মাওলানা সাঈদীর বিরুদ্ধে মামলা- আজ শেষ হচ্ছে পুনঃশুনানি
মাওলানা দেলাওয়ার হোসাইন সাঈদীর বিরুদ্ধে মামলায় আবার যুক্তিতর্ক
উপস্থাপন আজ মঙ্গলবার শেষ হচ্ছে। গতকাল আসামিপক্ষের যুক্তি উপস্থাপন শেষ
হয়েছে।
রাষ্ট্রপক্ষ থেকে গতকাল ট্রাইব্যুনালে জানানো
হয়েছে, তাদের এক ঘণ্টার মতো লাগবে আসামিপক্ষের যুক্তির জবাব দিতে। আজ
রাষ্ট্রপক্ষের জবাব দেয়া শেষ হলে মাওলানা সাঈদীর বিরুদ্ধে বিচারের সব
কার্যক্রম শেষ হবে। নিয়মানুযায়ী মামলার কার্যক্রম শেষে রায়ের তারিখ
ঘোষণা করা হয়; সে হিসেবে আজ মাওলানা সাঈদীর বিরুদ্ধে মামলার রায়ের তারিখ
ঘোষণা করা হতে পারে।
এর আগে গত বছর ৬ ডিসেম্বর মাওলানা সাঈদীর বিরুদ্ধে মামলার কার্যক্রম শেষে যেকোনো দিন রায় ঘোষণা হবে বলে আদেশ দিয়েছেন ট্রাইব্যুনাল। পরে বিচারপতি নিজামুল হক নাসিম স্কাইপ কেলেঙ্কারির কারণে আন্তর্জাতিক অপরাধ ট্রাইব্যুনাল-১ থেকে পদত্যাগ করেন এবং বিচারপতি এ টি এম ফজলে কবির চেয়ারম্যান হিসেবে নিযুক্ত হন তার স্থলে। ট্রাইব্যুনালে চেয়্যারম্যান বদল হওয়ার প্রেক্ষাপটে মাওলানা সাঈদীর মামলায় যুক্তিতর্ক ফের শুনানির আদেশ দেন ট্রাইব্যুনাল। তারই পরিপ্রেক্ষিতে রাষ্ট্রপক্ষ প্রথমে দুই দিন যুক্তি উপস্থাপন করে। পরে আসামিপক্ষ ছয় দিনের মতো সময় নেয় যুক্তি উপস্থাপনের জন্য। আসামিপক্ষের প্রধান আইনজীবী ব্যারিস্টার আব্দুর রাজ্জাক গতকাল বেলা সাড়ে ৩টায় যুক্তি উপস্থাপন শেষ করেন।
ব্যারিস্টার আব্দুর রাজ্জাক বলেন, এ মামলায় তদন্ত কর্মকর্তা যে প্রতারণার আশ্রয় নিয়েছেন তার ফলে এবং সাবেক চেয়ারম্যান বিচারপতি নিজামুল হক নাসিমের স্কাইপ কেলেঙ্কারির পর দেশবাসীর কাছে ট্রাইব্যুনালের গ্রহণযোগ্যতা শূন্যের কোটায় চলে গেছে।
ব্যারিস্টার আব্দুর রাজ্জাক ১৯.২ ধারায় গ্রহণ করা ১৬ সাক্ষীর জবানবন্দী এবং সেফ হাউজ ডকুমেন্ট বিষয়ে যুক্তি উপস্থাপন করেন। তিনি বলেন, রাষ্ট্রপক্ষ ২০১২ সালের ২০ মার্চ ৪৬ জন সাক্ষীর একটি তালিকা দিয়ে দরখাস্ত করে জানায় এসব সাক্ষীকে ট্রাইব্যুনালে হাজির করা আদৌ সম্ভব নয়। এই ৪৬ জন সাক্ষীর মধ্যে প্রখ্যাত জাদুশিল্পী জুয়েল আইচ, লেখক প্রফেসর মুহাম্মদ জাফর ইকবাল, ঘাতক দালাল নির্মূল কমিটির সভাপতি শাহরিয়ার কবীর, মেজর (অব:) জিয়াউদ্দিন, সুপ্রিম কোর্টের অ্যাডভোকেট ও হুমায়ূন আহমেদের ভগ্নিপতি আলী হায়দার খান, হুমায়ূন আহমেদের বোন সুফিয়া হায়দারের নাম ছিল।
