ইরানে সাজাপ্রাপ্ত দুই মার্কিন শিগগির মুক্তি পাচ্ছেন না
অবৈধভাবে ইরানে ঢুকে গোয়েন্দাগিরির দায়ে সাজাপ্রাপ্ত দুই মার্কিনকে শিগগির মুক্তি দেওয়া হচ্ছে না। ইরানের বিচার বিভাগ গতকাল বুধবার এ কথা জানিয়েছে।
এর আগে গত মঙ্গলবার ইরানের প্রেসিডেন্ট মাহমুদ আহমাদিনেজাদ তাঁদের কয়েক দিনের মধ্যেই মুক্তি দেওয়া হবে বলে ঘোষণা দিয়েছিলেন।
ইরানের বিচার বিভাগের একজন কর্মকর্তার উদ্ধৃতি দিয়ে গতকাল দেশটির ইংরেজি ভাষার প্রেস টিভি জানায়, শন বয়্যার ও জশ ফ্যাটাল নামের ওই দুই মার্কিনের শিগগির মুক্তির খবরটি সত্য নয়। তাঁদের আরও বেশ কিছুদিন কারাগারে থাকতে হচ্ছে।
এই দুই মার্কিনের জামিনে মুক্তির বিষয়টি বর্তমানে বিবেচনাধীন উল্লেখ করে দেশটির বিচার বিভাগের এক বিবৃতিতে বলা হয়, দুজনের পক্ষে আইনজীবীদের করা জামিনের আবেদন আদালতে পর্যালোচনা করা হচ্ছে। বিচার বিভাগই এ বিষয়ে তথ্য প্রকাশের একমাত্র কর্তৃপক্ষ। অন্য যেকোনো পক্ষ থেকে প্রচারিত খবরই ভিত্তিহীন।
এর আগে জাতিসংঘের বৈঠকে যোগ দিতে নিউইয়র্কের উদ্দেশে দেশ ছাড়ার প্রাক্কালে গত মঙ্গলবার প্রেসিডেন্ট মাহমুদ আহমাদিনেজাদ যুক্তরাষ্ট্রের গণমাধ্যমে বলেছিলেন, মানবিক কারণে তাঁদের ক্ষমা করা হয়েছে। শিগগির তাঁদের মুক্তি দেওয়া হবে।
শন বয়্যার, জশ ফ্যাটালসহ তিন মার্কিনকে ২০০৯ সালের জুলাই মাসে ইরানের সীমান্ত এলাকা থেকে গ্রেপ্তার করা হয়। অন্যজন হলেন সারাহ শোর্ড।
বয়্যার ও ফ্যাটালকে গত মাসে দোষী সাব্যস্ত করে আট বছর করে কারাদণ্ড দেওয়া হয়। তাঁদের রাজধানী তেহরানের এভিন কারাগারে রাখা হয়েছে। তবে মানবিক ও স্বাস্থ্যগত কারণে সারাহকে পাঁচ লাখ ডলার জামানতের বিনিময়ে গত বছরের সেপ্টেম্বরে মুক্তি দেওয়া হয়। ইরানি কর্তৃপক্ষ গোয়েন্দাগিরির দায়ে সাজা দিলেও দুজনের পরিবারই দাবি করছে, উত্তর ইরাকের কুর্দিস্তান এলাকায় ঘুরতে গিয়ে ভুলে তাঁরা ইরানে ঢুকে পড়েছিলেন। একই দাবি ওয়াশিংটনেরও।
এর আগে গত মঙ্গলবার ইরানের প্রেসিডেন্ট মাহমুদ আহমাদিনেজাদ তাঁদের কয়েক দিনের মধ্যেই মুক্তি দেওয়া হবে বলে ঘোষণা দিয়েছিলেন।
ইরানের বিচার বিভাগের একজন কর্মকর্তার উদ্ধৃতি দিয়ে গতকাল দেশটির ইংরেজি ভাষার প্রেস টিভি জানায়, শন বয়্যার ও জশ ফ্যাটাল নামের ওই দুই মার্কিনের শিগগির মুক্তির খবরটি সত্য নয়। তাঁদের আরও বেশ কিছুদিন কারাগারে থাকতে হচ্ছে।
এই দুই মার্কিনের জামিনে মুক্তির বিষয়টি বর্তমানে বিবেচনাধীন উল্লেখ করে দেশটির বিচার বিভাগের এক বিবৃতিতে বলা হয়, দুজনের পক্ষে আইনজীবীদের করা জামিনের আবেদন আদালতে পর্যালোচনা করা হচ্ছে। বিচার বিভাগই এ বিষয়ে তথ্য প্রকাশের একমাত্র কর্তৃপক্ষ। অন্য যেকোনো পক্ষ থেকে প্রচারিত খবরই ভিত্তিহীন।
এর আগে জাতিসংঘের বৈঠকে যোগ দিতে নিউইয়র্কের উদ্দেশে দেশ ছাড়ার প্রাক্কালে গত মঙ্গলবার প্রেসিডেন্ট মাহমুদ আহমাদিনেজাদ যুক্তরাষ্ট্রের গণমাধ্যমে বলেছিলেন, মানবিক কারণে তাঁদের ক্ষমা করা হয়েছে। শিগগির তাঁদের মুক্তি দেওয়া হবে।
শন বয়্যার, জশ ফ্যাটালসহ তিন মার্কিনকে ২০০৯ সালের জুলাই মাসে ইরানের সীমান্ত এলাকা থেকে গ্রেপ্তার করা হয়। অন্যজন হলেন সারাহ শোর্ড।
বয়্যার ও ফ্যাটালকে গত মাসে দোষী সাব্যস্ত করে আট বছর করে কারাদণ্ড দেওয়া হয়। তাঁদের রাজধানী তেহরানের এভিন কারাগারে রাখা হয়েছে। তবে মানবিক ও স্বাস্থ্যগত কারণে সারাহকে পাঁচ লাখ ডলার জামানতের বিনিময়ে গত বছরের সেপ্টেম্বরে মুক্তি দেওয়া হয়। ইরানি কর্তৃপক্ষ গোয়েন্দাগিরির দায়ে সাজা দিলেও দুজনের পরিবারই দাবি করছে, উত্তর ইরাকের কুর্দিস্তান এলাকায় ঘুরতে গিয়ে ভুলে তাঁরা ইরানে ঢুকে পড়েছিলেন। একই দাবি ওয়াশিংটনেরও।
No comments