ইউরোজোনে বিনিয়োগ আরও বাড়াবে চীন
চীনের প্রধানমন্ত্রী ওয়েন জিয়াবাও বলেছেন, কোনো দেশই বিচ্ছিন্ন থেকে উন্নতি লাভ করতে পারে না। চীন নিজ দেশ ও বৈশ্বিক প্রবৃদ্ধির উন্নয়নে চেষ্টা করবে। ইউরোজোনে বিনিয়োগ আরও বাড়াবে।
গতকাল বুধবার চীনের বন্দরনগর দালিয়ানে বিশ্ব অর্থনৈতিক ফোরামের গ্রীষ্মকালীন অধিবেশন উদ্বোধন উপলক্ষে এসব কথা বলেন জিয়াবাও। তিনি বলেন, ‘আমি বিশ্বাস করি, যুক্তরাষ্ট্র ও ইউরোপ চলমান অর্থনৈতিক মন্দা কাটিয়ে উঠবে।’
বিশ্বের দ্বিতীয় বৃহত্তম অর্থনীতির দেশ চীনের অর্থনৈতিক নীতির ব্যাপারে নানা সমালোচনা রয়েছে। এ নিয়ে প্রকাশ্যে চীনের কঠোর সমালোচনা করে আসছে যুক্তরাষ্ট্র।
জিয়াবাও বলেন, চীন এখন নিজ দেশের চাহিদা পূরণ করছে। এর মধ্য দিয়ে দেশটি বৈশ্বিক অর্থনীতির প্রবৃদ্ধির বৃদ্ধিতেও সহায়ক ভূমিকা রাখবে।
চীনের প্রধানমন্ত্রী বলেন, ‘আমার আস্থা আছে যে চীনের অর্থনীতি বৈশ্বিক প্রবৃদ্ধি বাড়াতে নতুন, টেকসই ও ভারসাম্যপূর্ণ ভূমিকা পালন করবে।’
চীন দীর্ঘদিন ধরে ইউরোপীয় ইউনিয়ন ও যুক্তরাষ্ট্রের কাছ থেকে পূর্ণাঙ্গ বাজার অর্থনীতির মর্যাদার স্বীকৃতি পেতে দাবি জানিয়ে আসছে। এ দাবি পূরণ হলে ইউরোপে চীনের রপ্তানি ও বিনিয়োগের ওপর আর বাধ্যবাধকতা থাকবে না।
চীন বৈদেশিক মুদ্রা তহবিলের একটা বিরাট অংশ ইউরোপে বিনিয়োগ করছে। এ বিষয়ে জিয়াবাও বলেন, ইউরোপে এ বিনিয়োগ আরও বাড়ানো হবে। তিনি বলেন, ইউরোপীয় ইউনিয়ন ও ইউরোপের প্রধান দেশগুলোর নেতাদেরও অবশ্যই চীনের সঙ্গে তাঁদের সম্পর্ককে সাহসিকতার সঙ্গে কৌশলগত দৃষ্টিভঙ্গি থেকে বিবেচনা করতে হবে। বিশ্ববাণিজ্য সংস্থার (ডব্লিউটিও) নিয়ম অনুযায়ী, ২০১৬ সালের মধ্যে চীন পূর্ণাঙ্গ বাজার অর্থনীতির দেশের স্বীকৃতি পাবে। যদি ইউরোপীয় দেশগুলো কয়েক বছর আগেই তাঁদের আন্তরিকতার পরিচয় দেয়, তাহলে দেশগুলোর সঙ্গে চীনের বন্ধুত্বের প্রতিফলন ঘটবে।
ইউরোপীয় ইউনিয়নের নেতারা এর আগে বলে আসছিলেন, প্রয়োজনীয় শর্ত এখনো পূরণ করতে পারেনি চীন। চীনের বড় বড় কোম্পানি রাষ্ট্রায়ত্ত। সরকারই এসব কোম্পানির কর্তাব্যক্তিদের নির্বাচন করে।
