স্বর্ণের দর ভরিপ্রতি ২১০০ টাকা কমেছে
আন্তর্জাতিক বাজারে স্বর্ণের দর বাড়ার সঙ্গে পাল্লা দিয়ে দেশের বাজারেও বাড়ানো হয়। একবার দর বাড়লে সাধারণত আর কমানো হয় না। তবে এবার ব্যতিক্রম ঘটল।
চলতি আগস্ট মাসে দেশে স্বর্ণের দর পাঁচ দফা বাড়ানো হলেও গত শুক্রবার তা একবার কমানো হয়েছে। প্রতি ভরি স্বর্ণের দাম দুই হাজার ১০০ টাকা কমানো হয়েছে।
রাজধানীর স্বর্ণের বাজারে শুক্রবার থেকে প্রতি ভরি (১১.৬৬৪ গ্রাম) ২২ ক্যারেট স্বর্ণ ৫৭ হাজার ৭৯৫ টাকা বিক্রি হচ্ছে। এ ছাড়া ২১ ক্যারেট ৫৫ হাজার ২২৯ টাকা ও ১৮ ক্যারেট ৪৮ হাজার ৪৬৩ টাকায় বিক্রি হচ্ছে। সনাতনী হিসেবে পরিচিত দেশি স্বর্ণের অলংকার ভরিপ্রতি ৩৬ হাজার ৭৪১ টাকা দরে বিক্রি হচ্ছে।
তবে গত বৃহস্পতিবারও চলতি বছরের সবচেয়ে বেশি দামে স্বর্ণ বিক্রি হয়েছে। এ দিন প্রতি ভরি ৫৯ হাজার ৮৯৫ টাকা, ২১ ক্যারেট ৫৭ হাজার ২১২ টাকা ও ১৮ ক্যারেট ৪৯ হাজার ৮০৫ টাকায় বিক্রি হয়েছে। এ ছাড়া সনাতনী হিসেবে পরিচিত দেশি স্বর্ণের অলংকার ভরিপ্রতি ৩৭ হাজার ৫৫৮ টাকা দরে বিক্রি হয়েছে।
স্বর্ণ ব্যবসায়ীরা জানিয়েছেন, প্রতি ভরি স্বর্ণের গয়না কিনতে হলে ক্রেতাকে মজুরি হিসাবে চার হাজার টাকা এবং মূল্য সংযোজন কর হিসাবে সরকারকে সাড়ে ৪ শতাংশ দিতে হবে। সেই হিসাবে ২২ ক্যারেট প্রতি ভরি স্বর্ণের গয়নার দর পড়বে প্রায় সাড়ে ৬৪ হাজার টাকা।
চলতি বছরের জানুয়ারির প্রথম দিকে ২২ ক্যারেট প্রতি ভরি স্বর্ণের দাম ছিল ৪২ হাজার ১৬৫ টাকা, ২১ ক্যারেট ৪০ হাজার ২৪০ টাকা, ১৮ ক্যারেট ৩৫ হাজার ৮৬৬ টাকা ও সনাতনী ২৭ হাজার ৫২৭ টাকা।
এই দর বিবেচনায় নিয়ে হিসাব করলে দেখা যায়, চলতি বছরের প্রথম আট মাসে ভরিপ্রতি স্বর্ণের দর সর্বমোট ১৫ হাজার ৬৩০ টাকা বেড়েছে।
আবার ২০১০ সালের আগস্ট মাসে ২২ ক্যারেট প্রতি ভরি স্বর্ণের দাম ছিল ৩৭ হাজার ২০৮ টাকা, ২১ ক্যারেট ৩৫ হাজার ৫৭৫ টাকা, ১৮ ক্যারেট ৩১ হাজার ৬৬৮ টাকা ও সনাতনী ২৪ হাজার ৬১১ টাকা দরে বিক্রি হয়েছে। সে হিসাবে এক বছরের ব্যবধানে প্রতি ভরি স্বর্ণের দর ২০ হাজার ৫০০ টাকার বেশি বেড়েছে।
স্বর্ণ ব্যবসায়ীরা জানিয়েছেন, আন্তর্জাতিক বাজারে স্বর্ণের চাহিদা ও দাম বাড়ায় দেশীয় বাজারেও বেড়েছে। মূলত আন্তর্জাতিক বাজারে দর বাড়া বা কমার ওপর দাম পরিবর্তন করা হয়। আন্তর্জাতিক বাজারে স্বর্ণের দর কমায় দেশের বাজারে দাম কমানো হয়েছে।
আন্তর্জাতিক বাজারে গত বুধবার সর্বকালের রেকর্ড ভেঙে প্রতি আউন্স স্বর্ণের দর বেড়ে এক হাজার ৯১৭ ডলার ছাড়িয়ে যায়। তবে বৃহস্পতিবার প্রায় ১৫০ ডলার কমলেও শুক্রবার দর আবার কিছুটা বেড়ে দাঁড়ায় এক হাজার ৮২৯ ডলার ১০ সেন্টে।
