প্রযোজকের বিরুদ্ধে অভিনেত্রীকে ধর্ষণের অভিযোগ
ভারতের মুম্বই পুলিশ এক অভিনেত্রীকে ধর্ষণের অভিযোগে সাবেক এক নির্বাহী প্রযোজককে গ্রেপ্তার করেছে। ধর্ষণের শিকার ওই নারী ঘটনার দেড় মাস পর গত বুধবার অভিযোগ দায়ের করেন।
এরপরই ওই প্রযোজককে শুক্রবার গ্রেপ্তার করা হয়। ওই অভিনেত্রী বলেছেন, কলঙ্কের ভয়ে তিনি প্রথমে অভিযোগ দায়ের করতে রাজি ছিলেন না। কিন্তু তার স্বামীর অভিযোগের প্রেক্ষিতে ওই প্রযোজককে প্রযোজনা প্রতিষ্ঠান থেকে বরখাস্তের পর তিনি হুমকি দিয়ে টেলিফোন করতে শুরু করলে বাধ্য হয়ে থানায় অভিযোগ দায়ের করেন। পুলিশ বলেছে, অভিযোগের সত্যতা যাচাই করতে অভিযোগকারী এবং সন্দেহভাজন প্রযোজক দু’জনেরই ডাক্তারি পরীক্ষা করা হয়েছে। সিনিয়র পুলিশ কর্মকর্তা বাজিরাও ভোসলে টাইমস অব ইনডিয়াকে বলেছেন, সন্দেহভাজনকে ভারতীয় দণ্ডবিধি ৩৪২, ৩৭৬ এবং ৫০৬ ধারায় গ্রেপ্তার করা হয়েছে। তিনি বলেন, সন্দেহভাজন প্রযোজক দাবি করছেন তার সঙ্গে ওই অভিনেত্রীর সম্পর্ক ছিল। কিন্তু তিনি ঠিকমতো সহযোগিতা করছেন বা ওই ঘটনার ব্যাপারে মুখও খুলছেন না। একটি স্টুডিওর মেকআপরুমে ধর্ষণের ঘটনা ঘটার চারদিন পর ওই অভিনেত্রী তার স্বামীকে বিষয়টি জানিয়েছিলেন। অভিযোগে তিনি বলেছেন, সকাল সাড়ে ছটার দিকে নির্বাহী প্রযোজক আমাকে ফোন করে বলেন সকালে শুটিংয়ের শিডিউল করা হয়েছে। তিনি আমাকে একটি নির্ধারিত স্থানে যত তাড়াতাড়ি সম্ভব পৌঁছানোর নির্দেশ দেন। কারণ, সেখান থেকে একটি বাসে আমাকে তুলে নেয়ার কথা ছিল। ওই নির্ধারিত স্থানে পৌঁছানের আগে তিনি আমাকে তিন থেকে চার বার ফোন দিয়েছিলেন। সকাল পৌনে ৮টার দিকে আমি নির্ধারিত স্থানে পৌঁছে বাসের সন্ধান করি। সেখানে বাসের পরিবর্তে তাকে বাইক নিয়ে দাঁড়িয়ে থাকতে দেখি। আমি তার সঙ্গে যেতে অস্বীকৃতি জানিয়ে বলেছিলাম অটোতে করে আমি চলে যাব। কিন্তু তিনি আমাকে বাইকে চড়ে তার সঙ্গে যেতে বাধ্য করেন। প্রযোজনা প্রতিষ্ঠানের সুপারভাইজিং প্রযোজক জামিল খান এ ব্যাপারে বলেছেন, এ ধরনের অভিযোগ একেবারেই ভিত্তিহীন। ওই অভিনেত্রীর স্বামীর কাছ থেকে অভিযোগ পাবার পর পরই আমরা নির্বাহী প্রযোজককে বরখাস্ত করেছি। আমার কাছে ওই অভিনেত্রীর যাতায়াতের সময়সহ স্বাক্ষর করার শিট রয়েছে। তিনি সারা দিনই শুটিংয়ে ব্যস্ত ছিলেন। যে দিন এবং স্থানের কথা তিনি উল্লেখ করেছেন সেদিন প্রায় ২০ জন মানুষ সেখানে উপস্থিত ছিলেন। কেউই এ ব্যাপারে কিছু শোনেননি। এ ধরনের কোন ঘটনা ঘটলে তার তাৎক্ষণিক অভিযোগ করা উচিত ছিল। কিন্তু তিনি সেটা করেননি। একজন পুলিশ কর্মকর্তা অবশ্য বলেছেন, সন্দেহভাজন নির্বাহী প্রযোজক ওই অভিনেত্রীকে দুই নম্বর মেকআপরুমে যাওয়ার নির্দেশ দিয়ে অন্য স্টাফদের কাজের নির্দেশ দিচ্ছিলেন। কিছুক্ষণ পর তিনি ওই রুমে ঢুকে অভিনেত্রীকে ধর্ষণ করেন। তখন তিনি ওই অভিনেত্রীকে হুমকি দিয়ে বলেছিলেন চিৎকার করলে তিনি ওই অভিনেত্রী এবং তার মেয়েকে মেরে ফেলবেন। জামিল খান বলেছেন, ওই অভিনেত্রী এবং তার স্বামী কেবল প্রচারণা পাওয়ার চেষ্টা করছেন। আমি কেবল একটা কথাই বলতে পারি আমাদের সেটে কোন ঘটনাই ঘটেনি।
