের ঘরে ঘরে গিয়ে হত্যা কর।’ অর্থাৎ তিনি প্রকাশ্যে হত্যার নির্দেশ দিচ্ছেন। যেখানে হরতাল একটি গণতান্ত্রিক অধিকার। সরকার দলীয় সংসদ সদস্যদের এসব ইঙ্গিত থেকেই বোঝা যাচ্ছে জাতির সামনে দুঃসময় অপেক্ষা করছে।
মাহবুবুর রহমান বলেন, সরকার ক্ষমতা চিরস্থায়ী বন্দোবস্ত করতে চাইছে। যেমন লর্ড কর্নওয়ালিসও করেছিল। আওয়ামী লীগ ভুলে যাচ্ছে সেই বন্দোবস্তও থাকেনি। সরকারের নির্যাতনের শিকার হয়ে ড. ইউনূসের মতো মানুষও রাজনৈতিক বক্তব্য দিতে বাধ্য হচ্ছেন। ড. ইউনূসও বলছেন ‘যে সরকার গ্রামীণ ব্যাংক ভেঙে দিতে চায় সেই সরকারের হাতে নির্বাচন নিরাপদ নয়।
নিজ দলের নেতাকর্মীদের উদ্দেশ্যে তিনি বলেন, সরকারকে চোখে আঙ্গুল দিয়ে দেখাতে হবে তারা ভুল পথে চলছে। তাই আন্দোলনের বিকল্প চূড়ান্ত আন্দোলন।
আয়োজক সংগঠনের সভাপতি কাজী মোহাম্মদ ফয়েজ উল্লাহ’র সভাপতিত্বে অন্যদের মধ্যে বক্তব্য রাখেন- হৃদয়ে বাংলাদেশের সভাপতি মেজর (অব.) মোহাম্মদ হানিফ, অ্যাডভোকেট সৈয়দা আসিফা আশরাফি পাপিয়া এমপি, লেবার পার্টির চেয়ারম্যান ড. মোস্তাফিজুর রহমান ইরান প্রমুখ।
‘রক্তাক্ত বাংলাদেশ’ শীর্ষক সংগঠন এ আলোচনা সভার আয়োজন করে।
তিনি বলেন, সম্প্রতি সরকারের একজন ক্ষমতাধর মন্ত্রী বলেছেন ‘আমি বাংলাদেশের সামনে বসন্ত দেখছি‘। এ কথা দিয়ে ঋতু বসন্তের কথা বোঝাননি তিনি। বরং মিশরের মতো মৃত্যুর বসন্তের কথা বুঝিয়েছেন।
তবে তিনি সরকারের নীল নকশার কথা বলেছেন কিনা তা জানি না বলেও মন্তব্য করেন তিনি।
তিনি বলেন, অন্য একজন মন্ত্রী বলছেন ‘যারা হরতালের কথা বলে তাদের ঘরে ঘরে গিয়ে হত্যা কর।’ অর্থাৎ তিনি প্রকাশ্যে হত্যার নির্দেশ দিচ্ছেন। যেখানে হরতাল একটি গণতান্ত্রিক অধিকার। সরকার দলীয় সংসদ সদস্যদের এসব ইঙ্গিত থেকেই বোঝা যাচ্ছে জাতির সামনে দুঃসময় অপেক্ষা করছে।
মাহবুবুর রহমান বলেন, সরকার ক্ষমতা চিরস্থায়ী বন্দোবস্ত করতে চাইছে। যেমন লর্ড কর্নওয়ালিসও করেছিল। আওয়ামী লীগ ভুলে যাচ্ছে সেই বন্দোবস্তও থাকেনি। সরকারের নির্যাতনের শিকার হয়ে ড. ইউনূসের মতো মানুষও রাজনৈতিক বক্তব্য দিতে বাধ্য হচ্ছেন। ড. ইউনূসও বলছেন ‘যে সরকার গ্রামীণ ব্যাংক ভেঙে দিতে চায় সেই সরকারের হাতে নির্বাচন নিরাপদ নয়।
নিজ দলের নেতাকর্মীদের উদ্দেশ্যে তিনি বলেন, সরকারকে চোখে আঙ্গুল দিয়ে দেখাতে হবে তারা ভুল পথে চলছে। তাই আন্দোলনের বিকল্প চূড়ান্ত আন্দোলন।
আয়োজক সংগঠনের সভাপতি কাজী মোহাম্মদ ফয়েজ উল্লাহ’র সভাপতিত্বে অন্যদের মধ্যে বক্তব্য রাখেন- হৃদয়ে বাংলাদেশের সভাপতি মেজর (অব.) মোহাম্মদ হানিফ, অ্যাডভোকেট সৈয়দা আসিফা আশরাফি পাপিয়া এমপি, লেবার পার্টির চেয়ারম্যান ড. মোস্তাফিজুর রহমান ইরান প্রমুখ।
No comments