ভারতে আগামী নির্বাচনে রাহুল ও মোদির প্রতিযোগিতা হতে পারে
ভারতে আগামী প্রধানমন্ত্রী কে হবেন তা নিয়ে যখন নানা জল্পনা-কল্পনা চলছে, তখন ভারতবিষয়ক এক মার্কিন প্রতিবেদনে বলা হয়েছে, ২০১৪ সালের নির্বাচনে প্রধানমন্ত্রী পদের জন্য কংগ্রেস নেতা রাহুল গান্ধী ও গুজরাটের বিতর্কিত মুখ্যমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদির মধ্যে প্রতিদ্বন্দ্বিতা হতে পারে।
মার্কিন কংগ্রেসের দ্বিদলীয় এবং স্বাধীন গবেষণা প্রতিষ্ঠান কংগ্রেসনাল রিসার্চ সার্ভিসের (সিআরএস) একটি প্রতিবেদনে এ কথা বলা হয়েছে।
প্রতিবেদনে বলা হয়েছে, ২০১৪ সালের নির্বাচনে প্রধানমন্ত্রী পদে নরেন্দ্র মোদি ভারতীয় জনতা পার্টির (বিজেপি) শক্ত প্রার্থী হতে পারেন। পাশাপাশি ওই নির্বাচনে রাহুল গান্ধীও একই পদে কংগ্রেসের প্রার্থী হতে পারেন।
তবে প্রতিবেদনে পরিষ্কারভাবে বলা হয়নি, ২০১৪ সালের লড়াইটা সরাসরি মোদি বনাম রাহুলই হবে।
প্রতিবেদনে বলা হয়, ‘তরুণ রাহুল গান্ধীর জন্য ২০০৯ সালের নির্বাচন ছিল রাজনীতিতে অভিষেক অনুষ্ঠানের মতো। অনেকেই মনে করেন, ২০১৪ সালে ভারতে অনুষ্ঠেয় সাধারণ নির্বাচনে কংগ্রেস থেকে তাঁকে প্রধানমন্ত্রী প্রার্থী হিসেবে তুলে ধরা হতে পারে।’
১ সেপ্টেম্বর দেওয়া সিআরএসের এই প্রতিবেদনটি গত মঙ্গলবার প্রকাশ করে ফেডারেশন অব আমেরিকান সায়েন্টিস্ট। সাধারণত, সিআরএসের প্রতিবেদন যুক্তরাষ্ট্রের আইনপ্রণেতাদের জন্য তৈরি করা হয়। জনসমক্ষে প্রকাশ করা হয় না। তবে অনেকবারই কয়েকটি থিঙ্ক ট্যাঙ্ক ও এনজিওর পদক্ষেপের কারণে প্রতিবেদনটি জনসমক্ষে প্রকাশ করা হয়েছে।
সিআরএস অবশ্য প্রতিবেদনে বলেছে, নির্বাচনী প্রচারণার কৌশলপ্রণেতা হিসেবে মিশ্র ধরনের রেকর্ড, জনসমক্ষে গিয়ে অস্বস্তি প্রকাশ ও অসতর্ক উক্তি করার কারণে কংগ্রেস দলকে নেতৃত্ব দেওয়ার ক্ষেত্রে রাহুলের ক্ষমতা নিয়ে প্রশ্ন থেকেই যাচ্ছে। এতে আরও বলা হয়েছে, জোটের নীতিনির্ধারণী প্রক্রিয়ায় কংগ্রেস নেত্রী ও সংযুক্ত প্রগতিশীল মোর্চার (ইউপিএ) চেয়ারপারসন সোনিয়া গান্ধীরও উল্লেখযোগ্য প্রভাব রয়েছে।
সিআরএসের প্রতিবেদনে বলা হয়, বিদেশি বংশোদ্ভূত হওয়াটা সোনিয়ার জন্য একটি প্রতিবন্ধকতা হিসেবে কাজ করেছে। ২০০৪ সালে সবাইকে অবাক করে দিয়ে প্রধানমন্ত্রীর পদ প্রত্যাখ্যান করার পেছনে এটা সম্ভবত একটি বড় কারণ ছিল।