চলতি আগস্ট মাসে দেশে স্বর্ণের দর পাঁচ দফা বাড়ানো হলেও গত শুক্রবার তা একবার কমানো হয়েছে। প্রতি ভরি স্বর্ণের দাম দুই হাজার ১০০ টাকা কমানো হয়েছে।
রাজধানীর স্বর্ণের বাজারে শুক্রবার থেকে প্রতি ভরি (১১.৬৬৪ গ্রাম) ২২ ক্যারেট স্বর্ণ ৫৭ হাজার ৭৯৫ টাকা বিক্রি হচ্ছে। এ ছাড়া ২১ ক্যারেট ৫৫ হাজার ২২৯ টাকা ও ১৮ ক্যারেট ৪৮ হাজার ৪৬৩ টাকায় বিক্রি হচ্ছে। সনাতনী হিসেবে পরিচিত দেশি স্বর্ণের অলংকার ভরিপ্রতি ৩৬ হাজার ৭৪১ টাকা দরে বিক্রি হচ্ছে।
তবে গত বৃহস্পতিবারও চলতি বছরের সবচেয়ে বেশি দামে স্বর্ণ বিক্রি হয়েছে। এ দিন প্রতি ভরি ৫৯ হাজার ৮৯৫ টাকা, ২১ ক্যারেট ৫৭ হাজার ২১২ টাকা ও ১৮ ক্যারেট ৪৯ হাজার ৮০৫ টাকায় বিক্রি হয়েছে। এ ছাড়া সনাতনী হিসেবে পরিচিত দেশি স্বর্ণের অলংকার ভরিপ্রতি ৩৭ হাজার ৫৫৮ টাকা দরে বিক্রি হয়েছে।
স্বর্ণ ব্যবসায়ীরা জানিয়েছেন, প্রতি ভরি স্বর্ণের গয়না কিনতে হলে ক্রেতাকে মজুরি হিসাবে চার হাজার টাকা এবং মূল্য সংযোজন কর হিসাবে সরকারকে সাড়ে ৪ শতাংশ দিতে হবে। সেই হিসাবে ২২ ক্যারেট প্রতি ভরি স্বর্ণের গয়নার দর পড়বে প্রায় সাড়ে ৬৪ হাজার টাকা।
চলতি বছরের জানুয়ারির প্রথম দিকে ২২ ক্যারেট প্রতি ভরি স্বর্ণের দাম ছিল ৪২ হাজার ১৬৫ টাকা, ২১ ক্যারেট ৪০ হাজার ২৪০ টাকা, ১৮ ক্যারেট ৩৫ হাজার ৮৬৬ টাকা ও সনাতনী ২৭ হাজার ৫২৭ টাকা।
এই দর বিবেচনায় নিয়ে হিসাব করলে দেখা যায়, চলতি বছরের প্রথম আট মাসে ভরিপ্রতি স্বর্ণের দর সর্বমোট ১৫ হাজার ৬৩০ টাকা বেড়েছে।
আবার ২০১০ সালের আগস্ট মাসে ২২ ক্যারেট প্রতি ভরি স্বর্ণের দাম ছিল ৩৭ হাজার ২০৮ টাকা, ২১ ক্যারেট ৩৫ হাজার ৫৭৫ টাকা, ১৮ ক্যারেট ৩১ হাজার ৬৬৮ টাকা ও সনাতনী ২৪ হাজার ৬১১ টাকা দরে বিক্রি হয়েছে। সে হিসাবে এক বছরের ব্যবধানে প্রতি ভরি স্বর্ণের দর ২০ হাজার ৫০০ টাকার বেশি বেড়েছে।
স্বর্ণ ব্যবসায়ীরা জানিয়েছেন, আন্তর্জাতিক বাজারে স্বর্ণের চাহিদা ও দাম বাড়ায় দেশীয় বাজারেও বেড়েছে। মূলত আন্তর্জাতিক বাজারে দর বাড়া বা কমার ওপর দাম পরিবর্তন করা হয়। আন্তর্জাতিক বাজারে স্বর্ণের দর কমায় দেশের বাজারে দাম কমানো হয়েছে।
আন্তর্জাতিক বাজারে গত বুধবার সর্বকালের রেকর্ড ভেঙে প্রতি আউন্স স্বর্ণের দর বেড়ে এক হাজার ৯১৭ ডলার ছাড়িয়ে যায়। তবে বৃহস্পতিবার প্রায় ১৫০ ডলার কমলেও শুক্রবার দর আবার কিছুটা বেড়ে দাঁড়ায় এক হাজার ৮২৯ ডলার ১০ সেন্টে।
No comments