কমিউনিক এশিয়া একটুকু ছোঁওয়া লাগে by নুরুন্নবী চৌধুরী
বিশাল আয়োজন, চারপাশে চলছে নানা ধরনের
প্রযুক্তিপণ্য প্রদর্শনী। প্রযুক্তিপ্রেমীদের আনাগোনাও চোখে পড়ার মতো।
হঠাৎ বেজে উঠল রবীন্দ্রসংগীত ‘একটুকু ছোঁওয়া লাগে, একটুকু কথা শুনি—তাই
দিয়ে মনে মনে রচি মম ফাল্গুনী’।
এশিয়ার তথ্য ও
যোগাযোগপ্রযুক্তি পণ্যের বড় মেলা ‘কমিউনিক এশিয়া ২০১৩’-এর তৃতীয় দিনে
মেলায় অংশগ্রহণকারী বাংলাদেশি প্রতিষ্ঠান রিভ সিস্টেমের প্যাভিলিয়ন থেকেই
গানটি বাজানো হয়। রবীন্দ্রসংগীত শেষ হতেই বেজে ওঠে আইয়ুব বাচ্চুর গাওয়া
‘সেই তুমি কেন এত অচেনা হলে, সে আমি কেন তোমাকে দুঃখ দিলেম’।
১৮ থেকে ২২ জুন সিঙ্গাপুরের মেরিনা বে সেন্ডসে অনুষ্ঠিত কমিউনিক এশিয়ার এবারের আসরে এভাবেই যেন প্রযুক্তির সঙ্গে বাংলা ছড়িয়ে পড়ে। তৃতীয় দিনের অন্যবারের মতো বিশেষ ‘নেটওয়ার্কিং সম্মেলনে’ বাংলা গান আর বাঙালিদের মিলনমেলায় এক টুকরো বাংলাদেশ হয়ে উঠেছিল কমিউনিক এশিয়া।
কমিউনিক এশিয়ার আয়োজন
এ বছর ছিল কমিউনিক এশিয়ার ২৪তম আয়োজন। ‘ইন্টারন্যাশনাল কমিউনিকেশন অ্যান্ড ইনফরমেশন টেকনোলজি এক্সিবিশন অ্যান্ড কনফারেন্স’ শীর্ষক এ আয়োজনে এবার ছিল নানা ধরনের প্রযুক্তিপণ্যে ঠাসা। নিত্যনতুন সর্বশেষ পণ্য প্রদর্শন করতে এবারের আসরে অংশ নিয়েছিল দুই হাজার ৪৪টি প্রতিষ্ঠান, যা গত বছরের চেয়ে হাজার খানেক বেশি। চার দিনের এই আয়োজনে প্রায় ৫০ হাজার দর্শক আসেন প্রযুক্তিপণ্য দেখতে।কমিউনিক এশিয়ার এই আয়োজনে একই সঙ্গে অনুষ্ঠিত হয়েছে ব্রডকাস্ট এশিয়া এবং এন্টারপ্রাইজ এশিয়া। মেরিনা বে সেন্ডসের বেজমেন্ট ২ এবং লেভেল ১ ও ৩-এ অনুষ্ঠিত হয় এশিয়ার অন্যতম বড় এই আয়োজন। সিঙ্গাপুর এক্সিবিশন সার্ভিস প্রাইভেট লিমিটেডের আয়োজনে এবারের স্লোগান ছিল ‘ব্রিজিং কমিউনিকেশন বর্ডার্স, অপটিমাইজিং বিজনেস অপরচুনিটি’।
যা ছিল আয়োজনে
শুধু প্রযুক্তিপণ্য প্রদর্শনই নয়, পুরো মেলা ছিল নানা আয়োজনে ঠাসা। এবারও বিভিন্ন দেশের আলাদা প্যাভিলিয়নে নানা ধরনের পণ্য প্রদর্শন করেছে নির্দিষ্ট দেশের সরকারি ও বেসরকারি প্রতিষ্ঠানগুলো। নির্দিষ্ট দেশের এলাকায় ওই দেশের সরকারি প্রতিষ্ঠানগুলো সরকারি সেবাগুলোই তুলে ধরে।