জিয়াবাও বলেন, তাঁর দেশের সরকার সব ধরনের শর্ত পূরণ করবে। নিজের ঘর ঠিক রাখবে চীন।
গতকাল বুধবার চীনের বন্দরনগর দালিয়ানে বিশ্ব অর্থনৈতিক ফোরামের গ্রীষ্মকালীন অধিবেশন উদ্বোধন উপলক্ষে এসব কথা বলেন জিয়াবাও। তিনি বলেন, ‘আমি বিশ্বাস করি, যুক্তরাষ্ট্র ও ইউরোপ চলমান অর্থনৈতিক মন্দা কাটিয়ে উঠবে।’
বিশ্বের দ্বিতীয় বৃহত্তম অর্থনীতির দেশ চীনের অর্থনৈতিক নীতির ব্যাপারে নানা সমালোচনা রয়েছে। এ নিয়ে প্রকাশ্যে চীনের কঠোর সমালোচনা করে আসছে যুক্তরাষ্ট্র।
জিয়াবাও বলেন, চীন এখন নিজ দেশের চাহিদা পূরণ করছে। এর মধ্য দিয়ে দেশটি বৈশ্বিক অর্থনীতির প্রবৃদ্ধির বৃদ্ধিতেও সহায়ক ভূমিকা রাখবে।
চীনের প্রধানমন্ত্রী বলেন, ‘আমার আস্থা আছে যে চীনের অর্থনীতি বৈশ্বিক প্রবৃদ্ধি বাড়াতে নতুন, টেকসই ও ভারসাম্যপূর্ণ ভূমিকা পালন করবে।’
চীন দীর্ঘদিন ধরে ইউরোপীয় ইউনিয়ন ও যুক্তরাষ্ট্রের কাছ থেকে পূর্ণাঙ্গ বাজার অর্থনীতির মর্যাদার স্বীকৃতি পেতে দাবি জানিয়ে আসছে। এ দাবি পূরণ হলে ইউরোপে চীনের রপ্তানি ও বিনিয়োগের ওপর আর বাধ্যবাধকতা থাকবে না।
চীন বৈদেশিক মুদ্রা তহবিলের একটা বিরাট অংশ ইউরোপে বিনিয়োগ করছে। এ বিষয়ে জিয়াবাও বলেন, ইউরোপে এ বিনিয়োগ আরও বাড়ানো হবে। তিনি বলেন, ইউরোপীয় ইউনিয়ন ও ইউরোপের প্রধান দেশগুলোর নেতাদেরও অবশ্যই চীনের সঙ্গে তাঁদের সম্পর্ককে সাহসিকতার সঙ্গে কৌশলগত দৃষ্টিভঙ্গি থেকে বিবেচনা করতে হবে। বিশ্ববাণিজ্য সংস্থার (ডব্লিউটিও) নিয়ম অনুযায়ী, ২০১৬ সালের মধ্যে চীন পূর্ণাঙ্গ বাজার অর্থনীতির দেশের স্বীকৃতি পাবে। যদি ইউরোপীয় দেশগুলো কয়েক বছর আগেই তাঁদের আন্তরিকতার পরিচয় দেয়, তাহলে দেশগুলোর সঙ্গে চীনের বন্ধুত্বের প্রতিফলন ঘটবে।
ইউরোপীয় ইউনিয়নের নেতারা এর আগে বলে আসছিলেন, প্রয়োজনীয় শর্ত এখনো পূরণ করতে পারেনি চীন। চীনের বড় বড় কোম্পানি রাষ্ট্রায়ত্ত। সরকারই এসব কোম্পানির কর্তাব্যক্তিদের নির্বাচন করে।
জিয়াবাও বলেন, তাঁর দেশের সরকার সব ধরনের শর্ত পূরণ করবে। নিজের ঘর ঠিক রাখবে চীন।
No comments