প্রতিবেদনে বলা হয়, বিজেপি থেকে প্রধানমন্ত্রী পদের জন্য সম্ভাব্য প্রার্থী হলেন নরেন্দ্র মোদি। গুজরাটে উন্নয়নকাজের জন্য মোদি বেশ জনপ্রিয়। মুসলিমবিদ্বেষী মনোভাবের জন্য বদনাম সত্ত্বেও ২০১৪ সালে বিজেপির প্রধানমন্ত্রী প্রার্থী হিসেবে মোদির নাম ভাবা যায়।
মার্কিন কংগ্রেসের দ্বিদলীয় এবং স্বাধীন গবেষণা প্রতিষ্ঠান কংগ্রেসনাল রিসার্চ সার্ভিসের (সিআরএস) একটি প্রতিবেদনে এ কথা বলা হয়েছে।
প্রতিবেদনে বলা হয়েছে, ২০১৪ সালের নির্বাচনে প্রধানমন্ত্রী পদে নরেন্দ্র মোদি ভারতীয় জনতা পার্টির (বিজেপি) শক্ত প্রার্থী হতে পারেন। পাশাপাশি ওই নির্বাচনে রাহুল গান্ধীও একই পদে কংগ্রেসের প্রার্থী হতে পারেন।
তবে প্রতিবেদনে পরিষ্কারভাবে বলা হয়নি, ২০১৪ সালের লড়াইটা সরাসরি মোদি বনাম রাহুলই হবে।
প্রতিবেদনে বলা হয়, ‘তরুণ রাহুল গান্ধীর জন্য ২০০৯ সালের নির্বাচন ছিল রাজনীতিতে অভিষেক অনুষ্ঠানের মতো। অনেকেই মনে করেন, ২০১৪ সালে ভারতে অনুষ্ঠেয় সাধারণ নির্বাচনে কংগ্রেস থেকে তাঁকে প্রধানমন্ত্রী প্রার্থী হিসেবে তুলে ধরা হতে পারে।’
১ সেপ্টেম্বর দেওয়া সিআরএসের এই প্রতিবেদনটি গত মঙ্গলবার প্রকাশ করে ফেডারেশন অব আমেরিকান সায়েন্টিস্ট। সাধারণত, সিআরএসের প্রতিবেদন যুক্তরাষ্ট্রের আইনপ্রণেতাদের জন্য তৈরি করা হয়। জনসমক্ষে প্রকাশ করা হয় না। তবে অনেকবারই কয়েকটি থিঙ্ক ট্যাঙ্ক ও এনজিওর পদক্ষেপের কারণে প্রতিবেদনটি জনসমক্ষে প্রকাশ করা হয়েছে।
সিআরএস অবশ্য প্রতিবেদনে বলেছে, নির্বাচনী প্রচারণার কৌশলপ্রণেতা হিসেবে মিশ্র ধরনের রেকর্ড, জনসমক্ষে গিয়ে অস্বস্তি প্রকাশ ও অসতর্ক উক্তি করার কারণে কংগ্রেস দলকে নেতৃত্ব দেওয়ার ক্ষেত্রে রাহুলের ক্ষমতা নিয়ে প্রশ্ন থেকেই যাচ্ছে। এতে আরও বলা হয়েছে, জোটের নীতিনির্ধারণী প্রক্রিয়ায় কংগ্রেস নেত্রী ও সংযুক্ত প্রগতিশীল মোর্চার (ইউপিএ) চেয়ারপারসন সোনিয়া গান্ধীরও উল্লেখযোগ্য প্রভাব রয়েছে।
সিআরএসের প্রতিবেদনে বলা হয়, বিদেশি বংশোদ্ভূত হওয়াটা সোনিয়ার জন্য একটি প্রতিবন্ধকতা হিসেবে কাজ করেছে। ২০০৪ সালে সবাইকে অবাক করে দিয়ে প্রধানমন্ত্রীর পদ প্রত্যাখ্যান করার পেছনে এটা সম্ভবত একটি বড় কারণ ছিল।
প্রতিবেদনে বলা হয়, বিজেপি থেকে প্রধানমন্ত্রী পদের জন্য সম্ভাব্য প্রার্থী হলেন নরেন্দ্র মোদি। গুজরাটে উন্নয়নকাজের জন্য মোদি বেশ জনপ্রিয়। মুসলিমবিদ্বেষী মনোভাবের জন্য বদনাম সত্ত্বেও ২০১৪ সালে বিজেপির প্রধানমন্ত্রী প্রার্থী হিসেবে মোদির নাম ভাবা যায়।
No comments