আয়োজনের চার দিনে অনুষ্ঠিত হয়েছে একাধিক সেমিনার ও কর্মশালা। এর মধ্যে বিজনেস অ্যাপ্লিকেশন তৈরি পদ্ধতি, বিক্রয় ও বিপণনের নির্ভরযোগ্য সমাধান, ভিডিও সম্মেলনের পূর্ণাঙ্গ সুবিধা, পেপারলেস বিজনেস কার্ড, আনুষ্ঠানিকভাবে মাই মোবাইল ইউনিভার্সিটি চালু পদ্ধতি, ইআরপি মোবাইল বিজনেস, আইওএস মডিউল, কার্ড সিরিজের নতুন পণ্য, জিরো-ই-মেইল স্ট্রোম, সার্ভারভিত্তিক অ্যাপ্লিকেশন, ভেহিক্যাল অন-ডিমান্ড লোকেশনভিত্তিক সেবা নিয়ে আলোচনা হয়েছে।
মেলায় ছিল অ্যাপ স্মার্ট টেকজোন, স্মার্ট এন্টারপ্রাইজ টেকজোন, ই-গভ টেকজোন, ফাইবার ফর নেক্সটজোন, নেক্সটজেন কানেক্টেড সার্ভিস টেকজোন। প্রদর্শনীর প্রথম দিন থেকেই নানা ধরনের নতুন পণ্যও প্রদর্শন করা হয়। হুয়াওয়ের সাম্প্রতিক বাজারে আসা বিশ্বের সবচেয়ে পাতলা স্মার্টফোন অ্যাসান্ড পি৬ প্রদর্শন করা হয়। অ্যান্ড্রয়েডচালিত পাতলা এ স্মার্টফোনে বর্তমান সময়ে সব ধরনের সুবিধাই রয়েছে। একসঙ্গে সব সামাজিক যোগাযোগের টুলসকে একটি ওয়েবসাইটের মাধ্যমে ব্যবহারের বিশেষ সুবিধাযুক্ত মিজিঅ্যাপের (www.miziapp.com) বিভিন্ন সুবিধা দেখানো হয়। তৃতীয় ও চতুর্থ দিনে ‘সিকিউরিটি ডে’ শীর্ষক আয়োজনে নিরাপত্তা গবেষকদের ছিল আলোচনা এবং শেষ দিনে ছিল ইনভেস্টর ডে। ক্লাউডভিত্তিক সেবাগুলো প্রদর্শন করেছে বেশ কয়েকটি প্রতিষ্ঠান। এ ছাড়া নেটওয়ার্কিং পণ্য, ফাইবার অপটিক থেকে শুরু করে নিত্যব্যবহার্য বিভিন্ন পণ্যও দেখানো হয়। মেলায় আসা টেলিটক বাংলাদেশ লিমিটেডের ব্যবস্থাপনা পরিচালক মো. মজিবুর রহমান বলেন, ‘আগেও এসেছি এ মেলায়। এবার আসার মূলউদ্দেশ্য তৃতীয় প্রজন্মের মোবাইল নেটওয়ার্কের নানা সুবিধা সম্পর্কেজানা।’
একই সঙ্গে পেনড্রাইভ, কার্ডরিডার এবং ডেটা কেব্লযুক্ত বিশেষ যন্ত্র দেখানো হয় একটি স্টলে। এ বিশেষ যন্ত্রটির মাধ্যমে স্মার্টফোন, ট্যাবলেটও চার্জ দেওয়ার সুযোগ রয়েছে। যন্ত্রটি নিজে চার্জ নেয় সৌরশক্তি থেকে।কত দ্রুত ওয়াই-ফাইয়ের মাধ্যমে আরও বেশি গতির ইন্টারনেট ব্যবহার করা যায়, সেটিও দেখানো হয়েছে বেশকয়েকটি স্টলে। ইন্টারনেটকে আরও বেশি ব্যবহারের মাধ্যমে নিজেদের ব্যবসা কীভাবে সম্প্রসারণ করা যায়, সে বিষয়ে একাধিক স্টলে দর্শনার্থীদের জন্য ছিল বিশেষ প্রদর্শনী। ছিল উন্নত সুবিধাযুক্ত বিভিন্ন মডেলের সার্ভার র্যাকের প্রদর্শনী। দর্শনার্থী হিসেবে প্রদর্শনীতে আসা কোরীয় প্রতিষ্ঠান নিউমারোর অ্যাডমিনিস্ট্রেশন প্ল্যানিং দলের ইয়ংহুন ইয়ুন বলেন, ‘মূলত তথ্যপ্রযুক্তিভিত্তিক যেসব নতুন পণ্য এসেছে, সেগুলো দেখতেই আমরা পুরো একটি দল এসেছি।’
