জুলাইয়ে আমদানি ঋণপত্র খোলার হার কমে গেছে
চলতি ২০১১-১২ অর্থবছরের প্রথম মাস অর্থাৎ জুলাই মাসে দেশে পণ্য আমদানির জন্য ঋণপত্র খোলার পরিমাণ কমে গেছে।
বাংলাদেশ ব্যাংকের পরিসংখ্যান থেকে দেখা যায়, চলতি বছর জুলাই মাসে ব্যাংকগুলোয় পণ্য আমদানির জন্য প্রায় ২৭৭ কোটি ২২ লাখ ডলারের ঋণপত্র খোলা হয়েছিল। আর গত বছর জুলাই মাসে পণ্য আমদানির ঋণপত্র খোলার পরিমাণ ছিল ৩০০ কোটি ডলার।
অর্থাৎ, গত বছরের জুলাই মাসের তুলনায় চলতি বছর জুলাই মাসে পণ্য আমদানির জন্য ঋণপত্র খোলার হার সাড়ে সাত শতাংশ কমে গেছে।
অন্যদিকে জুলাই মাসে নিষ্পত্তিকৃত ঋণপত্রের পরিমাণ ছিল ২৬৩ কোটি ৭০ লাখ ডলার, যা এর আগের বছরের একই সময়ের চেয়ে প্রায় ২৬ শতাংশ বেশি।
২০১০ সালের জুলাই মাসে পণ্য আমদানির জন্য খোলা ঋণপত্র থেকে ২০৯ কোটি ৬১ লাখ ডলারের ঋণপত্র নিষ্পত্তি হয়েছিল।
বাংলাদেশ ব্যাংকের পরিসংখ্যান থেকে আরও দেখা যায়, এ বছর আগস্ট মাসের প্রথম সপ্তাহে পণ্য আমদানির জন্য বিভিন্ন ব্যাংকে মোট ৪৩ কোটি ৭৯ লাখ ডলারের ঋণপত্র খোলা হয়েছে। মূলত রমজান ও ঈদ সামনে রেখে বিভিন্ন পণ্য আমদানির জন্য ঋণপত্র খোলার প্রবণতা এই সময়ে বেড়েছে।
বাংলাদেশ ব্যাংকের পরিসংখ্যান থেকে দেখা যায়, চলতি বছর জুলাই মাসে ব্যাংকগুলোয় পণ্য আমদানির জন্য প্রায় ২৭৭ কোটি ২২ লাখ ডলারের ঋণপত্র খোলা হয়েছিল। আর গত বছর জুলাই মাসে পণ্য আমদানির ঋণপত্র খোলার পরিমাণ ছিল ৩০০ কোটি ডলার।
অর্থাৎ, গত বছরের জুলাই মাসের তুলনায় চলতি বছর জুলাই মাসে পণ্য আমদানির জন্য ঋণপত্র খোলার হার সাড়ে সাত শতাংশ কমে গেছে।
অন্যদিকে জুলাই মাসে নিষ্পত্তিকৃত ঋণপত্রের পরিমাণ ছিল ২৬৩ কোটি ৭০ লাখ ডলার, যা এর আগের বছরের একই সময়ের চেয়ে প্রায় ২৬ শতাংশ বেশি।
২০১০ সালের জুলাই মাসে পণ্য আমদানির জন্য খোলা ঋণপত্র থেকে ২০৯ কোটি ৬১ লাখ ডলারের ঋণপত্র নিষ্পত্তি হয়েছিল।
বাংলাদেশ ব্যাংকের পরিসংখ্যান থেকে আরও দেখা যায়, এ বছর আগস্ট মাসের প্রথম সপ্তাহে পণ্য আমদানির জন্য বিভিন্ন ব্যাংকে মোট ৪৩ কোটি ৭৯ লাখ ডলারের ঋণপত্র খোলা হয়েছে। মূলত রমজান ও ঈদ সামনে রেখে বিভিন্ন পণ্য আমদানির জন্য ঋণপত্র খোলার প্রবণতা এই সময়ে বেড়েছে।
No comments