এরপরই ওই প্রযোজককে শুক্রবার গ্রেপ্তার করা হয়। ওই অভিনেত্রী বলেছেন, কলঙ্কের ভয়ে তিনি প্রথমে অভিযোগ দায়ের করতে রাজি ছিলেন না। কিন্তু তার স্বামীর অভিযোগের প্রেক্ষিতে ওই প্রযোজককে প্রযোজনা প্রতিষ্ঠান থেকে বরখাস্তের পর তিনি হুমকি দিয়ে টেলিফোন করতে শুরু করলে বাধ্য হয়ে থানায় অভিযোগ দায়ের করেন। পুলিশ বলেছে, অভিযোগের সত্যতা যাচাই করতে অভিযোগকারী এবং সন্দেহভাজন প্রযোজক দু’জনেরই ডাক্তারি পরীক্ষা করা হয়েছে। সিনিয়র পুলিশ কর্মকর্তা বাজিরাও ভোসলে টাইমস অব ইনডিয়াকে বলেছেন, সন্দেহভাজনকে ভারতীয় দণ্ডবিধি ৩৪২, ৩৭৬ এবং ৫০৬ ধারায় গ্রেপ্তার করা হয়েছে। তিনি বলেন, সন্দেহভাজন প্রযোজক দাবি করছেন তার সঙ্গে ওই অভিনেত্রীর সম্পর্ক ছিল। কিন্তু তিনি ঠিকমতো সহযোগিতা করছেন বা ওই ঘটনার ব্যাপারে মুখও খুলছেন না। একটি স্টুডিওর মেকআপরুমে ধর্ষণের ঘটনা ঘটার চারদিন পর ওই অভিনেত্রী তার স্বামীকে বিষয়টি জানিয়েছিলেন। অভিযোগে তিনি বলেছেন, সকাল সাড়ে ছটার দিকে নির্বাহী প্রযোজক আমাকে ফোন করে বলেন সকালে শুটিংয়ের শিডিউল করা হয়েছে। তিনি আমাকে একটি নির্ধারিত স্থানে যত তাড়াতাড়ি সম্ভব পৌঁছানোর নির্দেশ দেন। কারণ, সেখান থেকে একটি বাসে আমাকে তুলে নেয়ার কথা ছিল। ওই নির্ধারিত স্থানে পৌঁছানের আগে তিনি আমাকে তিন থেকে চার বার ফোন দিয়েছিলেন। সকাল পৌনে ৮টার দিকে আমি নির্ধারিত স্থানে পৌঁছে বাসের সন্ধান করি। সেখানে বাসের পরিবর্তে তাকে বাইক নিয়ে দাঁড়িয়ে থাকতে দেখি। আমি তার সঙ্গে যেতে অস্বীকৃতি জানিয়ে বলেছিলাম অটোতে করে আমি চলে যাব। কিন্তু তিনি আমাকে বাইকে চড়ে তার সঙ্গে যেতে বাধ্য করেন। প্রযোজনা প্রতিষ্ঠানের সুপারভাইজিং প্রযোজক জামিল খান এ ব্যাপারে বলেছেন, এ ধরনের অভিযোগ একেবারেই ভিত্তিহীন। ওই অভিনেত্রীর স্বামীর কাছ থেকে অভিযোগ পাবার পর পরই আমরা নির্বাহী প্রযোজককে বরখাস্ত করেছি। আমার কাছে ওই অভিনেত্রীর যাতায়াতের সময়সহ স্বাক্ষর করার শিট রয়েছে। তিনি সারা দিনই শুটিংয়ে ব্যস্ত ছিলেন। যে দিন এবং স্থানের কথা তিনি উল্লেখ করেছেন সেদিন প্রায় ২০ জন মানুষ সেখানে উপস্থিত ছিলেন। কেউই এ ব্যাপারে কিছু শোনেননি। এ ধরনের কোন ঘটনা ঘটলে তার তাৎক্ষণিক অভিযোগ করা উচিত ছিল। কিন্তু তিনি সেটা করেননি। একজন পুলিশ কর্মকর্তা অবশ্য বলেছেন, সন্দেহভাজন নির্বাহী প্রযোজক ওই অভিনেত্রীকে দুই নম্বর মেকআপরুমে যাওয়ার নির্দেশ দিয়ে অন্য স্টাফদের কাজের নির্দেশ দিচ্ছিলেন। কিছুক্ষণ পর তিনি ওই রুমে ঢুকে অভিনেত্রীকে ধর্ষণ করেন। তখন তিনি ওই অভিনেত্রীকে হুমকি দিয়ে বলেছিলেন চিৎকার করলে তিনি ওই অভিনেত্রী এবং তার মেয়েকে মেরে ফেলবেন। জামিল খান বলেছেন, ওই অভিনেত্রী এবং তার স্বামী কেবল প্রচারণা পাওয়ার চেষ্টা করছেন। আমি কেবল একটা কথাই বলতে পারি আমাদের সেটে কোন ঘটনাই ঘটেনি।
No comments