ব্যারিস্টার আব্দুর রাজ্জাক বিস্ময় প্রকাশ করে বলেন, ওদের মতো ব্যক্তিদের হাজির করা কেন অসম্ভব হলো রাষ্ট্রপক্ষের জন্য? শাহরিয়ার কবীর তো ট্রাইব্যুনাল-২-এ সাক্ষ্য দিয়েছেন। তিনি যুদ্ধাপরাধীদের বিচারের জন্য বরাবরই সোচ্চার। আলী হায়দার খান তো এই ট্রাইব্যুনাল থেকে মাত্র ২০০ গজ দূরে হাইকোর্টে প্র্যাকটিস করেন। জাফর ইকবাল ও সুফিয়া হায়দারের বাবা ফয়জুর রহমানকে হত্যার অভিযোগ সাঈদী সাহেবের বিরুদ্ধে। তারা কেন তার বাবাকে হত্যার অভিযোগের বিষয়ে সাক্ষ্য দিতে এলেন না?
ব্যারিস্টার আব্দুর রাজ্জাক বলেন, ৪৬ জনের তালিকায় এই ছয়জনের নাম অন্তর্ভুক্ত করার মধ্য দিয়ে বোঝা যায় তদন্ত কর্মকর্তা কী মাত্রায় প্রতারণার আশ্রয় নিয়েছেন। শাহরিয়ার কবীর একটি পত্রিকায় সাক্ষাৎকার দিয়ে বলেছেন, তিনি সাঈদীর মামলায় সাক্ষী নন। জুয়েল আইচ বলেছেন, তাকে কোনো কিছু জানানো হয়নি। জাফর ইকবাল বলেছেন, তিনি তার বাবার হত্যার বিচার চান, কিন্তু সাঈদী তার বাবার হত্যার বিষয়ে জড়িত কি না তা না জেনে কিভাবে সাক্ষ্য দেবেন। ব্যারিস্টার রাজ্জাক বলেন, এসব থেকে স্পষ্ট বোঝা যায়, যারা সাক্ষী নন তাদের নামে তদন্ত কর্মকর্তা জবানবন্দী লিখে তা তাদের অনুপস্থিতিতে সাক্ষ্য হিসেবে গ্রহণের আবেদন করেছেন ট্রাইব্যুনালে। এর চেয়ে বড় জালিয়াতি আর কী হতে পারে?
ব্যারিস্টার আব্দুর রাজ্জাক বলেন, হেগের আন্তর্জাতিক আদালতে আমরা দেখেছি এ ধরনের মামলায় ভুক্তভোগীরা সাক্ষ্য দেয়ার জন্য মানুষ কোর্টের সামনে লাইন দিয়ে দাঁড়িয়ে থাকে। এখানে ঘটনার ৪০ বছর পর বিচার হচ্ছে। জাফর ইকবাল, সুফিয়া হায়দারদের তো দৌড়ে আসার কথা ছিল এ মামলায় সাক্ষ্য দেয়ার জন্য। তাদের মাও জীবিত আছেন। তাদের আসার কথা ছিল হত্যার বিষয়ে সাক্ষ্য দেয়ার জন্য। কিন্তু তারা কেউ এলেন না। ফয়জুর রহমানের স্ত্রী জীবন যে রকম নামে একটি বই লিখেছেন; সেখানে মাওলানা সাঈদীর নাম তিনি কোথাও উল্লেখ করেননি। লেখক হুমায়ূন আহমেদ জোছনা ও জননীর গল্প বইয়েও তার বাবার হত্যার বিষয়ে উল্লেখ করেছেন; কিন্তু সেখানেও মাওলানা সাঈদীর নাম নেই।
