জাপানের প্রধানমন্ত্রীর দৌড়ে কাইয়েদা এগিয়ে
জাপানের ক্ষমতাসীন দল ডেমোক্রেটিক পার্টি অব জাপান (ডিপিজে) আজ সোমবার দলটির নতুন নেতা নির্বাচন করবে। নির্বাচিত নতুন নেতা প্রধানমন্ত্রী নাওতো কানের স্থলাভিষিক্ত হবেন।
ডিপিজের প্রধান হওয়ার এই দৌড়ে বাণিজ্যমন্ত্রী বানরি কাইয়েদা এগিয়ে আছেন। তবে গতকাল রোববার গণমাধ্যমের জরিপে দেখা যায়, ক্ষমতাসীন দলের নেতা নির্বাচনের ভোটাভুটি দ্বিতীয় দফায় গড়াতে পারে। প্রথম দফায় কাইয়েদার সংখ্যাগরিষ্ঠতা পাওয়ার সম্ভাবনা ক্ষীণ। প্রধানমন্ত্রী নাওতো কান দলীয় প্রধানের পদ থেকে পদত্যাগ করায় নতুন দলীয় প্রধানই হবেন দেশের নতুন প্রধানমন্ত্রী।
ডিপিজের প্রধান হওয়ার লড়াই এখন দলের প্রভাবশালী নেতা ইসিরো ওজাওয়ার সহযোগী ও তাঁর সমালোচকদের লড়াইয়ে পরিণত হয়েছে। ৬৯ বছর বয়সী ওজাওয়া ডিপিজের বড় একটি অংশের নেতৃত্বে রয়েছেন।
৬২ বছর বয়সী কাইয়েদা ওজাওয়ার সমর্থন লাভ করেছেন। মেইনিচি পত্রিকার জরিপে বলা হয়, দলের ১১৫ জন আইনপ্রণেতার সমর্থন রয়েছে কাইয়েদার প্রতি। আজ সোমবার দলীয় নির্বাচনে ৩৯৮ জন আইনপ্রণেতা ভোট দেবেন।
মেইনিচিসহ জাপানের আরও কয়েকটি পত্রিকা জানায়, সাবেক পররাষ্ট্রমন্ত্রী সেইজি মাহেরার পক্ষে ৪৯ জন, অর্থমন্ত্রী ইয়োশিহিকো নোদার পক্ষে ৫৪ জন, কৃষিমন্ত্রী মিচিহিকো কানোর পক্ষে ৬৯ জন ও সাবেক পরিবহনমন্ত্রী সুমিও মাবুচির পক্ষে ৫১ জন আইনপ্রণেতা ভোট দেবেন।
ডিপিজের প্রধান হওয়ার এই দৌড়ে বাণিজ্যমন্ত্রী বানরি কাইয়েদা এগিয়ে আছেন। তবে গতকাল রোববার গণমাধ্যমের জরিপে দেখা যায়, ক্ষমতাসীন দলের নেতা নির্বাচনের ভোটাভুটি দ্বিতীয় দফায় গড়াতে পারে। প্রথম দফায় কাইয়েদার সংখ্যাগরিষ্ঠতা পাওয়ার সম্ভাবনা ক্ষীণ। প্রধানমন্ত্রী নাওতো কান দলীয় প্রধানের পদ থেকে পদত্যাগ করায় নতুন দলীয় প্রধানই হবেন দেশের নতুন প্রধানমন্ত্রী।
ডিপিজের প্রধান হওয়ার লড়াই এখন দলের প্রভাবশালী নেতা ইসিরো ওজাওয়ার সহযোগী ও তাঁর সমালোচকদের লড়াইয়ে পরিণত হয়েছে। ৬৯ বছর বয়সী ওজাওয়া ডিপিজের বড় একটি অংশের নেতৃত্বে রয়েছেন।
৬২ বছর বয়সী কাইয়েদা ওজাওয়ার সমর্থন লাভ করেছেন। মেইনিচি পত্রিকার জরিপে বলা হয়, দলের ১১৫ জন আইনপ্রণেতার সমর্থন রয়েছে কাইয়েদার প্রতি। আজ সোমবার দলীয় নির্বাচনে ৩৯৮ জন আইনপ্রণেতা ভোট দেবেন।
মেইনিচিসহ জাপানের আরও কয়েকটি পত্রিকা জানায়, সাবেক পররাষ্ট্রমন্ত্রী সেইজি মাহেরার পক্ষে ৪৯ জন, অর্থমন্ত্রী ইয়োশিহিকো নোদার পক্ষে ৫৪ জন, কৃষিমন্ত্রী মিচিহিকো কানোর পক্ষে ৬৯ জন ও সাবেক পরিবহনমন্ত্রী সুমিও মাবুচির পক্ষে ৫১ জন আইনপ্রণেতা ভোট দেবেন।
No comments