জবিতে ছাত্রদলের মিছিলে ছাত্রলীগ ও পুলিশের হামলা, আহত ৮
জগন্নাথ বিশ্ববিদ্যালয় শাখা ছাত্রদলের নেতাকর্মীদের মিছিলে পুলিশ ও
বিশ্ববিদ্যালয় শাখা ছাত্রলীগের কর্মীরা অতর্কিত হামলা চালিয়েছে।
এতে
বিশ্ববিদ্যালয় শাখা ছাত্রদলের যুগ্ম সাধারণ সম্পাদক খন্দকার আল-আশরাফ
মামুনসহ আট নেতাকর্মী আহত হয়েছেন। আহত ছাত্রদল নেতা আল-আশরাফ মামুন ও
ছাত্রদল কর্মী আবদুল্লাহ আল নোমানকে আটক করেছে কোতোয়ালি থানা পুলিশ। গতকাল
বেলা ১১টার দিকে বিশ্ববিদ্যালয় ক্যাম্পাসে এ ঘটনা ঘটে।
পরে নেতাকর্মীদের ওপর হামলার ঘটনার প্রতিবাদে এবং যুগ্ম সাধারণ সম্পাদক মামুনকে আটকের প্রতিবাদে বিশ্ববিদ্যালয়ের মেইন গেটসংলগ্ন বাহাদুর শাহ পার্ক এলাকা থেকে বিক্ষোভ মিছিল বের করতে গেলে ছাত্রলীগ ও পুলিশের সাথে ছাত্রদল নেতাকর্মীদের ধাওয়া-পাল্টাধাওয়ার ঘটনা ঘটে। এ সময় ক্যাম্পাসের সামনে পরপর আটটি ককটেলের বিস্ফোরণ ঘটে। ককটেল বিস্ফোরণের ঘটনায় ছাত্রলীগ ও ছাত্রদল পরস্পরকে দায়ী করেছে।
বিশ্ববিদ্যালয় শাখা ছাত্রলীগের সাধারণ সম্পাদক এস এম সিরাজুল ইসলাম নয়া দিগন্তকে বলেন, ছাত্রদল নাকশতা সৃষ্টির জন্যই ককটেল বিস্ফোরণ ঘটিয়ে আতঙ্ক সৃষ্টি করেছে। তবে বিশ্ববিদ্যালয় শাখা ছাত্রদলের সভাপতি ফয়সাল আহমেদ সজল পাল্টা অভিযোগ করে বলেন, ছাত্রলীগ নেতাকর্মীরা বিনা উসকানিতে শান্তিপূর্ণ মিছিলে হামলা চালিয়েছে এবং মিছিলকে লক্ষ্য করে বেশ কয়েকটি ককটেল বিস্ফোরণ ঘটিয়েছেন।
প্রত্যক্ষদর্শীরা জানান, গতকাল বেলা পৌনে ১১টার দিকে বিশ্ববিদ্যালয় শাখা ছাত্রদলের সিনিয়র সহসভাপতি রাজীব রহমান, যুগ্ম সাধারণ সম্পাদক আল-আশরাফ মামুন, সাংগঠনিক সম্পাদক মহসিন বিশ্বাস ও ছাত্রদল নেতা খন্দকার মুজাহিদুল ইসলামের নেতৃত্বে দুই শতাধিক নেতাকর্মী বাহাদুর শাহ পার্ক এলাকা থেকে মিছিল নিয়ে ক্যাম্পাসে যান। বিশ্ববিদ্যালয় প্রশাসনের অব্যাহত দুর্নীতি-অনিয়ম, ছাত্রলীগের ভর্তিবাণিজ্য, প্রশাসনে ব্যাপক দলীয়করণ ও প্রথমবর্ষ ভর্তিতে তিন হাজার টাকা বর্ধিত ফি প্রত্যাহারের দাবিতে ছাত্রদলের নেতাকর্মীরা ওই বিক্ষোভ মিছিল বের করেন। মিছিলটি পুরো ক্যাম্পাস দুই দফা প্রদক্ষিণ শেষে মুক্তিযুদ্ধের প্রস্তুতি ভাস্কর্যের পাদদেশে সমাবেশ করতে গেলে কোতোয়ালি থানা পুলিশ ও ছাত্রলীগ নেতাকর্মীরা অতর্কিত হামলা চালায়। কোতোয়ালি থানার ওসি আবুবকর সিদ্দিক বলেন, নাশকতা সৃষ্টির অভিযোগে দু’জনকে আটক করা হয়েছে। অভিযোগ প্রমাণিত হলে তাদের বিরুদ্ধে আইনানুগ ব্যবস্থা নেয়া হবে।