তিনি বলেন, ১৫ জন সাক্ষীর যে জবানবন্দী তাদের অনুপস্থিতিতে সাক্ষ্য হিসেবে গ্রহণ করা হয়েছে, সেসব জবানবন্দী তদন্ত কর্মকর্তা কর্তৃক রচিত। তা তাদের জবানবন্দী নয়। একই জবানবন্দী নাম-ঠিকানা বদল করে কপি পেস্ট করে বিভিন্ন জনের নামে চালিয়ে দেয়া হয়েছে। এ যুক্তির পক্ষে তিনি কয়েকটি উদাহরণ তুলে ধরেন।
ব্যারিস্টার আব্দুর রাজ্জাক সেফ হাউজের সত্যতা বিষয়ে সেফ হাউজের ডকুমেন্ট থেকে বেশ কিছু বিষয় তুলে ধরেন প্রমাণ হিসেবে। তিনি বলেন, সাক্ষীদের অনেককে রাষ্ট্রপক্ষের হেফাজতে সেফ হাউজে রাখা হয়েছে দীর্ঘ দিন। তার সব ডকুমেন্ট আমরা ট্রাইব্যুনালে হাজির করেছি। সেফ হাউজের ডকুমেন্টের সত্যতা বিষয়ে কয়েকটি উদাহরণ পেশ করে ব্যারিস্টার আব্দুর রাজ্জাক বলেন, সেফ হাউজের নামে তিনটি টেলিফোন বরাদ্দ নেয়া হয়। তিনটি নম্বরের বিপরীতে যে টেলিফোন বিল জমা দেয়া হয়েছে, তা আমরা বিটিআরসি থেকে সংগ্রহ করেছি। বিটিআরসির সেই টেলিফোন বিলে লেখা ঠিকানা ও সেফ হাউজের ঠিকানা একই। ব্যারিস্টার আব্দুর রাজ্জাক বলেন, এই ডকুমেন্ট কি কারো পক্ষে তৈরি করা সম্ভব?
যুক্তি উপস্থাপনে ব্যারিস্টার আব্দুর রাজ্জাককে সহায়তা করেন ব্যারিস্টার তানভীর আহমেদ। ব্যারিস্টার আব্দুর রাজ্জাকের পর রাষ্ট্রপক্ষের আইনজীবী সৈয়দ হায়দার আলী জবাব দেয়া শুরু করেন। ট্রাইব্যুনাল চেয়ারম্যান বিচারপতি এ টি এম ফজলে কবির, সদস্য বিচারপতি জাহাঙ্গীর হোসেন, বিচারপতি আনোয়ারুল হক বিচারকার্যক্রম পরিচালনা করেন।
এর আগে গত বছর ৬ ডিসেম্বর মাওলানা সাঈদীর বিরুদ্ধে মামলার কার্যক্রম শেষে যেকোনো দিন রায় ঘোষণা হবে বলে আদেশ দিয়েছেন ট্রাইব্যুনাল। পরে বিচারপতি নিজামুল হক নাসিম স্কাইপ কেলেঙ্কারির কারণে আন্তর্জাতিক অপরাধ ট্রাইব্যুনাল-১ থেকে পদত্যাগ করেন এবং বিচারপতি এ টি এম ফজলে কবির চেয়ারম্যান হিসেবে নিযুক্ত হন তার স্থলে। ট্রাইব্যুনালে চেয়্যারম্যান বদল হওয়ার প্রেক্ষাপটে মাওলানা সাঈদীর মামলায় যুক্তিতর্ক ফের শুনানির আদেশ দেন ট্রাইব্যুনাল। তারই পরিপ্রেক্ষিতে রাষ্ট্রপক্ষ প্রথমে দুই দিন যুক্তি উপস্থাপন করে। পরে আসামিপক্ষ ছয় দিনের মতো সময় নেয় যুক্তি উপস্থাপনের জন্য। আসামিপক্ষের প্রধান আইনজীবী ব্যারিস্টার আব্দুর রাজ্জাক গতকাল বেলা সাড়ে ৩টায় যুক্তি উপস্থাপন শেষ করেন।
