উত্তর কোরিয়ার ১১০০ কোটি ডলার ঋণ মাফ করতে পারে রাশিয়া
দুই দেশের মধ্যে ঘনিষ্ঠ অর্থনৈতিক-সহায়তা গড়ে তুলতে উত্তর কোরিয়ার সোভিয়েত আমলের প্রায় এক হাজার ১০০ কোটি মার্কিন ডলার ঋণ মওকুফ করার আভাস দিয়েছে রাশিয়া।
গতকাল বুধবার দেশটির ইজভেস্তিয়া সংবাদপত্রের খবরে এ কথা বলা হয়েছে।
উত্তর কোরিয়ার নেতা কিম জং ইল গত মাসে পূর্ব সাইবেরিয়ায় রাশিয়ার প্রেসিডেন্ট দিমিত্রি মেদভেদেভের সঙ্গে বৈঠকের সময় দুই দেশের মধ্যে জ্বালানি-সহযোগিতা এবং ওই অপরিশোধিত ঋণ নিয়ে আলোচনা করেন।
রাশিয়ার উপ-অর্থমন্ত্রী সের্গেই স্তোরচাক সে সময় বলেছিলেন, পিয়ংইয়ং স্বীকার করেছে যে সাবেক সোভিয়েত ইউনিয়নের পর এখন এই ঋণের অর্থ পাওয়ার দাবিদার রাশিয়া। এই ঋণ পরিশোধের পদ্ধতি নিয়ে সমঝোতা হয়েছে।
তবে অর্থ মন্ত্রণালয়ের ঘনিষ্ঠ সূত্রের বরাত দিয়ে ইজভেস্তিয়া জানায়, অর্থ মন্ত্রণালয় কোনো ধরনের পূর্বশর্ত ছাড়াই ওই ঋণ মওকুফ করতে রাজি ছিল।
কারণ, উত্তর কোরিয়ার ওই ঋণ পরিশোধের সাধ্য নেই। আর ওই ঋণই দুই দেশের মধ্যে ঘনিষ্ঠ অর্থনৈতিক সম্পর্ক প্রতিষ্ঠার পথে বড় প্রতিবন্ধকতা।
রাশিয়ার ওই সংবাদপত্রটির মতে, রাশিয়া উত্তর কোরিয়াকে ওই ঋণের ৯০ শতাংশ মওকুফ-সংক্রান্ত একটি প্রকল্পের কথা প্রস্তাব করে। বাকি ১০ শতাংশ উত্তর কোরিয়ায় দুই দেশের যৌথ প্রকল্পগুলোতে ব্যয় করার প্রস্তাব করা হয়। এতে সম্মতি দিয়েছে দেশটি।
গতকাল বুধবার দেশটির ইজভেস্তিয়া সংবাদপত্রের খবরে এ কথা বলা হয়েছে।
উত্তর কোরিয়ার নেতা কিম জং ইল গত মাসে পূর্ব সাইবেরিয়ায় রাশিয়ার প্রেসিডেন্ট দিমিত্রি মেদভেদেভের সঙ্গে বৈঠকের সময় দুই দেশের মধ্যে জ্বালানি-সহযোগিতা এবং ওই অপরিশোধিত ঋণ নিয়ে আলোচনা করেন।
রাশিয়ার উপ-অর্থমন্ত্রী সের্গেই স্তোরচাক সে সময় বলেছিলেন, পিয়ংইয়ং স্বীকার করেছে যে সাবেক সোভিয়েত ইউনিয়নের পর এখন এই ঋণের অর্থ পাওয়ার দাবিদার রাশিয়া। এই ঋণ পরিশোধের পদ্ধতি নিয়ে সমঝোতা হয়েছে।
তবে অর্থ মন্ত্রণালয়ের ঘনিষ্ঠ সূত্রের বরাত দিয়ে ইজভেস্তিয়া জানায়, অর্থ মন্ত্রণালয় কোনো ধরনের পূর্বশর্ত ছাড়াই ওই ঋণ মওকুফ করতে রাজি ছিল।
কারণ, উত্তর কোরিয়ার ওই ঋণ পরিশোধের সাধ্য নেই। আর ওই ঋণই দুই দেশের মধ্যে ঘনিষ্ঠ অর্থনৈতিক সম্পর্ক প্রতিষ্ঠার পথে বড় প্রতিবন্ধকতা।
রাশিয়ার ওই সংবাদপত্রটির মতে, রাশিয়া উত্তর কোরিয়াকে ওই ঋণের ৯০ শতাংশ মওকুফ-সংক্রান্ত একটি প্রকল্পের কথা প্রস্তাব করে। বাকি ১০ শতাংশ উত্তর কোরিয়ায় দুই দেশের যৌথ প্রকল্পগুলোতে ব্যয় করার প্রস্তাব করা হয়। এতে সম্মতি দিয়েছে দেশটি।
No comments