হাসিনা-এরশাদ বৈঠক'এখনো তো মহাজোটেই আছি'
প্রধানমন্ত্রী ও আওয়ামী লীগপ্রধান শেখ
হাসিনা ও মহাজোটের প্রধান শরিক জাতীয় পার্টির চেয়ারম্যান হুসেইন মুহম্মদ
এরশাদ একান্তে বৈঠক করেছেন। গতকাল বৃহস্পতিবার সন্ধ্যায় সংসদ ভবনে
প্রধানমন্ত্রীর সংসদ কার্যালয়ে বিকেল সোয়া ৫টায় বৈঠকটি শুরু হয়।
প্রায় এক ঘণ্টার বৈঠকে দেশের সর্বশেষ রাজনৈতিক পরিস্থিতি ও গাজীপুরের আসন্ন নির্বাচনসহ বেশ কিছু বিষয়ে আলোচনা হয়েছে বলে জানা গেছে।
বৈঠক শেষে সাবেক রাষ্ট্রপতি এইচ এম এরশাদ সাংবাদিকদের বলেন, 'সৌজন্য সাক্ষাৎ করতে এসেছিলাম। অনেক দিন দেখা হয় না, কথা হয় না। দেখা করলাম, কথা বললাম।' কী বিষয়ে কথা হলো জানতে চাইলে তিনি বলেন, আসন্ন গাজীপুর সিটি নির্বাচন, আগামী জাতীয় নির্বাচন কিভাবে হবে ইত্যাদি বিষয়ে প্রধানমন্ত্রীর সঙ্গে তাঁর কথা হয়েছে।
গাজীপুরের সিটি নির্বাচনে মহাজোটকে জাতীয় পার্টি সমর্থন দেবে কি না, এ বিষয়ে স্পষ্টভাবে কিছু না বললেও এরশাদ শুধু এটুকু বলেন, 'আমরা তো এখনো মহাজোটেই আছি। আর গাজীপুরে তো স্থানীয় নির্বাচন হচ্ছে- আনুষ্ঠানিক ঘোষণার কী আছে।' আগামী নির্বাচনেও মহাজোটগতভাবেই অংশগ্রহণ করবেন কি না- এমন প্রশ্নের জবাবেও তিনি বলেন, 'আমরা এখনো তো মহাজোটেই আছি।' আর কী কী বিষয়ে আলোচনা হয়েছে জানতে চাইলে তিনি বলেন, সার্বিক বিষয়েই আলোচনা হয়েছে।
এদিকে জাপার চেয়ারম্যান আলোচনার বিষয়বস্তু সম্পর্কে স্পষ্ট কিছু না বললেও দলটির একাধিক নেতা জানান, গত সাড়ে চার বছরে জাতীয় পার্টিকে অবমূল্যায়ন, মহাজোট সরকার ক্ষমতায় থাকার পরও কোনো নীতিনির্ধারণী বিষয়ে জাপার সঙ্গে কোনো ধরনের আলোচনা না করে সবকিছুতেই একক সিদ্ধান্ত গ্রহণ, আলোচনা ছাড়াই চার সিটি করপোরেশন নির্বাচনে একক প্রার্থী ঘোষণা এবং ভরাডুবি এবং সারা দেশে জাতীয় পার্টির নেতা-কর্মীদের মধ্যে সৃষ্ট ক্ষোভ-অসন্তোষের কথা প্রধানমন্ত্রীর সঙ্গে বৈঠকে তুলে ধরেছেন এইচ এম এরশাদ। এ নিয়ে জাতীয় সংসদে বাজেটের ওপর সাধারণ আলোচনায় অংশ নিয়ে জাতীয় পার্টির সদস্যরা তীব্র ক্ষোভ প্রকাশ করেন।
