হোয়াইটওয়াশই হলো জিম্বাবুয়ে
ব্যাট হাতে দারুণ একটি ইনিংস তো খেলেছেনই। ফিল্ডিংয়েও গুরুত্বপূর্ণ সময়ে নিলেন অসাধারণ এক ক্যাচ। ওয়ানডে দলে তাঁর জায়গা নিয়ে প্রশ্ন ওঠে প্রায়ই। কিন্তু ব্যাটে আর ফিল্ডিংয়ে কাল ইউনুস খান জানিয়ে দিলেন, ৩৪ ছুঁইছুঁই বয়সেও দলে তাঁর বিকল্প নেই। প্রথম ওয়ানডের মতো আবারও প্রতিদ্বন্দ্বিতার ইঙ্গিত দিয়েছিল জিম্বাবুয়ে। শেষ পর্যন্ত তাদের ২৮ রানে হারিয়ে ওয়ানডে সিরিজ ৩-০-তে জিতে নিয়েছে পাকিস্তান।
বলতে হবে আইজাজ চিমার কথাও। ৩২ বছর বয়সে অভিষেক পাকিস্তানে এমনিতেই বিরল, তার ওপর আবার পেসার। চিমা হয়তো বুঝতে পেরেছেন সময় খুব বেশি পাবেন না। তাই অভিষেক সিরিজেই আলো ছড়িয়েছেন। একমাত্র টেস্টে নিয়েছেন ৮ উইকেট। আগের দুই ওয়ানডেতে ৪ উইকেট নেওয়ার পর কাল নিলেন আরও ৪ উইকেট। জিম্বাবুয়ের সম্ভাবনা যেটুকু ছিল, শেষ হয়ে গেছে ব্যাটিং পাওয়ার প্লেতে চিমার দুর্দান্ত বোলিংয়েই।
সিবান্দা ও চিবাবা উদ্বোধনী জুটিতেই দলকে এনে দিয়েছিলেন ১১০ রান। তবে যথারীতি ফিফটিকে তিন অঙ্কে নিতে পারেননি দুজনের কেউ। এর পরও দাঁড়াতে পারেননি আর কেউ। টাটেন্ডা টাইবু হুমকি হয়ে উঠছিলেন, কিন্তু তাঁর ২৬ বলে ২৭ রানের ইনিংসটা শেষ হয়েছে ইউনুসের দুর্দান্ত ক্যাচে।
তৃতীয় উইকেটে আসাদ শফিক ও ইউনুসের ৯৭ রানের জুটি পাকিস্তান ইনিংসের ভিত গড়ে দেয়। মনে হচ্ছিল, ৩০০ ছুঁবে পাকিস্তানের রান। কিন্তু শেষের ওভারগুলোতে রানের গতিটা ধরে রাখতে পারেননি মিসবাহ ও আদনান আকমল। শেষ ১০ ওভারে এসেছে মাত্র ৫৭ রান। ওয়েবসাইট।
সংক্ষিপ্ত স্কোর
পাকিস্তান: ২৭০/৫ (হাফিজ ২৩, ফারহাত ৩৭, শফিক ৫১, ইউনুস ৮১, মালিক ১৪, মিসবাহ ২৯*, আদনান ২৪*; চিগুম্বুরা ২/৩৬, প্রাইস ১/৪৮, জারভিস ১/৫৫, ভিটরি ১/৬২)। জিম্বাবুয়ে: ২৪২/৯ (সিবান্দা ৫৯, চিবাবা ৬২, টেলর ৬, মাসাকাদজা ২১, টাইবু ২৭, ওয়ালার ১৯, চিগুম্বুরা ৯, উতসেয়া ১৫*, প্রাইস ১০, জারভিস ৬, ভিটরি ৩*; চিমা ৪/৪৩, ইয়াসির ২/৫১, মালিক ১/২১, সোহেল ১/৩৬, হাফিজ ১/৩৭)।
বলতে হবে আইজাজ চিমার কথাও। ৩২ বছর বয়সে অভিষেক পাকিস্তানে এমনিতেই বিরল, তার ওপর আবার পেসার। চিমা হয়তো বুঝতে পেরেছেন সময় খুব বেশি পাবেন না। তাই অভিষেক সিরিজেই আলো ছড়িয়েছেন। একমাত্র টেস্টে নিয়েছেন ৮ উইকেট। আগের দুই ওয়ানডেতে ৪ উইকেট নেওয়ার পর কাল নিলেন আরও ৪ উইকেট। জিম্বাবুয়ের সম্ভাবনা যেটুকু ছিল, শেষ হয়ে গেছে ব্যাটিং পাওয়ার প্লেতে চিমার দুর্দান্ত বোলিংয়েই।
সিবান্দা ও চিবাবা উদ্বোধনী জুটিতেই দলকে এনে দিয়েছিলেন ১১০ রান। তবে যথারীতি ফিফটিকে তিন অঙ্কে নিতে পারেননি দুজনের কেউ। এর পরও দাঁড়াতে পারেননি আর কেউ। টাটেন্ডা টাইবু হুমকি হয়ে উঠছিলেন, কিন্তু তাঁর ২৬ বলে ২৭ রানের ইনিংসটা শেষ হয়েছে ইউনুসের দুর্দান্ত ক্যাচে।
তৃতীয় উইকেটে আসাদ শফিক ও ইউনুসের ৯৭ রানের জুটি পাকিস্তান ইনিংসের ভিত গড়ে দেয়। মনে হচ্ছিল, ৩০০ ছুঁবে পাকিস্তানের রান। কিন্তু শেষের ওভারগুলোতে রানের গতিটা ধরে রাখতে পারেননি মিসবাহ ও আদনান আকমল। শেষ ১০ ওভারে এসেছে মাত্র ৫৭ রান। ওয়েবসাইট।
সংক্ষিপ্ত স্কোর
পাকিস্তান: ২৭০/৫ (হাফিজ ২৩, ফারহাত ৩৭, শফিক ৫১, ইউনুস ৮১, মালিক ১৪, মিসবাহ ২৯*, আদনান ২৪*; চিগুম্বুরা ২/৩৬, প্রাইস ১/৪৮, জারভিস ১/৫৫, ভিটরি ১/৬২)। জিম্বাবুয়ে: ২৪২/৯ (সিবান্দা ৫৯, চিবাবা ৬২, টেলর ৬, মাসাকাদজা ২১, টাইবু ২৭, ওয়ালার ১৯, চিগুম্বুরা ৯, উতসেয়া ১৫*, প্রাইস ১০, জারভিস ৬, ভিটরি ৩*; চিমা ৪/৪৩, ইয়াসির ২/৫১, মালিক ১/২১, সোহেল ১/৩৬, হাফিজ ১/৩৭)।
No comments