কমিউনিক এশিয়ায় বাংলাদেশ
গত কয়েক বছরের মতো এবারও বাংলাদেশের কয়েকটি প্রতিষ্ঠান প্রদর্শনীতে অংশ নিয়েছে। এবার এ নিয়ে অষ্টমবারের মতো অংশ নিয়েছে বাংলাদেশি প্রতিষ্ঠান রিভ সিস্টেমস প্রাইভেট লিমিটেড। প্রতিষ্ঠানটি এবার দুটি নতুন পণ্য ও সেবা প্রদর্শন করে। আন্তর্জাতিক পর্যায়ে নিজেদের পণ্য তুলে ধরতে বিশাল প্যাভিলিয়নে অংশ নেয় প্রতিষ্ঠানটি। প্রতিষ্ঠানের প্রধান নির্বাহী এম রেজাউল হাসান বলেন, ‘সারা বিশ্বের ১৭টি দেশের দুই হাজারের বেশি গ্রাহক আমাদের সেবা নিচ্ছেন। এবার নতুন দুটি পণ্য ও সেবা আমরা প্রদর্শন করছি। এর মধ্যে রয়েছে মোবাইল ডায়ালারের যুক্ত হওয়া ইনস্ট্যান্ট মেসেঞ্জিং সুবিধা, যা বিভিন্ন অপারেটিং সিস্টেমে চলে। আর একটি আছে ক্যারিয়ার গ্রেড সফটসুইচ।’
রিভ সিস্টেমস ছাড়াও মেলায় বাংলাদেশি প্রতিষ্ঠান জেনেসিস ইনকরপোরেটেড ও মীর টেকনোলজিস লিমিটেড। প্রদর্শনীর তৃতীয় দিনে রিভ সিস্টেমসে প্যাভিলিয়নে অনুষ্ঠিত নেটওয়ার্কিং সম্মেলনে প্রবাসী বাংলাদেশিদের পাশাপাশি অংশ নিয়েছেন সিঙ্গাপুরে নিযুক্ত বাংলাদেশের হাইকমিশনার মাহবুব উজ জামান।
১৮ থেকে ২২ জুন সিঙ্গাপুরের মেরিনা বে সেন্ডসে অনুষ্ঠিত কমিউনিক এশিয়ার এবারের আসরে এভাবেই যেন প্রযুক্তির সঙ্গে বাংলা ছড়িয়ে পড়ে। তৃতীয় দিনের অন্যবারের মতো বিশেষ ‘নেটওয়ার্কিং সম্মেলনে’ বাংলা গান আর বাঙালিদের মিলনমেলায় এক টুকরো বাংলাদেশ হয়ে উঠেছিল কমিউনিক এশিয়া।
কমিউনিক এশিয়ার আয়োজন
এ বছর ছিল কমিউনিক এশিয়ার ২৪তম আয়োজন। ‘ইন্টারন্যাশনাল কমিউনিকেশন অ্যান্ড ইনফরমেশন টেকনোলজি এক্সিবিশন অ্যান্ড কনফারেন্স’ শীর্ষক এ আয়োজনে এবার ছিল নানা ধরনের প্রযুক্তিপণ্যে ঠাসা। নিত্যনতুন সর্বশেষ পণ্য প্রদর্শন করতে এবারের আসরে অংশ নিয়েছিল দুই হাজার ৪৪টি প্রতিষ্ঠান, যা গত বছরের চেয়ে হাজার খানেক বেশি। চার দিনের এই আয়োজনে প্রায় ৫০ হাজার দর্শক আসেন প্রযুক্তিপণ্য দেখতে।