ব্যারিস্টার আব্দুর রাজ্জাক বলেন, এ মামলায় তদন্ত কর্মকর্তা যে প্রতারণার আশ্রয় নিয়েছেন তার ফলে এবং সাবেক চেয়ারম্যান বিচারপতি নিজামুল হক নাসিমের স্কাইপ কেলেঙ্কারির পর দেশবাসীর কাছে ট্রাইব্যুনালের গ্রহণযোগ্যতা শূন্যের কোটায় চলে গেছে।
ব্যারিস্টার আব্দুর রাজ্জাক ১৯.২ ধারায় গ্রহণ করা ১৬ সাক্ষীর জবানবন্দী এবং সেফ হাউজ ডকুমেন্ট বিষয়ে যুক্তি উপস্থাপন করেন। তিনি বলেন, রাষ্ট্রপক্ষ ২০১২ সালের ২০ মার্চ ৪৬ জন সাক্ষীর একটি তালিকা দিয়ে দরখাস্ত করে জানায় এসব সাক্ষীকে ট্রাইব্যুনালে হাজির করা আদৌ সম্ভব নয়। এই ৪৬ জন সাক্ষীর মধ্যে প্রখ্যাত জাদুশিল্পী জুয়েল আইচ, লেখক প্রফেসর মুহাম্মদ জাফর ইকবাল, ঘাতক দালাল নির্মূল কমিটির সভাপতি শাহরিয়ার কবীর, মেজর (অব:) জিয়াউদ্দিন, সুপ্রিম কোর্টের অ্যাডভোকেট ও হুমায়ূন আহমেদের ভগ্নিপতি আলী হায়দার খান, হুমায়ূন আহমেদের বোন সুফিয়া হায়দারের নাম ছিল।
ব্যারিস্টার আব্দুর রাজ্জাক বিস্ময় প্রকাশ করে বলেন, ওদের মতো ব্যক্তিদের হাজির করা কেন অসম্ভব হলো রাষ্ট্রপক্ষের জন্য? শাহরিয়ার কবীর তো ট্রাইব্যুনাল-২-এ সাক্ষ্য দিয়েছেন। তিনি যুদ্ধাপরাধীদের বিচারের জন্য বরাবরই সোচ্চার। আলী হায়দার খান তো এই ট্রাইব্যুনাল থেকে মাত্র ২০০ গজ দূরে হাইকোর্টে প্র্যাকটিস করেন। জাফর ইকবাল ও সুফিয়া হায়দারের বাবা ফয়জুর রহমানকে হত্যার অভিযোগ সাঈদী সাহেবের বিরুদ্ধে। তারা কেন তার বাবাকে হত্যার অভিযোগের বিষয়ে সাক্ষ্য দিতে এলেন না?
ব্যারিস্টার আব্দুর রাজ্জাক বলেন, ৪৬ জনের তালিকায় এই ছয়জনের নাম অন্তর্ভুক্ত করার মধ্য দিয়ে বোঝা যায় তদন্ত কর্মকর্তা কী মাত্রায় প্রতারণার আশ্রয় নিয়েছেন। শাহরিয়ার কবীর একটি পত্রিকায় সাক্ষাৎকার দিয়ে বলেছেন, তিনি সাঈদীর মামলায় সাক্ষী নন। জুয়েল আইচ বলেছেন, তাকে কোনো কিছু জানানো হয়নি। জাফর ইকবাল বলেছেন, তিনি তার বাবার হত্যার বিচার চান, কিন্তু সাঈদী তার বাবার হত্যার বিষয়ে জড়িত কি না তা না জেনে কিভাবে সাক্ষ্য দেবেন। ব্যারিস্টার রাজ্জাক বলেন, এসব থেকে স্পষ্ট বোঝা যায়, যারা সাক্ষী নন তাদের নামে তদন্ত কর্মকর্তা জবানবন্দী লিখে তা তাদের অনুপস্থিতিতে সাক্ষ্য হিসেবে গ্রহণের আবেদন করেছেন ট্রাইব্যুনালে। এর চেয়ে বড় জালিয়াতি আর কী হতে পারে?
