সারকোজির বিরুদ্ধে অপপ্রচার মামলায় ভিলেপাঁর অব্যাহতি
ফ্রান্সের ২০০৭ সালের প্রেসিডেন্ট নির্বাচনে নিকোলা সারকোজির বিরুদ্ধে অপপ্রচার চেষ্টা মামলায় গতকাল বুধবার অব্যাহতি পেয়েছেন দেশটির সাবেক প্রধানমন্ত্রী দমিনিক দে ভিলেপাঁ।
একটি আপিল আদালতে ভিলেপাঁ অব্যাহতি পাওয়ায় তাঁর জন্য আগামী বছরের প্রেসিডেন্ট নির্বাচনে প্রেসিডেন্ট সারকোজির বিরুদ্ধে অংশ নেওয়ার পথ সুগম হলো।
লুক্সেমবার্গভিত্তিক সিকিউরিটিজ ক্লিয়ারিং হাউস ‘ক্লিয়ারস্ট্রিম’ এর সঙ্গে সম্পৃক্ত থাকায় এই মামলা ‘ক্লিয়ারস্ট্রিম ঘটনা’ নামে পরিচিতি পায়।
সারকোজির তীব্র প্রতিদ্বন্দ্বী ভিলেপাঁকে মামলায় ১৫ মাসের স্থগিত দণ্ডাদেশ দেওয়ার আবেদন জানিয়েছিলেন রাষ্ট্রপক্ষের কৌঁসুলি।
মামলার রায়কে স্বাগত জানিয়ে ভিলেপাঁ বলেন, ‘রাজনৈতিক চাপের ঊর্ধ্বে উঠে রায় দেওয়ায় দেশের স্বাধীন বিচার পদ্ধতিকে আমি অভিবাদন জানাতে চাই। আমার বিশ্বাস, এই রায় দেশে গুজব ও অপবাদ রটনা কমাতে সাহায্য করবে।’
এর আগে ভিলেপাঁ ও সাবেক প্রেসিডেন্ট জ্যাক শিরাককে আফ্রিকার নেতারা দুই কোটি মার্কিন ডলার ঘুষ দিয়েছিলেন বলে অভিযোগ করা হয়। ওই ঘটনারও তদন্ত চলছে। তবে তাঁরা এসব অভিযোগ অস্বীকার করেছেন।
ভিলেপাঁ দাবি করেছেন, আসছে নির্বাচনে প্রতিদ্বন্দ্বিতা করার ঘোষণা দেওয়ার কারণেই তাঁর বিরুদ্ধে এসব ‘অপপ্রচার’ চালানো হচ্ছে।
২০০৭ সালের প্রেসিডেন্ট নির্বাচন সামনে রেখে একটি জাল নামের তালিকা প্রকাশ করা হয়, যাতে লুক্সেমবার্গের একটি গোপন ব্যাংক হিসাবের দুর্নীতির সঙ্গে সারকোজির নাম জড়ানো হয়। ওই নামের তালিকাটি ভুয়া ছিল, তা জেনেও সে সময় প্রেসিডেন্ট জ্যাক শিরাকের অধীনে প্রধানমন্ত্রী থাকা ভিলেপাঁ অপপ্রচার বন্ধে কোনো ব্যবস্থা নেননি বলে অভিযোগ করা হয়েছিল।
একটি আপিল আদালতে ভিলেপাঁ অব্যাহতি পাওয়ায় তাঁর জন্য আগামী বছরের প্রেসিডেন্ট নির্বাচনে প্রেসিডেন্ট সারকোজির বিরুদ্ধে অংশ নেওয়ার পথ সুগম হলো।
লুক্সেমবার্গভিত্তিক সিকিউরিটিজ ক্লিয়ারিং হাউস ‘ক্লিয়ারস্ট্রিম’ এর সঙ্গে সম্পৃক্ত থাকায় এই মামলা ‘ক্লিয়ারস্ট্রিম ঘটনা’ নামে পরিচিতি পায়।
সারকোজির তীব্র প্রতিদ্বন্দ্বী ভিলেপাঁকে মামলায় ১৫ মাসের স্থগিত দণ্ডাদেশ দেওয়ার আবেদন জানিয়েছিলেন রাষ্ট্রপক্ষের কৌঁসুলি।
মামলার রায়কে স্বাগত জানিয়ে ভিলেপাঁ বলেন, ‘রাজনৈতিক চাপের ঊর্ধ্বে উঠে রায় দেওয়ায় দেশের স্বাধীন বিচার পদ্ধতিকে আমি অভিবাদন জানাতে চাই। আমার বিশ্বাস, এই রায় দেশে গুজব ও অপবাদ রটনা কমাতে সাহায্য করবে।’
এর আগে ভিলেপাঁ ও সাবেক প্রেসিডেন্ট জ্যাক শিরাককে আফ্রিকার নেতারা দুই কোটি মার্কিন ডলার ঘুষ দিয়েছিলেন বলে অভিযোগ করা হয়। ওই ঘটনারও তদন্ত চলছে। তবে তাঁরা এসব অভিযোগ অস্বীকার করেছেন।
ভিলেপাঁ দাবি করেছেন, আসছে নির্বাচনে প্রতিদ্বন্দ্বিতা করার ঘোষণা দেওয়ার কারণেই তাঁর বিরুদ্ধে এসব ‘অপপ্রচার’ চালানো হচ্ছে।
২০০৭ সালের প্রেসিডেন্ট নির্বাচন সামনে রেখে একটি জাল নামের তালিকা প্রকাশ করা হয়, যাতে লুক্সেমবার্গের একটি গোপন ব্যাংক হিসাবের দুর্নীতির সঙ্গে সারকোজির নাম জড়ানো হয়। ওই নামের তালিকাটি ভুয়া ছিল, তা জেনেও সে সময় প্রেসিডেন্ট জ্যাক শিরাকের অধীনে প্রধানমন্ত্রী থাকা ভিলেপাঁ অপপ্রচার বন্ধে কোনো ব্যবস্থা নেননি বলে অভিযোগ করা হয়েছিল।
No comments