কমিউনিক এশিয়ার এই আয়োজনে একই সঙ্গে অনুষ্ঠিত হয়েছে ব্রডকাস্ট এশিয়া এবং এন্টারপ্রাইজ এশিয়া। মেরিনা বে সেন্ডসের বেজমেন্ট ২ এবং লেভেল ১ ও ৩-এ অনুষ্ঠিত হয় এশিয়ার অন্যতম বড় এই আয়োজন। সিঙ্গাপুর এক্সিবিশন সার্ভিস প্রাইভেট লিমিটেডের আয়োজনে এবারের স্লোগান ছিল ‘ব্রিজিং কমিউনিকেশন বর্ডার্স, অপটিমাইজিং বিজনেস অপরচুনিটি’।
যা ছিল আয়োজনে
শুধু প্রযুক্তিপণ্য প্রদর্শনই নয়, পুরো মেলা ছিল নানা আয়োজনে ঠাসা। এবারও বিভিন্ন দেশের আলাদা প্যাভিলিয়নে নানা ধরনের পণ্য প্রদর্শন করেছে নির্দিষ্ট দেশের সরকারি ও বেসরকারি প্রতিষ্ঠানগুলো। নির্দিষ্ট দেশের এলাকায় ওই দেশের সরকারি প্রতিষ্ঠানগুলো সরকারি সেবাগুলোই তুলে ধরে।
আয়োজনের চার দিনে অনুষ্ঠিত হয়েছে একাধিক সেমিনার ও কর্মশালা। এর মধ্যে বিজনেস অ্যাপ্লিকেশন তৈরি পদ্ধতি, বিক্রয় ও বিপণনের নির্ভরযোগ্য সমাধান, ভিডিও সম্মেলনের পূর্ণাঙ্গ সুবিধা, পেপারলেস বিজনেস কার্ড, আনুষ্ঠানিকভাবে মাই মোবাইল ইউনিভার্সিটি চালু পদ্ধতি, ইআরপি মোবাইল বিজনেস, আইওএস মডিউল, কার্ড সিরিজের নতুন পণ্য, জিরো-ই-মেইল স্ট্রোম, সার্ভারভিত্তিক অ্যাপ্লিকেশন, ভেহিক্যাল অন-ডিমান্ড লোকেশনভিত্তিক সেবা নিয়ে আলোচনা হয়েছে।
মেলায় ছিল অ্যাপ স্মার্ট টেকজোন, স্মার্ট এন্টারপ্রাইজ টেকজোন, ই-গভ টেকজোন, ফাইবার ফর নেক্সটজোন, নেক্সটজেন কানেক্টেড সার্ভিস টেকজোন। প্রদর্শনীর প্রথম দিন থেকেই নানা ধরনের নতুন পণ্যও প্রদর্শন করা হয়। হুয়াওয়ের সাম্প্রতিক বাজারে আসা বিশ্বের সবচেয়ে পাতলা স্মার্টফোন অ্যাসান্ড পি৬ প্রদর্শন করা হয়। অ্যান্ড্রয়েডচালিত পাতলা এ স্মার্টফোনে বর্তমান সময়ে সব ধরনের সুবিধাই রয়েছে। একসঙ্গে সব সামাজিক যোগাযোগের টুলসকে একটি ওয়েবসাইটের মাধ্যমে ব্যবহারের বিশেষ সুবিধাযুক্ত মিজিঅ্যাপের (www.miziapp.com) বিভিন্ন সুবিধা দেখানো হয়। তৃতীয় ও চতুর্থ দিনে ‘সিকিউরিটি ডে’ শীর্ষক আয়োজনে নিরাপত্তা গবেষকদের ছিল আলোচনা এবং শেষ দিনে ছিল ইনভেস্টর ডে। ক্লাউডভিত্তিক সেবাগুলো প্রদর্শন করেছে বেশ কয়েকটি প্রতিষ্ঠান। এ ছাড়া নেটওয়ার্কিং পণ্য, ফাইবার অপটিক থেকে শুরু করে নিত্যব্যবহার্য বিভিন্ন পণ্যও দেখানো হয়। মেলায় আসা টেলিটক বাংলাদেশ লিমিটেডের ব্যবস্থাপনা পরিচালক মো. মজিবুর রহমান বলেন, ‘আগেও এসেছি এ মেলায়। এবার আসার মূলউদ্দেশ্য তৃতীয় প্রজন্মের মোবাইল নেটওয়ার্কের নানা সুবিধা সম্পর্কেজানা।’