ব্যারিস্টার আব্দুর রাজ্জাক বলেন, হেগের আন্তর্জাতিক আদালতে আমরা দেখেছি এ ধরনের মামলায় ভুক্তভোগীরা সাক্ষ্য দেয়ার জন্য মানুষ কোর্টের সামনে লাইন দিয়ে দাঁড়িয়ে থাকে। এখানে ঘটনার ৪০ বছর পর বিচার হচ্ছে। জাফর ইকবাল, সুফিয়া হায়দারদের তো দৌড়ে আসার কথা ছিল এ মামলায় সাক্ষ্য দেয়ার জন্য। তাদের মাও জীবিত আছেন। তাদের আসার কথা ছিল হত্যার বিষয়ে সাক্ষ্য দেয়ার জন্য। কিন্তু তারা কেউ এলেন না। ফয়জুর রহমানের স্ত্রী জীবন যে রকম নামে একটি বই লিখেছেন; সেখানে মাওলানা সাঈদীর নাম তিনি কোথাও উল্লেখ করেননি। লেখক হুমায়ূন আহমেদ জোছনা ও জননীর গল্প বইয়েও তার বাবার হত্যার বিষয়ে উল্লেখ করেছেন; কিন্তু সেখানেও মাওলানা সাঈদীর নাম নেই।
তিনি বলেন, ১৫ জন সাক্ষীর যে জবানবন্দী তাদের অনুপস্থিতিতে সাক্ষ্য হিসেবে গ্রহণ করা হয়েছে, সেসব জবানবন্দী তদন্ত কর্মকর্তা কর্তৃক রচিত। তা তাদের জবানবন্দী নয়। একই জবানবন্দী নাম-ঠিকানা বদল করে কপি পেস্ট করে বিভিন্ন জনের নামে চালিয়ে দেয়া হয়েছে। এ যুক্তির পক্ষে তিনি কয়েকটি উদাহরণ তুলে ধরেন।
ব্যারিস্টার আব্দুর রাজ্জাক সেফ হাউজের সত্যতা বিষয়ে সেফ হাউজের ডকুমেন্ট থেকে বেশ কিছু বিষয় তুলে ধরেন প্রমাণ হিসেবে। তিনি বলেন, সাক্ষীদের অনেককে রাষ্ট্রপক্ষের হেফাজতে সেফ হাউজে রাখা হয়েছে দীর্ঘ দিন। তার সব ডকুমেন্ট আমরা ট্রাইব্যুনালে হাজির করেছি। সেফ হাউজের ডকুমেন্টের সত্যতা বিষয়ে কয়েকটি উদাহরণ পেশ করে ব্যারিস্টার আব্দুর রাজ্জাক বলেন, সেফ হাউজের নামে তিনটি টেলিফোন বরাদ্দ নেয়া হয়। তিনটি নম্বরের বিপরীতে যে টেলিফোন বিল জমা দেয়া হয়েছে, তা আমরা বিটিআরসি থেকে সংগ্রহ করেছি। বিটিআরসির সেই টেলিফোন বিলে লেখা ঠিকানা ও সেফ হাউজের ঠিকানা একই। ব্যারিস্টার আব্দুর রাজ্জাক বলেন, এই ডকুমেন্ট কি কারো পক্ষে তৈরি করা সম্ভব?
যুক্তি উপস্থাপনে ব্যারিস্টার আব্দুর রাজ্জাককে সহায়তা করেন ব্যারিস্টার তানভীর আহমেদ। ব্যারিস্টার আব্দুর রাজ্জাকের পর রাষ্ট্রপক্ষের আইনজীবী সৈয়দ হায়দার আলী জবাব দেয়া শুরু করেন। ট্রাইব্যুনাল চেয়ারম্যান বিচারপতি এ টি এম ফজলে কবির, সদস্য বিচারপতি জাহাঙ্গীর হোসেন, বিচারপতি আনোয়ারুল হক বিচারকার্যক্রম পরিচালনা করেন।
No comments