মধুর সমস্যায় ক্লার্ক
শন মার্শ, নাকি উসমান খাজা? ৩১ আগস্ট গল টেস্ট শুরুর আগে এই প্রশ্নটারই উত্তর খুঁজতে হচ্ছে মাইকেল ক্লার্ককে। শ্রীলঙ্কার বিপক্ষে টেস্ট সিরিজে অস্ট্রেলিয়ার ছয় নম্বর ব্যাটসম্যান হিসেবে ‘অটোমেটিক চয়েস’ ছিলেন মার্শ। যত ‘গোলমাল’ বাঁধাল কলম্বোর প্রস্তুতি ম্যাচে খাজার অপরাজিত ১০১ রানের ইনিংসটা। অস্ট্রেলিয়ান অধিনায়ককে এখন তাই ভাবতে হচ্ছে, মার্শ, না খাজা!
‘জানি না...আমি ঠিক নিশ্চিত নই। সুযোগ পেয়ে সেটা কাজে লাগিয়েছে খাজা। এটাই শুধু বলতে পারি এখন’—বলেছেন ক্লার্ক। খাজা এর আগে টেস্ট খেলেছেন একটাই, ইংল্যান্ডের বিপক্ষে সিডনিতে। রিকি পন্টিংয়ের জায়গায় তিন নম্বরে ব্যাট করে রান করেছিলেন ৩৭ ও ২১। অন্যদিকে ৩৫টি ওয়ানডে আর ৫টি টি-টোয়েন্টি খেলা মার্শ এখনো টেস্ট অভিষেকের অপেক্ষায়। একটু মেরে খেলেন বলে ব্যাটিং-অর্ডারের ছয় নম্বর জায়াগা নিয়ে শ্রীলঙ্কার বিপক্ষে এই তিন টেস্টের সিরিজেই অভিষেক হওয়ার কথা তাঁর। এই সম্ভাবনাকে ঝুলিয়ে দিল খাজার ওই ইনিংস।
অস্ট্রেলিয়া ‘এ’ দলের হয়ে সম্প্রতি জিম্বাবুয়ে সফরে খাজার পারফরম্যান্স হতাশাজনক হলেও মার্শের চেয়ে খাজার এগিয়ে যাওয়ার আরেকটা কারণ স্পিন বোলিংয়ের সামনে তাঁর দক্ষতা। প্রস্তুতি ম্যাচে ইনিংস শুরু করতে নামলেও বল খেলেছেন ২০৯টি। তার মানে উইকেটটাকে দেখেছেন ভালোভাবেই, লম্বা সময় ধরে খেলেছেন স্পিনারদের। আর তাতে স্পিন সামলানোয় তাঁর দক্ষতাটাও ফুটে উঠেছে আরেকবার। ক্লার্ক তাই বলেছেন, ‘আমাকে সুযোগ দাও—এই দাবি জানানো আরও একজন সে।’ কিন্তু ছুড়ে ফেলতে পারছেন না মার্শের সম্ভাবনাও, ‘...এটাও ঠিক, এখানে এসে নিজের খেলা প্রথম ম্যাচটাতেই ভালো করেছে মার্শ, ৭০ রান করেছে। স্পিনারদেরও বেশ ভালো খেলেছে। ছয় নম্বরে কাকে খেলাব, সেটা নিয়ে তাই ভাবতে হবে।’
প্রশ্ন হতে পারে, প্রস্তুতি ম্যাচে ওপেনার হিসেবে সেঞ্চুরি করা একজন ছয় নম্বরে জায়গা পাওয়ার দাবি জানান কী করে? দাবি জানাচ্ছেন, কারণ এ ক্ষেত্রে ক্লার্কের দর্শনটা একটু অন্য রকমই, ‘কোথায় ব্যাট করলেন সেটা ব্যাপার না। ও (খাজা) একটা সুযোগ পেয়েছে, চেষ্টা করেছে এবং বড় একটা ইনিংস খেলেছে। সামনের কয়েকটা দিন মনে হচ্ছে খুব “ইন্টারেস্টিং” হবে।’
এমন মধুর সমস্যায় বোধহয় সব অধিনায়কই পড়তে চাইবেন।
‘জানি না...আমি ঠিক নিশ্চিত নই। সুযোগ পেয়ে সেটা কাজে লাগিয়েছে খাজা। এটাই শুধু বলতে পারি এখন’—বলেছেন ক্লার্ক। খাজা এর আগে টেস্ট খেলেছেন একটাই, ইংল্যান্ডের বিপক্ষে সিডনিতে। রিকি পন্টিংয়ের জায়গায় তিন নম্বরে ব্যাট করে রান করেছিলেন ৩৭ ও ২১। অন্যদিকে ৩৫টি ওয়ানডে আর ৫টি টি-টোয়েন্টি খেলা মার্শ এখনো টেস্ট অভিষেকের অপেক্ষায়। একটু মেরে খেলেন বলে ব্যাটিং-অর্ডারের ছয় নম্বর জায়াগা নিয়ে শ্রীলঙ্কার বিপক্ষে এই তিন টেস্টের সিরিজেই অভিষেক হওয়ার কথা তাঁর। এই সম্ভাবনাকে ঝুলিয়ে দিল খাজার ওই ইনিংস।
অস্ট্রেলিয়া ‘এ’ দলের হয়ে সম্প্রতি জিম্বাবুয়ে সফরে খাজার পারফরম্যান্স হতাশাজনক হলেও মার্শের চেয়ে খাজার এগিয়ে যাওয়ার আরেকটা কারণ স্পিন বোলিংয়ের সামনে তাঁর দক্ষতা। প্রস্তুতি ম্যাচে ইনিংস শুরু করতে নামলেও বল খেলেছেন ২০৯টি। তার মানে উইকেটটাকে দেখেছেন ভালোভাবেই, লম্বা সময় ধরে খেলেছেন স্পিনারদের। আর তাতে স্পিন সামলানোয় তাঁর দক্ষতাটাও ফুটে উঠেছে আরেকবার। ক্লার্ক তাই বলেছেন, ‘আমাকে সুযোগ দাও—এই দাবি জানানো আরও একজন সে।’ কিন্তু ছুড়ে ফেলতে পারছেন না মার্শের সম্ভাবনাও, ‘...এটাও ঠিক, এখানে এসে নিজের খেলা প্রথম ম্যাচটাতেই ভালো করেছে মার্শ, ৭০ রান করেছে। স্পিনারদেরও বেশ ভালো খেলেছে। ছয় নম্বরে কাকে খেলাব, সেটা নিয়ে তাই ভাবতে হবে।’
প্রশ্ন হতে পারে, প্রস্তুতি ম্যাচে ওপেনার হিসেবে সেঞ্চুরি করা একজন ছয় নম্বরে জায়গা পাওয়ার দাবি জানান কী করে? দাবি জানাচ্ছেন, কারণ এ ক্ষেত্রে ক্লার্কের দর্শনটা একটু অন্য রকমই, ‘কোথায় ব্যাট করলেন সেটা ব্যাপার না। ও (খাজা) একটা সুযোগ পেয়েছে, চেষ্টা করেছে এবং বড় একটা ইনিংস খেলেছে। সামনের কয়েকটা দিন মনে হচ্ছে খুব “ইন্টারেস্টিং” হবে।’
এমন মধুর সমস্যায় বোধহয় সব অধিনায়কই পড়তে চাইবেন।
No comments