পরে নেতাকর্মীদের ওপর হামলার ঘটনার প্রতিবাদে এবং যুগ্ম সাধারণ সম্পাদক মামুনকে আটকের প্রতিবাদে বিশ্ববিদ্যালয়ের মেইন গেটসংলগ্ন বাহাদুর শাহ পার্ক এলাকা থেকে বিক্ষোভ মিছিল বের করতে গেলে ছাত্রলীগ ও পুলিশের সাথে ছাত্রদল নেতাকর্মীদের ধাওয়া-পাল্টাধাওয়ার ঘটনা ঘটে। এ সময় ক্যাম্পাসের সামনে পরপর আটটি ককটেলের বিস্ফোরণ ঘটে। ককটেল বিস্ফোরণের ঘটনায় ছাত্রলীগ ও ছাত্রদল পরস্পরকে দায়ী করেছে।
বিশ্ববিদ্যালয় শাখা ছাত্রলীগের সাধারণ সম্পাদক এস এম সিরাজুল ইসলাম নয়া দিগন্তকে বলেন, ছাত্রদল নাকশতা সৃষ্টির জন্যই ককটেল বিস্ফোরণ ঘটিয়ে আতঙ্ক সৃষ্টি করেছে। তবে বিশ্ববিদ্যালয় শাখা ছাত্রদলের সভাপতি ফয়সাল আহমেদ সজল পাল্টা অভিযোগ করে বলেন, ছাত্রলীগ নেতাকর্মীরা বিনা উসকানিতে শান্তিপূর্ণ মিছিলে হামলা চালিয়েছে এবং মিছিলকে লক্ষ্য করে বেশ কয়েকটি ককটেল বিস্ফোরণ ঘটিয়েছেন।
প্রত্যক্ষদর্শীরা জানান, গতকাল বেলা পৌনে ১১টার দিকে বিশ্ববিদ্যালয় শাখা ছাত্রদলের সিনিয়র সহসভাপতি রাজীব রহমান, যুগ্ম সাধারণ সম্পাদক আল-আশরাফ মামুন, সাংগঠনিক সম্পাদক মহসিন বিশ্বাস ও ছাত্রদল নেতা খন্দকার মুজাহিদুল ইসলামের নেতৃত্বে দুই শতাধিক নেতাকর্মী বাহাদুর শাহ পার্ক এলাকা থেকে মিছিল নিয়ে ক্যাম্পাসে যান। বিশ্ববিদ্যালয় প্রশাসনের অব্যাহত দুর্নীতি-অনিয়ম, ছাত্রলীগের ভর্তিবাণিজ্য, প্রশাসনে ব্যাপক দলীয়করণ ও প্রথমবর্ষ ভর্তিতে তিন হাজার টাকা বর্ধিত ফি প্রত্যাহারের দাবিতে ছাত্রদলের নেতাকর্মীরা ওই বিক্ষোভ মিছিল বের করেন। মিছিলটি পুরো ক্যাম্পাস দুই দফা প্রদক্ষিণ শেষে মুক্তিযুদ্ধের প্রস্তুতি ভাস্কর্যের পাদদেশে সমাবেশ করতে গেলে কোতোয়ালি থানা পুলিশ ও ছাত্রলীগ নেতাকর্মীরা অতর্কিত হামলা চালায়। কোতোয়ালি থানার ওসি আবুবকর সিদ্দিক বলেন, নাশকতা সৃষ্টির অভিযোগে দু’জনকে আটক করা হয়েছে। অভিযোগ প্রমাণিত হলে তাদের বিরুদ্ধে আইনানুগ ব্যবস্থা নেয়া হবে।
No comments