একই সঙ্গে পেনড্রাইভ, কার্ডরিডার এবং ডেটা কেব্লযুক্ত বিশেষ যন্ত্র দেখানো হয় একটি স্টলে। এ বিশেষ যন্ত্রটির মাধ্যমে স্মার্টফোন, ট্যাবলেটও চার্জ দেওয়ার সুযোগ রয়েছে। যন্ত্রটি নিজে চার্জ নেয় সৌরশক্তি থেকে।কত দ্রুত ওয়াই-ফাইয়ের মাধ্যমে আরও বেশি গতির ইন্টারনেট ব্যবহার করা যায়, সেটিও দেখানো হয়েছে বেশকয়েকটি স্টলে। ইন্টারনেটকে আরও বেশি ব্যবহারের মাধ্যমে নিজেদের ব্যবসা কীভাবে সম্প্রসারণ করা যায়, সে বিষয়ে একাধিক স্টলে দর্শনার্থীদের জন্য ছিল বিশেষ প্রদর্শনী। ছিল উন্নত সুবিধাযুক্ত বিভিন্ন মডেলের সার্ভার র্যাকের প্রদর্শনী। দর্শনার্থী হিসেবে প্রদর্শনীতে আসা কোরীয় প্রতিষ্ঠান নিউমারোর অ্যাডমিনিস্ট্রেশন প্ল্যানিং দলের ইয়ংহুন ইয়ুন বলেন, ‘মূলত তথ্যপ্রযুক্তিভিত্তিক যেসব নতুন পণ্য এসেছে, সেগুলো দেখতেই আমরা পুরো একটি দল এসেছি।’
কমিউনিক এশিয়ায় বাংলাদেশ
গত কয়েক বছরের মতো এবারও বাংলাদেশের কয়েকটি প্রতিষ্ঠান প্রদর্শনীতে অংশ নিয়েছে। এবার এ নিয়ে অষ্টমবারের মতো অংশ নিয়েছে বাংলাদেশি প্রতিষ্ঠান রিভ সিস্টেমস প্রাইভেট লিমিটেড। প্রতিষ্ঠানটি এবার দুটি নতুন পণ্য ও সেবা প্রদর্শন করে। আন্তর্জাতিক পর্যায়ে নিজেদের পণ্য তুলে ধরতে বিশাল প্যাভিলিয়নে অংশ নেয় প্রতিষ্ঠানটি। প্রতিষ্ঠানের প্রধান নির্বাহী এম রেজাউল হাসান বলেন, ‘সারা বিশ্বের ১৭টি দেশের দুই হাজারের বেশি গ্রাহক আমাদের সেবা নিচ্ছেন। এবার নতুন দুটি পণ্য ও সেবা আমরা প্রদর্শন করছি। এর মধ্যে রয়েছে মোবাইল ডায়ালারের যুক্ত হওয়া ইনস্ট্যান্ট মেসেঞ্জিং সুবিধা, যা বিভিন্ন অপারেটিং সিস্টেমে চলে। আর একটি আছে ক্যারিয়ার গ্রেড সফটসুইচ।’
রিভ সিস্টেমস ছাড়াও মেলায় বাংলাদেশি প্রতিষ্ঠান জেনেসিস ইনকরপোরেটেড ও মীর টেকনোলজিস লিমিটেড। প্রদর্শনীর তৃতীয় দিনে রিভ সিস্টেমসে প্যাভিলিয়নে অনুষ্ঠিত নেটওয়ার্কিং সম্মেলনে প্রবাসী বাংলাদেশিদের পাশাপাশি অংশ নিয়েছেন সিঙ্গাপুরে নিযুক্ত বাংলাদেশের হাইকমিশনার মাহবুব উজ জামান।
No comments