এদিকে একটি সূত্র জানায়, বৈঠকে প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা গাজীপুর সিটি করপোরেশন নির্বাচনে মেয়র পদে ১৪ দল সমর্থিত প্রার্থী আজমত উল্লাহ খানের প্রতি সমর্থন দেওয়ার জন্য এইচ এম এরশাদকে অনুরোধ জানান। জাপার চেয়ারম্যান এ সময় তাঁর দলের সমর্থনের ব্যাপারে প্রধানমন্ত্রীকে আশ্বস্ত করেছেন। তবে রাজনৈতিক কৌশলগত কারণে আনুষ্ঠানিক ঘোষণার কথা বলেননি সাবেক এই রাষ্ট্রপতি।
বৈঠক শেষে সাবেক রাষ্ট্রপতি এইচ এম এরশাদ সাংবাদিকদের বলেন, 'সৌজন্য সাক্ষাৎ করতে এসেছিলাম। অনেক দিন দেখা হয় না, কথা হয় না। দেখা করলাম, কথা বললাম।' কী বিষয়ে কথা হলো জানতে চাইলে তিনি বলেন, আসন্ন গাজীপুর সিটি নির্বাচন, আগামী জাতীয় নির্বাচন কিভাবে হবে ইত্যাদি বিষয়ে প্রধানমন্ত্রীর সঙ্গে তাঁর কথা হয়েছে।
গাজীপুরের সিটি নির্বাচনে মহাজোটকে জাতীয় পার্টি সমর্থন দেবে কি না, এ বিষয়ে স্পষ্টভাবে কিছু না বললেও এরশাদ শুধু এটুকু বলেন, 'আমরা তো এখনো মহাজোটেই আছি। আর গাজীপুরে তো স্থানীয় নির্বাচন হচ্ছে- আনুষ্ঠানিক ঘোষণার কী আছে।' আগামী নির্বাচনেও মহাজোটগতভাবেই অংশগ্রহণ করবেন কি না- এমন প্রশ্নের জবাবেও তিনি বলেন, 'আমরা এখনো তো মহাজোটেই আছি।' আর কী কী বিষয়ে আলোচনা হয়েছে জানতে চাইলে তিনি বলেন, সার্বিক বিষয়েই আলোচনা হয়েছে।
এদিকে জাপার চেয়ারম্যান আলোচনার বিষয়বস্তু সম্পর্কে স্পষ্ট কিছু না বললেও দলটির একাধিক নেতা জানান, গত সাড়ে চার বছরে জাতীয় পার্টিকে অবমূল্যায়ন, মহাজোট সরকার ক্ষমতায় থাকার পরও কোনো নীতিনির্ধারণী বিষয়ে জাপার সঙ্গে কোনো ধরনের আলোচনা না করে সবকিছুতেই একক সিদ্ধান্ত গ্রহণ, আলোচনা ছাড়াই চার সিটি করপোরেশন নির্বাচনে একক প্রার্থী ঘোষণা এবং ভরাডুবি এবং সারা দেশে জাতীয় পার্টির নেতা-কর্মীদের মধ্যে সৃষ্ট ক্ষোভ-অসন্তোষের কথা প্রধানমন্ত্রীর সঙ্গে বৈঠকে তুলে ধরেছেন এইচ এম এরশাদ। এ নিয়ে জাতীয় সংসদে বাজেটের ওপর সাধারণ আলোচনায় অংশ নিয়ে জাতীয় পার্টির সদস্যরা তীব্র ক্ষোভ প্রকাশ করেন।
এদিকে একটি সূত্র জানায়, বৈঠকে প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা গাজীপুর সিটি করপোরেশন নির্বাচনে মেয়র পদে ১৪ দল সমর্থিত প্রার্থী আজমত উল্লাহ খানের প্রতি সমর্থন দেওয়ার জন্য এইচ এম এরশাদকে অনুরোধ জানান। জাপার চেয়ারম্যান এ সময় তাঁর দলের সমর্থনের ব্যাপারে প্রধানমন্ত্রীকে আশ্বস্ত করেছেন। তবে রাজনৈতিক কৌশলগত কারণে আনুষ্ঠানিক ঘোষণার কথা বলেননি সাবেক এই রাষ্ট্রপতি।
No comments