আল-কায়েদার দ্বিতীয় শীর্ষ নেতা পাকিস্তানে নিহত
আল-কায়েদার দ্বিতীয় শীর্ষস্থানীয় নেতা আতিয়াহ আবদ আল-রহমান পাকিস্তানে নিহত হয়েছেন। যুক্তরাষ্ট্র এ দাবি করে বলেছে, ওসামা বিন লাদেন হত্যার পর আতিয়াহর মৃত্যু আল-কায়েদার ওপর আরেকটি বড় ধরনের আঘাত। খবর এএফপির।
নিউইয়র্কে সন্ত্রাসী হামলার ১০ বছর পূর্ণ হওয়ার ঠিক আগ মুহূর্তে আতিয়াহ আবদের মৃত্যুর খবর এল। হামলার ১০ বছর পূর্ণ হওয়া উপলক্ষে নিহত ব্যক্তিদের স্মরণে নিউইয়র্ক ও ওয়াশিংটনে অনুষ্ঠানের আয়োজন করছে যুক্তরাষ্ট্র।
যুক্তরাষ্ট্রের একজন জ্যেষ্ঠ সরকারি কর্মকর্তা গত শনিবার বলেন, পাকিস্তানের উপজাতি-অধ্যুষিত উত্তর-পশ্চিম ওয়াজিরিস্তানে ২২ আগস্ট লিবীয় বংশোদ্ভূত আতিয়াহ নিহত হন। তবে কীভাবে তাঁর মৃত্যু হয়েছে, তা জানাননি ওই কর্মকর্তা।
তবে পাকিস্তানের স্থানীয় কর্মকর্তারা জানান, উত্তর ওয়াজিরিস্তানে ২২ আগস্ট একটি গাড়ির ওপর চালকবিহীন মার্কিন বিমান হামলায় অন্তত চার জঙ্গি নিহত হয়। তবে ওই ঘটনাই আল-কায়েদা নেতার মৃত্যুর কারণ কি না, সে ব্যাপারে নিশ্চিত হওয়া যায়নি।
মার্কিন কর্মকর্তা বলেন, আতিয়াহ আবদের মৃত্যুতে গভীর শূন্যতা অনুভব করবে আল-কায়েদা। কারণ, ওসামার মৃত্যুর পর থেকে তাঁর ওপর বিশেষভাবে নির্ভর করতেন সংগঠনের বর্তমান প্রধান আইমান আল-জাওয়াহিরি। তিনি আরও বলেন, আতিয়াহ আবদের মৃত্যুতে আল-কায়েদার বড় ধরনের ক্ষতি হলো। তিনি সংগঠনের গুরুত্বপূর্ণ বিভিন্ন দায়িত্ব পালন করতেন। তাঁর যোগ্য উত্তরসূরি খুঁজে পাওয়া খুব কঠিন হবে।
আতিয়াহ আবদের মৃত্যুকে আল-কায়েদার বিরুদ্ধে মার্কিন প্রেসিডেন্ট বারাক ওবামার আরও একটি সাফল্য বলে বিবেচনা করা হচ্ছে। সাপ্তাহিক বেতার ও ইন্টারনেট ভাষণে গত শনিবার ওবামা তাঁর দেশের নাগরিকদের উদ্দেশে জাতীয় ঐক্য পুনর্গঠনের আহ্বান জানিয়ে বলেন, আল-কায়েদার বিরুদ্ধে লড়াই চলবে।
লিবিয়ার নাগরিক আতিয়াহ তরুণ বয়সে ১৯৮০-এর দশকে আফগানিস্তানে সোভিয়েতবিরোধী লড়াইয়ে ওসামার সঙ্গে যোগ দেন। তিনি ছিলেন বিস্ফোরক বিশেষজ্ঞ।
নিউইয়র্কে সন্ত্রাসী হামলার ১০ বছর পূর্ণ হওয়ার ঠিক আগ মুহূর্তে আতিয়াহ আবদের মৃত্যুর খবর এল। হামলার ১০ বছর পূর্ণ হওয়া উপলক্ষে নিহত ব্যক্তিদের স্মরণে নিউইয়র্ক ও ওয়াশিংটনে অনুষ্ঠানের আয়োজন করছে যুক্তরাষ্ট্র।
যুক্তরাষ্ট্রের একজন জ্যেষ্ঠ সরকারি কর্মকর্তা গত শনিবার বলেন, পাকিস্তানের উপজাতি-অধ্যুষিত উত্তর-পশ্চিম ওয়াজিরিস্তানে ২২ আগস্ট লিবীয় বংশোদ্ভূত আতিয়াহ নিহত হন। তবে কীভাবে তাঁর মৃত্যু হয়েছে, তা জানাননি ওই কর্মকর্তা।
তবে পাকিস্তানের স্থানীয় কর্মকর্তারা জানান, উত্তর ওয়াজিরিস্তানে ২২ আগস্ট একটি গাড়ির ওপর চালকবিহীন মার্কিন বিমান হামলায় অন্তত চার জঙ্গি নিহত হয়। তবে ওই ঘটনাই আল-কায়েদা নেতার মৃত্যুর কারণ কি না, সে ব্যাপারে নিশ্চিত হওয়া যায়নি।
মার্কিন কর্মকর্তা বলেন, আতিয়াহ আবদের মৃত্যুতে গভীর শূন্যতা অনুভব করবে আল-কায়েদা। কারণ, ওসামার মৃত্যুর পর থেকে তাঁর ওপর বিশেষভাবে নির্ভর করতেন সংগঠনের বর্তমান প্রধান আইমান আল-জাওয়াহিরি। তিনি আরও বলেন, আতিয়াহ আবদের মৃত্যুতে আল-কায়েদার বড় ধরনের ক্ষতি হলো। তিনি সংগঠনের গুরুত্বপূর্ণ বিভিন্ন দায়িত্ব পালন করতেন। তাঁর যোগ্য উত্তরসূরি খুঁজে পাওয়া খুব কঠিন হবে।
আতিয়াহ আবদের মৃত্যুকে আল-কায়েদার বিরুদ্ধে মার্কিন প্রেসিডেন্ট বারাক ওবামার আরও একটি সাফল্য বলে বিবেচনা করা হচ্ছে। সাপ্তাহিক বেতার ও ইন্টারনেট ভাষণে গত শনিবার ওবামা তাঁর দেশের নাগরিকদের উদ্দেশে জাতীয় ঐক্য পুনর্গঠনের আহ্বান জানিয়ে বলেন, আল-কায়েদার বিরুদ্ধে লড়াই চলবে।
লিবিয়ার নাগরিক আতিয়াহ তরুণ বয়সে ১৯৮০-এর দশকে আফগানিস্তানে সোভিয়েতবিরোধী লড়াইয়ে ওসামার সঙ্গে যোগ দেন। তিনি ছিলেন বিস্ফোরক বিশেষজ্ঞ।
No comments